Banner Advertiser

Wednesday, July 6, 2016

[mukto-mona] RE: {PFC-Friends} পৃথিবী জেনে রাখো, ফারাজই বাংলাদেশ : বন্ধুদের বাঁচাতে গিয়েই প্রাণ দিয়েছেন ফারাজ !



বন্ধুদের বাঁচাতে গিয়েই প্রাণ দিয়েছেন ফারাজ!


আমাদের অর্থনীতি :
04.07.2016

 ডেস্ক রিপোর্ট : জিম্মি অবস্থা থেকে মুক্তি দিয়ে তাকে বলা হয়েছিল চলে যেতে। কিন্তু একা একা বেঁচে যাওয়ার লোভে দুই বন্ধুকে ছেড়ে যেতে চাননি তিনি। সম্ভবত এজন্যই তাকে প্রাণ দিতে হয়েছে। ফারাজের স্বজনদের সঙ্গে আলাপের ভিত্তিতে তৈরি করা মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে এসব কথা উঠে এসেছে।

ফারাজের বিষয়ে জানতে নিউ ইয়র্ক টাইমস কথা বলে তার চাচা হিশাম হোসেনের সঙ্গে। হিশাম জানান, শুক্রবার মধ্যরাতের হামলার পর ভোরের দিকে বন্দুকধারীরা হিজাব পরিহিত কয়েকজনকে মুক্ত করে দেয়। ফারাজ হোসেনকেও সেসময় নাকি ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।

হিশাম জানিয়েছেন, ফারাজের সঙ্গে থাকা জিম্মিরা মুক্ত হয়ে তাকে এসব কথা বলেছেন। হামলার সময় যুক্তরাষ্ট্রের ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারাজ-এর দুই নারী বন্ধু পশ্চিমা পোশাক পরিহিত ছিলেন। তার সঙ্গে থাকা দুই নারীকে তাদের জাতীয়তা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয়। তারা ভারত এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে এখানে আসার কথা জানান। যদিও অবিন্তা যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলেও তিনি বাংলাদেশেরই নাগরিক।

হিশাম জানান, ওই দুই নারীর জাতীয়তা সম্পর্কে জানার পর বন্দুকধারীরা তাদের মুক্তি দিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি জানিয়েছেন, ফারাজ তাদের ছেড়ে আসতে চাননি। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।

ফারাজ হোসেন হলেন ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের নাতি। আটলান্টার ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষারত ছিলেন তিনি। ছুটি কাটাতে বিদেশি বন্ধুদের নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন।

আটলান্টাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য আটলান্টা জার্নাল কনস্টিটিউশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রিফাত মুরসালিন নামের এক ইমোরি গ্র্যাজুয়েট জানান, বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচন নামের একটি প্রকল্পে সহায়তা করার জন্য তরুণ শিক্ষার্থীরা যখন তাকে অনুরোধ করেছিলেন তখনই ফারাজ হোসেনের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। রিফাত বলেন, 'হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা দিয়ে ও সহযোগিতা করতে চাইতো।' সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস, ফক্স নিউজ

http://amaderorthoneeti.net/new/2016/07/04/5908/#.V3zXhtQrJrE


Also Read:


http://amaderorthoneeti.net/new/2016/07/04/5908/#.V3zXhtQrJrE

Bangladesh Attack Is New Evidence That ISIS Has Shifted Its Focus ...

3 days ago - Watch in Times Video » .... hijabs and offered a young Bangladeshi man,Faraz Hossain, the opportunity to leave, too, said Hishaam Hossain, :   http://www.nytimes.com/2016/07/03/world/asia/bangladesh-hostage-standoff.html

 

ফারাজ, অবিন্তা ও তারিশিকে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীদের শ্রদ্ধা

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ১৭:৪৭, জুলাই ০৬, ২০১৬

ফারাজ, অবিন্তা ও তারুশি জৈনের প্রতি ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি, বার্কলের শিক্ষার্থীদের শ্রদ্ধা                                  ১ জুলাই শুক্রবার রাতে রাজধানীর গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারি রেস্তোরাঁয় হামলার ঘটনায় ৫টি দেশের ২০ জন নাগরিক মারা যান। নিহত লোকজনের মধ্যে বাংলাদেশের নাগরিক ফারাজ আইয়াজ হোসেন, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অবিন্তা কবীর ও ভারতের নাগরিক তারিশি জৈন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। হামলার ঘটনায় নিহত এই তিন শিক্ষার্থীর প্রতি ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি, বার্কলের শিক্ষার্থীরা শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তিন দেশের পতাকা রেখে সামনে সামনে ফুল দিয়ে ও বিভিন্ন মতামত লিখে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত তিন শিক্ষার্থীর প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানানো হয়। ছবিটি তুলেছেন ইমরান ইউসুফ।

clearly shows ?????????????????
No wonder , as the proverb goes "Beauty is in the eye of the beholder." !!!!!!!

From: 'Razzak Syed' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com>
Date: 2016-07-04 15:58 GMT-04:00
Subject: Re: {PFC-Friends} পৃথিবী জেনে রাখো, ফারাজই বাংলাদেশ
To: pfc-friends@googlegroups.com


Does anyone come across the news that Mr. Faraz was one of the terrorist. Video taken by the Korean couple, clearly shows that Faraz was with back pack marked 'Wilson' brand, holding guns and looking through the glass doors. 

What a nation, how they twist the stories and make people Heroes or if they don't like then nailed to 'zero'.

Capt. Razzak A. Syed


Sent from my iPhone


On 4 Jul 2016, at 6:48 PM, Jamal G. Khan <m.jamalghaus@gmail.com> wrote:

পৃথিবী জেনে রাখো, ফারাজই বাংলাদেশ

আনিসুল হক | আপডেট: ১২:৩৬, জুলাই ০৪, ২০১৬
<image.png>
মায়ের সঙ্গে ফারাজ আইয়াজ হোসেন। ছবিটিফারাজের ফেসবুক পেজ থেকে নেওয়া।

বাংলাদেশ হলো স্নেহের দেশ, আতিথেয়তার দেশ, স্বাগতিকদের দেশ, মেজবানদের দেশ। ভায়ের মায়ের এত¯স্নেহ কোথায় গেলে পাবে কেহ—এ হলো সেই দেশ। ঢাকার বিদেশি দূতাবাসগুলোয় প্রবাদ প্রচলিত আছে, বাংলাদেশে পোস্টিং হয়েছে শুনে বিদেশি কূটনীতিকেরা কাঁদতে কাঁদতে আসেন, কিন্তু বদলি হয়ে যাওয়ার সময় কাঁদতে থাকেন, এই দেশের মানুষের ভালোবাসার বাঁধন ছিঁড়তে তাঁদের কষ্ট হয়!

এই দেশের মানুষ নিজেরা খেতে পারে না, কিন্তু অচেনা অতিথি এলেও বাড়ির শেষ সম্বল মুরগিটা ধরে রান্না করতে শুরু করে। যেকোনো বিদেশি একটু পথনির্দেশ চাইলে এক মাইল হেঁটে তাঁকে ঠিকানা দেখায়।

ইতিহাসে সহস্র বছর ধরে এই দেশের মানুষ বিদেশি অতিথিদের হাসিমুখে বরণ করে নিয়েছে, আপন করে নিয়েছে।

এই ভালোবাসা ভরা উষ্ণ বাংলাদেশের আসল রূপ হলো ফারাজ আইয়াজ হোসেন। বিপদেই বন্ধুর পরিচয়, ঈশপের গল্পের বার্তাটা তিনি নিজের জীবন দিয়ে প্রতিষ্ঠা করে গেলেন।

১ জুলাই, ২০১৬ সাল। ঢাকার গুলশানের একটা রেস্তোরাঁয় সন্ধ্যার পরে গিয়েছিলেন মাত্র ২০ বছর বয়সের ফারাজ।

তাঁদের সেই বন্ধু সম্মিলনীতে তাঁর দুজন বন্ধুও ছিলেন।
একজন ভারতীয়। তারুশি জৈন। তারুশি জৈন এসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে থেকে। যদিও তাঁর বাবার কর্মসূত্রে ঢাকার একটা স্কুলে পড়েছিলেন তিনি। এবার ঢাকায় আসার উদ্দেশ্য একটা শিক্ষানবিশ চাকরি করা, গ্রীষ্মের ছুটিতে। সামার ভ্যাকেশনে ইন্টার্নশিপ করা—ওঁদের ভাষায়। বৃত্তি পেয়েছিলেন। তাই এসেছেন।

আরেকজন অবিন্তা কবির। ফারাজের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায় ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। অবিন্তা প্রথম বর্ষে, ফারাজ দ্বিতীয় বর্ষে। ওঁদের সঙ্গে সম্ভবত আরও দু-তিনজন বন্ধু যোগ দিয়েছিল, ওই সন্ধ্যায়, ওই রেস্তোরাঁয়।

রাতের বেলা কয়েকজন তরুণ জঙ্গি আগ্নেয়াস্ত্র ও তরবারি হাতে ঢুকে পড়ে ওই রেস্তোরাঁয়। তারা রেস্তোরাঁর দখল নেয়। বোমা ফাটিয়ে পুলিশ মারে।
তারা বাংলাদেশিদের আশ্বস্ত করে। তারা জানায়, তাদের টার্গেট বিদেশি। একটা সময় তারা বাংলাদেশিদের ছেড়েও দেয়। ঢাকার একটা ইংরেজি স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র ছিল বন্দুকধারীদের দলে। নিজের স্কুলের সহপাঠিনীকে সে ছেড়ে দেয় বলে শোনা যাচ্ছে। ফারাজকেও জঙ্গিরা চলে যেতে বলে। ফারাজ বলেন, আমার এ বন্ধু দুজনের কী হবে? অবিন্তা আর তারুশি? অবিন্তা বাংলাদেশি আমেরিকান। তারুশি ভারতীয়। জঙ্গিরা এ দুজনকে থেকে যেতে বলে।

বিপদে বন্ধুত্বের পরিচয় দিলেন ফারাজ

২০ বছরের ফারাজের সামনে তখন 'এক্সিসটেনশিয়াল কোশ্চেন'—অস্তিত্ববাদী প্রশ্ন। তিনি কি নিজে পালিয়ে বাঁচবেন, তাঁর দুই বন্ধুকে ফেলে রেখে চলে আসবেন। এইখানে ফারাজ তাঁর ২০ বছরের অস্তিত্বের চেয়ে অনেক বড় হয়ে ওঠেন। তিনি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের হাজার বছরের অতিথিপরায়ণতার প্রতীক। এইখানে ফারাজ তাঁর ২০ বছরের কিশোর সত্তার চেয়ে বড় হয়ে ওঠেন, তিনি হয়ে ওঠেন হাজার বছরের ঈশপের উপদেশের জীবন্ত ধারক—বিপদেই বন্ধুর পরিচয়। বিপদে প্রকৃত বন্ধু বন্ধুকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় না।

এইখানেই ফারাজের ২০ বছরের ছোট্ট বিবেকটা বিশ্ব বিবেকের সমান বড় হয়ে ওঠে, হয়ে ওঠে সীমাহীন আকাশের মতো বড়, 'আমি আমার আমেরিকান বন্ধু, ভারতীয় বন্ধুকে ফেলে রেখে চলে যেতে পারি না। আমি দুজন মেয়েকে রেখে পালিয়ে যেতে পারি না।'
যে জিম্মিরা মুক্তি পেয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন, তাঁরা বারবার বলছিলেন, ফারাজ, তুমি চলো, তুমি চলো। ফারাজ বলেন, 'বন্ধুদের ছেড়ে আমি যাব না।'
পরের দিন ফারাজের লাশ পাওয়া যায়। পাওয়া যায় তাঁর দুই বন্ধুর লাশও।

বিশ্ববাসী, এই ফারাজই বাংলাদেশ। আমাদের যে তরুণেরা মস্তিষ্ক ধোলাইয়ের শিকার হয়ে ঘটিয়েছে নৃশংস সহিংসতা, তারা বাংলাদেশ নয়। এই দেশের এক হাজারজনের একজনও তাদের নৃশংসতাকে সমর্থন করে না। এই দেশের মানুষ তার অতিথিকে, তার বন্ধুকে নিজের জীবনের বিনিময়েও রক্ষা করে, তাদের ভালো থাকা নিশ্চিত করার চেষ্টা করে, তাদের মুখে হাসি ফোটাতে চায়।

ফারাজ, ২০ বছরের সন্তান আমার, নিজের জীবনের বিনিময়ে তুমি বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের মাথা উঁচু করেছ। ফারাজ, কিশোর বন্ধু আমার, নিজের জীবনের বিনিময়ে তুমি মানুষ হিসেবে মানুষের মর্যাদাকেই ঊর্ধ্বে তুলে ধরেছ। প্রমাণ করেছ, মানুষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু তার পরাজয় নেই।

ফারাজ, তুমি আমাদের সালাম নাও, অভিবাদন গ্রহণ করো।



আরও পড়ুন :

  



wnRve †bB Avevi gymjgvb Kx‡mi! †b‡g Gj Rw½i aviv‡jv A¯¿

Avgv‡`i mgq.Kg : 04/07/2016

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.





__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___