যুদ্ধাপরাধ: এবার নিজামী ও মীর কাসেম
সাম্প্রতিক দেশকাল ডেস্ক
গত শনিবার দিনগত রাতে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর কাদের মোল্লা ও এ বছর ১২ এপ্রিল শীর্ষ মানবতাবিরোধী কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এ নিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলো। অন্যদিকে ট্রাইব্যুনাল থেকে মৃত্যুদণ্ড দিলেও আপিল বিভাগ আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে।
তবে মুক্তিযুদ্ধকালীন যুদ্ধাপরাধের দায়ে এখনো চূড়ান্ত বিচার প্রক্রিয়া বাকি আছে শীর্ষ জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী, মীর কাসেম আলী, আবদুস সুবহান ও এটিএম আজহারুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন মানবতাবিরোধীর। তাদের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল থেকে গত বছর ২৯ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড পাওয়া মতিউর রহমান নিজামীর শুনানি চলছে আপিল বিভাগে। ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে গত বছর ২৩ নভেম্বর নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আপিল বিভাগে আপিল করেন নিজামী। এছাড়া ছাত্রসংঘের তৎকালীন নেতা মীর কাসেম আলীকে গতবছর ২ নভেম্বর মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদ- দেন আদালত। সে বছরই ৩০ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করেন মীর কাসেম আলী।
আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া সুপ্রিম কোর্টের অবকাশের আগেই জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামীর আপিল মামলার শুনানি শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, নিজামীর মামলায় আসামিপক্ষ এখন পেপারবুক উপস্থাপন করছে। আশা করছি, ১৫ ডিসেম্বরের আগে মামলার শুনানি শেষ হবে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ফাঁসির দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে নিজামীর আপিল বর্তমানে শুনানির পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া সাজাপ্রাপ্ত আরও নয়জন যুদ্ধাপরাধীর আপিল আবেদন রয়েছে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। আপিল বিভাগে শুনানি হওয়া যুদ্ধাপরাধ মামলার তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ক্রমানুসারে একটির শুনানি শেষ হলে পরেরটির শুনানি শুরু হয়েছে; অর্থাৎ যে রায়ের বিরুদ্ধে আগে আপিল হয়েছে, সেটির শুনানিই আগে হয়েছে। এই ধারায় নিজামীর পরে জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর আপিলের শুনানি হতে পারে। ট্রাইব্যুনাল থেকে এ পর্যন্ত ২১টি রায় এসেছে, যার মধ্যে চলতি বছর এসেছে ছয়টি। এর বাইরে ছয়টি মামলা বিচারের পর্যায়ে এবং তিনটি তদন্ত শেষে বিচার শুরুর অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানা গেছে। এ পর্যন্ত ট্রাইব্যুনালে যে কটি মামলার রায় এসেছে তার মধ্য থেকে ১৭টি চ্যালেঞ্জ করে আপিল হয়েছে। এর মধ্যে চারটি আপিল ও রিভিউ নিষ্পত্তির পর আসামিদের ফাঁসিও কার্যকর করা হয়েছে। এছাড়া আরেক যুদ্ধাপরাধী দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলায় আপিল বিভাগের দেওয়া আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশের রায় হলেও তার পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত না হওয়ায় রিভিউ পর্যায়ে যায়নি। এর আগে আপিল শুনানির পর্যায়ে এলেও মারা যাওয়ায় জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম ও বিএনপি নেতা আব্দুল আলীমের আপিল 'অকার্যকর' হয়ে যায় এবং বাদ পড়ে।
২০১৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত রায়ে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসির আদেশ বহাল থাকলে ওই বছর ১২ ডিসেম্বর দ- কার্যকর করা হয়। ঠিক এক বছর পর আপিলের দ্বিতীয় রায়ে জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেয় আপিল বিভাগ। সেই রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত না হওয়ায় রিভিউ নিষ্পত্তি হয়নি। ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর আপিল বিভাগের তৃতীয় রায়ে জামায়াতের আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের সর্বোচ্চ সাজা বহাল থাকলে ২০১৪ সালের ১১ এপ্রিল তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। সর্বশেষ আপিল বিভাগে সর্বোচ্চ সাজা বহাল থাকায় রিভিউ নিষ্পত্তির পর বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর করা হয় গত শনিবার রাতে।
এখন জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামীর করা আবেদনের শুনানি চলছে। প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চে এ আপিল কার্যক্রম।
বুদ্ধিজীবী গণহত্যা, হত্যা, লুণ্ঠন, সম্পত্তি ধ্বংস, দেশত্যাগে বাধ্য করা, আটক, নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র ও সংঘটনে সহযোগিতার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় গত বছরের ২৯ অক্টোবর নিজামীকে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। ওই রায়ের বিরুদ্ধে গত বছরের ২৩ নভেম্বর আপিল করেন নিজামী। ট্রাইব্যুনালের রায়ে নিজামীর বিরুদ্ধে আনা ১৬টি অভিযোগের ৮টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়। যার মধ্যে ৪টিতে মৃত্যুদণ্ড ও ৪টিতে যাবজ্জীবন কারাদ-াদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। তবে রায়ে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হওয়ায় সেটিই কার্যকর হবে বলে জানায় ট্রাইব্যুনাল। মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের পূর্ব পাকিস্তান শাখার প্রধান নিজামীর বিরুদ্ধে আনা ১৬টি অভিযোগের মধ্যে ২, ৪, ৬ ও ১৬ নম্বর অভিযোগে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল। এসব অভিযোগে বুদ্ধিজীবী হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, লুণ্ঠন, সম্পত্তি ধ্বংস ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকজনকে দেশত্যাগে বাধ্য করার কথা বলা হয়েছে।
অন্যদিকে ১, ৩, ৭ ও ৮ নম্বর অভিযোগে আটক, নির্যাতন, হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র ও সংঘটনে সহযোগিতার দায়ে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বাকি আট অভিযোগ প্রসিকিউশন প্রমাণ করতে না পারায় এসব অভিযোগ থেকে নিজামীকে খালাস দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। রায়ে বলা হয়, একাত্তরে জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি ও আলবদর বাহিনীর প্রধান নিজামী বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় নিজে অংশগ্রহণ করেন। ৩ নম্বর অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র ও সংঘটনে সহযোগিতা এবং ১৬ নম্বর অভিযোগে বুদ্ধিজীবী গণহত্যায় নিজামীর 'সুপিরিয়র রেসপনসিবিলিটি' প্রমাণিত হয়েছে।
নিজামী ছাড়া আরও নয় যুদ্ধাপরাধীর আপিল আবেদন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ সদস্য মীর কাসেম আলী, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম, নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুস সুবহান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারক হোসেন, হবিগঞ্জের জাতীয় পার্টির নেতা সাবেক প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার, চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাহিদুর রহমান, ফোরকান মল্লিক ও আকরাম হোসেনের আপিল। এছাড়া পিরোজপুরের পলাতক ইঞ্জিনিয়ার আবদুল জব্বারের আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল রয়েছে।
চট্টগ্রামের আলবদর কমান্ডার মীর কাসেম আলীকে গত বছরের ২ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২। রাষ্ট্রপক্ষের আনা ১১ ও ১২ নম্বর অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা জসিম ও জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে হত্যার দায়ে তার ফাঁসির রায় আসে। ওই রায়ের বিরুদ্ধে গত বছরের ৩০ নভেম্বর আপিল করেন মীর কাসেম। চলতি বছরের ২৮ মে আপিল বিভাগ আপিলের সারসংক্ষেপ দাখিলের জন্য দুই পক্ষকে চার সপ্তাহ সময় দেয়। সূত্র: দৈনিক আমাদের সময়।
এবার পালা নিজামী ও মীর কাশেমের
সাকা মুজাহিদের পর এবার নিজামী ও মীর কাশেম আলী
এবার চূড়ান্ত হবে নিজামীর বিচার যুগান্তর রিপোর্ট | প্রকাশ : ২৩ নভেম্বর ২০১৫
রইল বাকি আরও ১১ | Bangladesh Pratidin
Nov 23, 2015 - এর মধ্যে জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামীর আপিলের শুনানি চলছে। রাষ্ট্রপক্ষ আশা করছে, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যভাগের আগেই এই আপিলের নিষ্পত্তি হবে। এর বাইরে সুপ্রিম কোর্টে এখন যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতা আবদুস সুবহান, এ টি এম আজহারুল ইসলাম, মীর কাসেম আলী ছাড়াও সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার, মোবারক হোসেন, আবদুল জব্বার, ...
এবার যুদ্ধাপরাধী নিজামী-মীর কাসেম আলী
শিবিরের কুখ্যাত সন্ত্রাসী,আলবদর কমান্ডার ও কোটিপতি মীর কাশেম আলী-র উত্থান যেভাবে
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ২০ আগস্ট, ২০১৫, ১১:৩১:২৬ সকাল
মীর কাসেমের নেতৃত্বেই ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি ইসলামী ছাত্রসংঘ নাম পরিবর্তন করে ছাত্রশিবির নামে আত্মপ্রকাশ করে। তিনি হন শিবিরের প্রথম কেন্দ্রীয় সভাপতি। এরপর মীর কাসেমকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি।মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকার কারণে ১৯৮০ সালে তিনি রাবেতা আল ইসলামীর এ দেশীয় পরিচালক হন।
মীর কাসেম আলী ছাড়াও যাদের আপিল নিষ্পত্তির জন্য আপিল বিভাগে আছে সেগুলো হল : জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম, নায়েবে আমির ... তারা হলেনÑ ফরিদপুরের সাবেক জামায়াত নেতা আবুল কালাম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার, আলবদর বাহিনীর নেতা চৌধুরী মঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খান, ফরিদপুরের ...
শুনানির অপেক্ষায় মীর কাসেম আলীর আপিলযাযাদি রিপোর্ট মীর কাসেম আলীজামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মীর কাসেম আলীকে দেয়া ... শুনানির অপেক্ষায় থাকা মামলার আসামিরা হলেন_ জামায়াতে ইসলামীর নেতা এটিএম আজহারুল ইসলাম ও আব্দুস সুবহান, আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত মোবারক হোসেন, জাতীয় পার্টির ...
যুদ্ধাপরাধীদের দণ্ড এবং কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশের স্বপ্ন
জুয়েল রাজ
Nov 30, 2014 - বর্তমান প্রতিবেদক : মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল দাখিল করেছেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলী। জামায়াতের এই শূরা ... তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের এই দলিল দস্তাবেজ বিবেচনায় নিয়ে আপিল বিভাগ মীর কাসেম আলীকে খালাস দেবেন। বিচারপতি ... বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধিতাকারী জামায়াত নেতা মীর কাসেম ১৯৭১ সালে দলটির ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের চট্টগ্রাম শহর শাখার সভাপতি ছিলেন। সেই সঙ্গে ..
জুলকার নাইন : মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে চলছে জোর লবিং। মার্কিন প্রশাসনকে প্রভাবিত করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের মধ্যে জামায়াতের পক্ষে সমর্থন বাড়াতে কাজ করছে যুদ্ধাপরাধের দায়ে বিচারাধীন মীর কাসেম আলীর ভাই মীর মাসুম আলী ও আরেক জামায়াত নেতা মতিউর রহমান ...
আরও পড়ুন:
আলবদর বাহিনী প্রধানত জামায়াতের কর্মী দ্বারাই গঠিত হয়েছিল ইসলামী ছাত্র সংঘ' নাম পাল্টিয়ে 'বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির' নামে যাত্রা শুরু করে:
GB wkweiB †mB QvÎmsN
Avgv‡`i mgq.Kg : 18/12/2015
http://www.amadershomoys.com/newsite/2015/12/18/468363.htm#.VnNEaLYrJSM
'ছাত্র সংঘ' থেকে 'ছাত্র শিবির' - সামহোয়্যার ইন ব্লগ
শিবিরের আমলনামা (১) ------'ছাত্র সংঘ' থেকে 'ছাত্র
১৯৭৬ সালে যখন জামায়াত রাজনীতিতে পুরোদমে প্রবেশ করে তখন জামায়াতের নীতি নির্ধারকদের মনে এই ভয় ছিল যে, ছাত্র সংঘনামটাকে হয়তো এ দেশের মানুষ একাত্তরে তাদের জঘন্য ... যাতে শিবিরকে সমীহ করে চলে, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংগঠনগুলো যাতেশিবিরকে রাজনীতির মাঠে প্রবেশের সুযোগ দেয়, সমীহ করে, ইসলামী ছাত্র শিবির নাম শুনে ..
ছাত্র শিবিরের আমলনামা (২) - Shobuj Bangla Blog সবুজ বাংলা ...
গত প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে শিবির যে ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে, তার কিছু চিত্র তুলে ধরার জন্য এ আয়োজন 'ছাত্র শিবিরের আমলনামা'। পূর্বের পর ... ঢাকায় তাদের কার্যক্রম চালাতে ব্যর্থ হয়ে ছাত্র শিবিরকে চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়ার মূল পরিকল্পনা করে সভাপতি ও সেক্রেটারি। মীর কাশেম ... @জহির রহমান, স্বাধীনতার সময় শিবিরের নাম ছিল ছাত্র সংঘ।
শিবিরের আমলনামা ৩ ইতিহাসের ভয়ংকর হত্যাকাণ্ড
শিবিরের আমলনামা ৪ চাঁদাবাজির অপর নাম বায়তুল মাল!
বুদ্ধিজীবী হত্যা; ২৫ মার্চ থেকে ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
http://www.somewhereinblog.net/blog/onujibblog/28882040
__._,_.___