Banner Advertiser

Sunday, February 28, 2016

Re: [mukto-mona] Fw: PRESS RELEASE: Bangladesh Hindu Buddhist Christian Unity Council (USA)



I fully agree with the contents of this Press Release. I had been saying, more or less, the same thing that the present government is playing politics with the sufferings of the minority communities in Bangladesh. They are using attacks on minorities to roundup political adversaries of the Awami League and when the attacks are carried out by Awami Leaguers, they just brush them under the carpet. 

However, I must say that under the Awami League administration, at least the minorities have the voice, which they did not have under the BNP-Jamaat. But that's all about it, there is no material change.

- AR 


On Sunday, 28 February 2016, 2:28, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
[Attachment(s) from Jiten Roy included below]


 
Subject: PRESS RELEASE: Bangladesh Hindu Buddhist Christian Unity Council (USA)

Press Release attached. I earnestly request you to please publish in your newspaper. Please send us the link from your publications, if you can.
(We will also publicly released the news-clips later on).
--
Warmest regards,
Pradip Das
General Secretary
Bangladesh Hindu Buddhist Christian Unity Council (USA)
Ph. 718-674-4545


​সাংবাদিক সম্মেলন

​সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তারা
সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তারা

​উপস্থিত সাংবাদিকদের একাংশ


নিউ ইয়র্কে ঐক্য পরিষদের সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তারা
'সংখ্যালঘু সমস্যা সমাধানে সরকার আন্তরিক নয়, অবস্থা বিএনপি-জামাত আমলের চেয়েও বেশী ভয়াবহ। ​
 
নিউ ইয়র্কঃ শুক্রবার (২৬ শে ফেব্রুয়ারী) সন্ধ্যায়, নিউইয়র্কের জ্যকসন হাইট্স এ অবস্থিত পালকি পার্টি সেন্টারে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ আয়োজিত এক ​জনাকীর্ণ এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু ও আদিবাসীদের অস্তিত্ব সঙ্কটাপন্ন বলে দাবী করেন। সংখ্যালঘুদের উপর অব্যাহত নিপীড়ন নির্যাতন এবং ইহা প্রশমনের ব্যাপারে সরকারের আন্তরিকতা ও দৃশ্যমান প্রচেষ্টার অভাব রয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়। বক্তারা  দেশব্যাপী মৌলবাদী অপশক্তি কর্তৃক সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে নৃশংস হত্যাকাণ্ড, উপাসনালয় আক্রমন, সহায় সম্পত্তির জবরদখল, অপহরন, জোরপূর্বক ধর্মান্তরীকরন ও দেশত্যাগে বাধ্য করার মত জঘন্য আক্রমন রোধে কার্যকর কোন ব্যবস্থা না করার জন্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন।
সাংবাদিক সম্মেলনের শুরুতে সবাইকে আমন্ত্রন জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সভাপতি ডাঃ টমাস দুলু রায়। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারন সম্পাদক প্রদীপ দাস এর সঞ্চালনায় প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত সকলকে পরিচয় করিয়ে দেন সদস্য সচিব প্রদীপ মালাকার সংগঠনের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রেসিডেন্ট বিদ্যুৎ দাস। প্রশ্নোত্তর পর্বে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ডঃ দ্বিজেন ভট্টাচার্য, শ্যামল চক্রবর্তী, গৌরাঙ্গ কুণ্ডু, রূপ কুমার ভৌমিক, প্রবীর রায়, রনবীর বড়ুয়া, প্রনবেন্দু চক্রবর্তী, অমিত চৌধুরি, প্রদিপ মালাকার, বিদ্যুৎ দাস, ডাঃ টমাস দুলু রায় ও প্রদীপ দাস।
সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তারা বলেন, বর্তমানে সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমনের বীভৎসতা ও ভয়াবহতা ২০০১ সালের বিএনপি-জামাত দুষ্ট চক্রকেও ছাড়িয়ে গেছে। বক্তারা অভিযোগ করেন, তখনকার সময় সংঘটিত ঘটনাগুলো অন্ততঃ পত্রপত্রিকা ও সংবাদ মাধ্যমের কল্যানে জনগণের তথা বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছে যেতো। কিন্তু বর্তমানে তথাকথিত প্রগতিশীল ও ভুয়া সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঝাণ্ডা উড়ানো আওয়ামী লীগ সরকারের রক্তচক্ষুর ভয়ে সম্পাদক ও সংবাদ কর্মীরা স্বাধীনভাবে সংবাদ পরিবেশন করতে পারছে না, যার ফলে দেশের সর্বত্র সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সংঘটিত সন্ত্রাস ও অপকর্মগুলো ঢাকা পড়ে যাচ্ছে। নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে এখন ইসলামিক স্টেট এবং বাহারি নামের ইসলামিক জঙ্গীরা আস্তানা গেড়েছে। সম্প্রতি দিনাজপুরে সপ্তদশ শতাব্দীর কান্তাজিউর মন্দিরে লাখ লাখ ভক্তের উপস্থিতিতে বোমা হামলা, পঞ্চগড়ে গৌড়ীয় মঠে হামলা ও মধ্যযুগীয় কায়দায় পুরোহিত হত্যা, ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় দুই বিদেশি নাগরিক হত্যা, এক ডজন খৃষ্টান যাজককে হত্যার চেষ্টা এবং আহমদিয়া শিয়া সম্প্রদায়ের মসজিদে বোমা হামলাসহ অনেকগুলো ঘটনায় আইএস দায় স্বীকার করে দেশী বিদেশী মিডিয়ায় বিবৃতি দিয়েছে অথচ সরকার আটঘাট বেঁধে জঙ্গিদের মোকাবেলায় কার্যকর কোন পদক্ষেপ না নিয়ে বরং দেশে ইহার অস্তিত্ব নেই বলে ঢাকঢোল বাজাছে। অন্ধ হলে যেমন প্রলয় বন্ধ হয় না, তেমনি সরকার তুড়ি মেরে আইএস- এর অস্তিত্বকে  উড়িয়ে দিতে চাইলেও তা সম্ভব নয়। সরকারের ইমেজ রক্ষা করার এই হীন প্রচেষ্টা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার ব্যাপারে ইহার উদাসীনতার কথাই প্রমান করে বলে বক্তারা ক্ষোভ ও শঙ্কা প্রকাশ করেন।
বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ জোর গলায় নিজেদেরকের সংখ্যালঘুদের সমস্যার প্রতি সহানুভুতিশীল দাবী করে নিজেদেরকে সংখ্যালঘুদের ভোটের ওয়ারিশ হিসাবে মনে করেচলমান সহিংসতার প্রেক্ষাপটে শুধু সস্তা বুলি নয় বাস্তবিক পদক্ষেপ নিয়ে সংখ্যালঘুদের সমস্যার ব্যাপারে সরকারের আনরিকতা প্রমান করার দাবী জানানো হয়।  নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ একটি স্বাধীন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান। ইহা কোন দল ও গোষ্ঠীর পকেট সংগঠন নয়। সরকার ও ব্যক্তির তোষণ না করে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্য পরিষদ আপোষহীন বলে মন্তব্য করেনতারা বলেন, জামাত বিএনপিতে যেমন মৌলবাদীরা আছে, আওয়ামী লীগেও মৌলবাদীরা আছে। আওয়ামী লীগের হাতেই সংখ্যালঘুদের তিন চতুর্থাংশ জমি-জমা, ঘর-বাড়ি বেদখল হয়ে আছে।
ঐক্য পরিষদ নেতৃবৃন্দ বলেন, পার্বত্য শান্তি চুক্তির অধিকাংশই বাস্তবায়িত হছে বলে সরকার প্রধান দাবী করেন যাহা আদৌ সত্য নয়। আমরা সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি পার্বত্য শান্তি চুক্তির সময়সীমা ও কি কি  শর্ত ছিল এবং কি কি বাস্তবায়িত হয়েছে তা দেশের জনগন ও বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরা হোক।
প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগ, বিএনপি সকল সরকারের আমলেই সংখ্যালঘুরা কেন অনবরত দেশত্যাগ করছে বাংলা পত্রিকা সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশন কর্ণধার আবু তাহের এর প্রশ্নের জবাবে প্রদীপ মালাকার বলেন, স্বাধীনতা উত্তর সকল সরকার সংখ্যালঘুদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরন করেছে। শত্রু ও অর্পিত সম্পত্তি আইন, রাষ্ট্রধর্ম, ইত্যাদির মতো কালাকানুনের সুযোগে সংখ্যালঘুদের সাথে বিমাতাসুলভ আচরন করেছে। শ্যামল চক্রবর্তী বলেন, ৭২ সালে রমনা কালী মন্দিরের দখলের মাধম্যে সরকার জানিয়ে দেয় দেশে সংখ্যালঘুরা স্বাধীনতার সুফল থেকে বঞ্চিত। শেখ মুজিবুর রহমান আদিবাসিদেরকে বাঙালী হয়ে যাবার আহবান জানিয়ে তাদের স্বতন্ত্র জাতিস্বত্বাকে অবমাননা করেছে, আর জিয়াউর রহমান বাঙ্গালীদের দিয়ে জবরদখলের মাধ্যমে আদিবাসীদের নিজস্ব ভুমি থেকে উচ্ছেদ করে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি মুসলমান সম্প্রদায় ও আক্রমনের শিকার হচ্ছে, ইত্তেফাক সাংবাদিকের অন্য এক প্রশ্নের জবাবে ডঃ দ্বিজেন ভট্টাচার্য বলেন, আমরা ব্লগার হত্যা, শিয়া ও কাদিয়ানী মসজিদে হামলার ঘটনা সহ সকল নাশকতার নিন্দা জানাই ও অবসান চাই। প্রদীপ দাস বলেন, মুসলমানরা সাম্প্রদায়িক আক্রমনের স্বীকার নয়। মুসলমানদের মতই হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান সকলেই বিচ্ছিন্ন অপরাধের শিকার কিন্তু ধর্মীয় ও জাতিগত কারনে আক্রান্ত একমাত্র সংখ্যালঘুরাই। প্রনবেন্দু চক্রবর্তী বলেন, বাংলাদেশে যখন সংখ্যালঘুরা থাকবে না, তখন দেশ পাকিস্তানের মতো হয়ে যাবে যখন মুসলমানরাও আক্রমন থেকে রেহাই পাবে না। হিন্দু মেয়েরা জোর পূর্বক  ধর্মান্তরিত হচ্ছে এই অভিযোগের প্রমান কি সাংবাদিক শহীদের প্রশ্নের জবাবে প্রবীর রায় বলেন, একজন ১২ বা ১৫ বছরের নাবালিকা স্বেচ্ছায় বিয়ে ও ধর্ম ত্যাগের আইন কোন দেশে নেই। বিদ্যুৎ দাস বলেন, এই জাতীয় ঘটনাবলী প্রায় প্রতদিনই সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। এসময় দাউদকান্দি পৌরসভার সাবেক কমিশনার তাপস কান্তি সরকার নিজের পরিবারেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করেন। বাংলা টাইমস পত্রিকার সম্পাদক সঞ্জীবন সরকার জানতে চান দেশে সাম্প্রদায়িক হামলার শিকার ব্যক্তি ও পরিবারের জন্য ঐক্য পরিষদ কিছু করছে কিনা বা মামলা মোকদ্দমার খোঁজ খবর নেয় কিনা তার উত্তরে গৌরাঙ্গ কুণ্ডু বলেন, ঐক্য পরিষদ সর্বদাই ক্ষতিগ্রস্তদের আইনি ও আর্থিক সহযোগিতা করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। মানব জমিন প্রতিনিধি সাহাবুদ্দিন সাগর প্রশ্ন রাখেন ভারত সহ সারা বিশ্বেই তো সংখ্যালঘুরা কোন না কোন ভাবে আক্রান্ত, তাহলে বাংলাদেশে তার ব্যতিক্রম হবে কেন। এর জবাবে ডঃ দ্বিজেন ভট্টাচার্য বলেন, ভারতে কিছু হলে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা এর মাশুল দিবে এটা তো স্বাধীনতার চেতনা ছিল না। তাছাড়া, ভারতে সংখ্যালঘুরা যেভাবে সরকারের স্বীকৃতি ও পৃষ্টপোষকতা পায় তা তো বাংলাদেশের মাইনোরিটিরা পায় না।   
ঐক্য পরিষদ নেতৃবৃন্দ সাংবাদিক সম্মেলনে নিম্নলিখিত দাবী দাওয়া পেশ করেন-
১। সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ব্যাপারে আইনি পদক্ষেপ নিতে মাইনরিটি ও হেইট ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল গঠন
২। সংখ্যালঘুদের সার্বিক উন্নয়ন ও অধিকার সংরক্ষণের লক্ষ্যে মাইনরিটি মন্ত্রনালয় গঠন।
৩। সরকার, ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অধীনে থাকা সারা দেশের সকল দেবোত্তর সম্পত্তি ও রাজা ও জমিদার বাড়িগুলো ফাউন্ডেশন গঠন করে এসব রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব ইহার অধীনে ন্যস্ত করা। 
৪। সারাদেশে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইসলামের ইতিহাসের পাশাপাশি হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টানদের ইতিহাস ও সভ্যতা পাঠ্যসুচীর অন্তর্ভুক্তকরন।
৫। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যায় সরকারী খরচে স্বতন্ত্র হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন।
৬। পার্বত্য শান্তি চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন, আদিবাসী এলাকা থেকে বাঙ্গালীদের প্রত্যাহার করে আদিবাসীদের কাছে তাদের ন্যায্য ভুমি ফিরয়ে দেয়া
৭। স্বাধীনতা উত্তর সকল সাম্প্রাদায়িক অপরাধের বিচার ও ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ প্রদান।
৮। অবিলম্বে সকল সাম্প্রদায়িক হামলা ও জবর দখল বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রদান।
 
নেতৃবৃন্দ এই সব দাবী দাওয়া পূরণ না হওয়া পর্যন্ত দেশে ও বিদেশে ঐক্য পরিষদের আন্দোলন অব্যাহত রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। সেই সাথে দেশের সংখ্যালঘুদের স্বীয় অধিকার আদায়ে সোচ্চার হতে ও সংঘবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান। উল্লেখ্য, সংবাদ সম্মেলনে নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত ও প্রচারিত ত্রিশটির বেশী পত্রিকা ও টেলিভিশন সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।
 
(প্রেস বিজ্ঞপ্তি)
 
 
বার্তা প্রেরকঃ প্রদীপ দাস
ফোন- ৭১৮.৬৭৪.৪৫৪৫






__._,_.___

Posted by: ANISUR RAHMAN <anisur.rahman1@btinternet.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___