Banner Advertiser

Monday, April 13, 2015

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} RE: {NA Bangladeshi Community} বিপদ ডেকে আনছে বাংলাদেশও



দেশে-বিদেশে রাজাকার এবং  বদর  বাহিনীর  কুজন্মা  সন্তানেরা আবার  একত্র 
হয়ে  নানা প্রকার আজগুবি  লেখা,ছবি, আর  নানা  জায়গায়  ওয়াজ  দিয়ে সুস্থ 
সন্তান দের  মগজ ধোলাই  দেয়া  শুরু করেছে I  এই সকল পরাজিত মুখোশ ধারী 
হইতে  সাবধান এবং  নিরাপদে থেকে  ওদের  লেখাকে সম্পূর্ণ  বর্জন করার আহবান 
করে   হউক  কেননা  ভাইরাস  থেকে দুরে থাকাই নিরাপদ I বোরাখ বাঁশ 

১১ এপ্রিল, ২০১৫ ৬:৩৩ pm এ তে, Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com> লিখেছে:
"এ রকম একদল মন্ত্রী নিয়ে কিভাবে স্বস্তি পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা?" 

আরে রিজওয়ান ভাই বলেনকি? প্রধান মাতারি নিজেও এর চেয়ে অন্বেক বেশি খিস্তি খেওর করেন. তাই তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা একট অধ্ত তো করবেন ই .

Shahadat suhrawardy


From: shahadathussaini@hotmail.com
To: nabdc@googlegroups.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com; pfc-friends@googlegroups.com; chottala@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com; saokot_nccbl@yahoo.com; farida_majid@hotmail.com; farzana.ahmed48@yahoo.com; nafisanoorahmed@yahoo.com; sayedahaqboston@yahoo.com
Subject: {NA Bangladeshi Community} বিপদ ডেকে আনছে বাংলাদেশও
Date: Sat, 11 Apr 2015 18:29:39 -0400

রেজোয়ান সিদ্দিকী
rezwansiddiqui@yahoo.com

বিপদ ডেকে আনছে বাংলাদেশও

11 April 2015, Saturday

বর্তমান সরকারে যাদের মন্ত্রী করা হয়েছে, তাদের বেশির ভাগই কাজের চেয়ে কথায় পটু। কেউ সভা-সমিতিতে ঘুমিয়ে পড়েন। কেউ মঞ্চে বসেই গান গেয়ে শোনান। খিস্তিখেউড় মার্কা কথা কারো কারো মুখের ভাষা। এ রকম একদল মন্ত্রী নিয়ে কিভাবে স্বস্তি পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা? আর এদের প্রিয় স্বভাব ২০ দলীয় জোটনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে শ্লীল-অশ্লীলের সীমানা ডিঙিয়ে গালিগালাজ করা। প্রধানমন্ত্রী যদি হালুম করেন, তাহলে এসব মন্ত্রী ঘাড় মটকে যেন খতম করতে চান। প্রথম দিকে সবকিছুই খুব জলবৎতরলং মনে হচ্ছিল। কিন্তু বিষয়গুলো যে পানির মতো পরিষ্কার নয়, সেটা বুঝতে সরকারের সময় লাগল বৈকি।

এ সরকারের শুরুর দিকে সরকারের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা এমন এক ভাব শুরু করলেন যে, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বৃহৎ শক্তিগুলো, জাতিসঙ্ঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবি সবকিছুই একেবারে তাদের পদতলে লুটোপুটি খাবে। তাদের ভাষাও ছিল তেমনই। আর ঘোরের মধ্যে থাকা দলের সাধারণ সম্পাদক ও ভারতের জামাই সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তো মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তার বাসার কাজের বুয়া মর্জিনার সাথেই তুলনা করে বসলেন। মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেসাইকে 'চার আনাও নয়, দুই আনার মন্ত্রী' বলে টিটকারি করলেন। এর পরিণতি কী মারাত্মক হতে পারে, এ বিষয়ে সৈয়দ আশরাফের কোনো ধারণা আছে বলে মনে হয় না। তার এই বক্তব্য কাণ্ডজ্ঞানহীন, শিষ্টাচারবহির্ভূত, অভব্য এবং বাংলাদেশের আতিথেয়তার সংস্কৃতির সম্পূর্ণ পরিপন্থী। 
ভারত কংগ্রেসের মনমোহন সিং সরকার তাদের এক নারী কূটনীতিকের দেহ তল্লাশি নিয়ে একেবারে তুলকালাম কাণ্ড বাধিয়ে দিয়েছিল। তারা নয়াদিল্লিতে মার্কিন দূতাবাসের নিরাপত্তা বেষ্টনী বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন। প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন কূটনীতিকদের নিরাপত্তাও। এ জন্য কংগ্রেস ও মনমোহন সিংকে চড়া মূল্য দিতে হয়েছে। অথচ বলা হয়ে থাকে, বিশ্বব্যাংকের সাবেক এই কর্মকর্তা মনমোহন সিং মার্কিন আশীর্বাদেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং বহাল ছিলেন। গত বছরের নির্বাচনে বিজেপির নরেন্দ্র মোদি সরকারের ক্ষমতায় আসীন হওয়ার পেছনে সে ফ্যাক্টরও কাজ করেছে বলে অনেক বিশ্লেষক মনে করেন।

এই পটভূমিতে ইয়েমেনে সৌদি ও মার্কিন হামলার বিষয়টি বাংলাদেশকে মনে রাখতে হবে। বাংলাদেশের সরকার অদূরদর্শিতাবশত এটা ভাবতে পারে যে, কোথায় ইয়েমেন আর কোথায় বাংলাদেশ। ইয়েমেনে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোটের বিমানবাহিনী বোমাবর্ষণ করছে। তাতে শত শত নিরীহ সাধারণ মানুষও নিহত হচ্ছে। ইয়েমেনে এই সামরিক হামলার পক্ষে বাংলাদেশ সরকার তাড়াতাড়ি সমর্থন দিয়ে বসেছে। তারা হয়তো দেশের মানুষের জন্য কী বড় বিপদ ডেকে আনছে। সেটি উপলব্ধি করার ক্ষমতা বর্তমান সরকারের নেই।

২০১১ সালে আবর-বসন্তের সময় মার্কিন সহায়তায় ক্ষমতায় আসেন মনসুর হাদি। তার আগে প্রেসিডেন্ট ছিলেন আবদুল্লাহ সালেহ। সাম্প্রতিক বিদ্রোহে মনসুর হাদি উৎখাত হয়ে সৌদি আরবে আশ্রয় নিয়েছেন। ইয়েমেনে এমনিতেই দীর্ঘ দিন সঙ্ঘাতময় পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। এর মধ্যে যদি বাইরের সামরিক হস্তক্ষেপ অধিক মাত্রায় ঘটে তাহলে ইয়েমেনকে কেন্দ্র করে এক বৈশ্বিক বিপর্যয় সৃষ্টির আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যায় না। ইয়েমেনের বাব এল-মানদেবের সরু সমুদ্রপথ দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৪০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে রফতানি হয়ে থাকে। এ দিকে প্রথম সৌদি বিমান হামলার পর ব্যারেলপ্রতি জ্বালানি তেলের দাম ছয় শতাংশ বেড়েছে।

লিবিয়া, ইরাক কিংবা সিরিয়ার সঙ্ঘাত এবং সেখানে বিদেশী হস্তক্ষেপের প্রকৃতি আর ইয়েমেনের পরিস্থিতি এক নয়। ইয়েমেনে হাউছি বিদ্রোহীদের সমর্থন দিচ্ছে ইয়েমেনি সেনাবাহিনীর এক বিরাট অংশ। তারা ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ সালেহর অনুগত। সালেহ প্রায় ৩০ বছর ধরে ইয়েমেন শাসন করছিলেন। তিনি যে ভালো শাসক ছিলেন, এমন নয়। এ দিকে জানা গেছে, আল কায়েদা এবং ইসলামিক স্টেটস (আইএস) হাউছিদের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। কারণ তাদের মতে, এই যুদ্ধ সাম্র্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে। 
ইয়েমেনের দুই কোটি ৪০ লাখ লোকের মধ্যে ৪৫ শতাংশ শিয়া। কয়েক মাস আগে মনসুর হাদিকে বিদ্রোহীরা ক্ষমতাচ্যুত করলে তিনি রাজধানী সানা ছেড়ে সৌদি আরবে গিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করেন। তার আগে মনসুর হাদি ইয়েমেনের বন্দরনগরী এডেন থেকে যুদ্ধ পরিচালনার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু বিদ্রোহীদের আক্রমণের মুখে গত ২৫ মার্চ তিনি সৌদি আরব পালিয়ে গেলেন। দেশটির উত্তরে সৌদি আরবসংলগ্ন সুন্নি প্রধান এলাকাও হাউছি বিদ্রোহীরা তাদের দখলে নিয়ে নিয়েছে। গত সপ্তাহে তারা ইয়েমেনের তৃতীয় বৃহত্তম শহর তায়েজও দখল করে নেয় এবং প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা দখলে নিচ্ছে। এর ফলে আরো মারাত্মক ঘটনার আবির্ভাব হয়। তারা অপর একটি শহর লাজ থেকে হাদির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মেজর জেনারেল মাহমুদ আল সুবাইহিকে আটক করে। পরিস্থিতি এতটাই বিপজ্জনক যে, নিকটবর্তী আন্নাদ বিমান ঘাঁটি মার্কিন সেনা কর্মকর্তারা ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়।

এই সঙ্ঘাতে য্ক্তুরাষ্ট্র ছাড়াও সব আঞ্চলিক শক্তি ক্রমেই জড়িয়ে পড়ছে। মিসর, জর্ডান, সুদান, মরক্কো, কুয়েত, সংযুক্ত আবর আমিরাত, কাতার ও বাহরাইনও ইয়েমেনের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে। পাকিস্তান সৌদি আরবের দীর্ঘকালের মিত্র হলেও এখন পর্যন্ত তারা এ যুদ্ধে অংশ নেয়ার কোনো ঘোষণা দেয়নি। বরং নিরপেক্ষতার ঘোষণা দিয়ে বলেছে, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই এ সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত। একজন মিসরীয় সেনা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিমান হামলার পর স্থল হামলা শুরু করা হবে। তবে ইরান বলেছে, ইয়েমেনে সৌদি আরবের বিমান হামলার সিদ্ধান্ত একটি বিপজ্জনক পদক্ষেপ।

এর আগে প্রেসিডেন্ট হাদি অভিযোগ করেন, লেবাননের হিজবুল্লাহ বাহিনী হাউছিদের সহায়তা করছে। ইরানও ওদের সহায়তা করছে বলে পশ্চিমা শক্তিগুলো যে অভিযোগ করে আসছে ইরান বারবার তা অস্বীকার করছে। সৌদি প্রবাসী হাদি সরকার অভিযোগ করছে, আল কায়েদা এবং আইএস হাউছিদের সমর্থন দিচ্ছে। এ দিকে ২০০৭ সাল থেকে আরব উপদ্বীপে আল কায়েদা হামলা প্রতিরোধে দীর্ঘমেয়াদি ড্রোন যুদ্ধের অংশ হিসেবে ইয়েমেনে ৫০ কোটি ডলার মূল্যের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। লিবিয়া ও সিরিয়ায় বৈদেশিক সামরিক হস্তক্ষেপের পর সেখানে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। সেই তালিকায় যুক্ত হতে যাচ্ছে ইয়েমেন।

বিমান হামলায় সৌদি আরব নিয়োজিত করেছে ১০০ যুদ্ধ বিমান। এ ছাড়া স্থল ও নৌবাহিনীর দেড় লাখ সৈন্য নিয়োগ করা হয়েছে। এর ফলে ইয়েমেন শুধু নয়, সৌদি আরবেও সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা বেড়ে গেছে। সর্বশেষ, গত ২০ মার্চ সানার একটি মসজিদে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ১০০ জন নিহত হয়েছেন, আহত হন ২৫০ জন। আইএস চরমপন্থীরা এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ২০০০ সালেও আল কায়েদার গেরিলারা একটি মার্কিন সামরিক যুদ্ধ জাহাজে আত্মঘাতী বোমা হামলা চালালে ১৭ জন মার্কিন সৈন্য নিহত হয়। ২০০২ সালে আল কায়েদা বাহিনী এডেন উপসাগরে একটি ফরাসি ট্যাংকারের ওপর হামলা চালায়।

এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ওই এলাকায় আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর রণপ্রস্তুতির আশঙ্কা বেড়ে গেছে। বিদ্রোহীদের প্রতি ইরানের সমর্থন রয়েছে। ফলে ইয়েমেনের সীমান্তবর্তী সৌদি আরব উদ্বিগ্ন। তাই তারা বিদ্রোহীদের ওপর সামরিক হামলা চালাচ্ছে। সন্দেহ নেই, যুক্তরাষ্ট্র এই সঙ্ঘাতে জড়িয়ে পড়তে বাধ্য হয়েছে এডেন বন্দর ঘেঁষে সরু নৌপথটি নিরাপদ রাখতে। এটি ইউরোপ থেকে এশিয়ার পথে লোহিত সাগরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নৌপথ। শুধু জ্বালানি তেলই নয়, অন্য সব মূল্যবান পণ্য ও সুয়েজ খাল হয়ে এই পথেই এশিয়ার বাজারগুলোতে আনা-নেয়া হয়।

যা হোক, সৌদি আরবের সাথে ইয়েমেনের সম্পর্ক দীর্ঘকালের, গত শতাব্দীর সত্তরের দশক থেকে। অতীতে বছরের পর বছর গৃহযুদ্ধের পর সৌদি আরব ও মিসরের উদ্যোগে উত্তর ও দক্ষিণ ইয়েমেন একটি ইয়েমেন রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট সালেহ দেশটিকে ঐক্যবদ্ধ করেন। কিন্তু ২০১১ সালে আরব বসন্তে সালেহর অপসারণের পর ইয়েমেনে আবার প্রচণ্ড গোলযোগ শুরু হয়। তখন থেকেই হাউছি বিদ্রোহীরা হাদি সমর্থক বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে অধিকতর রাজনৈতিক স্বায়ত্তশাসনের জন্য। তারা বলতে শুরু করে যে, ইয়েমেনের জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে এবং হাউছি বা জায়েদি গোত্রের স্বার্থ না দেখেই সরকার সৌদি আরবের সাথে গাঁটছড়া বেঁধেছে।

মার্কিন থিংকট্যাংক আটলান্টিক কাউন্সিলের জে পিটারফার্ম সম্প্রতি বলেছেন, 'ইয়েমেনের পতন আসন্ন। আর বিদ্রোহীদের কারণে বাব এল-মানদেবের উভয় পাশেই এবং লোহিত সাগরে ইরানের প্রভাব বাড়বে। ইতোমধ্যেই ইরানি নৌবাহিনীর জাহাজ নিয়মিত এই এলাকায় চলাফেরা করতে শুরু করেছে।' তিনি বলেন, 'এখন ইরান যদি এ ক্ষেত্রে সফল হয় এবং হাউছি বিদ্রোহীদের দখলকৃত কোনো ঘাঁটি ব্যবহার করতে পারে, তাহলে এই উপ-আঞ্চলিক এলাকায় শক্তির ভারসাম্যে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসবে। এডেন এবং লোহিত সাগরজুড়ে ১৯০০ কিলোমিটারের তীরভূমি আছে। এই এলাকার নৌপথ নিরাপদ রাখতে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা ওই পথে নিয়মিত টহল দিয়ে থাকে।'

ওই অঞ্চলের মার্কিন সেনাদলের প্রধান গত ২৬ মার্চ বলেছেন, বাব এল-মানদেব চ্যানেল খোলা রাখার জন্য তারা উপসাগর ও ইউরোপীয় অংশীদারদের সাথে একযোগে কাজ করে যাবেন। এখানে সঙ্ঘাতের ফলে এই চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেলে নৌপথটি হয়ে যাবে 'অশ্রুর প্রবেশপথ'। তাতে বন্ধ হবে সুয়েজ খাল। বন্ধ হবে দক্ষিণ ইউরোপে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল সরবরাহ। আর এই পথে পণ্যবাহী জাহাজ চলতে না পারলে তাকে কয়েক হাজার কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ আফ্রিকার নিচ দিয়ে ঘুরে যেতে হবে। এতে একটি জাহাজের গন্তব্যে পৌঁছতে কমপক্ষে ৪০ দিন বেশি সময় লাগবে।

এ রকম একটি পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের নিরপেক্ষ থাকাই অধিকতর যৌক্তিক ছিল। কিন্তু ভিন্ন অবস্থান নেয়ায় বাংলাদেশ এখন বিরাট হুমকির মুখে পড়তে পারে। 
সাংবাদিক ও সাহিত্যিক

উৎসঃ   নয়া দিগন্ত

--
You received this message because you had subscribed to the Google Groups "North America Bangladeshi Community forum". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to nabdc@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to nabdc@googlegroups.com.
---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "North America Bangladeshi Community" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to nabdc+unsubscribe@googlegroups.com.
Visit this group at http://groups.google.com/group/nabdc.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



__._,_.___

Posted by: Borakh Bash <borakhbash@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___