Banner Advertiser

Sunday, December 18, 2011

[mukto-mona] professor Ebne Golam Samad on sovereignty of our country



http://www.dailynayadiganta.com/details/17249

দেশের সার্বভৌমত্ব

আত্মপক্ষ

॥ এবনে গোলাম সামাদ ॥

ক'দিন আগে (১৪ ডিসেম্বর, ২০১১; বাংলাদেশ প্রতিদিন) পত্রিকার একটি খবর চোখে পড়েছিল। শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা: আলিম চৌধুরীর স্ত্রী শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী বলেছেন, ১৯৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হওয়া প্রয়োজন। কারণ তাদের বিচার না হলে বাংলাদেশ পাকিস-ানে রূপান-রিত হবে। তিনি আরো বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার্থে বিএনপি ও জামায়াতের কার্যক্রম শহীদদের অবমাননার শামিল। হীন এই কার্যক্রমের জন্য এদের নেতা ও কর্মীদের শাসি- দেয়া উচিত।
১৯৭১ সালে আমি দেশে ছিলাম না। ১৯৭১ সালে এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে আমি চলে যাই কলকাতায়। আর সেখানেই কাটে ১৯৭১ সাল। কলকাতা থেকে দেশে ফিরেছিলাম ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। দেশের বহু ঘটনাই কলকাতায় বসে যথাযথভাবে অবহিত হতে পারিনি। অনেক ঘটনার কথা জেনেছি কলকাতা থেকে দেশে ফেরার পর। শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যা ছিল একটি ভয়াবহ ও ঘৃণ্য কাজ। কিন' কারা কী লক্ষ্যে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল সেটা আমার কাছে এত দিন পরেও স্বচ্ছ হতে পারেনি। যেসব বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করা হয়েছিল তাদের মধ্যে সবচেয়ে খ্যাতনামা ব্যক্তি হিসেবে উল্লেখ করা যেতে পারে সদ্য ইন্তেকাল করা জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর ভাই মুনীর চৌধুরীকে। মুনীর চৌধুরীর সাথে আমার কোনো ব্যক্তিগত পরিচয় ছিল না। তবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে খুব কাছ থেকে একবার তার বক্তৃতা শোনার সুযোগ হয়েছিল। বক্তৃতাটি শেষ পর্যন- হয়ে উঠেছিল বিশেষভাবেই রাজনৈতিক। সে সময় আমার কিছু সহকর্মীর মুখে শুনেছিলাম মুনীর চৌধুরী চীনপন'ী কমিউনিস্ট ভাবধারায় দীক্ষিত ব্যক্তি। আমি ঠিক বলতে পারি না তাদের এই ধারণা কতটা গ্রহণযোগ্য। কিন' তার চিন্তাচেতনা যে মস্কোপন'ী কমিউনিস্টদের ধারার সাথে ছিল না, সেটা অনুমান করতে পেরেছিলাম। ১৯৭১ সালে এ দেশের চীনপন'ী কমিউনিস্টরা সাবেক পাকিস-ানকে ভেঙে দেয়ার পক্ষে ছিলেন না। তারা নারাজ ছিলেন ১৯৭১-এর যুদ্ধকে মুক্তিযুদ্ধ বলতে। আলবদর আর রাজাকারদের সাথে সে সময় বামপন'ী কমিউনিস্টদের কোনো সঙ্ঘাত ছিল না, ছিল না রেষারেষি। কেন তারা মুনীর চৌধুরীর মতো একজন ব্যক্তিকে হত্যা করতে যাবে, সেটা আমার হিসাবে মেলে না। মুনীর চৌধুরীকে যদি হত্যা করা না হতো তবে এই হত্যার প্রচলিত ব্যাখ্যা আমার কাছে সহজেই গ্রহণযোগ্য হতো। কিন' তা এখন হতে পারে না মুনীর চৌধুরী নিহত হওয়ার কারণে। মুনীর চৌধুরীর বড় ভাই কবীর চৌধুরী যত দূর জানি ছিলেন দক্ষিণপন'ী কমিউনিস্ট ঘেঁষা। অর্থাৎ যাদের বলা হতো মস্কোপন'ী কমিউনিস্ট, তিনি ছিলেন তাদেরই সাথে। কিন' তাকে হত্যা করা হয়নি। হত্যা করা হয়েছে মুনীর চৌধুরীকে। ১৯৭১ সালে এ দেশের দক্ষিণপন'ী কমিউনিস্টরা পুরোপুরি হাত মিলিয়েছিলেন শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে। কিন' তাদের কেউ খুন হননি আলবদর রাজাকারদের হাতে। অন-ত আমার জানা মতে। ১৯৭১-এর অনেক ঘটনাই তাই আমার হিসাবে মিলতে চায় না। যত দূর জানি, কবীর চৌধুরীর আরেক ভাই ছিলেন, বিশেষভাবেই পাকিস-ানপন'ী। পাকবাহিনী আত্মসমর্পণ করার সময় তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করেন বর্তমান পাকিস-ানের লক্ষ্যে। আমার মনে পড়ছে জহির রায়হানের কথা। জহির রায়হানের সাথে আমার পূর্বপরিচয় ছিল না। পরিচয় হয় কলকাতায়। জহির রায়হান ছিলেন চীনপন'ী কমিউনিস্ট। কেন তিনি ১৯৭১-এ কলকাতায় গিয়েছিলেন আমি তা জানি না। কলকাতায় তার কোনো আশ্রয় ছিল না। আমি তাকে একটা অস'ায়ী আশ্রয়ের ব্যবস'া করে দিতে পেরেছিলাম। আমি এটা করে দিয়েছিলাম তার জীবন থেকে নেয়া ছায়াছবি দেখে ভালো লেগেছিল বলে; তিনি চীনপন'ী ছিলেন বলে নয়। জহির রায়হান ১৯৭২ সালে মারা যান রহস্যজনকভাবে। ঢাকা এই সময় ছিল ভারতীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। পাকবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নয়। আলবদর, রাজাকারেরা যে তাকে মেরে ফেলেনি সেটাও সুনিশ্চিত। কিন' তার মৃত্যু এখনো হয়ে আছে রহস্যাবৃত। জহির রায়হানকে সম্ভবত মেরে ফেলা হয় তার রাজনৈতিক বিশ্বাসের জন্য। ১৯৭১-এ আমি ছিলাম কলকাতায়। কলকাতায় সিপিআই (এম) সমর্থকদের বলতে শুনেছি, শেখ মুজিব হলেন মার্কিন অ্যাজেন্ট। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্দেশে তিনি ধরা দিয়েছিলেন ইয়াহিয়ার হাতে। তিনি আসলে স্বাধীন বাংলাদেশ হওয়ার পক্ষে নন। কলকাতায় থাকার সময় আমি পশ্চিম বাংলার গ্রামে গিয়েছি। পশ্চিম বাংলার মুসলমানেরা ছিলেন ১৯৭১-এর যুদ্ধের বিশেষ বিরোধী। তাদের বক্তব্য ছিল এটা কোনো মুক্তিযুদ্ধ নয়। ইন্দিরা গান্ধী ষড়যন্ত্র করে ভেঙে দিতে চাচ্ছেন পাকিস-ানকে। এটা আসলে হলো তার ষড়যন্ত্রেরই ফল। শেখ মুজিবুর রহমান ঠিক কী চেয়েছিলেন আমার কাছে এখনো তা স্বচ্ছ নয়। তিনি ৭ মার্চ রমনা ময়দানে যে বক্তৃতা দিয়েছিলেন, তাতে তিনি দাবি করেন, তিনি হলেন পাকিস-ানের সংখ্যাগুরু দলের নেতা। তাই তার আছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার অধিকার। কিন' ইয়াহিয়া সেটা হতে দিচ্ছেন না। তাই এবারের সংগ্রাম হয়ে উঠেছে মুক্তির সংগ্রাম। আমার মনে হয়, ইয়াহিয়া যদি আইনানুসারে শেখ মুজিবকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী করতেন তবে সাবেক পাকিস্তান ভেঙে পড়ত না। ১৯৭১-এ যা ঘটেছে সেটা ঘটতে পেরেছে তদানীন-ন পাকিস-ানের সামরিক জান্তার রাজনৈতিক ভুলের কারণেই। ১৯৭২ সালের ৩ জানুয়ারি শেখ মুজিব মুক্তি পান পাকিস্তানের কারাগার থেকে। কিন' পাকিস-ানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে তিনি ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসেননি। তিনি ৮ জানুয়ারি পাকিস্তান থেকে যান গ্রেট ব্রিটেনে। সেখানে দেখা করেন গ্রেট ব্রিটেনের তদানীন-ন প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ-এর সাথে। কেন তিনি পাকিস-ান থেকে গ্রেট ব্রিটেনে যাওয়ার সিদ্ধান- নিয়েছিলেন সেটা এখনো রয়েছে অজ্ঞাত। সাংবাদিক অ্যান'নি মাসকারেনহাস তার বহুল পঠিত বাংলাদেশ : এ লিগ্যাসি অব ব্লাড বইয়ে বলেছেন, শেখ মুজিব তাকে (মাসকারেনহাস) বলেন যে, তিনি (শেখ মুজিব) পাকিস-ানের সাথে সম্পর্ক ছেদ চাচ্ছেন না। রাখতে চাচ্ছেন একটা বিশেষ রকমের সংযোগ (Link)। তবে এই সম্পর্কে তিনি বিস্তারিতভাবে কিছু আলোচনা করতে ইচ্ছুক নন, যা বলার তা তিনি বলবেন বাংলাদেশে যেয়ে, তার সহকর্মীদের সাথে আলোচনা করার পরে। শেখ মুজিব ১৯৭২ সালের ৩ জানুয়ারি কারামুক্ত হয়ে চার দিন পাকিস-ানে ছিলেন। এই ক'দিন তার সাথে তদানীন-ন পাকিস-ানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টোর অনেক আলোচনা হয়েছিল। এসব আলোচনার একটা প্রভাব সম্ভবত পড়েছিল তার ওপর। ভুট্টো তাকে বলেছিলেন, বাংলাদেশ দখল করেছে ভারতীয় বাহিনী। একমাত্র শেখ মুজিব তার বিপুল জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণমুক্ত করতে পারেন। না হলে বাংলাদেশ কার্যত চলে যাবে ভারতের নিয়ন্ত্রণে। প্রকৃত পরিসি'তিকে বোঝার জন্য শেখ মুজিব যান ব্রিটেনে। বিলাতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ বিষয়ে অবগত হতে চান তিনি। শেখ মুজিব ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশে ফেরার পর তাজউদ্দীনের সাথে তার গুরুতর মতভেদ ঘটে। একপর্যায়ে তাজউদ্দীন বাদ পড়েন মন্ত্রিপরিষদ থেকে। অনেক ঘটনাই নেপথ্যে ঘটেছিল। ১৯৫৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তদানীন-ন পাকিস-ানের হয়েছিল একটি গোপন চুক্তি। এই চুক্তির কারণে, ১৯৭১-এর ১৪ ডিসেম্বর কয়েকটি মার্কিন রণতরী ও বিমানবাহী জাহাজ এন্টারপ্রাইজ এসে পৌঁছায় বঙ্গোপসাগরে। মার্কিন চাপে ভারত বাধ্য হয়েছিল যুদ্ধ থামাতে এবং প্রধানত মার্কিন চাপেই ১৯৭২ সালের ১৫ মার্চের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারত তার সৈন্য সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়েছিল। সেটা ছিল ঠাণ্ডা লড়াইয়ের যুগ। ঠাণ্ডা লড়াইয়ের জন্য ঘটতে পেরেছিল অনেক ঘটনা। ভারত ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন তখন ছিল এক অক্ষে। এখন অবস'া সম্পূর্ণ বদলে গেছে। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়েছে। কমিউনিজম এখন আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে কোনো সমস্যা নয়। এখন তাকে পেয়ে বসেছে জঙ্গি ইসলাম আতঙ্কে। তার পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণে এই আতঙ্ক রাখছে বিশেষ প্রভাব। ইসলাম এখন হয়ে উঠেছে বিশ্বরাজনীতির একটা উল্লেখযোগ্য উৎপাদক (Factor)। যেটা ১৯৭১-৭২ সালে ছিল না। বর্তমান বিশ্বপরিসি'তি সম্পূর্ণ ভিন্ন রূপ ধারণ করেছে। ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন অবস'ান করছে একই অক্ষে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি এক দিকে যেমন নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ইসলাম আতঙ্ক দিয়ে, অন্য দিকে তেমনি আবার নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে চীন আতঙ্ক দিয়ে। এই দুই আতঙ্ক নির্ধারণ করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতিকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে ভারতকে দিয়ে এশিয়ায় চীনকে সংযত রাখতে। এই পরিসি'তিতে বাংলাদেশকে ভাবা উচিত অনেক ভিন্নভাবে। কিন' আমরা সেটা করতে যাচ্ছি না। আমরা এখনো থাকতে চাচ্ছি ১৯৭১-এর যুগে। আমাদের চিন্তা থেমে আছে ১৯৭১-এর জগতে। সেটাকে বলতে হবে জাতির অসি-ত্বের জন্য বিপজ্জনক।
ভারতের পত্রপত্রিকার খবর অনুসারে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশ থেকে নাকি প্রায় দুই কোটি লোক চলে গিয়েছেন ভারতে। যারা ভারতের জন্য হয়ে উঠেছেন বিশেষ সমস্যার কারণ। সুব্রামনিয়ান এক সময় ছিলেন ভারতের প্রতিরক্ষা বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট। এখন তিনি হলেন ভারতের বিজেপি দলের নেতৃস'ানীয় ব্যক্তি। তিনি বলেছেন যে, ভারতের উচিত হবে খুলনা ও সিলেট অঞ্চলের কিছু জায়গা দখল করা। এই জায়গা দখল করে সেখানে বাংলাদেশ থেকে ভারতে চলে আসা দুই কোটি লোকের বাসস'ানের ব্যবস'া করে দেয়া। সুব্রামনিয়ান ভারতের একজন সাধারণ নাগরিক নন। তার চিন-াধারা ভারতকে তার নীতিনির্ধারণে উদ্বুদ্ধ করতে পারে। আমাদের দেশে কথিত বুদ্ধিজীবী হিসেবে পরিচিতরা এই ব্যাপারটি নিয়ে কোনো কিছু ভাবছেন কি না আমি সে সম্পর্কে জ্ঞাত নই। পত্রপত্রিকায় প্রচার চলছে ১৯৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের শাসি- না দিলে বাংলাদেশ আবার পরিণত হবে পাকিস্তানে। ছড়ানো হচ্ছে ইচ্ছাকৃতভাবে পাকিস-ান-বিদ্বেষ। কিন' পাকিস-ান-বিদ্বেষ ছড়িয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে সুরক্ষিত করা যাবে না। আমাদের ভাবতে হবে বর্তমান পরিসি'তির উপযোগীভাবে। কোনো জাতির জীবনে একটি যুদ্ধই শেষ যুদ্ধ হয় না। অনেক যুদ্ধ করেই বাঁচতে হয় একটা জাতিকে। আমাদের জাতীয় জীবনে ১৯৭১-এর যুদ্ধকে শেষ যুদ্ধ ভাবার কোনো কারণ আছে বলে আমার মনে হয় না। এ দেশের মানুষ এখন আর একাত্তরের মতো ভারতপ্রেমী হয়ে নেই। দেশে ভারতবিমুখী প্রবণতার সৃষ্টি হয়েছে বিএনপি ও জামায়াতের রাজনীতির কারণে নয়। বাংলাদেশের প্রতি ভারতের ব্যবহার এ দেশের মানুষের মনোভাবকে করে তুলছে ভারতবিমুখী। এটা কোনো পাকিস-ান-প্রবণতার পরিচয় বহন করছে না। পাকিস-ান বাংলাদেশ থেকে ১৭০০ কিলোমিটার দূরে। সে আর আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টিকারী দেশ নয়। কিন' ভারত আছে আমাদের তিন দিক ঘিরে। ভৌগোলিক ও ঐতিহাসিক কারণে এ দেশের মানুষ বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতের উদ্দেশ্য নিয়ে সচেতন হয়ে উঠেছে এবং হয়ে উঠছে সন্দিহান। তারা চাচ্ছে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করতে। দেশকে আবার পাকিস-ান বানাতে নয়। খবরে প্রকাশ, চীন পাকিস-ান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে প্রয়োজনে সৈন্য সমাবেশ ঘটাতে পারে। ভারত বাংলাদেশকে কব্জা করতে চাইলে চীন কী নীতি গ্রহণ করবে সেটা আমাদের কাছে এখনো জল্পনারই বিষয়। তবে মনে হয় এই উপমহাদেশে একটা বড় রকমের যুদ্ধ হতে পারে। আর আমাদের প্রস'ত থাকা প্রয়োজন এই যুদ্ধের জন্য। প্রাচীন যুগে যুদ্ধ হয়েছে রাজায় রাজায়। যুদ্ধ সীমাবদ্ধ থেকেছে দু'টি রাজার সেনাবাহিনীর মধ্যে। কিন' এখন যুদ্ধ হয় দেশে দেশে। যুদ্ধ হয়ে ওঠে 'টোটাল ওয়ার' বা সামগ্রিক যুদ্ধ। এতে জড়িয়ে পড়ে একটি দেশের সমগ্র জনসমষ্টি। যুদ্ধ একটি ক্ষতিকর ভয়াবহ ঘটনা। কিন' এর জন্য প্রস'ত থাকতে হয় একটি দেশের প্রতিটি নাগরিককে। আমাদেরও প্রস'ত থাকতে হবে।
লেখক : প্রবীণ শিক্ষাবিদ ও কলামিস্ট


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___