Banner Advertiser

Monday, July 13, 2015

[mukto-mona] RE: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা



I think it is true that our senses of moral or social responsibility, and/or what is right or wrong, have been completely desensitized by continuous exposure to cruel and inhuman hartal after hartal after hartal called by Khaleda Zia accompanied by 'jwalao-poRawo' throughout 2013 and beyond. The suffering of citizens of all walks of life, both physical and moral, was indescribable!


'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
ইত্তেফাক রিপোর্ট১৩ জুলাই, ২০১৫ ইং ১৪:২৬ মিঃ
'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই রাজনকে হত্যা'
 
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'খালেদা জিয়ার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। আর সেই সন্ত্রাস থেকে শিক্ষা নিয়েই সন্ত্রাসীরা সিলেটে কিশোর রাজনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে।'
 
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, 'খালেদা ও তার পুত্রের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের সম্পর্ক রয়েছে। খালেদা জিয়ার হুকুমেই ঘুমন্ত মানুষকে পেট্রোলবোমায় নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, যার নেতিবাচক প্রভাব সমাজে লক্ষণীয়। খালেদার সন্ত্রাসে উজ্জীবিত হয়েই সিলেটের ওই কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।'

http://www.ittefaq.com.bd/politics/2015/07/13/28160.html



From: zoglul@hotmail.co.uk
To: zoglul@hotmail.co.uk
Subject: {PFC-Friends} গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
Date: Mon, 13 Jul 2015 18:13:49 +0100

গাফফার চৌধুরী: ফের ধৃষ্টতা
The India-BKSAL agent provocateur, Abdul Gaffar Chowdhury (AGC), continues to whip up anti-Islam propaganda, as he has been doing since he went to India around August 1971. Since then he has always parroted Indian hegemonic propaganda against Islam, against Bangladesh Army and against the patriots of Bangladesh. In his visit to New York, in 2003, he incited the Hindus of Bangladesh to take up arms and establish "an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh", with the help of the Indian army. It was reported on 10 February 2003 in a website, "Bangladesh-focussed" (It also quoted BSS), 

"2. Columnist Abdul Gaffar Chowdhury, at present residing in London, on Sunday urged the members of Hindu-Bouddha-Christian Oikya Parishad to take up arms to establish their rights in Bangladesh.
3. Gaffar Chowdhury threatened "Is there anybody in Bangladesh to resist if India provides logistic support to declare an independent Hindu region taking three districts of Bangladesh."" 

On a statement as blatant as this, no further explanation is necessary. The parroting columnist forgets that the people of Bangladesh have a right to act in self-defence against any Indian aggression, or any other aggression from any quarters, against Bangladesh.

The Islamic scholars have refuted AGC's false propaganda against Allah and His 99 names.

(Please click to read the Amar Desh report 12 July 2015)
The report is as follows:
ফের আল্লাহ্ ও রসুল (সা.) কে নিয়ে গাফফার চৌধুরীর ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য 

(For picture, please click the link above)
আওয়ামী পন্থী কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ইসলামবিদ্বেষী মন্তব্যে থেমে নেই। ইসলাম, ধর্ম এবং পর্দা নিয়ে সম্প্রতি তার দেয়া বক্তব্যকে ঘিরে দেশ-বিদেশে যখন নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে, ঠিক তখনই আবারো নতুন করে আগুনে তুষ ঢেলেছেন তিনি। এবার ইসলাম, ধর্ম, পর্দা, এমনকি রসুলুল্লাহ সা:-কে ছাড়িয়ে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে জড়িয়ে মন্তব্য করেছেন। বলেছেন, আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান মূর্তির নাম থেকে।

গাফফার চৌধুরী বলেন, 'আল্লাহর যে ৯৯ নাম, এগুলো কাবা শরীফের দেবদেবীর নাম ছিল। একটি বড় প্রমাণ হলো যে, আমাদের রসুল্লাহর (স.) বাবার নাম ছিল আবদুল্লাহ। আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফের প্রধান যে মূর্তিটি ছিল তার নাম ইলাত, কেউ বলে ইলাহ, কেউ বলে ইলাত। এর থেকে এসেছে।'

শুক্রবার নিউইয়র্ক ভিত্তিক টাইম টেলিভিশনের এক সাক্ষাৎকারে তার পূর্ববর্তী আলোচিত-সমালোচিত বক্তব্যের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ফের নতুন বিতর্কের ঝড় তুলেছেন।

গত ৩ জুলাই শুক্রবার ম্যানহাটনের বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একক বক্তব্যে রাসুল সা: ও পর্দা নিয়ে তার মন্তব্যের বিষয় সম্পর্কে তিনি বলেন, আমি ওই দিন যে বক্তব্য দিয়েছি তা যথার্থ ছিল। এটাকে নিয়ে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত ও হেফাজতীরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগান্ডায় নেমেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

তার ওই দিনের বক্তব্য ঘিরে ফুঁসে ওঠে প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মানুষ। এর হাওয়া লেগেছে বাংলাদেশেও। পরবর্তী ৭ জুলাই রোববারের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিও পণ্ড হয়ে যায়। জ্যামাইকা থেকে ব্রুকলিনে গিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে। সেখানেও প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয় আয়োজকদের। তার ওই বক্তব্যকে ঘিরে শুক্রবারও সিটির বিভিন্ন মসজিদে মসজিদের খুতবায় নিন্দা জানানো হয়। এছাড়া ৮ জুলাই সোমবার নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে আলেম-ওলামারা গাফ্ফার চৌধুরীকে প্রকাশ্যে তওবা পূর্ব ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে মসজিদে বিশেষ খুতবা পাঠের হুঁশিয়ারিও দেন আলেম সমাজ। 

তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সফর প্রসঙ্গে বলেন, আমি নিউইয়র্কে এসেছি ব্যক্তিগত ব্যাপারে এবং কিছুটা আমন্ত্রিত হয়ে। এখানে আমাদের বাংলাদেশ মিশনে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতিই বলবো, মোমেন সাহেবের (জাতিসঙ্ঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি) আমন্ত্রণে একটি সিরিজ লেকচারে অংশ গ্রহণ করার জন্য। এ লেকচারটি হয়ে গেছে। আর ব্যক্তিগতভাবে আমি এখানে এসছি এই জন্য যে, আমি প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ওপর একটি ডক্যুমেন্টারি করছি। তার সম্পর্কে এখানে কিছু বিখ্যাত লোকের মন্তব্য রেকর্ড করার জন্য। দুই কারণেই এসেছি।

তিনি বলেন, আমি মিশনে বক্তব্য দিয়েছি। যেখানে বাংলাদেশের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। আমাদের বাংলাকে বলা হতো হিন্দুর ভাষা, এটা ঠিক নয়। বাংলাতে ইসলাম প্রচার হয়েছে বাংলা ভাষাতেই। আরবে ইসলাম প্রচার হয়েছে আরবি ভাষাতেই। যদিও সে ভাষা এককালে কাফেরদের ভাষা ছিল। তাতে কিছু আসে যায়না। পরবর্তীকালে ইসলামের ভাষা হয়েছে। আমাদের নাম, আমাদের সংস্কৃতির কার্যকলাপ মিশ্রিত। কোনোটাই ধর্মভিত্তিক নয়। আমাদের বিয়ে, আমাদের নামকরণ। আরবরাও তাই করেছে।

যারা তার বক্তব্যের বিরোধিতা করছেন তাদের সম্পর্কে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী বলেন, তারা প্রমাণ দেখাক। আমি অন্তত এক ডজন আরবি কেতাব দেখাতে পারবো। যেখানে এই নাম, দ্বিতীয় প্রধান দেবতার নাম ছিল রহমান। আমাদের রসুলুল্লাহ (স.) যখন ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন তখন তার একজন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখা দিয়েছিল। সে নিজেকে আল্লাহর রসুল দাবি করে বলেছিল, প্রধান দেবতা হচ্ছেন রহমান। এদেশে বহুদিন আমাদের রসুলুল্লাহ ও মুসলমানকে লড়াই করতে হয়েছে। এভাবে রহমানও এডাপ্টডেট হয়ে যায় ইসলামের নামে। আমাদের রসুলুল্লাহ মূর্তিগুলো ভেঙেছেন। এক-ঈশ্বরবাদ প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি কোনো ঐতিহ্য ধ্বংস করেননি।

তাহলে আজকে যারা প্রতিবাদ করছেন, ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা তাদের প্রতিবাদকে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে চিহ্নিত জামায়াত-হেফাজতিরা। জাতিসঙ্ঘ মিশনের দেয়া আমার বক্তব্য নিয়ে তারা রাজনৈতিক প্রপাগাণ্ডায় নেমেছে। যোগ দিয়েছে কিছু সুবিধাবাদি। অসত্য বেশি দিন টিকবে না। কারো হুমকি-ধামকি ও অপপ্রচারে ভয় পান না বলেও সাফ জানিয়ে দেন তিনি। তিনি জানান, আগামি ১৪ জুলাই লন্ডনের উদ্দেশে নিউইয়র্ক ছেড়ে যাবেন।

এদিকে, নিউইয়র্কে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী পরিবারের ব্যানারে ৭ জুলাইয়ের পূর্ব-নির্ধারিত কর্মসূচি প্রবাসী ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের মুখে পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর ওই দিন বাংলাদেশী অধ্যুষিত ব্রুকলিনে গিয়েও ব্যর্থ হন আয়োজকরা। এসময় মুসল্লিরা জুতা প্রদর্শন করেন। এবার ১২ জুলাই রোববার জ্যাকসন হাইটস জুইস সেন্টারে গাফ্ফার চৌধুরীর জন্য এক নাগরিক সংবর্ধনার আয়োজন করেছে 'যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সম্মিলিত শক্তি'। গাফ্ফার চৌধুরীর এ নাগরিক সংবর্ধনাকে ঘিরে নানা শঙ্কা-আশঙ্কার মধ্যে আছেন প্রবাসীরা। আয়োজকরা চাইছেন, দু'দুবার ভণ্ডুল হওয়ার পর এবার যেকোনো মুল্যে সংবর্ধনাটিকে সফল করার জন্য।



--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___