Friends
I wonder n feel pity on the Paa Chata kutta Jibis when their dubious character is exposed by the people for their act like the street whores. These concubines either keep tight lipped or accord full support to the illegal act of the only n the only HARTAL RANI of the whole world Hasina Begum.
As per the calculation of these whore like Jibis the nation loses at least 250 crore Taka a day to realize demand for the emancipation of the people as claimed.
The amount comes after calculating 303 days hartal called by Hartal Rani X 250 = TK: 75,750 Crore(almost a years budgeted amount) and
59 days hartal called by Khaleda X 250 = TK: 14,750 Crore. Who is going to pay for this colossal loss takinmg tha nation economically
backward n helping the bestial HINDU STANI economy grow better at our cost ?????????????????????????????
The people should think seriously to held these two Netris absolutely responsible for the uncalled for miseries caused by their whimsical acts to destroy the nation's economy.
The concubines of Hartal Rani are now shouting at their high voice when Khaleda Apu called Hartal for the same reason as of Hasina that the country cannot afford Hartal since it brings nothing but miseries to the poor segments of the people. These shameless creatures are unique in their dubious character n make people fool when their and their mentors interest across the border is being threatened.
Talk show after talk show is being telecast with the aim to raise public awareness about the negative impact of the HARTAL.
But these die hard BAL concubines do not utter a single word about the negative role of the Hartal by destroying the economy of Bangladesh whole scale by holding people at ransom through 303 Hartal.
SHAME SHAME SHAME TO THESE SO-CALLED CONCUBINE
BUDDI JIBIS WHO DEMAND TO BE THE BIBEK OF THE NATION
2010/11/25 Nayan Khan <udarakash08@yahoo.com>
১৯৯১-৯৬ আ'লীগ ১৭৩ দিন
১৯৯৬-০১ বিএনপি ৫৯ দিন
২০০১-০৭ আ'লীগ ১৩০ দিন
মঈন উদ্দিন খান
আসছে ৩০ নভেম্বর বিএনপি আহূত হরতালকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই আইন করে হরতাল নিষিদ্ধের দাবি তুলেছে। তবে রাজনৈতিক দাবি-দাওয়া পূরণে হরতাল কর্মসূচিকে 'গণতান্ত্রিক' বলেই মনে করে সরকার ও বিরোধী দল। হরতাল সংস্কৃতি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় বিএনপি'র চেয়ে আওয়ামী লীগই হরতাল ডাকায় বেশি পটুত্ব দেখিয়েছে। ক্ষমতায় থাকাকালে হরতালের কর্মসূচি না দেয়ার অঙ্গীকার করেও আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে গিয়ে হরতাল ডেকেছে।
১৯৯১ সালের পর থেকে গণতান্ত্রিক সরকারগুলোর সময়ে হরতালের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১৯৯১-৯৬ সালে ক্ষমতায় ছিল বিএনপি, আর এ সময়ে বিরোধী দল আওয়ামী লীগ ১৭৩ দিন হরতাল পালন করেছে। '৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ আমলে বিরোধী দল বিএনপি জাতীয় পর্যায়ে (সারা দেশে) ৫৯ দিন এবং স্থানীয় পর্যায়ে ২৩৩ দিন হরতাল পালন করে। ২০০১ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত বিরোধী দলে থেকে আওয়ামী লীগ ১৩০ দিন হরতাল পালন করেছে। এর মধ্যে ১৯৯৬ ও ২০০৬ সালে কর্মসূচি হিসেবে হরতাল সবচেয়ে ধ্বংসাত্মকভাবে পালিত হয়েছে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ২১টি হরতাল পালন করেছে। '৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এ সময় টানা ৩৯ দিন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই অসহযোগ আন্দোলন চলে। ১৯৯৬-২০০১ সালে ক্ষমতায় থাকাকালে আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা বিরোধী দলে গেলে হরতাল না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু ২০০১ সালে এসে সেই প্রতিশ্রুতি আর রক্ষিত হয়নি। বিএনপি জোটের ক্ষমতার শেষ বছর ২০০৬ সালে আওয়ামী লীগ অক্টোবর থেকে টানা হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালন করে। এ রকম পরিস্থিতিতে বিএনপি সরকারের ক্ষমতা ছাড়ার দিন ২৮ অক্টোবর পল্টন মোড়ে লগি-বৈঠা দিয়ে হাফ ডজন মানুষ পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়।
মঈন-ফখরুদ্দিনের জরুরি দুই বছর পার হয়ে বিতর্কিত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ সরকারের ২২ মাসে এখন পর্যন্ত প্রধান বিরোধী দল বিএনপি জাতীয় পর্যায়ে মাত্র দু'টি হরতাল (২৭ জুন ও ১৪ নভেম্বর) পালন করেছে। আগামী ৩০ নভেম্বর তারা আরেকটি হরতালের ডাক দিয়েছে। এ সময়ে স্থানীয় পর্যায়ে সাতটি হরতাল পালন করেছে বিএনপি। অন্য দিকে ২০০১ সালে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসা বিএনপি জোট সরকারের মাত্র দেড় মাসের মাথায় হরতাল ডাকে আওয়ামী লীগ। ২২ মাসে আওয়ামী লীগ ১৮ বার দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করে।
যেকোনো রাজনৈতিক দাবি-দাওয়া পূরণে হরতাল কর্মসূচি বাংলাদেশে সাংবিধানিকভাবেই স্বীকৃত। রাজনৈতিক দলগুলোও হরতালকে দাবি আদায়ের সবচেয়ে মোক্ষম পন্থা বলে মনে করে। পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, আন্দোলনের ক্ষেত্রে সংযমী প্রধান বিরোধী দল বিএনপি বর্তমান সরকারের ২২ মাসের মাথায় যখন তৃতীয়বারের মতো হরতাল ডেকেছে, তখন রাজনীতির মাঠ বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। সরকারি দল আওয়ামী লীগ হরতালকে গণতান্ত্রিক কর্মসূচি হিসেবে উল্লেখ করলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার নামে শক্ত হাতে হরতাল দমন করার কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। হরতাল নিয়ে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের নানামুখী বক্তব্যে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণের রাজনীতি ফের মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।
আওয়ামী লীগের তরফ থেকে 'বাড়ি রক্ষায়' হরতাল ডাকা হয়েছে এমন অভিযোগ করা হলেও বিএনপি তা নাকচ করে দিয়েছে। বিএনপি বলছে, জনস্বার্থে আগামী ৩০ নভেম্বর হরতাল আহ্বান করা হয়েছে।Regards,NK
' ' ,
'Awami League' is not a name of a political party, it's a name of disease of Bangladesh.
__._,_.___
[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com
Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
__,_._,___