Banner Advertiser

Wednesday, August 19, 2015

Re: [mukto-mona]



Somebody must be holding a gun at Mina Farah's head as she jots down these nonsensical ideas. The 7th March speech was to warn and prepare Bangalees for the direct fight with the West Pakistan. I do not know how old Mina Farah was and what she was doing at the time to understand this. That was a historic moment and an extremely timely speech. It served Bangalees very well during the next 9 months of struggle. And, yes, India was prepared for the ultimate consequences, including war. Any country would have opened the border for humanitarian reasons, if not political, for crores of refugees flowing towards the border; India had both reasons to open the border.

From: "Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Wednesday, August 19, 2015 5:45 AM
Subject: RE: [mukto-mona]

 
Funny! Section 57 has not scared the evil people from spreading their ridiculous LIES! It seems it has ENCOURAGED the miscreants to act against truth about the Spirit of muktijuddho. 

My e-mail in-box is full of unsolicited lies and vituperation against BAL and Sheikh Mujib by Londoni and markini Zindabadwallahs.  A sample from Mina Farah >>

<< প্রসঙ্গ ৭ মার্চের ভাষণ যুদ্ধ না আলোচনা:- 
৭ মার্চের ভাষণ কেন অপ্রয়োজনীয় ছিলো, বিষয়টি আগে কেউ কখনো খোলাসা করেনি। 
ভাষণটি ছিলো পূবপরিকল্পিত একটি টোপ। এই টোপ ফেলে যুদ্ধের পরিবেশ তৈরির 
পেছনে ভারত। ইয়াহিয়া-মুজিবের আলোচনা সফল হলে ব্যর্থ হতো ভারত। কথাটি চতুর 
ইন্দিরা গান্ধি খুব ভালো করেই জানতেন বলেই ৭০এই সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন।  . . >>




To: mukto-mona@yahoogroups.com
From: mukto-mona@yahoogroups.com
Date: Wed, 19 Aug 2015 00:35:17 +0000
Subject: Re: [mukto-mona]

 

Lost her mind completely!

From: "Mina Farah farahmina@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Tuesday, August 18, 2015 2:01 AM
Subject: [mukto-mona]

 
আমজনতার মঞ্চ থেকে:
প্রসঙ্গ বিশ্বজিৎ থেকে জুডিশিয়াল কিলিং:-
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে কিভাবে জুডিশিয়াল কিলিং চলছে, একটিমাত্র
প্রমাণই যথেষ্ট। বাংলাদেশিদের বুদ্ধিজগত গণশৌচাগারে পরিণত না হলে,
বাকশালী স্টেটের কিলিং মিশন না বোঝার কোন কারণ নেই। বুদ্ধিজীবিদের
অব্যাহত অধপতনে আমি ক্ষুব্ধ। ট্রাইবুন্যালের একটিমাত্র উদ্দেশ্য,
বিএনপিকে পুরোপুরি ধ্বংস করে বংশানুক্রমে বাকশালী শাসন। ইতোমধ্যেই সজীব
ওয়াজেদকে রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলার জন্য কোন চেষ্টাই বাকি নেই।
যেমন তাকে হত্যার পরিকল্পনাকারীর বিরুদ্ধে মামলা করা। পোস্টার ছাপিয়ে
রাজতন্ত্র পাকাপোক্ত করা।
জুডিশিয়াল কিলিং বুঝতে হলে হাত দিতে হবে বিশ্বজিৎ হত্যাকান্ডে। ওই নির্মম
হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত, ছাত্রলীগের ছেলেদের নাৎসী আচরণ কি দিনের আলোর
মতো স্পষ্ট নয়? চাপাতি দিয়ে যেভাবে নাৎসীদের মতো খুন করলো, এরপর
লীগনাৎসীগুলোকে ফাঁসি না দিয়ে কাদের মোল্লাদের পেছনে দৌড়ানোর কারণ কি?
এখানেই আওয়ামী লীগের হত্যা মিশন স্পষ্ট। অন্যথায় বিশ্বজিৎ হত্যকারিদেরকে
এখনো জীবিত রাখার কথা নয়। বরং সর্বশক্তি নিয়োগ করে ক্যালেন্ডারে ওদের
ফাঁসির দিন ধার্য করা ছিলো রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। ফাঁসির রায়
দিয়ে এটি একটি আইওয়াশ এবং সময়মতই সবকটা বেরিয়ে যাবে। শুধু একটার পর একটা
ফাঁসি হতে থাকবে জোটনেতাদের। যেন বিচারকদের খেয়েদেয়ে কাজ নেই,
ক্যালেন্ডারটাও ফাঁকা, তাই কথায় কথায় যুদ্ধাপরাধীদেরকে আদালতে তোলা
হচ্ছে। আদালতের হাতে এতো সময় আছে জানতাম না। বরং জানতাম প্রায় ৪০ লক্ষ
মামলা ঝুলে আছে কিন' ট্রাইবুন্যালের ক্ষেত্রে বিচারকদের এহেন পাইকারি
হারে সময় দেয়ার কারণ কি? যেদেশে ৪০ লক্ষ মামলা ঝুলে আছে, যেদেশে বিশ্বজিৎ
হত্যাকারিরা এখনো জীবিত, সেই দেশে সাকা চৌধুরিদের দ্রুত ফাঁসির রায়গুলো,
বাকশালী জঙ্গিদের কিলিং মিশনকে চিহ্নিত করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীরা
যেভাবে হত্যাকান্ড চালিয়েছিলো, ছাত্রলীগ একটার পর একটা সেইধরনের
কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং প্রধান সংগঠন আওয়ামী লীগ এবং
অংগসংগঠনগুলোকে নাৎসী ছাড়া আর কিছুই বলা যাবে না। বরং জাতির বুদ্ধিজগতে
মহাবিপর্যয়ের কারণে বিলুপ্ত হওয়ার বদলে বাকশালীনাৎসীদের অত্যাচার
দেশে-বিদেশে বেড়েই চলেছে। যে কোন সুস্থ মানুষই বলবে, বিশ্বজিতের
খুনিদেরকে ফাঁসি না দিয়ে সাকা চৌধুরিদের ফাঁসি, অবশ্যই জুডিশিয়াল কিলিং।







প্রসঙ্গ ৭ মার্চের ভাষণ যুদ্ধ না আলোচনা:-
৭ মার্চের ভাষণ কেন অপ্রয়োজনীয় ছিলো, বিষয়টি আগে কেউ কখনো খোলাসা করেনি।
ভাষণটি ছিলো পূবপরিকল্পিত একটি টোপ। এই টোপ ফেলে যুদ্ধের পরিবেশ তৈরির
পেছনে ভারত। ইয়াহিয়া-মুজিবের আলোচনা সফল হলে ব্যর্থ হতো ভারত। কথাটি চতুর
ইন্দিরা গান্ধি খুব ভালো করেই জানতেন বলেই ৭০এই সীমান্ত খুলে দিয়েছিলেন।
কথা ছিলো আলোচনা হবে, ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ
রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত সম্পন্ন করতে লাগে সময়, লাগে দীর্ঘ আলোচনা। ১/২ মাস
নয় হয়তো ১ বা ২ বছরও লেগে যেতে পারে। তাহলে রেসকোর্সে এই তাড়াহুড়ো কেন?
ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা ৭১এর ফেব্রুয়ারি মাসে, অথচ যুদ্ধ শুরু হলো মাত্র
১ মাস পরে? খান সাহেবরা সময়টা পেলেন কোথায়? অর্থাৎ ৭ মার্চ ভাষণের
মাধ্যমে আলোচনার সব পথ বন্ধ করে যুদ্ধের টোপ ফেলাই একমাত্র উদ্দেশ্য।
ভাষণের প্রতিটি শব্দ পর্যবেক্ষণ শেষে ভুট্টো সাহেবরা সেই টোপ গিলেছেন।
ফলে আলোচনার নামে যুদ্ধপ্রস্থতিই ছিলো পাকিস্‌তানিদের হাতে একমাত্র
অস্ত্র। ভুট্টো চায়নি দেশ ২ ভাগ হোক, ইন্দিরা চায়নি কিছুতেই
পূর্ব-পাকিস্‌তান পশ্চিমের সংগে থাকুক। বিষয়টি পুতিনের ক্রিমিয়া দখলের
মতো এক। ৭ মার্চের ভাষণে যেসকল শব্দবোমা, প্রতিটি শব্দের অর্থ পর্যালোচনা
করলে দেখা যাবে, আলোচনার পথ বন্ধ করে দিয়ে কিভাবে যুদ্ধের উত্তেজনা
সৃষ্টি করেছিলেন মুজিব। তারপরেও যে আলোচনা হয়েছিলো, স্রেফ আইওয়াশ।
ভারত-পাকিস্‌তান ইতোমধ্যেই যুদ্ধের প্রস্থতি নিয়ে ফেলেছিলো। মূল যুদ্ধটা
ছিলো ৪র্থ ইন্দো-পাক যুুদ্ধ। সুতরাং যারাই ৭ মার্চের ভাষণ বাজিয়ে উল্লাসে
নৃত্য করে, তাদেরকে আমি সুস্থ বলে মনে করি না।
আমরা যদি ৭১এর গভীরে যাই, দেখা যাবে, রেসকোর্সের ওই ১৯ মিনিটের ভাষণে
ছিলো যুদ্ধ-উত্তেজনা, উত্তপ্ত করা, সুরসুরি। প্রক্ষেপিত শব্দবোমার মধ্যে
কোথাও শান্তিপূর্ণ সমাধানের ইংগিত নেই। পুরো ১৯ মিনিট জুড়েই হুমকি-ধামকি
এবং আঙুল তুলে যুদ্ধের বডিল্যাংগুয়েজ। সেই দিনের বডিল্যাংগুয়েজ কোনক্রমেই
শান্তিপূর্ণ আলোচনার বার্তা দেয় না। এরপর খান সাহেবদের দোষ দেই কি করে?
৬৯ বছরেও এদেশ থেকে খান সাহেবরা গেলো না। ৭ মার্চের ভাষণ দিয়ে সেদিন
মানুষকে যেভাবে উত্তপ্ত করা হয়েছে, আজো শব্দবোমা ফাটিয়ে বাকশালীরা
একইভাবে উত্তপ্ত করে চলেছে। কাউকেই শান্তিতে থাকতে দিচ্ছে না বরং
প্রতিপক্ষ সৃষ্টি করে খুন্তখারাবির লইসেন্স দিয়ে রেখেছে। এটা কোন রাজনীতি
নয়। আমি বলবো, ৭ মার্চের ভাষণ নতুন করে পর্যালোচনা হোক। যুদ্ধের বদলে
আলোচনা চাইলে, শেখ সাহেব সেদিন ওই ভাষণটি অন্যভাবে দিতেন। স্বাধীনতা বলা
যাবে না, বরং ১৯ মিনিটের ভাষণের মোটিভ ছিলো রাওয়ালপিন্ডির কোর্ট থেকে বল
ভারতের কোর্টে ছেড়ে দেওয়া।







__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___