Banner Advertiser

Sunday, July 17, 2016

[mukto-mona] Hamid Mir on Pak-Afghan issue



 

 

From: Darmanar [mailto:darmanar@darmanar.org]
Sent: Sunday, July 17, 2016 11:37 AM
Subject: Hamid Mir on Pak-Afghan issue

 

Yahoo Mail.® <shah_abdul_hannan@yahoo.com>

Tue, Jul 12, 2016 at 3:15 PM

Reply-To: "Yahoo Mail.®" <shah_abdul_hannan@yahoo.com>

To: "editor@zaman.com.tr" <editor@zaman.com.tr>, Sikandar Azam <azam.sikandar@gmail.com>, Shah Abdul Hannan <shah_abdul_hannan@yahoo.com>, Zafrul Islam NewDelhi <edit@milligazette.com>, Mkorim Korim <mkorim_ipi@yahoo.com>

 

On Tuesday, July 12, 2016 3:50 PM, mkorim korim <mkorim_ipi@yahoo.com> wrote:

 

Dear all

 

Pl read the re translation of some parts of an article written by Hamid Mir under the head line "Is Afganistan Ungrateful?" first published in Daily Jang of Pakistan on 20th June 2016 and the Bangla version published in Daily Naya Diganta on Tuesday 12.07.2016....

Mr Hamid Mir termed the Afgan-Pakistan relation as strange. A number of Afgan heroes are highly regarded in Pakistan. As a natural phenomenon, there happen friendly and bitter relations between neighbors. And as a result of wrong actions of rulers the people suffer. In addition, the actions of London, Delhi and Moscow the bitterness grew further in the past.

The communist leaders of Afganistan had better terms with Russia than with Pakistan. Same way, some Pak intellectuals are terming Afghans as looters and ungrateful.

Mr.  Hamid Mir referred to the poems of Iqbal who termed Afghanistan as the heart of Asia and warned that if the heart is attacked the body is also hurt.

The writer asked all to look at India as the main problem maker. The Dreamers of 'Undivided India' will never wish that Pakistan and Afghanistan unite. Afghans will never like to merge with India who had supported Russia in occupying Afghanistan.

On 11 September 2011 Pak rulers reinstated the enemies of Pakistan in Kabul. So they should make self-criticism and be pragmatic to make up the relationship with Afghan without going to a war.

The heart of Asia must be preserved from chaos....

We have something to think from this article by Hamid Mir.

 

 

ঢাকা, মঙ্গলবার,১২ জুলাই ২০১৬

আফগানিস্তান কি অকৃতজ্ঞ?

হামিদ মীর *

 

এ এক বিস্ময়কর সম্পর্ক। আফগান ভূমিতে জন্মগ্রহণকারী মাহমুদ গজনবি, শিহাবুদ্দীন মুহাম্মদ ঘোরি ও আহমদ শাহ আবদালিকে পাকিস্তানের বিশাল একটি অংশ নিজেদের হিরো বলেই মনে করেন। পাকিস্তান এসব যোদ্ধার নামে তাদের পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রের নামকরণ করেছে। কিন্তু ইতিহাসের নির্মম রসিকতা দেখুন, ২০১৬ সালে তোরখাম নামক স্থানে পাকিস্তানের সীমান্তের ভেতর নির্মাণাধীন সীমান্ত গেট পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অফিসার মেজর আলী জাওয়াদ চেঙ্গিজির নামে রাখতে হচ্ছে, যিনি আফগান সেনাবাহিনীর গুলিবর্ষণে শহীদ হয়েছেন। ওই গেট দিয়ে যাতায়াতকারীদের গজনবি, ঘোরি ও আবদালিকে নয়, বরং মেজর চেঙ্গিজির কথা মনে পড়বে। তিনি অন্য কেউ নন, বরং তাদেরই লোকদের গুলির লক্ষ্যবস্তু হয়েছেন।

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সম্পর্কের মাঝে ভালোবাসা ও বিদ্বেষ আজ থেকে নয়, বরং বহু বছর ধরেই পাশাপাশি একসাথে চলছে। উভয় দেশে সাধারণ নাগরিকদের মাঝে ভালোবাসার সম্পর্ক অনেক গভীরে প্রোথিত। তবে সম্ভ্রান্ত শাসকশ্রেণীর ভুল বোঝাবুঝি ও বৈপরীত্যপূর্ণ আচরণ কোনো কোনো সময় এমন কিছু বিদ্বেষের জন্ম দেয়, যার আগুনে দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুই ভাইয়ের মাঝে লড়াই বাধাতে মস্কো থেকে দিল্লি এবং লন্ডন থেকে ওয়াশিংটন- অনেকেই অনেক কিছু করেছে। নিজেরাও কম করেনি। দুর্ভাগ্যবশত আফগানিস্তান বিশ্বে একমাত্র দেশ, যে জাতিসঙ্ঘে পাকিস্তানের সদস্যপদের বিরোধিতা করেছিল। কেননা কাবুলের ওপর দিল্লির বেশ প্রভাব ছিল। আজো আফগানিস্তানের কিছু প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা তাদের বিপ্লবের ব্যর্থতার আঘাত ভুলতে পারেননি। তারা সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের জন্য পাকিস্তানকে দায়ী মনে করেন। তারা ড. নজিবুল্লাহর ফাঁসির কথা ভোলেননি।ড. নজিবুল্লাহকে কাবুলে খুঁটিতে ঝোলানো ব্যক্তিরা ছিলেন আফগান। অথচ এ জন্য আজো পাকিস্তানকে গালমন্দ করা হয়। অনুরূপপাকিস্তানে ঐতিহাসিক প্রতারণার ফাঁদে বন্দী কিছু বুদ্ধিজীবী আফগানদের অকৃতজ্ঞ ও লুটেরা আখ্যায়িত করে নিজেদের ক্ষতবিক্ষত অহমিকাকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন।

আফগানদের অকৃতজ্ঞ ও লুটেরা অভিহিত করা মূলত নিজেকে গালমন্দ করার নামান্তর। আফগানরা শুধু যোদ্ধার জন্ম দেননি, বরং এমন কিছু সুফিও জন্ম দিয়েছেন, যারা উপমহাদেশে ইসলামের আলোকরশ্মি ছড়িয়েছেন। তাদের মধ্যে সর্বাধিক প্রসিদ্ধ নাম গজনি থেকে লাহোরে আগত হজরত আলী হাজভেরি রহ: যাকে দাতা গাঞ্জবাখশও বলা হয়। এ ছাড়া হজরত মিরান হুসাইন জানজানি রহ:, হজরত কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি রহ:, হজরত বাবা ফরিদ গাঞ্জশাকর ও হজরত খাজা মইনুদ্দিন চিশতি রহ:সহ অনেক সুফি আফগানিস্তান থেকে এসে আমাদের পূর্বপুরুষকে মুসলিম বানিয়েছেন। ওইসব বুজুর্গের সন্তানেরা আমাদের ভাই, দুশমন নয়। সাময়িক কষ্ট ও ভুল বোঝাবুঝিকে ভিত্তি করে ওই ভাইবোনদের ধিক্কার দেয়া মূলত তাদের ওইসব শত্র"র দিকে ঠেলে দেয়ার শামিল, যারা আগে থেকেই তাদেরকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যবহার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যবশত আমাদের দম্ভপূর্ণ দেশপ্রেম বন্ধু কম ও শত্র" বেশি সৃষ্টি করছে।

আফগান সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ-আপত্তি অবশ্যই থাকা উচিত, তবে পুরো আফগান জাতিকে তুচ্ছ-হেয়কারী ব্যক্তির জাতীয় কবি আল্লামা ইকবালের জাভেদনামার কবিতাগুলো নিয়ে ভেবে দেখা উচিত। ইকবাল বলেছেন- অসিয়া এক পেইকারে আরও গেলাস্ত/ মিল্লাতে আফগান দারান পেইকারে দিলাস্ত/ আয ফাসাদে উ ফাসাদে অসিয়া/ দার কুশাদে উ কুশাদে অসিয়া/ তা দিল অযাদাস্ত, অযাদাস্ত তান/ ওয়ারনা কাহে দার রাহে বাদাস্ত তান। - এশিয়া একটি কাদা-পানির দেহ/ আফগান জাতি সেই দেহে হৃৎপিণ্ডসম/ তার ধ্বংসে এশিয়ার ধ্বংস/ তার আনন্দে এশিয়ার আনন্দ/ হৃৎপিণ্ড স্বাধীন, তো দেহ স্বাধীন/ নতুবা বাতাসের সামনে দেহ খড়কুটোসম।উল্লেখিত কবিতার মর্ম হচ্ছে, এশিয়া হচ্ছে কাদা-পানির একটি দেহের মতো। আর ওই দেহের মধ্যে আফগান জাতি হৃৎপিণ্ডের মতো। ওই হৃৎপিণ্ডের ধ্বংসের দ্বারা পুরো এশিয়াতে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হতে পারে। ওই হৃৎপিণ্ডে শান্তি বিরাজকালে পুরো এশিয়াতে শান্তি বিরাজ করবে। যদি হৃৎপিণ্ড স্বাধীন থাকে, তাহলে দেহটাও স্বাধীন থাকবে। হৃৎপিণ্ড যদি স্বাধীন না থাকে, তাহলে দেহ হবে খড়কুটোসম, বাতাস তাকে যখন ইচ্ছা উড়িয়ে নিয়ে যাবে।

 ইকবালের কবিতায় আমরা আহমদ শাহ আবদালির প্রতি শ্রদ্ধা খুঁজে পাই। এখানে দাতা গাঞ্জবাখশ রহ:-এর মতো সুফিদের প্রতিও শ্রদ্ধা নিহিত রয়েছে। বেশ কয়েকবার বলেছি, ইকবাল আফগানিস্তান গেলে, ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত হাজী সাহেব তুরাঙ্গযায়ির সাথে কাবুলে সাক্ষাৎ করেন। গজনি পৌঁছলে মাহমুদ গজনবির কবরে ফাতেহা পাঠের পর দাতা গাঞ্জবাখশের পিতা উসমান আলী হাজবেরি রহ:-এর মাজার তালাশ করতে লাগলেন। কান্দাহার পৌঁছে মাহমুদ শাহ আবদালির মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। ইকবাল কাবুলকে 'জান্নাতসদৃশ শহর' আখ্যায়িত করেছেন। কান্দাহার সম্পর্কে বলেন, 'সাক্ষরতার স্বর্গীয় শহর'। কাবুল ও কান্দাহারপ্রেমী ইকবালের 'বালে জিবরাইল'-এ খুশহাল খান খাট্টাক রহ:-এর অসিয়ত পথের আলোকবর্তিকাস্বরূপ।সেখানে প্রাচ্যের কবি বলেছেন- কাবায়েল হুঁ মিল্লাত কী ওয়াহদাত মেঁ গুম/ কে হো নাম আফগানিয়ুঁ কা বুলান্দ/ মুহাব্বাত মুঝে উন জাওয়ানুঁ সে হ্যায়/ সেতারুঁ পে জো ডালতে হেঁ কামান্দ। - উম্মতের ঐক্যে গোত্র যাবে হারিয়ে/ শুধু আফগানদের নাম থাকবে সমুচ্চ/ ওই যুবকদের প্রতি আমার ভালোবাসা/ যারা তারকারাজিকে ফাঁদে আটকায়।প্রকাশ থাকে যে, খুশহাল খান খাট্টাক একজন যোদ্ধা কবি ছিলেন। যিনি মোগলদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন। ইতিহাসের দাঁড়িপাল্লায় ইকবাল নিজেকে যুদ্ধংদেহী মোগলের পাল্লায় মাপেননি, বরং তিনি একজন স্থানীয় যোদ্ধা কবির পাল্লায় নিজেকে মেপেছেন। আজ ইকবাল ও খুশহাল খান খাট্টাক শুধু পাকিস্তান নয়, বরং আফগানিস্তানেরও সম্পদ। এটা এমন যৌথ সম্পদ যা পৃথ্বিরাজ চৌহানের কোনো অনুসারী লুট করতে পারবে না, ধ্বংসও করতে পারবে না।

আফগানিস্তানের সরকার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আফগান বিদ্রোহীদের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ আরোপ করছে। নুশকিতে ড্রোন হামলায় মোল্লা আখতার মনসুরের মৃত্যুর পর আফগান সরকারের পাকিস্তানের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ আরোপের সুযোগ মিলেছে। প্রত্যুত্তরে পাকিস্তান আফগান শরণার্থীদের তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে এবং সীমান্তে কড়াকড়ির ওপর জোর দিতে শুরু করেছে।চিন্তা করলে দেখা যায়, সীমান্তের কড়াকড়ি আফগানিস্তানের জন্য বেশি ফলদায়ক। নিয়মতান্ত্রিক সীমান্ত না থাকার কারণে পাকিস্তানের এ কথা বলার অধিকার রয়েছে যে, তার ভূখণ্ডে অবস্থানরত লাখ লাখ আফগান শরণার্থীর মধ্যে থাকা তালেবানের সমর্থকদের জন্য সীমান্ত পারাপার বেশ সহজ। সীমান্তে কড়াকড়ির পর পাকিস্তানের জন্য আত্মরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা বেশ কঠিন হবে। সুতরাং পাকিস্তানের সাথে মিলে সীমান্ত ব্যবস্থাপনাতে আফগানিস্তান সরকারের অংশ নেয়া উচিত।

আফগান সরকারকে মনে রাখতে হবে, মূল সমস্যা কাবুলেও নয়, ইসলামাবাদেও নয়। মূল সমস্যা দিল্লিতে। সেখানকার পৃথ্বিরাজ চৌহানের অনুসারীরা সোমনাথে মাহমুদ গজনবির হামলার কথা ভুলতে পারেনি। শিহাবুদ্দিন মুহাম্মদ ঘোরির জন্য খাজা মইনুদ্দিন চিশতি রহ:-এর সাহায্যের কথাও তাদের মনে আছে। শাহ ওয়ালীউল্লাহ রহ:-এর আহ্বানে আহমদ শাহ আবদালির পানিপথের হামলার কথাও তাদের বেশ স্মরণে আছে। ভারতমাতার পূজারী পাকিস্তান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও নেপালকে অখণ্ড ভারতের অংশ বানাতে চায়। যে আফগানরা ব্রিটেন, রাশিয়া ও আমেরিকার গোলামি গ্রহণ করেনি, তারা অখণ্ড ভারতকে কিভাবে গ্রহণ করবে? আফগান জনগণ ভারতের সাথে বন্ধুত্ব অবশ্যই রাখবে, তবে অখণ্ড ভারতের পতাকাবাহী সম্পর্কে সতর্ক থাকবে। তাদের মনে রাখা উচিত, পাক-আফগান সম্পর্কের মাঝে বিশৃঙ্খলার কারণ শুধু তালেবান নয়।

এ বিশৃঙ্খলার সূচনা হয়েছে ১৯৭৩ সালে, যখন আজমল খাট্টাকসহ কিছু পাকিস্তানি রাজনীতিবিদকে আফগানিস্তানে আশ্রয় দেয়া হয় এবং পাখতুনিস্তান ইস্যু দাঁড় করানো হয়। ১৯৭৫ সালে পেশোয়ারে হায়াত মুহাম্মদ খান শেরপাওয়ের হত্যার পরিকল্পনাও কাবুলে তৈরি করা হয়েছিল, যার পর জুলফিকার আলী ভুট্টো গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ার, আহমদ শাহ মাসউদ ও বুরহানুদ্দিন রব্বানিকে পাকিস্তান নিয়ে আসেন এবং তাদেরকে সরদার দাউদের সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেন। আফগানিস্তানে রাশিয়ার দখলদারিত্বের সময় ভারত রাশিয়াকে সঙ্গ দেয়। আফগানিস্তান থেকে রাশিয়ার বিদায়ের পর ভারত আমেরিকার সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করে নেয়। আসল ভুল তো পাকিস্তানের, যে কোনো চিন্তাভাবনা ছাড়া আমেরিকার হাতে ব্যবহৃত হতে থাকে। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর পাকিস্তানের শাসকগণ কাবুলে পাকিস্তানের শত্র"দের নিয়ে এসে বসিয়েছেন। এখন আমেরিকাকে ভালোমন্দ বলা ও আফগানিস্তানকে অকৃতজ্ঞ অভিহিত করাতে লাভ কী? নিজেদের ভুলত্র"টিরও কিছু পর্যালোচনা করুন। এখন অসন্তুষ্ট অবস্থায় সব রাগ আফগানিস্তানের ওপর ঝাড়বেন না। তারাও আমাদের মতো মজলুম। পাকিস্তান বড় রাষ্ট্র। সুতরাং পাকিস্তানকে অনেক বেশি প্রজ্ঞার পরিচয় দিতে হবে। আফগানিস্তানের সাথে লড়াই ব্যতিরেকে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে হবে। আমাদের ভালো লাগুক বা মন্দ লাগুক, আমাদের জাতীয় কবি আল্লামা ইকবাল আফগানিস্তানকে এশিয়ার হৃৎপিণ্ড আখ্যা দিয়েছেন। এশিয়ার হৃৎপিণ্ডে আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা করব না, অন্য কাউকেও বিশৃঙ্খলা করার অনুমতি দেবো না।

পাকিস্তানের জাতীয় পত্রিকা দৈনিক জং, ২০ জুন ২০১৬ হতে উর্দু থেকে ভাষান্তর ইমতিয়াজ বিন মাহতাব
ahmadimtiajdr@gmail.com
*
হামিদ মীর : পাকিস্তানের জিও টিভির নির্বাহী সম্পাদক

 

 



__._,_.___

Posted by: "Darmanar" <darmanar@darmanar.org>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___