শুক্রবার সৌদি আরবে আট বাংলাদেশীর শিরোচ্ছেদের সংবাদ টপ অব দ্যা ওয়ার্ল্ড নিউজে পরিনত হয়েছে...বাংলাদেশের সবগুলো দৈনিক পত্রিকার প্রধান হেডলাইন ছিল এই খবর...এখানে সৌদি আরবেরও সবগুলো দৈনিক পত্রিকা এটাকে অত্যন্ত গুরূত্বসহকারে রিপোর্ট করেছে...বাংলা ব্লগগুলোরও প্রধান প্রনিধানযোগ্য সংবাদ ছিল এটি...পক্ষে-বিপক্ষে ছিলা নানান যুক্ততর্ক...বিশ্বের বাঘা বাঘা মানবাধিকার সংস্থাগুলোও সমালোচনার ঝড় তুলেছে...
আসুন এবার বাস্তব প্রেক্ষাপট নিয়ে একটু আলোচনা করি...আমি সৌদি আরব এসেছি ২০০৭ সালে...আমাদের কোম্পানিতে আমরাই ছিলাম বাংলাদেশ থেকে আসা সর্বশেষ ব্যাচ...যেখানে আমাদের কোম্পানি প্রতি বছরই প্রচুর বাংলাদেশী শ্রমিক আনতো সেখানে ২০০৭ এর পর থেকে তার সংখ্যা শূন্যর কোঠায়...এইতো কিছুদিন আগেও আমাদের কোম্পানি ভারত/নেপাল/ফিলিপাইন থেকে শ্রমিক আনলো...কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় একদম নিরব...বাংলাদেশী শ্রমিক কম মজুরীতে আনা সম্ভ্যব হলেও তারা বাংলাদেশী শ্রমিক আনবে না...কারন???
একটি ঘটনা দিয়ে কারনটা বলার চেষ্টা করি...খুব সম্ভ্যব ২০০৮ সালের ঘটনা...এক সৌদি তরূনীর শ্লীলতা হানি করে এক বাংলাদেশী শুধু তাই না তা মোবাইলের মাধ্যেমে ছড়িয়ে দেয়...আমার সৌদি কলিগরা এই ভিডিও দেখার পর...আমাদের সামনেই বাংলাদেশীদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছে...তাদের চোখেমুখে রাগে রক্তাক্ত দেখেছি...মোবাইল আছে এমন কোন সৌদি নাই যে তাদের বোনের এই বিবৎস চিত্রে এই ভিডিও দেখে নাই...তাছাড়া জেদ্দায় পঁচা ইন্দোনেশিয়ান মেয়েদের দ্বারা পঁচা ব্যাবসা...বিচ্ছিন্ন চুরি...রিয়াদের বাতা মার্কেটে ইয়েমেনিদের/ইন্ডিয়ানদের সাথে মারামারি উল্লেখযোগ্য....
উপরোক্ত অপরাধগুলো শুধু বাংলাদেশীরাই করে তাই নয় এর চাইতে বেশি অপরাধ ভারতীয়/ইয়েমেনি/সুদানী/পাকিস্থানিরা করে থাকে...কিন্তু কথায় আছে না গু খায় সব মাছে নাম পড়ে টাকি মাছের...বাংলাদেশীদের অবস্থা হয়েছে সেইরকম...এখানকার পত্রিকা মিডিয়াগুলো ভারতীয়দের দখলে...তিলকে তাল বানিয়ে সৌদিদের কাছে উপস্থাপন করতে উস্তাদ...
সবমিলিয়ে এখন এখানকার বাংলাদেশীদের অবস্থা খুব ভালো নেই...সরকারী-বেসরকারী হিসেব মতে সৌদিতে আনুমানিক ২০ লক্ষ বাংলাদেশী বসবাস করে...উপরোক্ত ঘটনাগুলোর কারনে আমরা বাংলাদেশীরা এখানে একেবারে কুনঠাসা হয়ে আছি...২০ লক্ষ বাংলাদেশীর মধ্যে মাত্র গুটি কয়েক অপরাধীর জন্য আমরা সবাই কেন কষ্ট করবো...আমার মতে অপরাধী যেই হোক তার পক্ষ নেওয়া ঠিক হবে না...
এখানে উল্লেখযোগ্য যে একেক দেশের বিচার ব্যাবস্থা এক এক রকম...আমরা প্রবাসীরা যে যেই দেশে বাস করি তারা ঐ দেশের আইন মেনে চলতে বাধ্য...সৌদির শিরোচ্ছেদ আইনটি নিয়ে সমালোচনা যাই হোক এখানকার হত্যার বিচার হচ্ছে হত্যা...এবং বিশ্বের অধিকাংশ দেশেও হত্যার বদলে মৃত্যুদন্ড দেওয়ার বিধান আছে...এইতো কিছুদিন আগেও চীনের বিচার ছিল হত্যাকারীকে শুধু শিরোচ্ছেদই করা হতো না তার দেহকে কেটে টুকরো টুকরো করা হতো (যদিও এখন এই বিচারটির সংশোধন এসেছে)...
তবে সমালোচকদের সাথে একটা বিষয়ে অনেকটা একমত...প্রকাশ্যে শিরোচ্ছেদ সত্যিই দু:খজনক...যদিও অনেকে যুক্তি দেখাবেন যে এমন একজন অপরাধীর শাস্তি দেখে হাজার হাজার উদিয়মান অপরাধী সংশোধন হয়ে যাবে..তবুও আমি এর পক্ষে নই...অপরাধীর উপযুক্ত শাস্তি হোক সেটা অবশ্যই চাই তবে এমন নির্মম ভাবে যেন তা না হয়...ইনজেকশনের মাধ্যেমে বিষ প্রয়োগ করে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা নিউজিল্যান্ডের মৃত্যুদন্ডের প্রক্রিয়াটি আমার মতে তোলানামূলক মন্দের ভালো...সৌদি সরকারও তাদের প্রচলিত বিচার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াটি পরিবর্তন আনা উচিত বলে আমি মনে করি...
অনেককেই দেখেছি এই শিরোচ্ছেদকে কেন্দ্র করে গেল মানবাধিকার গেল বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলেছেন...একটু চেয়ে দেখুন নিজের দেশের র্যাব প্রতিনিয়ত নামকিওয়াস্তে বন্দুক যোদ্ধে একের পর এক অপরাধীকে আত্বপক্ষ সমর্থনে বিচারের সুযোগ না দিয়েই হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে যা নি:সন্দেহে মানবাধিকার লংঘন...তাছাড়া অপরাধীদের পক্ষ নেওয়ার আগে এখানে সাধারন ২০ লক্ষ বাংলাদেশী প্রবাসীদের কথা চিন্তা করার অনুরোধ করছি...যারা অল্প কয়েকজন অপরাধীর কারনে এখন সাধারন প্রবাসীরা প্রায়ই পুলিশী নির্যানতের শিকার হচ্ছে...তাছাড়া ইকামা(ওয়ার্ক পারমিট) নবায়ন/কোম্পানি-মালিক পরিবর্তন/পাসপোর্ট নবায়ন/ভিসা প্রাপ্তি সহ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত...
নি:স্বন্দেহে সৌদি বাংলাদেশের জন্য বিশাল এক শ্রমবাজার...বেশ কয়েক বছর যাবত এখানে বাংলাদেশী ভিসা বন্ধ আছে...পক্ষান্তরে খুব শীগ্রই সৌদিতে পৃথিবীর সর্বোচ্চ টাওয়ার সহ ছয়টি মেঘা সিটি তৈরির কাজ হাতে নিতে যাচ্চে...যেখানে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক প্রয়োজন...ভারত/পাকিস্থান/ফিলিপিন/নেপাল সহ অনেক দেশ এই শ্রমবাজারটি হাতে নিতে চাচ্ছে...এই দৌড়ে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছে ভারতীয়রা...মজুরী কম ও পরিশ্রমী বলে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেশ সুনাম আছে এখানে...আমি ব্যাক্তিগতভাবে অনেক সৌদিদের সাথে কথা বলেছি...বাংলাদেশীদের অপরাধে তার মনক্ষুন্ন তবে তারাই আবার বলে হাতের পাঁচ আঙুল সমান না...ভালোও আছে খারাপও আছে...তবে ভালোদের সংখ্যা বেশি...এতে স্পষ্ট যে এখনো সৌদিদের কাছে বাংলাদেশের সুনাম অক্ষুন্ন আছে...
এখন এই বিশাল বাজার পূনরোদ্ধার করতে হলে যে যেই অবস্থানে আছি আমাদের সঠিক কাজটি করতে হবে...এখন এই অপরাধীদের পক্ষ নিয়ে এখানে আমাদের সবচেয়ে দূর্বল হচ্ছে পররাষ্ট্রন মন্ত্রনালয়...এটাকে আরো শক্তিশালি করতে হবে...বাংলাদেশী অপরাধীকে আত্বপক্ষ সমর্থনে বিচার পাবার ব্যাপারে যেমন সচ্চার হতে হবে তেমনি...বাংলাদেশের সুনাম রক্ষা করে পূনরায় শ্রম রপ্তানির চেষ্টা করতে হবে...পক্ষান্তরে আমাদের মিডিয়াগুলোও আমাদের সুনাম পূনরোদ্ধারে আরো তৎপর হতে হবে...
পরিশেষে, সৌদি সরকারের গঠনমূলক সমালোচনার পক্ষে থাকলেও অপরাধীর পক্ষে কোন সাফাই গাওয়া ঠিক হবে বলে আমি মনে করি না...অপরাধী যে হোক তার উপযুক্ত শাস্তি হওয়া সবারই কাম্য...
আসুন এবার বাস্তব প্রেক্ষাপট নিয়ে একটু আলোচনা করি...আমি সৌদি আরব এসেছি ২০০৭ সালে...আমাদের কোম্পানিতে আমরাই ছিলাম বাংলাদেশ থেকে আসা সর্বশেষ ব্যাচ...যেখানে আমাদের কোম্পানি প্রতি বছরই প্রচুর বাংলাদেশী শ্রমিক আনতো সেখানে ২০০৭ এর পর থেকে তার সংখ্যা শূন্যর কোঠায়...এইতো কিছুদিন আগেও আমাদের কোম্পানি ভারত/নেপাল/ফিলিপাইন থেকে শ্রমিক আনলো...কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় একদম নিরব...বাংলাদেশী শ্রমিক কম মজুরীতে আনা সম্ভ্যব হলেও তারা বাংলাদেশী শ্রমিক আনবে না...কারন???
একটি ঘটনা দিয়ে কারনটা বলার চেষ্টা করি...খুব সম্ভ্যব ২০০৮ সালের ঘটনা...এক সৌদি তরূনীর শ্লীলতা হানি করে এক বাংলাদেশী শুধু তাই না তা মোবাইলের মাধ্যেমে ছড়িয়ে দেয়...আমার সৌদি কলিগরা এই ভিডিও দেখার পর...আমাদের সামনেই বাংলাদেশীদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছে...তাদের চোখেমুখে রাগে রক্তাক্ত দেখেছি...মোবাইল আছে এমন কোন সৌদি নাই যে তাদের বোনের এই বিবৎস চিত্রে এই ভিডিও দেখে নাই...তাছাড়া জেদ্দায় পঁচা ইন্দোনেশিয়ান মেয়েদের দ্বারা পঁচা ব্যাবসা...বিচ্ছিন্ন চুরি...রিয়াদের বাতা মার্কেটে ইয়েমেনিদের/ইন্ডিয়ানদের সাথে মারামারি উল্লেখযোগ্য....
উপরোক্ত অপরাধগুলো শুধু বাংলাদেশীরাই করে তাই নয় এর চাইতে বেশি অপরাধ ভারতীয়/ইয়েমেনি/সুদানী/পাকিস্থানিরা করে থাকে...কিন্তু কথায় আছে না গু খায় সব মাছে নাম পড়ে টাকি মাছের...বাংলাদেশীদের অবস্থা হয়েছে সেইরকম...এখানকার পত্রিকা মিডিয়াগুলো ভারতীয়দের দখলে...তিলকে তাল বানিয়ে সৌদিদের কাছে উপস্থাপন করতে উস্তাদ...
সবমিলিয়ে এখন এখানকার বাংলাদেশীদের অবস্থা খুব ভালো নেই...সরকারী-বেসরকারী হিসেব মতে সৌদিতে আনুমানিক ২০ লক্ষ বাংলাদেশী বসবাস করে...উপরোক্ত ঘটনাগুলোর কারনে আমরা বাংলাদেশীরা এখানে একেবারে কুনঠাসা হয়ে আছি...২০ লক্ষ বাংলাদেশীর মধ্যে মাত্র গুটি কয়েক অপরাধীর জন্য আমরা সবাই কেন কষ্ট করবো...আমার মতে অপরাধী যেই হোক তার পক্ষ নেওয়া ঠিক হবে না...
এখানে উল্লেখযোগ্য যে একেক দেশের বিচার ব্যাবস্থা এক এক রকম...আমরা প্রবাসীরা যে যেই দেশে বাস করি তারা ঐ দেশের আইন মেনে চলতে বাধ্য...সৌদির শিরোচ্ছেদ আইনটি নিয়ে সমালোচনা যাই হোক এখানকার হত্যার বিচার হচ্ছে হত্যা...এবং বিশ্বের অধিকাংশ দেশেও হত্যার বদলে মৃত্যুদন্ড দেওয়ার বিধান আছে...এইতো কিছুদিন আগেও চীনের বিচার ছিল হত্যাকারীকে শুধু শিরোচ্ছেদই করা হতো না তার দেহকে কেটে টুকরো টুকরো করা হতো (যদিও এখন এই বিচারটির সংশোধন এসেছে)...
তবে সমালোচকদের সাথে একটা বিষয়ে অনেকটা একমত...প্রকাশ্যে শিরোচ্ছেদ সত্যিই দু:খজনক...যদিও অনেকে যুক্তি দেখাবেন যে এমন একজন অপরাধীর শাস্তি দেখে হাজার হাজার উদিয়মান অপরাধী সংশোধন হয়ে যাবে..তবুও আমি এর পক্ষে নই...অপরাধীর উপযুক্ত শাস্তি হোক সেটা অবশ্যই চাই তবে এমন নির্মম ভাবে যেন তা না হয়...ইনজেকশনের মাধ্যেমে বিষ প্রয়োগ করে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা নিউজিল্যান্ডের মৃত্যুদন্ডের প্রক্রিয়াটি আমার মতে তোলানামূলক মন্দের ভালো...সৌদি সরকারও তাদের প্রচলিত বিচার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াটি পরিবর্তন আনা উচিত বলে আমি মনে করি...
অনেককেই দেখেছি এই শিরোচ্ছেদকে কেন্দ্র করে গেল মানবাধিকার গেল বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলেছেন...একটু চেয়ে দেখুন নিজের দেশের র্যাব প্রতিনিয়ত নামকিওয়াস্তে বন্দুক যোদ্ধে একের পর এক অপরাধীকে আত্বপক্ষ সমর্থনে বিচারের সুযোগ না দিয়েই হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে যা নি:সন্দেহে মানবাধিকার লংঘন...তাছাড়া অপরাধীদের পক্ষ নেওয়ার আগে এখানে সাধারন ২০ লক্ষ বাংলাদেশী প্রবাসীদের কথা চিন্তা করার অনুরোধ করছি...যারা অল্প কয়েকজন অপরাধীর কারনে এখন সাধারন প্রবাসীরা প্রায়ই পুলিশী নির্যানতের শিকার হচ্ছে...তাছাড়া ইকামা(ওয়ার্ক পারমিট) নবায়ন/কোম্পানি-মালিক পরিবর্তন/পাসপোর্ট নবায়ন/ভিসা প্রাপ্তি সহ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত...
নি:স্বন্দেহে সৌদি বাংলাদেশের জন্য বিশাল এক শ্রমবাজার...বেশ কয়েক বছর যাবত এখানে বাংলাদেশী ভিসা বন্ধ আছে...পক্ষান্তরে খুব শীগ্রই সৌদিতে পৃথিবীর সর্বোচ্চ টাওয়ার সহ ছয়টি মেঘা সিটি তৈরির কাজ হাতে নিতে যাচ্চে...যেখানে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক প্রয়োজন...ভারত/পাকিস্থান/ফিলিপিন/নেপাল সহ অনেক দেশ এই শ্রমবাজারটি হাতে নিতে চাচ্ছে...এই দৌড়ে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছে ভারতীয়রা...মজুরী কম ও পরিশ্রমী বলে বাংলাদেশী শ্রমিকদের বেশ সুনাম আছে এখানে...আমি ব্যাক্তিগতভাবে অনেক সৌদিদের সাথে কথা বলেছি...বাংলাদেশীদের অপরাধে তার মনক্ষুন্ন তবে তারাই আবার বলে হাতের পাঁচ আঙুল সমান না...ভালোও আছে খারাপও আছে...তবে ভালোদের সংখ্যা বেশি...এতে স্পষ্ট যে এখনো সৌদিদের কাছে বাংলাদেশের সুনাম অক্ষুন্ন আছে...
এখন এই বিশাল বাজার পূনরোদ্ধার করতে হলে যে যেই অবস্থানে আছি আমাদের সঠিক কাজটি করতে হবে...এখন এই অপরাধীদের পক্ষ নিয়ে এখানে আমাদের সবচেয়ে দূর্বল হচ্ছে পররাষ্ট্রন মন্ত্রনালয়...এটাকে আরো শক্তিশালি করতে হবে...বাংলাদেশী অপরাধীকে আত্বপক্ষ সমর্থনে বিচার পাবার ব্যাপারে যেমন সচ্চার হতে হবে তেমনি...বাংলাদেশের সুনাম রক্ষা করে পূনরায় শ্রম রপ্তানির চেষ্টা করতে হবে...পক্ষান্তরে আমাদের মিডিয়াগুলোও আমাদের সুনাম পূনরোদ্ধারে আরো তৎপর হতে হবে...
পরিশেষে, সৌদি সরকারের গঠনমূলক সমালোচনার পক্ষে থাকলেও অপরাধীর পক্ষে কোন সাফাই গাওয়া ঠিক হবে বলে আমি মনে করি না...অপরাধী যে হোক তার উপযুক্ত শাস্তি হওয়া সবারই কাম্য...
__._,_.___