Banner Advertiser

Saturday, April 11, 2015

[mukto-mona] কামারুজ্জামানের বিচার পরিক্রমা



কামারুজ্জামানের বিচার পরিক্রমা

সুলাইমান নিলয়,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2015-04-12 02:20:14.0 BdST Updated: 2015-04-12 02:53:13.0 BdST


একাত্তরের আলবদর কমান্ডার মুহাম্মদ কামারুজ্জামান দেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই একবার গ্রেপ্তার হলেও যুদ্ধাপরাধের দায়ে তার ফাঁসি কার্যকর হলো চার দশক পর।  

জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামান ১৯৭১ সালে ছিলেন জামায়াতের তখনকার ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের ময়মনসিংহ জেলার প্রধান।

মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পর পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতা করতে ছাত্রসংঘের নেতাকর্মীদের নিয়ে তিনি গড়ে তোলেন আলবদর বাহিনী।

সে সময় ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, শেরপুর ও টাঙ্গাইলে ব্যাপক যুদ্ধাপরাধ ঘটানোর দায়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে শনিবার কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। 

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে গ্রেপ্তার হলেও পরে ছাড়া পেয়ে যান কামারুজ্জামান। পরে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের সময় তিনি রাজনীতিতে ফেরেন এবং দলে সক্রিয় হন।

একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের জন্য ২০০৭ সালে কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়। এর মধ্যে একটি দায়ের করা হয় কেরানীগঞ্জ থানায়, অন্যটি পল্লবী থানায়।

এসব মামলার অপর আসামি মিরপুরের কসাই কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হয় ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে। এসব মামলার অপর আসামি মিরপুরের কসাই কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর হয় ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে।






পল্লবী থানার মামলায় ২০১০ সালের গত ১৩ জুলাই গ্রেপ্তার হন কামারুজ্জামান। এর আগে মার্চে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বহু প্রত্যাশিত বিচারের কাজ।

ওই বছর ২১ জুলাই কামারুজ্জামানের যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু করে প্রসিকিউশনের তদন্ত দল। এর চারদিনের মাথায় কামারুজ্জামানকে যুদ্ধাপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে প্রসিকিউশন।

২২ জুলাই ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিচার বিভাগীয় হাকিম তৈয়েবুল হাসান কেরানীগঞ্জের মামলাটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর আদেশ দেন। ২ অগাস্ট কামারুজ্জামানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হলে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাকে আটক রাখতে বলে আদালত।

যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে কামারুজ্জামানের যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হয় ২০১২ সালের ৪ জুন। প্রসিকিউশনের পক্ষে এ মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাসহ মোট ১৮ জন সাক্ষ্য দেন। আসামিপক্ষে সাক্ষ্য দেন পাঁচজন।

হত্যা ও  নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ২০১৩ সালের ৯ মে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয় ট্রাইব্যুনাল-২।

কামারুজ্জামান ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ৬ জুন সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন। রাষ্ট্রপক্ষ কোনো আপিল না করলেও আসামির আবেদনের বিরোধিতায় শুনানি করে। 

আপিল দায়েরের এক বছরের মাথায় ২০১৪ সালের ৫ জুন এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়।

দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে ২০১৪ সালের ৩ নভেম্বর চূড়ান্ত রায়ে ফাঁসির রায় বহাল রাখে সর্বোচ্চ আদালত।

২০১৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পরদিন কামারুজ্জামানের মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।

আসামির আইনজীবীরা ৫ মার্চ রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করেন। দুই দফা পিছিয়ে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয় ৫ এপ্রিল।

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ৬ এপ্রিল রিভিউ আবেদন খারিজ করে দেয় আপিল বিভাগ। রায়ে বিচারকদের স্বাক্ষরের পর ৮ এপ্রিল তা আসামি কামারুজ্জামানকে পড়ে শোনানো হয়।  

নিয়ম অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার সুযোগ থাকলেও এই যুদ্ধাপরাধী তা নেননি। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর শনিবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article952979.bdnews

2015-04-11 18:48 GMT-04:00 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>:

'দেরিতে হলেও সত্যের জয় হয়েছে'

নিজস্ব প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2015-04-12 04:01:02.0 BdST Updated: 2015-04-12 04:01:02.0 BdST


যুদ্ধাপরাধী মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকরের মাধ্যমে দেরিতে হলেও সত্যের জয় ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সোহাগপুর বিধবাপল্লী পরিদর্শনে প্রথম যাওয়া দুই সাংবাদিক।
অবশেষে আরেকটি কলঙ্কমুক্তি 
কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর
অনলাইন ডেস্ক
কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর


মানবকণ্ঠ/আরএ

- See more at: http://www.manobkantha.com/2015/04/11/26773.php#sthash.lwrg3i7E.dpuf

ফাঁসি কার্যকর
কামারুজ্জামানের লাশ নেয়া হলো শেরপুরে ; http://www.alokitobangladesh.com/first-page/2015/04/12/132637

কামারুজ্জামানের লাশ
শেরপুরের পথে

কারাগারে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর যুদ্ধাপরাধী মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের লাশ র‌্যাব-পুলিশ পাহারায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে শেরপুরে তার পৈত্রিক বাড়িতে।

Al-Badr commander Muhammad Kamaruzzaman has been hanged to death for committing crimes against humanity during the country's bloody war of independence in 1971. The execution was carried out around 10:30pm Saturday at Dhaka Central Jail. Kamaruzzaman is the second war crimes convict who filed a review petition with the apex court.

কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর

নিজস্ব প্রতিবেদক | ০০:১৩, এপ্রিল ১২, ২০১৫



Please, watch the videos in this context :


AL BODOR DOCUMENTARY :

https://www.youtube.com/watch?v=etwW4CeLXnE


1971 Muktijuddher Itihash by ATN - ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস [2CD's Full Length Documentary]


The killing of intellectuals by Jamat-Shibir in 1971.flv
https://www.youtube.com/watch?v=7733tQqaFlY




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___