Banner Advertiser

Saturday, March 14, 2015

[mukto-mona] Blockade Day 68 : হরতাল–অবরোধ অকার্যকর, বিকল্প পাচ্ছে না বিএনপি



  Blockade Day 68 :

আবারও ৭২ ঘন্টার হরতাল কর্মসূচি

হরতাল–অবরোধ অকার্যকর, বিকল্প পাচ্ছে না বিএনপি

সেলিম জাহিদ | আপডেট:  | প্রিন্ট সংস্করণ
Like 

অবরোধ-হরতাল এখন অনেকটাই অকার্যকর হয়ে পড়েছে। তার পরও একই কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট। জেনে-বুঝেও কেন একই কর্মসূচি অব্যাহত রাখা হচ্ছে, এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে।
বিএনপিসহ জোটের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁরা নিজেরাও বুঝতে পারছেন যে টানা দুই মাসেরও অধিক সময় ধরে চলে আসা এ কর্মসূচি নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। এর প্রতি মানুষেরও কোনো আগ্রহ নেই। কিন্তু তাঁরা বিকল্প কোনো কর্মসূচি খুঁজে পাচ্ছেন না।
এ অবস্থায় আবারও ৭২ ঘণ্টার হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ২০-দলীয় জোট। আজ রোববার সকাল ছয়টা থেকে আগামী বুধবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত এ হরতাল চলবে। গতকাল শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব বরকত উল্লা জোটের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা দেন। বিবৃতিতে গুম-খুন-অপহরণ, নেতা-কর্মীদের অন্যায়ভাবে রিমান্ডে নেওয়া, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমদকে 'গ্রেপ্তার'-এর প্রতিবাদে এই হরতাল দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে গত ৬ জানুয়ারি থেকে সারা দেশে টানা অবরোধ-হরতাল কর্মসূচি চলছে। কিন্তু ইতিমধ্যে এই কর্মসূচি কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলেছে। রাজধানী ঢাকাসহ জেলা ও বিভাগীয় শহরগুলোতে যান চলাচল এখন প্রায় স্বাভাবিক। ফিরে এসেছে চিরাচরিত যানজটও।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, 'আমরা সারা দেশে হরতাল ডাকি, কেবল ঢাকায় নয়।'
বিএনপির নেতারা প্রকাশ্যে তাঁদের হরতাল-অবরোধ কর্মসূচিকে অকার্যকর বলতে চান না। তবে কেউ কেউ পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে স্বীকার করছেন যে এ ধরনের কর্মসূচি গুরুত্ব হারিয়েছে। উপরন্তু নাশকতা ও পেট্রলবোমা হামলার কারণে বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।
বিএনপির একাধিক নেতা জানান, বিকল্প কর্মসূচি হিসেবে অসহযোগ কর্মসূচির কথা ভেবে রেখেছিলেন নীতিনির্ধারকেরা। কিন্তু অবরোধ-হরতালের মধ্যেও রাজধানীর জনজীবন প্রায় স্বাভাবিক দেখে নেতারা এখন আর অসহযোগের কর্মসূচি দিতে সাহস পাচ্ছেন না।
দলের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা বলেন, এ দেশে রাজনৈতিক আন্দোলনে হরতাল-অবরোধ ও অসহযোগকে সবচেয়ে কঠোর কর্মসূচি মনে করা হয়। এর মধ্যে বিএনপি জোট টানা দুই মাসের বেশি সময় ধরে হরতাল-অবরোধ চালিয়ে যাচ্ছে। এত লম্বা সময় কর্মসূচি চালানোর নজির এ দেশে নেই। তাই এ পর্যায়ে হয়তো কিছুটা নিস্তেজ হয়ে পড়েছে। তবে ঢাকার বাইরে হরতাল-অবরোধের প্রভাব রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
বিএনপির নেতাদের দাবি, সরকার র্যাব-পুলিশ-গোয়েন্দা সংস্থাকে ব্যবহার করে গুম-খুনসহ দমন-পীড়ন চালিয়ে স্বাভাবিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা অসম্ভব করে তুলেছে। কেন্দ্র থেকে মাঠপর্যায়ে নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা দিয়েছে। রাজধানী থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামগঞ্জে পর্যন্ত বিরোধী দলের নেতারা নিজ ঘরে ঘুমাতে পারছেন না। এমনকি রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়টিও দুই মাসের বেশি সময় ধরে তালাবদ্ধ করে রেখেছে পুলিশ।
এমন পরিস্থিতিতে অবরোধ-হরতাল কর্মসূচির বাইরে আর কোনো বিকল্প দেখছেন না জোটের নীতিনির্ধারকেরা। পিছু হটার সুযোগ নেই বলেও মনে করছেন তাঁরা। একই সঙ্গে সংলাপ-সমঝোতার লক্ষ্যে দেশ-বিদেশের শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রাখার কার্যক্রমও অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
যোগাযোগ করা হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বলেছেন, যতক্ষণ না আন্দোলন যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছে, ততক্ষণ পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। তা ঠিক আছে। এর পাশাপাশি বড় ধরনের সমাবেশ করা গেলেই বরং আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতিতে ত্বরান্বিত করা যাবে।
আর জোটের শরিক ও ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ নেজামী বলেন, সংকটের সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে। এখন কর্মসূচি পালিত হচ্ছে কি, হচ্ছে না এ নিয়ে নানা প্রতিক্রিয়া আছে। এটি অন্ধের হাতি দেখার মতো।
যদিও বিএনপির প্রতি দলটির দেশ-বিদেশের শুভাকাঙ্ক্ষীদের পরামর্শ ছিল, আন্দোলন কর্মসূচিতে যেন ছাড় দেওয়া হয়। সংলাপের ইঙ্গিত পেলে কর্মসূচিতে ছাড় দিতে দলের নীতিনির্ধারকেরা রাজি আছেন। দলটির দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, ওই ছাড় বা সমঝোতার আবহ তৈরির লক্ষ্যে 'নমনীয়' মনোভাব পরিষ্কার করতেই ৫৩ দিন পর গণমাধ্যমের সামনে হাজির হন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এর মধ্য দিয়ে সংলাপের জন্য বিএনপির উদারতা, চলমান আন্দোলনের যৌক্তিকতা এবং আন্দোলনে নেমে নেতা-কর্মীদের গুম, খুন, অপহরণ ও নির্যাতন-নিপীড়নের ঘটনাগুলো দেশবাসীর সামনে আবারও তুলে ধরা হয়।
বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে ১৬ জন বিদেশি কূটনীতিক সরকার ও আন্দোলনকারীদের মধ্যে 'সেতুবন্ধে' যে উদ্যোগ নেন, খালেদা জিয়ার প্রতি তাঁদেরই একটি বার্তা ছিল চলমান কর্মসূচি কাটছাঁটের। যাতে সরকার তা আস্থায় নেয় এবং কূটনীতিকদের দূতিয়ালিতে সুবিধা হয়। এর বিনিময়ে বিএনপি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কী কী চায় এবং ছাড় দিলে কীভাবে, কতটুকু দেবে, তারও একটি লিখিত প্রস্তাব চাওয়া হয় কূটনীতিকদের পক্ষ থেকে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কূটনীতিকদের চাহিদা অনুযায়ী, বিএনপির পক্ষ থেকে একটি লিখিত প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে। যদিও তা এখনো হস্তান্তর করা হয়নি।
দলীয় সূত্র জানায়, বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া শুক্রবারের সংবাদ সম্মেলনে কূটনীতিকদের জন্য তৈরি করা প্রস্তাবের অনেকগুলো বিষয় প্রকাশ করেছেন। খালেদা জিয়ার ভাষায়, 'বিরাজমান সমস্যার সমাধানে' প্রথমে গ্রেপ্তার হওয়া নেতা-কর্মীদের মুক্তি, গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা, পুলিশি ও যৌথ বাহিনীর 'হয়রানি' বন্ধ করতে হবে। এরপর সভা-সমাবেশ-মিছিলসহ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর আরোপিত সব ধরনের বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করতে হবে। সবশেষে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য সরকারের অধীনে সব দলের অংশগ্রহণে অনতিবিলম্বে জাতীয় সংসদের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দ্রুত সংলাপের আয়োজন করতে হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কূটনীতিকেরা সক্রিয় হলে বা তাঁদের উদ্যোগ আলোর মুখ দেখলে চলতি সপ্তাহের হরতাল কর্মসূচি কাটছাঁট করা হতে পারে।
বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক নেতা জানান, সংবাদ সম্মেলনে 'নমনীয়' বক্তব্য দিয়ে খালেদা জিয়া একদিকে চলমান উত্তেজনা প্রশমনের নিজের আন্তরিকতা প্রকাশ করেছেন; আরেক দিকে দীর্ঘদিন পর নতুন করে বক্তব্য দিয়ে দল ও জোটের নেতা-কর্মীদের আন্দোলনে আরেক দফা সক্রিয় করার চেষ্টা রয়েছে। পাশাপাশি সংলাপের আহ্বান করে সরকারের পক্ষ থেকে এর প্রতিক্রিয়া কী দেখানো হয়, তা-ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে দেখানোর একটা কৌশল রয়েছে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে মাহবুবুর রহমান বলেন, 'উনি (খালেদা জিয়া) আন্তরিকভাবে চলমান সংকটের সমাধান চাইছেন। সারা দেশ অবরুদ্ধ, দেশে মানুষের কষ্ট হচ্ছে, অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। তিনি সত্যিকার অর্থেই এর সমাধান চাইছেন।

প্রসঙ্গ:


হরতাল–অবরোধ-অকার্যকর-বিকল্প-পাচ্ছে-না-বিএনপি
এত হত্যা, পেট্রোল বোমার পরও বিএনপি কি এই কর্মসূচি চালিয়েই যাবে ?

http://opinion.bdnews24.com/bangla/archives/25863

2015-03-13 20:08 GMT-04:00 Zoglul Husain <zoglul@hotmail.co.uk>:
{PFC-Friends} Blockade Day 68
Blockade Day 68: The 20-party Alliance, on behalf of the people, has continued its glorious, valiant, heroic and arduous struggle against the mindless and brutal BKSAL fascism, which allows no space for democracy and survives only through most ruthless repression, and its mentor, the aggressive Indian hegemonism. It is a struggle for freedom, democracy, justice, human rights and harmonious development.  

Khaleda's press conference: Call to continue with the movement until victory
Besieged at her office, since 3 January 2015, Khaleda held a press conference today Friday at her Gulshan office, 53 days after the previous one. With the present non-stop movement for freedom and democracy, fully supported by the people, except for BKSALs and the beneficiaries of the regime, Khaleda's political stature has become sky-high. She called for participatory, free and fair election under an acceptable caretaker govt. and demanded end of atrocities of law enforcing agencies, release of all political prisoners, withdrawal of all false cases, and bringing the perpetrators of extra-judicial killings to justice. She also demanded democratic freedom and space for political activities. Her call for freedom and democracy reverberated throughout the country. The undaunted and spirited people will fight out the fascist and brutal state-terrorism, mentored by Indian hegemonism, and will resolutely carry out the movement until victory, just as their leader Khaleda intends.     

Whereabouts of Salahuddin still not known after three days and there is apprehension for his life, which has set alarm bells ringing
Former state minister, former MP and present BNP Joint Secretary Salahuddin was picked up along with two other persons by 20-25 plain clothes law enforcing agents, who used 6 vehicles, according to his wife former BNP MP Hasina Ahmed. The law enforcing agents denied arresting him. There is apprehension for his life, and the High Court has issued ruling to find him by Sunday. Yesterday 50 vehicles were attacked at Cox's Bazar, his home town. If anything happens to him, then there may be serious repercussions.

 
As on previous days, since 3 January 2015, the country has still remained paralysed, with Dhaka still cut off from the rest of the country, and itself semi-paralysed too.
 
Khaleda, besieged at her Gulshan Office since 3 January 2015, says that the movement will continue until final victory and that she is prepared for any consequences. Jamaat urges the people to continue with the movement. Demand of the people: the illegal govt. must resign and hand over power to a neutral caretaker govt.
 
Forwarding to you the brief outlines of some of the news items, as in the Amar Desh, 13 March 2015:

 
শান্তিপূর্ণ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে: খালেদা জিয়া
পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করলেই সঙ্কটের অবসান হবে
পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করলেই সঙ্কটের অবসান হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা খালেদা জিয়া। অবরুদ্ধ ও কৌশলগত অবস্থানের মধ্যে ৫৩ দিন পর গতকাল গুলশানের নিজ রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি। বলেন, সরকারের অঙ্গীকারকে বিশ্বাস করে ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনের পর আন্দোলন থেকে সরে আসা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। এবার একটি যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছা পর্যন্ত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের শান্তিপূর্ণ এ আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। এ সময় তিনি জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আন্দোলনে সাময়িক কষ্ট স্বীকারের জন্য দেশবাসীর প্রতি অনুরোধ জানান। খালেদা জিয়া বলেন, আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘটিত নাশকতার সঙ্গে কোনভাবেই বিএনপি বা ২০ দল জড়িত নয়। তিনি সরকারকে এ অন্তর্ঘাত ও নাশকতার জন্য অভিযুক্ত করেন। এসব ঘটনায় প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত ও বিচারে পক্ষপাতহীন, বিশ্বাস ও গ্রহণযোগ্য আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানান। চলমান আন্দোলনকে সমঝোতার পথে নিতে তিনি সরকারের প্রতি ৩টি দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলো হচ্ছে- ক. গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, পুলিশি ও যৌথবাহিনীর হয়রানি বন্ধ, হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং সারা দেশে গ্রেপ্তারকৃত নেতা-কর্মীদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। বিচারবহির্ভূত প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দিতে হবে। খ. সভা-সমাবেশ-মিছিলসহ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর আরোপিত সকল প্রকার বিধি-নিষেধ অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। গ. সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য সরকারের অধীনে সকলের অংশগ্রহণে অনতিবিলম্বে জাতীয় সংসদের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দ্রুত সংলাপের আয়োজন করতে হবে। খালেদা জিয়া বলেন, আমাদের বিশ্বাস, এই প্রক্রিয়াতেই সমস্যা সমাধানের পথে এগিয়ে যেতে পারবো।

তিন দিন পার হলেও সন্ধান নেই সালাহউদ্দিনের
ঢাকা : তিন দিন পার হয়ে গেলেও বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমেদের সন্ধান দিতে পারেনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। গত মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য পরিচয়ে একদল সাদা পোশাকধারী লোক উত্তরার একটি বাড়ি থেকে দুই গৃহকর্মীসহ তাকে তুলে নিয়ে যায়। পরের দিন সালাহউদ্দিনের স্ত্রী হাসিনা আহমেদ এ অভিযোগ করেন।

অবরোধের ৬৭তম দিনে চট্টগ্রাম কুমিল্লা সাভারে বাসে আগুন : বরিশালে বিচারকের এজলাসে পুড়িয়ে দিল দুর্বৃত্তরা
বিচ্ছিন্ন কিছু সহিংস ঘটনা ও মিছিল-মিটিংয়ে শুক্রবার অবরোধের ৬৭তম দিন পার করল বিএনপি-নেতৃত্বাধীন ২০ দলের নেতাকর্মীরা। দেশের ইতিহাসে এ রকম টানা আন্দোলন সংগ্রাম নজিরবিহনী। তবে অবরোধ যতই দীর্ঘতর হচ্ছে ততই পাল্টাচ্ছে প্রতিনিয়ত এর সহিংসতার রূপ প্রকৃতি। এর ফলে জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক না কমে বেড়েই চলেছে। অবরোধ-হরতালের সহিংসতার টার্গেটে এতদিন যানবাহন থাকলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারির কারণে এখন তা অনেকটাই কমে এসেছে। তবে এখন নতুন করে সহিংসতার টার্গেটে পড়েছে জেলা-উপজেলা পর্যয়ের বিভিন্ন সরকারি আফিস-আদালত। দু'এক দিন বাদে প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন সরকারি প্রতিষ্ঠানে দুর্বৃত্তদের আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে চলেছে। সব শেষে আগুন দেয়া হয় বরিশাল নগরীর একটি আদালত ভবনে।

ক্যামেরুন ব্রিটিশ সরকারের অসন্তুষ্টির কথা হাসিনাকে জানিয়েছিলেন : বাংলাদেশ নিয়ে যুক্তরাজ্য সরকারের প্রতিবেদন
বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাজ্য সরকার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বৃহস্পতিবার দেশটির সরকারি একটি ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সহিংসতা, হুমকি, হরতাল ও যানবাহন অবরোধে গত ৫ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের অর্জন ভুলুণ্ঠিত হয়েছে। বাংলদেশ জাতীয়তাবাদী দলসহ (বিএনপি) ১৮-দলীয় জোট সাংবিধানিকভাবে বৈধ নির্বাচনে আপত্তি জানায়, এবং নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে না, এই আশঙ্কায় তারা এতে অংশগ্রহণ করেনি। অর্ধেক সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি এবং আওয়ামী লীগ টানা দুবারের মতো সংসদীয় নির্বাচনে জয় লাভ করে। নির্বাচনের দিনটি সহিংসতার জন্য চিহ্নিত হয়ে আছে : ২১ জন নিহত হয় এবং শতাধিক ভোটকেন্দ্র পুড়িয়ে দেয়া হয়।

গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপোষ নেই : শফিউল আলম প্রধান
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে চলমান আন্দোলনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আজকের দেয়া বক্তব্যকে অভিনন্দন জানিয়ে জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেছেন, গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপোষ নেই, আপোষ হবে না। আপোষহীন নেত্রীই এ ব্যাপারে আবারও জানান দিয়েছেন, যা সবাই অক্ষরে অক্ষরে পালন করবে। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে প্রধান আরো বলেন, এটা স্বাধীনতার মাস। ৫ জানুয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচনে সরকার ভোটাধিকার ও মানবাধিকার কেড়ে নিয়ে জনগণকে গোলাম বানিয়ে রেখেছে। গোলামীর জিন্দেগী মেনে নেয়ার জন্য জাতি স্বাধীনতার সংগ্রাম করে নাই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সংলাপ ও সমঝোতার ইশারা দিয়ে শান্তির পথ দেখিয়েছেন। তিনি বলেন, লক্ষ্য অর্জনে যে জাতি রক্ত ঢালছে, বিজয় অর্জন না হওয়া পর্যন্ত সে জাতির সংগ্রাম চলবে। তিনি অবিলম্বে বিএনপি'র যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদসহ আটক সব নেতাকর্মীর মুক্তির দাবি জানান।

রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিবাদে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে: ডাঃ শফিকুর রহমান
অবৈধ সরকারের পরিকল্পিতভাবে মানুষ হত্যা, অপহরণ, গুম, গণগ্রেফতারসহ রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণভাবে ২০ দলীয় জোটের নেতৃত্বে আন্দোলন অব্যাহত রাখার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী জেনারেল ডাঃ শফিকুর রহমান। শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি এ আহবান জানান। বিবৃতিতে তিনি বেলন, অবৈধ সরকার দেশের মানুষকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা, অপহরণ, গুম ও গণগ্রেফতার অভিযান চালিয়ে দেশে এক সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। আজ দেশের মানুষের জানমাল ও ইজ্জত-আবরুর কোন নিরাপত্তাই নেই।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন অস্ত্র দিয়ে ঠেকানো যাবে না': মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
ঢাকা: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার পুনরুদ্ধারের আন্দোলন অস্ত্র দিয়ে ঠেকানো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর আমির মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ''জনসমর্থনহীন দখলদার সরকার কেবল কয়েকজন দলবাজ বাহিনী প্রধানের নৃশংসতার উপর টিকে আছে। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম কখনোই অস্ত্র দিয়ে ঠেকানো যাবে না। সাময়িক দূর্ভোগ হলেও বৃহত্তর স্বার্থেই জনগণ বিরোধীজোটের কর্মসূচি সর্বাত্মকভাবে সফল করে তুলছে। ফ্যাসিবাদের পতন না হওয়া পর্যন্ত চলমান মুক্তির সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।

নিষ্ক্রিয় নেতাকর্মীদের সক্রিয় হতে খালেদার নির্দেশ
কুমিল্লা বারের নির্বাচনে বিএনপির সংখ্যাগরিষ্ঠতা
সাভারে পেট্রোল বোমায় পুড়লো নৈশ কোচ
শ্যামলীতে পরপর ৩ ককটেল বিস্ফোরণ


ঝালকাঠিতে বিএনপিপন্থী চেয়ারম্যান ও মেম্বার গ্রেপ্তার
নওগাঁয় ১২ পেট্রোল বোমাসহ আটক ৩
পকেটখালি পুলিশ ফাঁড়ির আড়াই'শ গজ দুরে রড় বোঝায় ট্রাকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
অবৈধ সরকারের পতন ঘটিয়ে গুম খুনসহ সকল অপকর্মের জবাব দেওয়া হবে।: সিলেট জেলা বিএনপি

 
 

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___