Khaleda should be in prison for burning people to death -- not shamelessly campaigning for election under a government she considers illegal. You cannot claim both sides of the coin!
From: Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
To: mohiuddin@netzero.net
Cc: borakbash@gmail.com; manik195709@yahoo.com; mostofadrgholam@gmail.com; farida_majid@hotmail.com; farukhchowdhury@gmail.com; faruquealamgir@gmail.com; shahadathussaini@hotmail.com; khabor24@gmail.com; bdmailer@gmail.com; captchowdhury@yahoo.ca; sheikhhasina@hotmail.com; ershad.hm@gmail.com; shah.deeelder@gmail.com; khabor24@gmail.com; poplu@hotmail.com; syed.aslam3@gmail.com; shahadathussaini@hotmail.com; abid.baha@gmail.com; anis.ahmed@netzero.net; khabor24@gmail.com; khabor@yahoogroups.com; shah.deeelder@gmail.com; manik195709@yahoo.com; guhasb@gmail.com; banglar_12_bhuiyan@yahoo.com; Bangla-Women@yahoogroups.com; shahadathusaini@hotmail.com; syedhaque@hotmail.com; shahadathussaini@hotmail.com; hindu_bangladesh@yahoogroups.com; nabdc@googlegroups.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com; pfc-friends@googlegroups.com; chottala@yahoogroups.com; nafisanoorahmed@yahoo.com; farida_majid@hotmail.com; bdpana@yahoogroups.com; bangladeshiamericans@googlegroups.com; guhasb@gmail.com; bangla-women@yahoogroups.com; banglarnari@yahoogroups.com; wthikana@aol.com; shoaib187@yahoo.com; la-discussion@googlegroups.com; akhtergolam@gmail.com; nazrulic@gmail.com; sheikhhasina@hotmail.com; munir@coastbd.org; shojib.wazed@gmail.com; unitycouncilusa@gmail.com; unitycouncilusa@yahoogroups.com; bhbcop@dhaka.com; wthikana@gmail.com; khabor@yahoogroups.com; manik195709@yahoo.com; manik19570@yahoo.com; manik061624@yahoo.com; syed.aslam3@gmail.com; obaidul.quader@gmail.com; sales8@tectronint.com; kabir2660@aol.com; em.pannah@americatech.us; man1k195709@yahoo.com; ershad.hm@gmail.com; bd_mailer@yahoo.com; muktoakash2002@gmail.com; muktochinta@yahoogroups.com; poplu@hotmail.com; bangla_ict@yahoogroups.com; bengalitimes@gmail.com; nfb@citech-bd.com; nfbnews@gononet.com; mukto-mona@yahoogroups.com; alapon@yahoogroups.com; ovimot@yahoogroups.com; bangladeshi@yahoogroups.com; faithcomilla@gmail.com; mohibullah1@gmail.com; bangladesh-zindabad@yahoogroups.com; 6064@yahoogroups.com; bangla.bhai11@gmail.com; bangla_friends@yahoogroups.com; anis.ahmed@netzero.net; farahmina@gmail.com; baaiwdc@yahoogroups.com; baaiwdc_comm@yahoogroups.com; baainews@yahoogroups.com; khabor24@gmail.mac.com; sales@alltopbargains.com; drmohsinali@yahoo.com; mohibul.ezdanikhan@posten.se; captchowdhury@yahoo.ca; bangla-vision@yahoogroups.com; liaquat707@me.com; helala7@yahoo.com; labd-community@googlegroups.com; labiba@gmail.com; dr.dipumoni@gmail.com; nurunnabi@gmail.com; nurunnaharshireen@yahoo.com; lunamahbub@yahoo.com; luna@scsd-bd.org; news4bangla@gmail.com
Sent: Monday, April 27, 2015 12:20 PM
Subject: Ei Kapurushta Kobe Jabe ?ইসির যত&# 2507; প্রভু!
ইসির যতো প্রভু!
সর্বশেষ আপডেট : April 26, 2015, 3:50 pm
তিনি এসে একেবারে হাউমাউ করে কেঁদে ফেললেন, বললেন, 'স্যার এই কান ধরে তওবা করছি আর এক পয়সাও এদিক-ওদিক করার চেষ্টা করব না, দয়া করে আমাকে ডিজির গাড়ি থেকে নামিয়ে দেবেন না। এতে আমার চরম অসম্মান হবে।' এরপর তিনি খুব বেশি দিন চাকরিতে ছিলেন না। তার অবসরের সময় হয়ে এসেছিল। আমাকে বললেন, 'স্যার সারাজীবনই একটু আধটু এদিক ওদিক করেছি। আর করব না। আর একটা কথা বলি, আমি যা করেছি, যাই করি, আমি সারাজীবন প্রভুভক্ত।' : যে কোনো নির্বাচনে শিডিউল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিকভাবে অসীম ক্ষমতার অধিকারী হয়। কমিশনের অনুমতি ছাড়া প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি কাউকে বদলি, পদোন্নতি, শাস্তি, পুরস্কার কিছুই দেয়ার ক্ষমতা আর সরকারের হাতে থাকে না। এসব ক্ষমতা কমিশনের হাতে চলে যায়। তাছাড়া নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের জন্য কমিশন সামরিক বাহিনীকেও যে কোনো সময় তলব করতে পারে। জরিমানা করতে পারে নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘনকারী যে কাউকে।
এমনকি প্রার্থিতা পর্যন্ত বাতিল করার এখতিয়ার রাখে। ঢাকা ও চট্টগ্রামে তিন সিটি করপোরেশনে নির্বাচন ঘোষণা করার পর কেউ আর কোনো কারণেই সরকারের দ্বারস্থ হননি। যে কোনো অভাব অভিযোগ নিয়ে তারা বারবার নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে হাজির হয়েছে। আশা ছিল কমিশন দৃঢ়তার সঙ্গে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব ও ক্ষমতা পালন এবং প্রয়োগ করবে। কিন্তু প্রথম থেকে দেখা গেল, সরকারের ছকের বাইরে কমিশন যেন এক কদমও অগ্রসর হতে পারছে না। এখানে কতগুলো সরল কাজ আছে। তার জন্য নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করার প্রয়োজন নেই। কমিশন আদালত নয়। আদালতও সুয়োমোটো মামলা করে নির্বাচন সুষ্ঠু করার জন্য। তার দৃষ্টি সর্বত্রগামী হওয়ার কথা। কিন্তু সে রকম কোনো আলামত কোথাও দেখা গেল না। : প্রথম থেকেই সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা তাদের পছন্দের প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে গেলেন। আমরা নিমুরোদে নির্বাচন কমিশনকে দেখলাম সেসব দিকে একেবারে চক্ষু বন্ধ করে চুপ করে আছেন। এরপর নির্বাচনী প্রচার অভিযানে নামলেন মন্ত্রীর পদমর্যাদায় নিয়োজিত প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এ ব্যাপারে অভিযোগ তোলা হলে এরশাদকে নির্বাচনী প্রচার অভিযান থেকে বিরত থাকার জন্য লিখিতভাবে নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। এরশাদ থোড়াই পরোয়া করলেন।
বললেন, এটা তার ক্ষেত্রে প্রজোয্য নয়। তিনি এখনো নির্বাচনী প্রচার অভিযান চালিয়ে যাচ্ছেন। : এর মধ্যে সরকার নির্বাচনী প্রচার অভিযানকালে মাঠ থেকে গ্রেফতার করেছে কমপক্ষে ৬ জন ২০ দলীয় জোট সমর্থিত কমিশনার প্রার্থীকে। ২০ দলীয় সমর্থক প্রার্থীদের সম্ভাব্য ভোটার ও নির্বাচনী এজেন্টদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পুলিশ তাদের হয়রানি করছে, ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এ ব্যাপারেও নির্বাচন কমিশন একেবারে চুপ। ফলে পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, ২০ দলীয় জোটের সমর্থকরা কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। : তার ওপর আবার বাংলা নববর্ষে যেভাবে স্বামীর পাশ থেকে স্ত্রীদের ছিনিয়ে নিয়ে, সন্তানের পাশ থেকে মাকে ছিনিয়ে নিয়ে, বন্ধুর পাশ থেকে বান্ধবীকে ছিনিয়ে নিয়ে ছাত্রলীগের ক্যাডাররা তাদের বিবস্ত্র করে, স্পর্শকাতর অঙ্গে নির্যাতন করে, পৈশাচিক উল্লাসে শ্লীলতাহানি ঘটালো তাও ছিল একই সূত্রে গাঁথা। অর্থাৎ নারীরা যদি কেন্দ্রে ভোট দিতে যায় তবে টিএসসি চত্বরের মতো ভোটকেন্দ্রগুলোতেও একইভাবে তাদের বিবস্ত্র করে শ্লীলতাহানি ঘটানো হবে। তাই যদি না হতো তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের দলীয় কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ মিলে ছাত্রলীগের এই পিশাচদের কেন ধরে শাস্তি দিলো না। ধরতেই পারলো না। এমনকি ভিডিও ফুটেজও আড়াল করে ফেললো?
নির্বাচন কমিশন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলো। সেখানে তিন স্তরের নাকি নিরাপত্তা ছিল পুলিশের। ১৩টি সিসি ক্যামেরা ছিল। ভিডিও ফুটেজের কিছু অংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত হলো। পুলিশ বললো, শ্লীলতাহানিকারীদের চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। : এই ঘটনার পর সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছ থেকে দাবি উঠলো, সিটি নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হোক। তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সুশীল সমাজের সঙ্গে আলোচনা করলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তারপর ঘোষণা করলেন, ২৬ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত নির্বাচনী মাঠে সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকবে। : এ সময় ঘটলো এক অকল্পনীয় ঘটনা। ২০ দলীয় জোট সমর্থিত মেয়র প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় নামলেন জোট নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। প্রথম দিন তার গাড়িবহরে সামান্য ইট-পাটকেল নিক্ষিপ্ত হলো। সে কাজগুলো করলো ছাত্রলীগের মাস্তানরা। দ্বিতীয় দিনে কাওরানবাজারে বেগম খালেদা জিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে তার গাড়িবহরে ছাত্রলীগের ক্যাডাররা লাঠিসোটা, হাতুড়ি, ইট-পাটকেল দিয়ে হামলা চালালো। ডজনখানেক গাড়ির কাঁচ ভেঙে চুরমার হলো, এমনকি খালেদা জিয়ার গাড়িও।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেন, বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলে এ ঘটনা ঘটেছে। হাসিনা-পুত্র জয় বললেন, এটা খালেদা জিয়ার প্রতি মানুষের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। আওয়ামী চোঙ্গারাও সমস্বরে একই কথা বললেন। তারপর দিন বাংলামোটরে খালেদা জিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে ছাত্রলীগাররা হামলা তো করলোই, সেই সঙ্গে খালেদা জিয়াকে লক্ষ্য করে তার গাড়িতে গুলি চালালো। গাড়িটি বুলেট প্রুফ না হলে যে কোনো অঘটন ঘটতে পারতো। : দেশের প্রধান সংবাদপত্রগুলোয় হামলাকারীদের ছবি ও তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হলো। সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত হয় তারপর। ২১ এপ্রিল এ সিদ্ধান্ত হয়েছিল। তখনই রেলের নিয়োগ বাণিজ্যে কোটি কোটি টাকার বস্তাসহ ধরা পড়ার পর মন্ত্রিত্ব হারানো আওয়ামী উপদেষ্টা সুরঞ্জিত বললেন, ইসি চাইলেই নির্বাচনে সেনা মোতায়েন করতে পারবে না। নারায়ণগঞ্জে ভাড়ায় সাতজনকে খুন করা বাহিনীর ডিডিজি বললেন, ইসি চাইলেই সেনা মোতায়েন সম্ভব নয়। ২২ এপ্রিলই গণেশ উলটে গেল। নির্বাচন কমিশন নতুন ঘোষণা দিলো যে, সেনাবাহিনী রাস্তায় বের হবে না। ক্যান্টনমেন্টে মজুদ থাকবে। প্রয়োজন বোধ করলে রিটার্নিং অফিসার তাদের তলব করতে পারবে। রিটার্নিং অফিসার কেন, বিধান অনুযায়ী প্রয়োজন হলে ম্যাজিস্ট্রেটই তাদের ডাকতে পারেন। অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন র্যাব এবং সুরঞ্জিতের দাসে পরিণত হলো। এর মধ্যে গজিয়ে উঠলো সহস্র নাগরিক নামে একটি গোষ্ঠী। তারা বললো, বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচনী কর্মকান্ড থেকে সরিয়ে দেয়া হোক।
তিনি প্রচার অভিযানে নামলে যানজট হয়, মানুষের অসুবিধা হয়। এবং কি আশ্চর্য, প্রায় সঙ্গে সঙ্গে নির্বাচন কমিশন নির্বাচনী প্রচারণা থেকে খালেদা জিয়াকে বিরত রাখার জন্য রিটার্নিং অফিসার ও পুলিশকে নির্দেশ করে বসলো। ধিক এই কমিশনকে। আসলে এই নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কোনো অস্তিত্বই নেই। তারা প্রভুদের পদলেহী। কোথায় নির্বাচন কমিশন র্যাবকে আদেশ দেবে, সিদ্ধান্ত দেবে, সেখানে তাদের প্রভু সুরঞ্জিত, র্যাব ও সহস্র নাগরিক কমিটি তাদের প্রভুতে পরিণত হলো। প্রভু ইসি নয়। ইসি এদের দাস মাত্র। সুতরাং এই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, ভোটাররা নির্বিঘ ভোট দিতে পারবে সে সম্ভাবনা এখন ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে পড়েছে।
____________________________________________________________
NetZero now offers 4G mobile broadband. Sign up now.
NetZero now offers 4G mobile broadband. Sign up now.
__._,_.___