My hunch is telling me that, Taslima's comprehension can never come to fruition, because it's against all natural rules, in which, survival is for the smartest/fittest only, and, ideologically, Islam, being the most backward ideology, cannot be the smartest/fittest one in the long run. That's against rules of natural.
However, in spite of backward ideology, followers of Islam are growing statistically. What does it tell us?
It says only one thing, and that is - world has more inapt people than smart ones. Intellectually, it is hard to accept that, this world will be run by the backward and inapt people one day. I just can't grip on that hypothesis.
মুসলিম সন্ত্রাসীদের নির্যাতন সইতে না পেরে বাংলাদেশি হিন্দুরা দেশান্তরি হচ্ছে: তসলিমা
(প্রিয়.কম) বাংলাদেশি একটি পত্রিকায় রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে কলাম লিখেছেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন। উক্ত পত্রিকায় লেখা তার কলাম শেয়ার করেছেন নিজ ফেসবুক অ্যাকাউন্টে। শেয়ার দেওয়ার সময় সেখানে যুক্ত করেছেন তার আরও কিছু বক্তব্য। তিনি লিখেছেন: 'বাংলাদেশে মুসলিম সন্ত্রাসীদের নির্যাতন সইতে না পেরে বাংলাদেশি হিন্দুরা দেশান্তরি হচ্ছে। মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রের নির্যাতন সইতে না পেরে রোহিঙ্গা-মুসলিমরা দেশান্তরি হচ্ছে। কোনও না কোনও দেশকে তো তাদের জায়গা দিতে হবে। এরা তো মানুষ-প্রজাতি। নির্যাতন এই প্রজাতিরই কীর্তি । এর দায়ও নিতে হবে এই প্রজাতিকেই। নিরীহ হিন্দুদের তাড়িয়ে যে জায়গাটা খালি হয়েছে, সেই জায়গাটা দিয়ে দিতে হবে জিহাদি মুসলমানদের। কে জানে, পৃথিবীটাই একদিন হয়তো মুসলমানদের দখলে চলে যাবে । একটু একটু করে শ্বেতাঙ্গরা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। অমুসলিমের সংখ্যাও কমতে কমতে শূন্যে পৌঁছবে। সেই নতুন পৃথিবীটা কেমন দেখতে হবে! কোথাও কেউ নেই,চারদিকে শুধু মুসলমান! যেদিকে দুচোখ যায়, শুধু দাড়ি টুপি আলখাল্লা, আর কালো বোরখা। পুরুষেরা পাথর ছুঁড়ে মারছে মেয়েদের, প্রগতিশীলতার কথা উচ্চারণ করলেই তাকে খোলা মাঠে জবাই করা হচ্ছে। সারাদিন ঝুঁকে ঝুঁকে বালক বালিকা কোরান পড়ছে। মাদ্রাসায় ধর্ষণ চলছে। ইস্কুল কলেজে কোনও বিজ্ঞান শিক্ষা নেই, মুক্তচিন্তার কোনও স্থান নেই কোথাও। ভবিষ্যত যদি এরকমই ভয়াবহ, এমনই অন্ধকার, তবে কাউকে দোষ দিয়ে তো লাভ নেই। এ আমাদের কপাল! এমন কপালই আমরা বছরের পর বছর পরম পরিশ্রম করে তৈরি করেছি। রোহিঙ্গাদের একার শক্তি নেই দেশকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র বানানোর। রোহিঙ্গাদের চেয়েও বড় বড় সন্ত্রাসী দেশের ভেতরেই বহাল তবিয়তে বাস করছে। মানুষ নির্যাতিত হচ্ছে, মানুষের পায়ের তলায় মাটি নেই – এটিই এখন সত্য। এই অপ্রিয় সত্যটি আমাদের সামনে ন্যাংটো হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওর গায়ে একখানা কাপড় তো আমাদের পরাতেই হবে। অতিথিকে দেবতা না মানতে পারি, মানুষ বলে তো মানতে পারি।
তসলিমা নাসরিনের ফেসবুক পোস্টের স্ক্রিন শট।
প্রিয় সাহিত্য/সিফাত বিনতে ওয়াহিদ
__._,_.___