Banner Advertiser

Friday, March 25, 2016

[mukto-mona] খেলতামাশা, খেলাধুলা নিষিদ্ধ ঘোষণা কর



খেলতামাশা, খেলাধুলা নিষিদ্ধ ঘোষণা কর

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, 'সর্বপ্রকার খেলাধুলাই হারাম।'

মহাসম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে ক্রিকেটসহ সমস্ত খেলাধুলাই হারাম। কেননা ক্রিকেট এবং এ জাতীয় সমস্ত খেলাধুলার উদ্ভাবক হচ্ছে কাফির-মুশরিকরা।

তাই মুসলমান উনাদের জন্য মাঠে গিয়ে হোক আর টিভিতে হোক- সর্বাবস্থায়ই খেলা দেখা হারাম ও কবীরা গুনাহর অন্তর্ভুক্ত।

অনুরূপভাবে কোনো দেশকে, দলকে বা ব্যক্তিকে সমর্থন করা, প্রশংসা করা, খেলা দেখার ব্যাপারে সাহায্য করা, পতাকা উড়ানো, দেশের, দলের, ব্যক্তির জয় কামনা করে দোয়া করা, রোযা রাখা, দেশের, দলের, ব্যক্তির জয়ে খুশি প্রকাশ করা, হাতে তালি দেয়া, রং ছিটানো, শুকরিয়া আদায় করা সম্পূর্ণ হারাম, কুফরী ও জাহান্নামী হওয়ার কারণ।

অতএব, সকল মুসলমানগণ উনাদের জন্য ফরয হচ্ছে- ক্রিকেটসহ সর্বপ্রকার খেলাধুলা করা, দেখা, দেখে খুশি প্রকাশ করা ও উৎসাহিত করা থেকে সর্বোতভাবে বিরত থাকা।

আর সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- অবিলম্বে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে হারাম খেলাধুলা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা।

মহাসম্মানিত ইসলামী শরীয়ত সর্বপ্রকার খেলাধুলাকে হারাম ঘোষণা করেছে। যেমন 'মুস্তাদরেকে হাকিম শরীফ' কিতাব উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, "সমস্ত খেলাধুলাই হারাম।"

আর ইতিহাস থেকে সুস্পষ্ট ও অকাট্যভাবেই প্রমাণিত যে, ক্রিকেট এবং এ জাতীয় সমস্ত খেলাধুলার উদ্ভাবক হচ্ছে কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীরা। অর্থাৎ বর্তমানে প্রচলিত সমস্ত খেলাধুলাই কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের দ্বারা প্রবর্তিত; তাহলে মুসলমানগণ উনাদের জন্য তা অনুসরণ ও সমর্থন করা কি করে জায়িয হতে পারে?
মুসলমানগণ উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করে কুফরীতে নিমজ্জিত করার লক্ষ্যে ইহুদী-খ্রিস্টানরা বিশ্বকাপ ক্রিকেট, ফুটবল, অলিম্পিক ইত্যাদি নানা প্রকার খেলতামাশা দ্বারা মুসলমানগণ উনাদেরকে হারাম আনন্দে মশগুল করে দিচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! এ প্রসঙ্গে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ১০৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, "আহলে কিতাব তথা ইহুদী-নাছারা অর্থাৎ বিধর্মীদের মধ্যে অনেকেই তাদের অন্তরে নিহিত হিংসাবশত চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদেকে কাফিরে পরিণত করতে।" নাউযুবিল্লাহ!

তাই তারা বিভিন্নভাবে চেষ্টা করে থাকে, মুসলমানগণ উনাদেরকে ঈমানহারা করার জন্য। যেমন একদিকে খেলার সাথে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে চেষ্টা করছে, অপরদিকে টেলিভিশনে খেলা ও হাজারো অশ্লীলতা দেখিয়ে মুসলমানগণ উনাদের ধর্মীয় অনুভূতি নষ্ট করে চরম পাপাচারে লিপ্ত করার মাধ্যমে চেষ্টা করছে। নাউযুবিল্লাহ!

মু মাঠে গিয়ে হোক আর টিভিতে হোক- সর্বাবস্থায়ই খেলা দেখা হারাম ও কবীরা গুনাহর অন্তর্ভুক্ত। তবে টিভিতে খেলা দেখা বা অন্যান্য অনুষ্ঠান দেখা আরো কঠিন ও অধিক গুনাহর কারণ। কেননা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে টিভি তথা ছবি দেখা, রাখা ইত্যাদি সবই হারাম। খেলা সম্পর্কিত কোনো দেশকে, দলকে বা ব্যক্তিকে সমর্থন করা, প্রশংসা করা, খেলা দেখার ব্যাপারে সাহায্য করা, পতাকা উড়ানো, দেশের, দলের, ব্যক্তির জয় কামনা করে দোয়া করা, রোযা রাখা, দেশের, দলের, ব্যক্তির জয়ে খুশি প্রকাশ করা, হাতে তালি দেয়া, রং ছিটানো ও শুকরিয়া আদায় করা সম্পূর্ণ হারাম ও কুফরী। কারণ পবিত্র আক্বাইদ শরীফ উনার কিতাবে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে যে, 'হারামকে হালাল বা জায়িয বলা কুফরী।' আর যে কুফরী করে সে মুরতাদ হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!

অতএব, সকল মুসলমানগণ উনাদের জন্য ফরয হচ্ছে- ক্রিকেটসহ সর্বপ্রকার খেলাধুলা করা, দেখা, দেখে খুশি প্রকাশ করা ও উৎসাহিত করা থেকে সর্বোতভাবে বিরত থাকা। আর সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- অবিলম্বে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে হারাম খেলাধুলা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা।



__._,_.___

Posted by: mon rosu <monrosu13@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___