[Attachment(s) from Gana Adhikar Sangram Committee sangramcommittee@gmail.com [mukto-mona] included below]
From: Gana Adhikar Sangram Committee <sangramcommittee@gmail.com>
Date: 2015-03-14 15:53 GMT+06:00
Subject: PRESS CONFERENCE- GANA ADHIKAR SANGRAM COMMITTEE
To: ittefaqreport@gmail.com, Bdnews Dhaka <news.bdnews24@gmail.com>, "monaj-mcj-du@yahoo.com" <monaj-mcj-du@yahoo.com>, "dailybdnews@hotmail.com" <dailybdnews@hotmail.com>, Dhaka Tribune Planning Editor <tribune.reports@gmail.com>, "dhakatimes24@yahoo.com" <dhakatimes24@yahoo.com>, ATN n <atnnews24@gmail.com>, Shaherin Arafat <shaherin_arafat@yahoo.com>, আরশাদ আলী <arshad.ppd@gmail.com>, arafat_ara@hotmail.com, abdullah.arif@dhakatribune.com, Nurur Rahman <iamshiplu.71@gmail.com>, nursumon07@gmail.com
আওয়ামী জোটের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস এবং আন্দোলনের নামে বিএনপি জোটের হামলা-সন্ত্রাসের প্রতিবাদে দিনব্যাপী পদযাত্রা কর্মসূচি উপলক্ষে গণ-অধিকার সংগ্রাম কমিটির
সংবাদ সম্মেলন
১৪ মার্চ ২০১৫, বেলা ১১টা, কমরেড নির্মল সেন মিলনায়তন, ২৩/২, তোপখানা, ঢাকা-১০০০।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
আমাদের সংগ্রামী শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। আমরা এমন এক সময় আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি যখন দীর্ঘ ৬৮ দিন জুড়ে আওয়ামী ও বিএনপি জোটের সংঘাত-হানাহানিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিএনপি নেত্রীর গতকালের সংবাদ সম্মেলন এবং আওয়ামীলীগ নেতা মোহম্মদ হানিফের প্রতিক্রিয়া থেকে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, এ দুই জোট যার যার অবস্থানে অনড় রয়েছে এবং এ গণবিরোধী রক্তাক্ত সংঘাত তারা চালিয়ে যেতে প্রস্তুত।
আপনারা জানেন, এ পর্যন্ত আওয়ামী জোটের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস এবং বিএনপি-জামাত জোটের পেট্রোল বোমা সন্ত্রাসে ১২১ জন হত্যার শিকার হয়েছে। এসব সন্ত্রাসে হাজার হাজার মানুষ আহত এবং ১৩৭৫টি যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়েছে। কেবল তাই নয়, অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে স্থবিরতা এবং যাতায়াতের সমস্যার কারণে শ্রমজীবী মানুষের কর্মহীনতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অবরোধের অজুহাতে কারখানা মালিকরা শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করছে না। কৃষিপণ্যের বাজারজাতকরণ বাধাগ্রস্থ হওয়ায় কৃষক উৎপাদন খরচটুকু পর্যন্ত ওঠাতে পারছেনা। এসএসসি পরীক্ষার্থীসহ ৪ কোটি ৭৪ লাখ শিক্ষার্থীর শিক্ষা জীবন আজ বিপর্যস্ত। সমগ্র অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে লক্ষ কোটি টাকা। সর্বোপরি গুম, ক্রস ফায়ার, গ্রেফতার বাণিজ্য, দলীয় নির্যাতন, পুলিশি নির্যাতন, পেট্রোল বোমা, ককটেল ইত্যাদির কারণে এক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হয়েছে। জনগণ আজ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
সাংবাদিক বন্ধুগণ, দেশে মত প্রকাশের ন্যূনতম অধিকারটুকুও কেড়ে নিয়েছে এ ফ্যাসিস্ট সরকার। গত ১১ মার্চ পদযাত্রা কর্মসূচির প্রচারপত্র বিলি করার সময় গণ অধিকার সংগ্রাম কমিটির ৩ নেতা-কর্মীকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা আটকে রেখে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। সন্ত্রাস দমনের নামে সরকার গুম, ক্রসফায়ার, হাঁটুতে গুলি, তথাকথিত গণ পিটুনীসহ নানা উপায়ে বিএনপি জোটের কর্মীসহ সাধারণ মানুষকে হতা-হত করছে। গণগ্রেফতার, গ্রেফতার বাণিজ্য, পিটুনী জনমনে আতঙ্ক হয়ে উঠেছে। মিছিল-সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা-নিয়ন্ত্রণ, গণমাধ্যমের উপর অঘোষিত নিয়ন্ত্রণ চলছে। ব্যক্তির গোপণীয়তা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ধুলিস্যাত করা হয়েছে। রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ফোনে আড়িপাতা, সামাজিক গণমাধ্যমে লেখালেখির জন্য গ্রেফতারসহ পুলিশি নির্যাতন এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে, সরকার বিরোধী প্রকাশনা, ব্যানার ইত্যাদি প্রকাশের বিষয়ে ছাপাখানা, ব্যানার লেখকদের উপর পুলিশ অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এসব ক্ষেত্রে সরকার আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে অথবা সন্ত্রাস দমন আইন, তথ্য-প্রযুক্তি আইন, বিশেষ ক্ষমতা আইনসহ কালো আইনসমূহের যথেচ্ছ ব্যবহার করছে। জনগণের নিরাপত্তার নামে এ অঘোষিত জরুরী অবস্থা কায়েম করলেও কার্যত সরকার জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থতার প্রমাণ রেখেছে। এ থেকে এটাই প্রমাণ হয় যে, 'জন নিরাপত্তা' সরকারের মাথা ব্যথার কারণ নয়, তারা কেবল একে অজুহাত করে বল-প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাইছে। অন্যদিকে বিএনপি-জামাত জোট হরতাল-অবরোধ করে সরকারকে নির্বাচন দিতে বাধ্য করতে চাইছে। কিন্তু তাদের গণবিচ্ছিন্ন তথাকথিত আন্দোলনে জনগণ নেই। তাই হরতাল-অবরোধ বলবৎ করতে তারা জনগণের উপর বোমা হামলা করে জনমনে ভীতি সৃষ্টির নিকৃষ্ট সন্ত্রাসবাদী পথ বেছে নিয়েছে।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
'জনগণের ভোটাধিকার', 'জনগণের নিরাপত্তা', 'সংবিধান রক্ষা'সহ গণতন্ত্রের নামে আজ দুই জোটের মধ্যে যে গদী দখলের সংঘাত চলছে-তাতে জনগণের বিন্দুমাত্র স্বার্থ নেই। এদের একটাই লক্ষ্য ক্ষমতায় যাও লুটেপুটে খাও। কারণ ক্ষমতায় থাকলে ব্যাংক-বীমা, গার্মেন্ট, পরিবহন, ভূমিদস্যুতা আর আদম ব্যবসার প্রসার ঘটে, গ্রামে সার, ডিজেল, কৃষিপণ্য আর সুদের কারবারের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা যায়। জাতীয় সম্পদ ও স্বার্থ বিদেশীদের কাছে বিকিয়ে দিয়ে অবৈধ কমিশন পাওয়া যায়। ক্ষমতায় থাকলে শেয়ার বাজার লুট, হলমার্ক-ডেস্টিনি ডাকাতি, পদ্মসেতু, কুইক রেন্টাল দুর্নীতি করা যায়। ক্ষমতায় গেলে হাট-বাজার, টার্মিনাল, জলা-নদী, ঝুট ব্যবসা দখল করা যায়। একটা এমএলএসএস-এর চাকরির বিনিময়েও লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ নেয়া যায়। এগুলো শোষণ-লুণ্ঠনের নমূনা মাত্র, প্রকৃতচিত্র অনেক ব্যাপক ও বৈচিত্রপূর্ণ যা এখানে বর্ণনা সম্ভব নয়। আমরা বলতে চাই, প্রকৃতপক্ষে গত ৪৪ বছর ধরেই এদেশের শ্রমিক-কৃষক-মেহনতি জনগণ এদের শোষণ-লুণ্ঠনের শিকার হচ্ছে। আর প্রথম থেকেই শোষণ-লুণ্ঠনের ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে এ দুই গণবিরোধী শক্তির মধ্যে সংঘাত চলছে। চলমান সহিংস ফ্যাসিবাদী রাজনীতি এ গণবিরোধী শক্তির প্রতিক্রিয়াশীল চরিত্র থেকে পৃথক করে দেখলে চলবে না।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
এ দুই গণবিরোধী শক্তির সংঘাতে আন্তর্জাতিক শক্তির মদদ রয়েছে। বিভিন্ন সা¤্রাজ্যবাদী ও আঞ্চলিক শক্তি ভূ-রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও রাজনীতির ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছে। এ জন্য ভারত এবং চীন, রুশ সা¤্রাজ্যবাদ আওয়ামী জোটকে এবং মার্কিন, ইউরোপীয় সা¤্রাজ্যবাদ বিএনপি-জামাত জোটকে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠা করতে চায়। ফলে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শক্তির দ্বন্দ্ব এ সংঘাতে ক্রিয়াশীল হওয়ায় পরিস্থিতি আরো জটিল ও মীমাংসার অতীত হয়ে পড়েছে।
এ অবস্থায় দুই জোটই ক্ষমতায় যেতে বা ধরে রাখতে স্বপক্ষের বিদেশী শক্তিগুলোর কোলে আশ্রয় নিয়ে অপর পক্ষগুলোকে সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করছে। সম্প্রতি সরকার ভারতকে দেয়া ট্রানজিট চুক্তির মেয়াদ ৫ বছর বাড়াবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সমুদ্রের কয়েকটি গ্যাস ব্লক মার্কিন কোম্পানি কনোকো ফিলিপসের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। এতে কেবল জাতীয় স্বার্থই পদদলিত হচ্ছে তা নয়, বরং বিদ্যমান সংঘাতময় পরিস্থিতি বিদেশী শক্তির প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপের সম্ভাবনা ক্রমশ বাড়িয়ে তুলছে।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
জনগণ আজ বাঁচতে চায়। শান্তি ও স্বস্তি চায়। কিন্তু তা কিছুতেই বৈদেশিক শক্তির হস্তক্ষেপ ও গোলামীর বিনিময়ে নয়। অপর কোন শক্তি এ শোষণ-নিপীড়ন, সংকট ও যন্ত্রণা থেকে জনগণকে উদ্ধার করবে-এমন আশা করা হবে ভুল। আমরা অতীতে এমন সংঘাতময় পরিস্থিতিতে মিলিটারি হস্তক্ষেপ দেখেছি, দেখেছি তার ভয়াবহ পরিণাম। আমরা তথাকথিত সসংস্কারপন্থী, সুশীল ও নাগরিক সমাজকে দেখেছি কিভাবে তারা মিলিটারি অথবা গণবিরোধী জোটগুলোর কোন একটির ছত্রছায়ায় রাজনীতি করে এবং ক্ষমতার উচ্ছিষ্টভোগে তারা কতটা আগ্রহী। এসব গণবিরোধী শক্তির হাতে জাতি ও জনগণের জীবন ও ভবিষ্যত কখনোই নিরাপদ নয়।
আমরা স্পষ্ট বলতে চাই, জনগণ এ দস্যুদের হাত থেকে মুক্তি চায়। জনগণের প্রতিরোধ এ হানাহানি রুখে দেবে, নতুবা জনগণ তাদের সংঘাতের বলি হবে। সুতরাং, একমাত্র জনগণের প্রতিরোধই দস্যু জোটগুলোকে পিছু হটতে বাধ্য করবে। ঘটবে গণশক্তির নতুন উত্থান। তাই আপনাদের মাধ্যমে আমরা এদেশের শোষিত-নিপীড়িত মানুষের প্রতি এ আহ্বান জানাতে চাই যে, শ্রমিক-কৃষক-জনগণের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আসুন, এ দুই জোটের গণবিরোধী সংঘাত জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়ার বিরুদ্ধে আজ জোট বাঁধি এবং দুর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুিল।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ
দুই জোটের গণবিরোধী সংঘাত-সংঘর্ষের কারণে জনগণের মাঝে যে বিক্ষোভ দানা বেঁধে উঠছে তাকে সংগঠিত করে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলাই হচ্ছে আজকের জরুরী কর্তব্য। এভাবে জনগণের মুক্তি লক্ষ্যে গণপ্রতিরোধের নতুন শক্তির উত্থান ঘটাতে আমরা ১৩টি সংগঠন এবং শ্রমিক, কৃষক, শিক্ষক, সাংবাদিক, ছাত্রসহ সর্বস্তরের জনগণের সমন্বয়ে ২০১৩ সালের ২০ আগস্ট গণ অধিকার সংগ্রাম কমিটি গড়ে তুলি। আরো বিভিন্ন সংগঠন ও শক্তিকে আমরা কেন্দ্রীভূত করার প্রয়াস চালাচ্ছি। জন্মলগ্ন থেকেই এ সংগঠন এ দুই জোটের হানাহানির বিরুদ্ধে লাগাতার প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় সাম্প্রতিক সংঘাতের বিরুদ্ধে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে এবং সর্বশেষ পক্ষকালব্যাপী প্রচার ও গণসংযোগ শেষে আগামী ২০ মার্চ দিনব্যাপী প্রতিবাদী পদযাত্রার কর্মসূচি গ্রহণ করেছি।
আওয়ামী জোটের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস এবং আন্দোলনের নামে বিএনপি জোটের হামলা-সন্ত্রাস রুখে দাঁড়ান!
বিদেশী হস্তক্ষেপ না! মিলিটারি না! সংস্কারপন্থী না!
জনগণের জোট গড়
জোট-মহাজোট উৎখাত কর!
এই স্লোগান এবং নীচের ৫ দফা দাবীকে সামনে রেখে আগামী ২০ মার্চ ২০১৫, শুক্রবার এ পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। এ পদযাত্রা সকাল ১০টায় শাহবাগ থেকে শুরু হয়ে কাটাবন-হাতিরপুল বাজার, বাটার সিগনাল-গাউছিয়া- নীলক্ষেত আজিমপুর-বকশিবাজার- চানখারপুল বঙ্গবাজার-বিআরটিসি টার্মিনাল- প্রদক্ষিণ করে বিকাল ৪:০০টায় প্রেসক্লাবে শেষ হবে। শাহবাগে প্রারম্ভিক সমাবেশ, পথে পথে পথ সভা এবং পদযাত্রা শেষে প্রেসক্লাবে প্রতিবাদী জনসভায় প্রখ্যাত শিক্ষক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখবেন।
দাবী:
১. গণবিরোধী সংঘাত-হানাহানি জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়া চলবে না
২. পুলিশি নির্যাতন, ক্রসফায়ার, গ্রেফতার বাণিজ্য, দলীয় সন্ত্রাস ও জনগণের উপর বোমা হামলা বন্ধ কর
৩. শ্রমিক-কৃষক-জনতার সভা-সমাবেশ-সংগঠন ও মত প্রকাশের অধিকার চাই
৪. রাজনীতিতে ভারত, আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিদেশীদের হস্তক্ষেপ এবং বিদেশীদের পা চাটা চলবে না
৫. জীবনের নিরাপত্তা, সকল কর্মক্ষম নাগরিকের জন্য কাজ, শ্রমিক-কর্মচারিদের মানুষের মত বাঁচার জন্য বেতন-মজুরি এবং কৃষকের ফসলের ন্যায্য মূল্য চাই
কর্মসূচি:
নাম: দিনব্যাপী প্রতিবাদী পদযাত্রা
তারিখ: ২০ মার্চ ২০১৫, শুক্রবার
সভাস্থান ও যাত্রাপথ: শাহবাগ (প্রারম্ভিক সমাবেশ: সকাল ১০টা)-কাটাবন-হাতিরপুল বাজার (পথসভা)- বাটার সিগনাল-গাউছিয়া- নীলক্ষেত (পথসভা)-আজিমপুর-বকশিবাজার- (পথসভা)- চানখারপুল বঙ্গবাজার-বিআরটিসি টার্মিনাল (পথসভা)- প্রেসক্লাব (সমাপনী সমাবেশ: বিকাল: ৪:০০টা)।
সাংবাদিক বন্ধুগণ,
আমরা আশা করি, আপনাদের মাধ্যমে আমাদের এ কর্মসূচীর কথা দেশের মানুষকে আমরা জানাতে পারব। জনগণের জন্য এ কর্মসূচীতে আমরা অতীতের মত আগামী দিনেও আপনাদের আমাদের পাশে পাব - এ প্রত্যাশায় আমাদের আজকের আয়োজনে আসার জন্য আপনাদেরকে আমাদের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ধন্যবাদসহ,
মো: নিজাম উদ্দিন স্বপন,
সমন্বয়কারী,
গণ-অধিকার সংগ্রাম কমিটি।
[ মঞ্চে উপস্থিত আছেন সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিন স্বপন, গণ-অধিকার সংগ্রাম কমিটির নেতা গণ সংস্কৃতি পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ম. নুরুন্নবী, নির্বাণের সাব্বির আহমে¥দ মুন, শ্রমজীবী সংঘের সভাপতি আব্দুল আলী, জাতীয় গণতান্ত্রিক গণমঞ্চের আহ্বায়ক মাসুদ খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আখতারুজ্জামান, কমিউনিস্ট ইউনিয়নের সমন্বয়কারী ইমাম গাজ্জালী, জাতীয় যুব পরিষদের কেন্দ্রীয় সদস্য তমৈুর খান]
__._,_.___