Banner Advertiser

Thursday, June 30, 2016

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Fwd: হিন্দুদের ২২ পুরুষের জমি মুসলমানরা শোধ করবে কিভাবে ?




There we go again! We have been constantly spoon-fed stories by our truly beloved 'analytical' parents and friends over the years with no scrutiny. We never learned to ask good questions about Kings, queens and Badshas as long as they subscribed to a certain religion. 

Who am I to ask question? But I do and I need good answers about why a foreign Arabian Nabob should be beyond criticism? What did he do for Bengal except having fun with liquors and women, which constitute a cardinal sin in Islam? Why this blind love for Arab? Because, we Begalees got smaller size dicks? Need to be ruled and patronized by foreigners?

I am sorry for causing some allergic reactions with you. Please do not read my posts if they bother you. These are basically my personal opinions based on history and my observations. If you have any counter arguments against it/them, please use your pen and brain. Thank you.


2016-06-29 10:22 GMT-04:00 'fatima ashrafi' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com>:
Salam alykum
 In the holy month of Ramadan, may you find peace and salvation,

Friends, we encourage dialogue and discussion to improve understanding and communication, networking, making friends. Everyone whatever the faith, views is welcomed.
But does that mean we have to really converse with seriously evil people like this man Shah De Eldar?  I really fear Godless people. But Godless and stupid - I  have pity and have no time for them.

The man is asking why people have so much love for an Arabian despotic Nabob Sirajudowla? To us he was the last independent ruler of Bengal, Bihar and Orissa. He is of us. The Muslims of the subcontinent and Bengali Muslims in particular are indebted to him. When we were children and we read fairy tales, my young mother would regularly sit with us and tell us stories of real life Princes like Mohammad Bin Qasim and Nawab Sirajudowla. I have done it with my children. They are our proud history.

I request you to unsubscribe me from this group. In between my work and taking care of family, Salah and reading Quran, if I get any free time I am re reading the books I read as a child - by Charles Dickens, George Eliot, Thomas Hardy, Shakespeare, Leon Uris, Tolstoy to get the deeper and better meaning, I don't have time for such nonsense.
I will miss you Captain Shaheb, Ranu Chowdhury, Zoglul Husain, Zainul abedin, Isha Khan and all the enlightened people who participate in this group.

Thanks,

Fatima
 
Dr Fatima Ashrafi



From: Shah DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>
To: "pfc-friends@googlegroups.com" <pfc-friends@googlegroups.com>
Cc: Syed Serajul Islam <sseraji99@yahoo.com>; Post Card <abahar.canada@gmail.com>; "nabdc@googlegroups.com" <nabdc@googlegroups.com>; Zoglul Husain <zoglul@hotmail.co.uk>; zainul abedin <zainul321@yahoo.com>; qamruddin chowdhury <qamruddinc@yahoo.com>; RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>; Mohammad Gani <mgani69@gmail.com>; Hussain Suhrawardy <shahadathussaini@hotmail.com>; Suhas Barua <suhasboston@gmail.com>; Isha Khan <bdmailer@gmail.com>
Sent: Sunday, 26 June 2016, 10:43

Subject: Re: {PFC-Friends} Fwd: হিন্দুদের ২২ পুরুষের জমি মুসলমানরা শোধ করবে কিভাবে ?

Not sure why people have so much love for an Arabian despotic Nabob than for another foreign ruler, which happened to be educated/enlightened English? If that Nabob had not lost that battle that time, he would have been taken down later with a larger force. That was the name of the game of that time. Obviously, not all Bengalees, Asamese and Orissans fell in love with this drunken philanderer, Nabob. Departure of that ruler was rather a blessing in disguise!

As for SK. Hasina's rule, she is not perfect but alternative is simply unthinkable. People who have been patronizing murderers and accommodating genocidal killers with ministerial posts have shown their true faces. They need to be fully civilized before they cry for a perfect democracy. Wake me up when you hatemongers stop killing innocent people in name of religion.

2016-06-25 14:50 GMT-04:00 'zainul abedin' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com>:
Salam,

"বাস্তবে পলাশীর যুদ্ধে নবাব হারেননি, হেরেছে বিশ্বাসঘাতকদের ষড়যন্ত্রের কাছে বাংলার স্বাধীনতা।" That is going on again with Hasina, a bonafide grand-grand-sister of Mirzafar and Ghosheti Begum!

Zainul


--------------------------------------------
On Sat, 6/25/16, Post Card <abahar.canada@gmail.com> wrote:

 Subject: Re: {PFC-Friends} Fwd: হিন্দুদের ২২ পুরুষের জমি মুসলমানরা শোধ করবে কিভাবে ?
 To: "Syed Serajul Islam" <sseraji99@yahoo.com>
 Cc: "pfc-friends@googlegroups.com" <pfc-friends@googlegroups.com>, "nabdc@googlegroups.com" <nabdc@googlegroups.com>, "Zoglul Husain" <zoglul@hotmail.co.uk>, "zainul abedin" <zainul321@yahoo.com>, "qamruddin chowdhury" <qamruddinc@yahoo.com>, "RANU CHOWDHURY" <ranu51@hotmail.com>, "Mohammad Gani" <mgani69@gmail.com>, "Hussain Suhrawardy" <shahadathussaini@hotmail.com>, "Suhas Barua" <suhasboston@gmail.com>, "Isha Khan" <bdmailer@gmail.com>
 Date: Saturday, June 25, 2016, 12:49 PM

 HASINa's Cabinet is essentially RAW appointed.
 The notorious Hasina is simply happy to make foreign trips
 and live like a queen. When time comes she will quickly
 leave Bangladesh with her looted money.
 2016-06-24 19:24 GMT-04:00
 Syed Serajul Islam <sseraji99@yahoo.com>:
 মাসুদ
 মজুমদার 
 digantaeditorial@gmail.comধেয়ে আসছে
 রাজনৈতিক সাইক্লোন!22 June 2016,
 Wednesday১. ২৩ জুন
 পলাশী দিবস। ১৭৫৭ সালের
 এই দিনে ভাগীরথী নদীর
 তীরে পলাশীর আমবাগানে
 ষড়যন্ত্রমূলক যুদ্ধে
 সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়
 নিশ্চিত হয়ে যায়।
 সিরাজ তখন সুবে বাংলা
 তথা
 বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার
 নবাব। মুর্শিদাবাদ
 সুবে বাংলার রাজধানী।
 বাস্তবে পলাশীর যুদ্ধে
 নবাব হারেননি, হেরেছে
 বিশ্বাসঘাতকদের
 ষড়যন্ত্রের কাছে
 বাংলার স্বাধীনতা। এই
 হার জিতের নাটকীয়তায়
 বাংলার স্বাধীনতা
 উপনিবেশবাদী ইংরেজদের
 হাতে চলে যায়। এর জের
 ধরেই একে একে ভারতের
 দেশীয় রাজ্যগুলোর
 দখলি স্বত্বও চলে যায়
 সেই ব্রিটিশ
 বেনিয়াদের হাতে। ১৯৪৭
 সাল পর্যন্ত বিভিন্ন
 প্রক্রিয়ায় ভারতীয়
 উপমহাদেশে ব্রিটিশ
 শাসন কার্যকর ছিল।
 পলাশী ট্র্যাজেডির পর
 নামে মাত্র মীর জাফর
 আলী খানকে সিংহাসনে
 বসানো হলেও সুবে বাংলা
 পরিচালিত হচ্ছিল
 ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া
 কোম্পানির ক্লাইভের
 মর্জি মতো। মীরজাফরের
 পরিণতিও ভালো হয়নি।
 বিশ্বাসঘাতকতার পরও
 ইংরেজ বেনিয়াদের পক্ষ
 থেকে কোনো পুরস্কার তার
 ভাগ্যে মেলেনি।
 তিরস্কার আর লাঞ্ছনাই
 জুটেছে তার কপালে। এখন
 'মীরজাফর'
 বিশ্বাসঘাতকতার
 প্রতিশব্দ। এর ক'দিন পর
 মীরকাশিম বাংলার নবাব
 হয়ে বুঝতে পারেন,
 নবাবী আর তাদের হাতে
 নেই। সন্ধি আর চুক্তির
 বেড়াজালে এবং
 স্বার্থের বোঝাপড়ায়
 সুবে বাংলার
 স্বাধীনতাসূর্য
 অস্তমিত প্রায়।
 মীরকাশিম তখন তার
 শ্বশুর বিশ্বাসঘাতক
 মীরজাফর ও অপরাপর
 রাজন্যের সব ষড়যন্ত্র
 টের পেয়ে যান। তত দিনে
 হিন্দু জমিদার ও
 রাজন্যবর্গের
 প্রত্যক্ষ সহযোগিতায়
 ইংরেজ বণিকদের মানদণ্ড
 রাজদণ্ডের পর্যায়
 পৌঁছে গেছে। বাধ্য হয়ে
 মীরকাশিম
 সশস্ত্রশক্তি দিয়ে
 স্বাধীনতা রক্ষার শেষ
 চেষ্টা চালান।
 দুর্ভাগ্য, ১৭৬৪ সালে
 বক্সারের যুদ্ধে
 মীরকাশিম পরাজয় মেনে
 নিতে বাধ্য হন।
 ভাগ্যবিড়ম্বিত
 মীরকাশিমের শেষ পরিণতি
 সম্পর্কে ইতিহাস নীরব।
 তবে 'স্বাধীনতার
 অস্তমিত সূর্যে'র
 খ্যাতি তার বিলম্বিত
 বোধোদয়ের পুরস্কার
 হিসেবে ইতিহাস তাকে
 সম্মানের আসনে
 বসিয়েছে। বাংলার
 মানুষের কাছে পলাশী
 ট্র্যাজেডি অসহনীয় এক
 ব্যথাতুর স্মৃতি।
 বিশেষত মুসলমানদের
 কাছে স্বাধীনতা হারানো
 ও অস্তিত্ববিনাশী
 হিসেবে দেখা দেয়।
 হিন্দুরা মুসলিম
 শাসকের বদলে ইংরেজ শাসক
 আগমনের বিষয়টি সমর্থন
 ও সহযোগিতা করে। অবশ্য
 বিলম্বে তাদেরও কিছুটা
 বোধোদয় ঘটেছিল।

 একটা জাতির
 ওপর পরাধীনতার গ্লানি
 তাৎক্ষণিক আপতিত হয়
 না। নিজেদের ভুলের
 মাশুলগুলো দিনে দিনে
 দূরতিক্রম্য হয়ে ওঠে।
 তত দিনে আগ্রাসী শক্তি
 সর্বত্র শেকড় গেড়ে
 বসে। জাতির অনৈক্যের
 ফাটল দিয়ে ঢুকে পড়ে
 আধিপত্যবাদী শক্তি।
 জাতির ঘাড়ে চেপে বসে
 অর্থনৈতিক শোষণের
 জোয়াল। সাংস্কৃতিক
 আগ্রাসন ঘরে ঘরে সৃষ্টি
 করে বশংবদ। রাজনৈতিক
 নিপীড়ন বাড়িয়ে তোলা
 হয়; যাতে আগ্রাসনকে
 সার্বভৌমত্ব হারানোর
 বিষয় না ভেবে শাসক
 পরিবর্তন ছাড়া সাধারণ
 মানুষ আর কিছু চিন্তাও
 না করে।
 পলাশীর
 প্রেক্ষাপট সৃষ্টি
 হয়েছিল সম্রাট
 জাহাঙ্গীরের
 বদান্যতার সুযোগে।
 ইংরেজ বণিকেরা সুই হয়ে
 ঢুকে ফাল হয়ে বেরোতে
 শুরু করল। নবাব
 আলীবর্দী খাঁর আমলের
 শেষ দিকে ইংরেজ
 ষড়যন্ত্র প্রকাশ্য
 রূপ পেতে শুরু করে।
 আলীবর্দী টের
 পেয়েছিলেন। সতর্কও
 করেছিলেন।
 স্বার্থবাজরা আমলে
 নেয়নি। আলীনগর সন্ধিও
 ছিল বশ্যতামূলক। ইস্ট
 ইন্ডিয়া কোম্পানির
 দুরভিসন্ধি, নবাব
 পরিবারের ভেতরের
 ষড়যন্ত্র, হিন্দু
 জমিদারদের দ্বিমুখী
 আচরণ এবং মীর জাফরগং-এর
 বিশ্বাসঘাতকতার ফলেই
 পলাশী ট্র্যাজেডি
 সংঘটিত হয়েছিল।
 রাজনৈতিক
 বিশ্লেষক এবং
 নিরাপত্তা কৌশল নিয়ে
 যারা ভাবেন, তারা
 পলাশীর
 পরিপ্রেক্ষিতের সাথে
 আজকের বাংলাদেশের
 সামগ্রিক অবস্থার
 মিল-অমিল মিলিয়ে দেখতে
 চান। তাতে এক কথায়
 উপসংহার টানা সম্ভব না
 হলেও চলমান পরিস্থিতি
 মোটেও শঙ্কামুক্ত
 থাকার মতো নয়। আমাদের
 জাতীয়
 নিরাপত্তাবেষ্টনী ও
 জাতীয় স্বার্থ
 চ্যালেঞ্জের মুখে।
 পড়শিদের
 নিরাপত্তাকৌশলের কাছে
 আমাদের অবস্থান
 জিম্মির মতো। আমাদের
 বার্গেনিং ক্ষমতা
 অনুল্লেখযোগ্য ও
 নতজানু। এ অবস্থা দেখেই
 সম্ভবত ব্রিটিশ
 প্রভাবশালী দৈনিক দ্য
 গার্ডিয়ানের
 রোববারের সংস্করণ দ্য
 অবজারভারের
 সম্পাদকীয়তে মন্তব্য
 করেছে, 'ভবিষ্যতে
 বাংলাদেশ একটি
 ধ্বংসাত্মক
 আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক
 সাইক্লোনে ক্ষত-বিক্ষত
 হতে পারে এবং দেশটির
 একার পক্ষে এই সাইক্লোন
 নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব
 নয়।' একই সম্পাদকীয়
 মন্তব্যে বাংলাদেশের
 রাজনৈতিক পরিস্থিতির
 যে ভয়াবহ চিত্র
 রয়েছে, এর সাথে দ্বিমত
 পোষণ করা যায়, এটা
 অস্বীকার করা যায় না।
 তাহলে আরেকটি পলাশী
 ধরনের বিপর্যয় ধেয়ে
 আসছে না-তো? অন্তত এর
 পটভূমি সৃষ্টিতে আমরা
 সবাই জড়িয়ে যাইনি
 তো?
 ২.
 জঙ্গি ও সন্ত্রাসী
 গ্রেফতার অভিযানের
 একটি খণ্ডচিত্র হচ্ছে,
 চার দিনে ৯ হাজারের
 বেশি গ্রেফতার হয়েছে।
 সাত দিনের অভিযানে
 গ্রেফতার হয়েছে
 প্রায় ২০ হাজার।
 পুলিশের দাবি অনুযায়ী,
 তার মধ্যে মাত্র ১৯৪ জন
 জঙ্গি। তবে চাঞ্চল্যকর
 খুনের সাথে জড়িত কেউ
 নেই। প্রশ্ন ওঠে তাহলে
 অবশিষ্টরা কারা?
 নিঃসন্দেহে বিভিন্ন
 বিরোধীদলীয় রাজনৈতিক
 দলের কর্মী, নেতা কিংবা
 সাধারণ মানুষ। এক দিকে
 ঘোষণা দিয়ে
 গণগ্রেফতারের সমাপ্তি
 টানা হলো, আবার অভিযান
 অব্যাহত থাকলো কেন? ১২
 দিনে বন্দুকযুদ্ধে
 নিহত হলো ১৬। উত্তরায়
 বিপুল অস্ত্র ও গুলি
 উদ্ধার হলো। রিমান্ডে
 থাকা ফাহিম
 বন্দুকযুদ্ধে প্রাণ
 দিলো। গুপ্তহত্যার
 সাথে সংশ্লিষ্ট
 ব্যক্তিদের মধ্যে
 একমাত্র ফাহিম জনতার
 হাতে ধরা পড়েছে? তাকে
 হত্যা করে কাদের আড়াল
 করা হচ্ছে? কেন আলামত
 রাখা হচ্ছে না? খালেদা
 জিয়ার অভিযোগ সরকার কি
 প্রমাণ করতে চায়?
 পরিস্থিতি এতটাই
 বাড়াবাড়িমূলক যে,
 সাঁড়াশি অভিযানে আটক
 হাজার হাজার অতিরিক্ত
 বন্দীর চাপে
 কারাগারগুলোতে তিল
 ধারণের ঠাঁই নেই। সব
 কারাগার মিলিয়ে
 ধারণক্ষমতা রয়েছে ৩৪
 হাজার, বন্দী রয়েছে ৭৬
 হাজার। ধারণক্ষমতার
 দ্বিগুণেরও বেশি বন্দী
 নিয়ে কারাগারগুলোতে
 মানবিক বিপর্যয়
 অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এক
 দিকে পুলিশের
 চাঁদাবাজির অত্যাচারে
 স্বজনদের আহাজারি, অন্য
 দিকে শত শত রোজাদার
 পরিবারে নির্ঘুম রাত,
 প্রতীক্ষার প্রহর গোনা,
 পুলিশের ভয়ে বাড়ি
 ছাড়া হয়ে নিরুদ্দেশে
 ঘুরে বেড়ানোÑ এ যেন
 মানবসৃষ্ট হয়রানির
 বীভৎস চিত্র। স্বাধীন
 দেশে রাষ্ট্রের পক্ষে
 সরকার সন্তানতুল্য
 নাগরিকদের বিরুদ্ধে
 এমন অমানবিক রাজনৈতিক
 প্রতিশোধ নিতে পারে, তা
 কল্পনাও করা যায় না।
 আমরা জানি না 'হেড অব
 দ্য গভ্মেন্ট' হিসেবে
 প্রধানমন্ত্রীর
 ধার্মিক মনে রোজার
 অনুভূতি চ্যালেঞ্জ
 হয়ে যাচ্ছে কি না, তাকে
 কি ভুল বোঝানো হচ্ছে, না
 তিনি ভয়াবহ বাস্তব
 পরিস্থিতি সম্পর্কে
 সবটা জানেন না। রোজায়
 আল্লাহ ঈমানদারদের
 জন্য তো বটেই, পাপী
 তাপীদের জন্যও রহমতের
 দরজা খুলে দেন। আমরা
 কেন হাজার হাজার
 মানুষকে গজবের দিকে
 ঠেলে নিয়ে যাচ্ছি?
 ৩.
 আবার জাসদ নিয়ে মুখ
 খুললেন সৈয়দ আশরাফ।
 জবাব দিলেন রব, ইনু,
 শিরীনসহ অনেকেই। সৈয়দ
 আশরাফ এই প্যান্ডোরার
 বাক্স এখন আবার খুলতে
 গেলেন কেন? একই সংসদ ও
 মন্ত্রিপরিষদের
 সদস্যদের মধ্যে এই
 বিতণ্ডা, হঠাৎ করে
 অনেককে ভাবিয়েছে।
 বিতর্কে যোগ দিয়েছেন
 কাজী ফিরোজ রশিদ এবং
 অন্যরাও। ১৪ দলীয়
 জোটের ভেতর এই খুনসুটি
 পুরনো। ঐক্যের ভেতর
 অনৈক্যের সুর বাজানোর
 তাৎপর্য কী! জাসদ ইস্যু
 এই মুহূর্তে জাতীয়
 সমস্যা নয়। এখন জাসদ
 নিজস্ব রাজনীতি করছে
 না, সরকারের অংশ। তাহলে
 আসল উদ্দেশ্য কী? কখনো
 মনে হয়, যখন রাজনৈতিক
 পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়,
 জনগণের দৃষ্টি ফেরানোর
 একটা দায় বর্তায়, তখন
 এ ধরনের কুতর্কের ইস্যু
 ছুড়ে দেয়া হয়। আজকের
 জাসদ যেমন বিতর্কের
 ঊর্ধ্বে নেই, তেমনি
 আওয়ামী লীগও রাজনীতির
 ধোয়া তুলসী নয়। '৭১
 অবধি আওয়ামী লীগ ভিন্ন
 ধরনের। '৭২ থেকে '৭৫
 আওয়ামী লীগের রাজনীতি
 শতভাগ কুয়াশাচ্ছন্ন।
 স্বাধীনতার পর জাতীয়
 সরকার গঠনের প্রস্তাব
 উপেক্ষিত হলে,
 স্বাধীনতার স্বপ্ন
 ভঙ্গের প্রেক্ষাপটে
 তারুণ্যের ক্ষোভের
 আগুন থেকে জাসদের
 উত্থান ছিল অনিবার্য।
 জাসদ রাজনৈতিক
 অসঙ্গতির কারণে কাচের
 মতো ভেঙেছে। আদর্শিক
 কমিটমেন্টের অভাবে
 বিচ্যুত হয়েছে।
 নেতৃত্বের
 সুনির্দিষ্ট
 দিকনির্দেশনার অভাবে
 পথ হারিয়েছে।
 সুনির্দিষ্ট
 টার্গেটের অভাবে
 হঠকারী হয়েছে।
 আদর্শহীন অতি বাম ভাবনা
 আর অর্থহীন ভান জাসদের
 রাজনৈতিক মতাদর্শকে
 স্থিতি দেয়নি। তাই বলে
 জাসদের উত্থান 'পাপ'
 ছিল না, সময়ের চাহিদা
 পূরণের তাড়না ছিল।
 বঙ্গবন্ধু
 প্রধানমন্ত্রী হলেন,
 প্রেসিডেন্ট হলেন; শেষ
 পর্যন্ত বাকশাল করে
 একদলীয় পথে হাঁটলেন।
 তত দিনে চাটার দল শুধু
 কম্বল নয়, ভিক্ষে করে
 আনা সব সম্বলই খাবলে
 খেয়েছে। দুর্ভিক্ষ
 কেড়ে নিয়েছে হাজার
 হাজার প্রাণ। তলাবিহীন
 ঝুড়ি নিয়ে বঙ্গবন্ধু
 যখন চোখে অন্ধকার
 দেখছিলেন,
 ষড়যন্ত্রকারীরা তখনই
 সুযোগ খুঁজেছে। এভাবেই
 হত্যার প্রেক্ষাপট
 তৈরি হয়ে যায়। আজ
 জাসদের বিরুদ্ধে আঙুল
 তুলতে হলে নিজেদের বড়
 মাপের ভুলগুলোও সামনে
 আনতে হবে। সর্বহারা,
 নকশালপন্থী, জাসদ,
 সিরাজ শিকদার, মওলানা
 ভাসানী, জাতীয় লীগসহ
 তৎকালীন সবাই বিরোধী
 দলের স্রোত সৃষ্টি করতে
 চেয়েছে। মস্কোপন্থী
 ন্যাপ-কমিউনিস্ট
 পার্টি সরকারের সাথে
 বাকশালে ছিল।
 পরিস্থিতি সৃষ্টির
 দায় যদি বর্তায়,
 তৎকালীন সব বিরোধী দলকে
 নয় সরকারকেই দায় মেনে
 নিতে হবে। প্রতিকূল
 পরিস্থিতিতে যাদের
 রাজনীতি করার
 অধিকার-এখতিয়ার ছিল
 না, তাদের টেনে লাভ কী?
 লালবাহিনী গণবাহিনী
 রক্ষীবাহিনী বাকশাল
 বাহিনী-সবার কাহিনী
 জনগণ জানে। দেশ শাসনের
 ব্যর্থতার দায় থেকেও
 আওয়ামী লীগ মুক্ত নয়।
 তারাই বঙ্গবন্ধুকে
 পয়েন্ট নো রিটার্নের
 পথে নিয়ে গেছেন। দলের
 ভেতর ষড়যন্ত্র
 ডালপালা মেলেছিল।
 আজকের
 জাসদ আশাজাগানিয়া দল
 নয়, যদিও একসময়
 তারুণ্যের মনে স্বপ্ন
 জাগিয়েছিল। আজকের
 গলাবাজরা চাঁদাবাজ
 উচ্ছিষ্টভোগী, সেদিন
 ছিলেন পেছনের কাতারে।
 যে দু-চারজন সামনে
 বাড়ানো ছিলেনÑ তাদের
 বেশ ক'জন ছিলেন
 গণবাহিনীর সদস্য।
 গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ
 আশ্রয়ী রাজনীতি তাদের
 ধাতে নেই। কারণ নেগেটিভ
 অ্যাপ্রোচ নিয়েই
 জাসদের উত্থান।
 বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র
 সম্পর্কে তাদের ধারণা
 মার্কসবাদ মাওবাদ
 সমর্থিত নয়। কাচের মতো
 ভাঙার পর জাসদের আর
 কোনো নিজস্ব রাজনীতি
 নেই। স্বভাবতই ক্ষমতার
 কোলবালিশ হওয়ার
 মধ্যেই কিছু নেতা
 সার্থকতা খুঁজে
 পেয়েছেন। এখন
 জাসদ-আওয়ামী লীগের
 বিতণ্ডা-বিতর্ক লোক
 দেখানো এবং পাতানো
 তামাশা ছাড়া আর কিছু
 নয়। যারা উপভোগ্য ভেবে
 তক্কাতক্কি করছেন তারা
 ভেবে বসলেন, জাতীয়
 সমস্যা থেকে দৃষ্টি
 ফেরানোর এটাই একটা ভালো
 প্রেসক্রিপশন হতে
 পারে। অমনি ইস্যুটিকে
 লুফে নিলেন। এই কুতর্ক
 আরেকটি ট্র্যাজেডিকে
 ডেকে আনবে না তো?
 গার্ডিয়ান
 যে রাজনৈতিক
 সাইক্লোনের আলামত
 দেখছে, সেটাই কি সত্য
 হয়ে যাবে? গণগ্রেফতার,
 ক্রসফায়ার, গুপ্ত
 হত্যা, সংখ্যালঘুদের
 হুমকি দিয়ে ভারতের
 সিম্প্যাথি আদায়ের
 চেষ্টা, আইএস ধূম্রজাল
 কোনটাই মূল রোগ নয়,
 উপসর্গ। সাইক্লোনের
 আগে নিম্নচাপ কি না,
 সেটাও ভেবে দেখা
 প্রয়োজন।
 masud2151@gmail.com উৎসঃ
   নয়া
 দিগন্ত



  On
 Friday, June 24, 2016 7:19 PM, Capt Hossain <atlanticmarinecanada@gmail.com>
 wrote:


  We need
 to change this Slave govt.
 2016-06-23 10:28 GMT-04:00 Mohamed
 Nazir <nazir0101@gmail.com>:



 হিন্দুদের ২২
 পুরুষের জমি মুসলমানরা
 শোধ করবে কিভাবে
 ?

 সম্প্রতি কালী
 প্রদীপ চৌধুরী নামক এক
 ফ্রড ১৪২ তলা ভবন
 নির্মাণের উছিলা দিয়ে
 বাংলাদেশে ঢুকেছে। সে
 দাবি করেছে, ঢাকায়
 নাকি তার ২২ পুরুষের
 জমিজমা আছে, মুসলমানরা
 সেগুলো দখল করে রেখেছে,
 সেগুলো সে ফেরত চায়।
 ফ্রড কালী প্রদীপের
 কথায় মজে প্রতিবন্ধী
 অর্থমন্ত্রী মুহিত
 বলেছে- "যারা কালী
 প্রদীপের ২২ পুরুষের
 জমি দখল করেছে, তাদের
 অবশ্যই জমি ছেড়ে দিতে
 হবে" । (http://goo.gl/zgWI9e)

 কি সুন্দর, কি সুন্দর,
 বাংলাদেশী মুসলমানরা
 যে কি ভুল করেছিলো যার
 খেসারত এখন তাদের দিতে
 হচ্ছে কালী প্রদীপদের
 ২২ পুরুষের ইচ্ছা পুরণ
 করে। শুধু কালী প্রদীপ
 একা না, ভারত থেকে এখন
 নিয়মিত অনেকেই আসছে,
 বলছে অমুক যায়গায় তার
 পুর্বপুরুষের বাড়ি,
 তমুক যায়গা তার চৌদ্দ
 পুরুষের বাড়ি।
 নচিকেতা, পার্বতী বাউল,
 পাউলী দাম সবাই ভারত
 থেকে এসে বলেছে
 বাংলাদেশে তাদের
 পুর্বপুরুষের বাড়ি
 নাকি মুসলমানরা দখল করে
 রেখেছে, তাই সেই বাড়ি
 তাদের ফেরত চাই।

 (http://goo.gl/qkVWvK)

 আমরা জানি, বঙ্গবন্ধু
 কিন্তু ভারতের দাবি
 অর্পিত সম্পত্তি আইন
 পাশ করে নাই। কিন্তু
 ২০০১ সালে ঠিকই আওয়ামী
 সরকার ভারতকে সন্তুষ্ট
 করতে অর্পিত সম্পত্তি
 আইন পাশ করে। ইতিমধ্যে
 অর্পিত আর দেবোত্তর
 সম্পত্তির নাম দিয়ে
 হিন্দুরা মুসলমানদের
 প্রায় ৫০ লক্ষ বিঘা
 জমি দাবি করেছে (http://goo.gl/I6IgQT)
 হিন্দুরা যেন সহজেই
 মুসলমানদের জমি কেড়ে
 নিতে পারে, এ সুবিধার
 জন্য সরকার ট্রাইবুনাল
 পর্যন্ত করে দিয়েছে।
 এই তো কিছুদিন আগে
 সিলেটের রাগিব রাবেয়া
 মেডিকেল কলেজের
 সম্পত্তি বুঝে নিয়েছে
 হিন্দুর। ঐ এলাকার
 সম্পত্তির পরিমাণ
 প্রায় ১৬০০ বিঘা।
 এছাড়া ঢাকার পুরো
 নীলক্ষেতকে নিজের জমি
 বলে দাবি করেছে এক
 হিন্দু। একই সাথে
 ঢাকাস্থ ঢাকেশ্বরী
 মন্দিরের
 চর্তুপার্শ্বে শতাধিক
 মুসলিম বাড়িঘর উচ্ছেদ
 করে মন্দির প্রশস্থ
 করার কাজ করছে সরকার।

  ইতিহাস বলছে, ফের
 'চিরস্থায়ী
 বন্দোবস্ত' ঘটনার
 শুরু হয়ে গেছে। আজ
 থেকে ২শ' বছর আগে
 চিরস্থায়ী বন্দোবস্থ
 করে যেমন মুসলমানদের সব
 সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে
 হিন্দুদের দিয়েছিলো
 ব্রিটিশ দস্যুরা, এখনও
 মুসলমানদের থেকে
 জমিজমা কেড়ে নিয়ে
 হিন্দুদের দিচ্ছে
 সরকার। অথচ মিডিয়ায়
 প্রকাশ হচ্ছে হিন্দুরা
 নাকি নির্যাতিত, কিন্তু
 বাস্তবতা সম্পূর্ণ
 উল্টো। হিন্দু
 নির্যাতনের কভার এটে
 মুসলমানদের শিকল পরানো
 হচ্ছে, যেন বেখবর থাকে
 সবাই।


















 ঢাকাদক্ষিণের
 দত্ত চৌধুরী পরিবারের
 সম্পত্তি অবৈধ
 দখলকারীদরে ছেড়ে দিতে
 হবে - অর্থমন্ত্রী
 -...



  























 --

 You received this message because you are subscribed to the
 Google Groups "PFC-Friends" group.

 To unsubscribe from this group and stop receiving emails
 from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.

 For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.




 --

 Thank you,

 Capt.Farid Hossain





 --

 You received this message because you are subscribed to the
 Google Groups "PFC-Friends" group.

 To unsubscribe from this group and stop receiving emails
 from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.

 For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.









--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



__._,_.___

Posted by: Shah DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___