Banner Advertiser

Tuesday, May 10, 2016

[mukto-mona] হিটলার থেকে জিয়া Mina Farah's must read book :



"জিয়া থেকে হিটলার"
এই বইটির তিনটি অংশ। 
প্রথম অংশটি-"জিয়া কেন মুক্তিযোদ্ধা নয়-১৭৮টি কারণ"। 
দ্বিতীয় অংশটি-"সংবিধান সন্ত্রাসী জিয়া"। 
তৃ্তীয় অংশটি-"বইয়ের কাঠগোড়ায় জিয়া"


'হিটলার থেকে জিয়া': বিএনপি একটি পাকিস্তানপন্থী দল - মিনা ফারাহ

স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তি
মিনা ফারাহ         বুধবার, ৩০ জুন ২০১০, ১৬ আষাঢ় ১৪১

"   বিএনপি যে স্বাধীনতাবিরোধী দল একথা তারা দলের জন্মের আগেই প্রমাণ করেছে। এর প্রতিষ্ঠাতা একজন গুপ্তচর মুক্তিযোদ্ধা যে কথা আমি বহু তথ্যপ্রমাণ ঘেঁটে 'হিটলার থেকে জিয়া' বইটিতে প্রমাণ করেছি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা একজন পাকিস্তানপন্থী এবং এর দলপাকিস্তানপন্থী।  ..........২০০১ সালের সংসদে খালেদা জিয়ার পাশে মতিউর রহমান নিজামী, সাঈদী, আল মুজাহিদ এবং জিয়াউর রহমানের সংসদে শাহ্ আজিজুর রহমান ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এখন বলেন, অণুবীক্ষণ যন্ত্রের কি সত্যিই দরকার আছে? স্বাধীনতা যুদ্ধে শাহ্ আজিজুর রহমান এবং নিজামীর ভূমিকা একটি শিশুও জানে। ........জিয়াউর রহমান শাহ্ আজিজকে তার প্রধানমন্ত্রী করেছিল। বেগম জিয়া বড় যুদ্ধাপরাধীদের সংসদে বসিয়েছিল। জিয়াউর রহমান এদের জেল থেকে বের করে এনে রাজনীতিতে ঢুকিয়েছে। ......." মিনাফারাহ
বুধবার, ৩০ জুন ২০১০, ১৬ আষাঢ় ১৪১৭ প্রকাশিত স্বাধীনতার পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তি -মিনা ফারাহ



2016-05-10 18:23 GMT-04:00 rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>:
Here is the video of the witness who admits he was blackmailed and forced to give testimony against Nizami ....https://www.youtube.com/watch?v=mbB8QazT8jw

2016-05-10 18:11 GMT-04:00 rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>:
 " 
- Charge no 16, one of the offences for which Nizami received the death sentence, was not part of the prosecution's initial charge framing application, but appears to have been added (as seen from the e-mails leaked during the 'skype' scandal) at the request of an outsider to the tribunal, Ziauddin Ahmed, a legal academic who whilst advising the judges was also in touch with the prosecution.

- Nizami's defence lawyers were only allowed to call four witnesses in defence of 16 charges, whilst the prosecution were allowed over 20.

- At least one prosecution witness, Shamsul Huq Nannu, claimed in a recorded interview that he was briefed and coerced to give evidence against Nizami. (He subsequently denied that he ever gave the videoed interview, but independent tests done on the voice recordings commissioned by the defence suggested that it was the same person)
For those politically sympathetic to the accused, these fair trial concerns are a very big deal."   David Bergmann 

2016-05-10 17:51 GMT-04:00 rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>:
তিতাস খেল, তিস্তা নিল
পদ্মা, যমুনা শুকিয়ে দিল,
বাংলার শত ফেলানী নিল
বিডিআর দিয়ে আর্মি খেল
পঙ্কজ রকিব এক হল
ওপার থেকে সুজাতা এল
এরশাদকে ঝাড়ি দিল
বন্দুক ধরে সিএমএইচে পাঠাল
গনতন্ত্রও সাথী হল
ইলেকশনের ভুত তাড়াল
সুন্দরবনে রামপাল হল
বাঘ হরিণ সব পালাল
তালপট্টি তলে তলে গেল
আম্বানী, মুকেশরা বাগাতে এল
এক্সক্লুসিভ বলে ঘাঁটি বাঁধল
ট্রানজিট, পোর্টস, টিভি সব ফ্রি হল
এক তরফা সব চুক্তি হল,
বিলিয়নস অব টাকা ওপার গেল,
এপারেতে ফেলানীদের মৃতদেহ এল . . . 
চেতনার আর কত বল?


2016-05-10 16:43 GMT-04:00 Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>:
আমার সাথীরা একে একে চলে যাচ্ছে !!
বুকটা আমার ফেটে যাচ্ছে !!
Muhammad Ali Manik's photo.


On Monday, May 9, 2016 2:48 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:


মতামত

বাংলাদেশ তুমি কার বিছানায় ঘুমাও?

 
09 May, 2016

 
মিনা ফারাহ :
বাংলাদেশ তুমি কার বিছানায় ঘুমাও? ধর্মের বিরুদ্ধে বললে ব্লগার হত্যা। আর ধর্মের পক্ষে বললে ট্রাইবুন্যালে ফাঁসি। এর কোন হেরফের নেই। নিহত ব্লগার রাজীবের বাড়িতে গিয়ে শেখ হাসিনার ঘোষণা, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ সে।
ফাঁসির বিরুদ্ধে তুর্কীর প্রেসিডেন্ট এর্দোগানের আবারও হুংকার। অথচ একমাত্র অর্থনৈতিক চাপই ডিজিটাল ফেরাউনদের জন্য যথেষ্ট। এক ঘণ্টায়ই তচনছ করে দিতে পারে ফেরাউনের মসনদ। ডিজিটাল অটোমেন এর্দোগান সাহেবরা ইউরোপ-আমেরিকা জুড়ে বিশাল বিশাল মসজিদ রাজনীতিতে ব্যস্ত। অথচ, তাদের চোখের সামনেই একটার পর একটা ফাঁসি কার্যকর হয় কিভাবে?
এই দেশের সংবিধানে একই সঙ্গে আস্তিক আর নাস্তিক? রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতা রাখার বিরুদ্ধে কাউকেই হত্যা করেনি ধর্মীয় উগ্রপন্থিরা। ইসলামিক দলগুলোর কাছে প্রশ্ন, নাস্তিক-আস্তিকের ব্যাখ্যা করুন!
এর্দোগানের ভয়েই হাসিনার ওআইসি সম্মেলন বর্জন। হাসিনা জানে, নিজামীদের কাউকেই বাঁচতে দেবে না। পাবলিক যা জানে, এর্দোগানরা জানে না কেন? ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করলে যা হয় সেটাই করে ভুগছে ইসলামপন্থিরা, অন্যথায় ন্যাটোর সদস্য তুর্কির জন্য ট্রাইবুন্যাল থামানো মাত্র ১ ঘন্টার ব্যাপার। অর্থাৎ অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা।
ট্রাইবুন্যাল নিয়ে লেখার ইচ্ছা ছিলো না। নিজামীদের ফাঁসি হলে আমার কেন মন খারাপ! অনেকেই বলেন, জামায়েতকে চেনেন না? আমি বলি, যারা আওয়ামী লীগ আর এরশাদ লীগ চেনে, অন্য দলকে চেনার প্রয়োজন আছে কী?
দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয়দের বানোয়াট গল্প শুনেছি। যখন নিজের মতো করে ভাবছি, দেখলাম, ৭১ নামের মহাষড়যন্ত্র। আসল কথা, পাকিস্তানকে দুইখণ্ড করার যুদ্ধ ৭১। ৪৫ বছর পরে হলেও ভারতীয়দের নগ্ন আগ্রাসনে ৭১এর কাপড় খুলে যাচ্ছে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক পরে জানলাম ৩০ লক্ষ শহীদ। অর্থাৎ প্রতি ২৫ জনে একজন। অথচ দেশে ফিরে দেখলাম, আমার শহরে পাকিস্তানীদের হাতে ৩০ থেকে ৪০ জন মারা গেছে। শহরের কোথাও রক্তপাত বা লাশ দেখিনি। দখল করা সম্পত্তি গুলো অক্ষত ফেরত পেলো হিন্দুরা।
৭১এর পর যুদ্ধবিরোধীরা পালিয়ে গেলে লুটপাটের অভয় আশ্রম শুরু করলো আওয়ামী লীগ, যা আজব্দি অব্যাহত। আওয়ামী লীগের অবস্থা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীদের মতো।
বদরদের দখলে থাকা হিন্দু সম্পতিগুলো ফেরত পেলেও ৭১ পরবর্তী আওয়ামী আগ্রাসনে লক্ষ লক্ষ হিন্দু সম্পত্তি দখল অব্যাহত। আমার কথা, আওয়ামী লীগকে চিনলে আর কাউকেই চেনার প্রয়োজন নেই।
রানাপ্লাজার সোহেল রানা যুবলীগের সদস্য। আওয়ামী লীগের সাংসদ মুরাদ জং-এর রাজনৈতিক সন্তান সে । হাজার হাজার আহত এবং ১৭শ মানুষ খুনের জন্য দায়ী সোহেল রানা।
বিশ্বজিতকে চাপাতি দিয়ে খুনের কথা মনে করিয়ে দিতে চাই সজীবকে। এখন পর্যন্ত সব খুনিরাই জীবিত। মন্ত্রী কামরুল আর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী এবং মায়ার বিরুদ্ধে হাইকোর্টের রুল জারি সত্ত্বেও সংসদে। অথচ ডেভিড বার্গম্যানদের বিরুদ্ধে আদালত অবমানানার শাস্তি প্রমাণ করলো, আদালত কেন হাসিনার পেটিকোট।
সংসদে দাঁড়িয়ে আদালতের বিরুদ্ধে হাসিনার মন্ত্রীদের গালিগালাজের পরেও আদালত অবমাননা হয় না ? এবার বলুন, সোহেল রানাকে বাঁচিয়ে রেখে নিজামীদেরকে ফাঁসি দিতে রাষ্ট্রের এই তাড়াহুড়োর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে কারা?
খালেদা জিয়ার জরুরি বৈঠক আর বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দেয়া সরকারী খবরের মূল্য- এক পয়সা । বিএনপিকে বাঁচতে হলে জোবায়েদা রহমানের বিকল্প নেই। অন্যথায় আগামী রমজানে বিএনপির অস্তিত্ব নাও থাকতে পারে।
বাংলাদেশ তুমি কার? ২০৪১ সনে হাসিনার বয়স হবে ৯৪। অর্থাৎ ৯৪ বছর পর্যন্ত জীবনের গ্যারান্টি দিয়ে দেশ বিক্রি। হাসিনার পতন হলে মুহূর্তেই লক্ষ লক্ষ লাশ পড়বে একদিনেই। সুতরাং ৯৪ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে যতোটা নিচে নামতে হয় নামবে।
একটি উদাহরণ। জাপান বললো, বিমানবন্দরের কাজ না দিলে উন্নয়নের বিনোয়োগ ফিরিয়ে নেবে। এক সপ্তাহ পরেই সিদ্ধান্ত, বিমানবন্দরের কাজ পাচ্ছে জাপান। চীন না জাপান, বাংলাদেশ তুমি কার রক্ষিতা ?
যারা সংসদে আইন প্রণয়ন করে, এরাই আইনপ্রণেতা। সাংসদদের ৯৯ ভাগই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। অধিকাংশই ভূয়া ডিগ্রিধারী। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশে মুদ্রাপাচারসহ নানান অভিযোগ। মখা আলমগীর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, এরশাদ, পুলক… প্রত্যেকেই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী।
এবার বলেন, এদের হাতে আইন প্রণয়ন হলে মরবে কারা? জামায়েতের সম্পদ গ্রাস করতে হলে নিজামীদেরকে ফাঁসির বিকল্প নেই। সংসদ নাকি ডিজিটাল ডিসকো ক্লাব?
বাংলাদেশের কোথাও 'আমি' ছাড়া শব্দ নেই। আমি, আমার বাবা, আমার পুত্র-কন্যা… এই হচ্ছে লেনিনের শুয়োরের খোয়ার । ৭০ সনে জহির রায়হানের "জীবন থেকে নেয়া" ছবিটি আইয়ুব খানের 'আমি'র বিরুদ্ধে মাইক।
তবে এই দেশে আর কখনোই জহির রায়হানের জন্ম হবে না। ৩০ জানুয়ারি ১৯৭১এ সেই সম্ভাবনাকে হত্যা করলো শেখ ফজলুল হক মনির মুজিববাহিনী।
গণতন্ত্রকে পাঠিয়ে দিয়েছি লাশ কাটা ঘরে। আদালত এখন সংসদের পেটিকোট পড়েছে। প্রতিদিনই পেটিকোটের দুর্গন্ধ ধামাচাপা দিতে নতুন নতুন গ্রেফতার আর হত্যাকান্ডের খবর তৈরি করছে। বাংলাদেশ তুমি কার ঠিকানায় আছো?
আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে কাদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে? অথচ সার্ভার রুমে ৬ জনের আঙুলের ছাপ দিয়ে ৮০ মিলিয়ন ডলার চোরদেরকে আজো গ্রেফতার করতে পারলো না গরুড় হালিম? বরং তার উচিত টিভি সিরিয়ালে গিয়ে হালিম পাকানো।
গণতন্ত্রের সুফল পেতে জঙ্গি দমনের বিকল্প নেই, বললো, জঙ্গিমন্ত্রী। অথচ ইনুর বিরুদ্ধে গণবাহিনীর গণহত্যার অভিযোগ। আমরা দেখছি সংসদে ৩০০+৫০ শূয়োরের খামারে মিনিটে ৫২ হাজার টাকা খর্চ করে এই ইনুদেরই জঙ্গি কার্যকলাপ। জঙ্গিবাদ এমনই এক রোগ, গণতন্ত্রের পৈতা নিয়ে ব্রাহ্মণ বানানো যাবে না। সুতরাং, ৭৪ এর ইনু আজ ডিজিটাল জঙ্গি।
মুজিবের বিরুদ্ধে লিখলে যাবজ্জীবন জেল আর ১ কোটি টাকা জরিমানা? ধর্মদ্রোহিতার অভিযোগ সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান হয়তো জেলেই পচে মরবে। লতিফ সিদ্দিকির মন্ত্রীত্ব গেছে মহানবীকে অপমানের জন্য নয় বরং ডিজিটাল উপদেষ্টার লক্ষ লক্ষ ডলার গোপন বেতনের খবর ফাঁস করার অভিযোগে।
এর মানে হলো মহানবীর চেয়ে অন্য কারো সম্মান বড়। এইসব উপসর্গের মানে কি, শিঘ্রই কোন ব্যক্তির নামে ধর্মীয় বাধ্যবাধকতা এবং কেতাব নাজেল হবে?
মিনা ফারাহ
লেখক ও কলামিস্ট
প্রথমনিউজ



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___