We will be grateful to India for centuries for the HELP during our liberation war.
Gratefulness means -
Keep silent when India kills our people.
Keep silent when they stop water at common rivers.
Keep silent when they grab our land at border.
Keep silent when India controls our sea area and steal fish
Keep silent when Indian Servants give them free transit
Keep silent when they produce drug/dyle for our young generations
Keep silent when they push illegal products through border.
Keep silent when they call our Prime Minister as Chief Minister...and
Cry out loudly that Pakistan is taking over Bangladesh...
সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে গুলিই চালাতে হবে : বিএসএফের সাবেক ডিজি
কলকাতা প্রতিনিধি
আসাম ট্রিবিউন পত্রিকাকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বা বিএসএফের সাবেক মহাপরিচালক প্রকাশ সিং বলেন, সীমান্তে বাংলাদেশীদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে গুলি না চালিয়ে অন্যভাবে আহত করার যে নির্দেশ কেন্দ্রীয় সরকার দিয়েছে তা ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর জন্য একটি ভুল সিদ্ধান্ত।
তিনি আরও বলেন, ভারত-পাক সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ ঠেকানোর জন্য সীমান্তে মোতায়েন সীমান্তরক্ষীদের গুলি করার নির্দেশ দেয়া রয়েছে। অথচ পূর্বাঞ্চলের বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের জন্য এ ধরনের নির্দেশ সম্প্রতি প্রত্যাহার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার চায় পূর্বাঞ্চলে কোনো প্রাণহানি ছাড়াই অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করতে। বিএসএফের জন্য এটি একটি বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত।
প্রকাশ সিং দাবি করেন, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের ঘটনা ভারতের জন্য একটা বড় সমস্যা। যদিও কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কারণে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবু অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে।
বিএসএফের সাবেক মহাপরিচালক আরও দাবি করেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক নদীসীমানায় বিএসএফের নৌবিভাগের সদস্যদের মোতায়েন করাও বিশেষ প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, ভারত-পাক সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ ঠেকানোর জন্য সীমান্তে মোতায়েন সীমান্তরক্ষীদের গুলি করার নির্দেশ দেয়া রয়েছে। অথচ পূর্বাঞ্চলের বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের জন্য এ ধরনের নির্দেশ সম্প্রতি প্রত্যাহার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার চায় পূর্বাঞ্চলে কোনো প্রাণহানি ছাড়াই অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করতে। বিএসএফের জন্য এটি একটি বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত।
প্রকাশ সিং দাবি করেন, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের ঘটনা ভারতের জন্য একটা বড় সমস্যা। যদিও কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কারণে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে, তবু অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে।
বিএসএফের সাবেক মহাপরিচালক আরও দাবি করেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক নদীসীমানায় বিএসএফের নৌবিভাগের সদস্যদের মোতায়েন করাও বিশেষ প্রয়োজন।
রাজশাহী সীমান্তে বিএসএফের নির্যাতনে রাখালের মৃত্যু
রাজশাহী অফিস
গুলি করে নয়, এবার স্বপন (২৫) নামের এক বাংলাদেশী রাখালকে পিটিয়ে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী (বিএসএফ)। একইসঙ্গে ওয়াজ ঘোষ (২৭) নামের অপর রাখালকে বিএসএফ পিটিয়ে যখম করে সীমান্ত এলাকায় ফেলে রেখে যায়। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝারদিয়ার সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটলেও তা গত তিনদিনে কাউকে জানানো হয়নি।
দেরিতে পাওয়া খবরে জানা গেছে, গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝারদিয়ার সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের হামলায় নিহত স্বপন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে এবং আহত ওয়াজ ঘোষ রাজশাহীর পবা উপজেলার চরখিদিরপুর গ্রামের আবদুস সোবহান ঘোষের ছেলে। নিহত স্বপন ও আহত ওয়াজ ঘোষের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহী পবা উপজেলার চরমাঝারদিয়ার সীমান্ত এলাকা দিয়ে স্বপন ও ওয়াজসহ ৬ জন রাখাল ভারতে গরু আনতে যাচ্ছিল। এ সময় বিএসএফ তাদের ধাওয়া করে। সঙ্গীরা পালিয়ে গেলেও স্বপন ও ওয়াজ ঘোষ বিএসএফের হাতে ধরা পড়ে। এ সময় বিএসএফ জোয়ানেরা তাদের পিটিয়ে গুরুতর জখম করে বাংলাদেশী সীমান্তে ফেলে রেখে যায়। সেখানেই মারা যায় স্বপন। পরে তাদের সঙ্গের লোকজন স্বপনের লাশ ও গুরুতর আহত ওয়াজ ঘোষকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। পরে রাত ১টা ৫ মিনিটে ওয়াজ ঘোষকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে স্বপনের লাশের ময়না তদন্ত করা হয়। স্বপন ও ওয়াজের সঙ্গী সহবুল নামের এক রাখাল জানান, তারা ভারতীয় সীমান্তে গরু আনতে গিয়েছিল। এ সময় বিএসএফ তাদের উপর হামলা চালিয়ে বন্দুকের বাট দিয়ে পিটিয়েছে। এতে স্বপন ঘটনাস্থলেই মারা যায়। কিছুদিন আগে গরু আনতে গিয়ে স্বপনের পা কেটে গিয়েছিল। সে কারণে সে দৌড়ে পালাতে পারেনি। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮নং ওয়ার্ডে কর্মরত নার্স জানান, ওয়াজ ঘোষকে গুরুতর অবস্থায় রাত ১টা ৫ মিনিটে ভর্তি করা হয়। ভোর চারটা পর্যন্ত তার শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। তাকে তিন ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে। তার মাথায় ৪০টির মতো সেলাই দেয়া হয়। তার পা ভাঙার কারণে মঙ্গলবার সকালে তাকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে চিকিত্সাধীন ওয়াজ ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিএসএফ তাকে বন্দুকের বাট দিয়ে বেধড়ক পিটিয়েছে। তার মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করলে সে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। তাকে মৃত ভেবে বিএসএফ সদস্যার ফেলে চলে যায়। পরে তার সঙ্গের লোকজন ফিরে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। কয়েকশ' গজ দূরে একইভাবে স্বপনকেও পেটানো হয় বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে রাজশাহী ৩৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর আরিফ বলেন, মঙ্গলবার সকালে প্রথম বিচ্ছিন্নভাবে এ খবর পেয়েছি। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কাউকে কিছু জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
দেরিতে পাওয়া খবরে জানা গেছে, গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহীর পবা উপজেলার চরমাঝারদিয়ার সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের হামলায় নিহত স্বপন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের আয়নাল হকের ছেলে এবং আহত ওয়াজ ঘোষ রাজশাহীর পবা উপজেলার চরখিদিরপুর গ্রামের আবদুস সোবহান ঘোষের ছেলে। নিহত স্বপন ও আহত ওয়াজ ঘোষের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় রাজশাহী পবা উপজেলার চরমাঝারদিয়ার সীমান্ত এলাকা দিয়ে স্বপন ও ওয়াজসহ ৬ জন রাখাল ভারতে গরু আনতে যাচ্ছিল। এ সময় বিএসএফ তাদের ধাওয়া করে। সঙ্গীরা পালিয়ে গেলেও স্বপন ও ওয়াজ ঘোষ বিএসএফের হাতে ধরা পড়ে। এ সময় বিএসএফ জোয়ানেরা তাদের পিটিয়ে গুরুতর জখম করে বাংলাদেশী সীমান্তে ফেলে রেখে যায়। সেখানেই মারা যায় স্বপন। পরে তাদের সঙ্গের লোকজন স্বপনের লাশ ও গুরুতর আহত ওয়াজ ঘোষকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। পরে রাত ১টা ৫ মিনিটে ওয়াজ ঘোষকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে স্বপনের লাশের ময়না তদন্ত করা হয়। স্বপন ও ওয়াজের সঙ্গী সহবুল নামের এক রাখাল জানান, তারা ভারতীয় সীমান্তে গরু আনতে গিয়েছিল। এ সময় বিএসএফ তাদের উপর হামলা চালিয়ে বন্দুকের বাট দিয়ে পিটিয়েছে। এতে স্বপন ঘটনাস্থলেই মারা যায়। কিছুদিন আগে গরু আনতে গিয়ে স্বপনের পা কেটে গিয়েছিল। সে কারণে সে দৌড়ে পালাতে পারেনি। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮নং ওয়ার্ডে কর্মরত নার্স জানান, ওয়াজ ঘোষকে গুরুতর অবস্থায় রাত ১টা ৫ মিনিটে ভর্তি করা হয়। ভোর চারটা পর্যন্ত তার শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। তাকে তিন ব্যাগ রক্ত দিতে হয়েছে। তার মাথায় ৪০টির মতো সেলাই দেয়া হয়। তার পা ভাঙার কারণে মঙ্গলবার সকালে তাকে ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়। এ ব্যাপারে চিকিত্সাধীন ওয়াজ ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিএসএফ তাকে বন্দুকের বাট দিয়ে বেধড়ক পিটিয়েছে। তার মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করলে সে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। তাকে মৃত ভেবে বিএসএফ সদস্যার ফেলে চলে যায়। পরে তার সঙ্গের লোকজন ফিরে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। কয়েকশ' গজ দূরে একইভাবে স্বপনকেও পেটানো হয় বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে রাজশাহী ৩৭ ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর আরিফ বলেন, মঙ্গলবার সকালে প্রথম বিচ্ছিন্নভাবে এ খবর পেয়েছি। কিন্তু তাদের পক্ষ থেকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কাউকে কিছু জানানো হয়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
দুজনকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
Indian Border Security Force (BSF) picked up two Bangladeshis from Tentulia border of Panchagarh district early yesterday. They are Nur Islam, 20, son of Nozibullah of Kilonipara village and Zahir Ali, 35, son of Md. Tazu of Telipara village under Tentulia upazila. Nur Islam's father Nozibullah told the reporters that BSF members of Haftiagoch camp picked them up when they went to River Mohanada adjacent to Tentulia Bazar on the border at about 3:00am for fishing. Contacted, Company Commander of Tentulia Border Guard Bangladesh (BGB) camp Md. Moshiuzzaman said Indian police of Sonapur PS arrested them on charge of intrusion.
__._,_.___