Banner Advertiser

Sunday, December 4, 2011

[mukto-mona] Re: BANGLADESH WILL GET ELECTRICITY !!!!!!!!



Dr. Manik,
 
How foolish  you pro-Indians are ?
Did you know India wants Bangladesh's financial contribution to built the Dam  in exchange for so called
electricity
If Bangladesh agrees on India's condition, Bangladesh will loose both Mango and Chala(AAm abong Chala)
Be patriotic and think Bangladesh's national interest above all party interest. Donot try to protect Bharotmata's
Interest.
 
M. Anwar
 
 


 
2011/12/4 Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
বাংলাদেশের স্বার্থেই টিপাই বাঁধ, ভাগ পাবে বিদ্যুতের
রিজভী ও মশিউরকে মনমোহন ॥ ন্যায্য হিস্যার জন্য চাই আন্তর্জাতিক কমিশন : বিশেষজ্ঞ
ফিরোজ মান্না ॥ প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র ও অর্থনীতি বিষয়ক দুই উপদেষ্টাকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী টিপাইমুখ বাঁধে বিনিয়োগ করতে বাংলাদেশকে প্রস্তাব দিয়েছেন। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং বলেছেন, বাংলাদেশ চাইলে টিপাইমুখ জলবিদু্যত প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে পারবে। এখানে যে পরিমাণ বিদ্যুত উৎপাদন হবে তা থেকে বাংলাদেশ ভাগ পাবে। বাংলাদেশের স্বার্থেই টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছে। কোন অবস্থাতেই বাংলাদেশের ক্ষতি হয় এমন কাজ ভারত করবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী ও অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমানকে এমন কথাই জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। শনিবার দুই উপদেষ্টা দিলস্নী থেকে দেশে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অভিন্ন প্রবাহের নদীর কোন ক্ষতি হবে না। ভারতের মণিপুর রাজ্যের অংশে নির্মাণাধীন এ বাঁধটিতে দেড় হাজার মেগাওয়াট জলবিদু্যত উৎপাদন হবে। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের ভাবনার তেমন কোন কারণ নেই। বাংলাদেশের স্বার্থ বিপন্ন হবে এমন পদৰেপ বাস্তবায়ন করবে না ভারত। আনন্দবাজার পত্রিকা এমন খবর দিয়েছে। পত্রিকাটি বলেছে, ভারত সরকার ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে জানিয়েছে, টিপাইমুখ প্রকল্প নিয়ে ঢাকার সঙ্গে সব রকম আলোচনা করতে প্রস্তুত। এ বছরের সেপ্টেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং ঢাকা সফরের সময় একই আশ্বাস দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের দুই উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে আবারও ভারতের প্রধানমন্ত্রী একই আশ্বাস ব্যক্ত করেছেন। টিপাইমুখে বাঁধ দিলে বাংলাদেশ ৰতিগ্রসত্ম হবে না। ভারতের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দুই উপদেষ্টার সঙ্গে আরও কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে। তিস্তা ও বরাক_দুই নদ-নদীর পানি সমস্যা এক নয়। তিস্তায় পানির সঙ্কট আর বরাক নদে রয়েছে পানির বিপুল প্রবাহ। প্রতিবছর বরাক নদের পানির প্রবাহে ভারতের মণিপুর রাজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একইভাবে বাংলাদেশেরও বির্স্তর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দুই উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বলেন, টিপাইমুখ প্রকল্প বাসত্মবায়িত হলে প্রতিবছরের বন্যা থেকে ভারতের একটি রাজ্য ও বাংলাদেশের একটি বড় অঞ্চল মুক্ত হবে। এই প্রকল্পের বড় উদ্দেশ্য হচ্ছে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদু্যত উৎপাদন। এই বিদু্যত যেমন ভারত পাবে, একইভাবে বাংলাদেশও পাবে। বাংলাদেশের বিদু্যত সমস্যা অনেকাংশে দূর হবে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের একটি সংসদীয় দলকে টিপাইমুখে প্রসত্মাবিত প্রকল্প দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। প্রয়োজনে আবার হাসিনা সরকারের প্রতিনিধি দলকে টিপাইমুখ প্রকল্প এলাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। প্রকল্প বাসত্মবায়নের প্রতিটি ধাপেই ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রৰা করবে। কোন কিছুই গোপন করা হবে না।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে আনন্দবাজার বলেছে, মণিপুরে বাড়তি পানির কোন প্রয়োজন নেই। এ কারণে পানিপ্রবাহ ঘুরিয়ে ভারতের ভেতরে নেয়া হবে না। পানিপ্রবাহ আগে যেমন ছিল তেমনিই রাখা হবে। টিপাইমুখে বরাক নদে বাঁধ দেয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে জলবিদু্যত উৎপাদন করা। মণিপুর রাজ্যের ভৌগোলিক অবস্থান এমনই যে এখানে চাইলেই পানি ধরে রাখা যাবে না। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছিলেন, টিপাইমুখ নিয়ে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী কিছু করা হবে না। বাংলাদেশের আশঙ্কা টিপাইমুখ প্রকল্প বাসত্মবায়ন করলে পানির সঙ্কট তৈরি হবে। ভারত টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণ করছে বাংলাদেশের ভেতরে বিরোধী গোষ্ঠী কিছুতেই মেনে নিতে পারেনি। তারা শেখ হাসিনা সরকারের ব্যর্থতাকে দায়ী করেছে। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসের পর বিষয়টি চাপা পড়ে যায়। সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর আবার এটি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরম্ন হয়।
জানা গেছে, দুই বছর আগে প্রকল্পটি বাসত্মবায়নের জন্য একটি চুক্তি স্বাৰর হয়েছে। তখন বিষয়টি নিয়ে কোন কথা ওঠেনি। নতুন করে বিষয়টি উঠে আসায় দুই ধরনের মত প্রকাশ পায়। একটি অংশের মত হচ্ছে বরাকের পানি আগে যেভাবে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে প্রকল্প বাসত্মবায়ন হলেও একই পরিমাণ পানি প্রবাহিত হবে। আবার অন্য অংশ বলছে, টিপাইমুখ প্রকল্প বাসত্মবায়ন হলে বাংলাদেশ মরম্নভূমিতে পরিণত হবে। সুরমা নদী শুকিয়ে যাবে। এমনিতেই তিসত্মার পানি বণ্টন চুক্তি না হওয়ায় ভারত-বাংলাদেশ সস্পর্কে জটিলতা তৈরি হয়েছে। এবার টিপাইমুখ ইসু্যতে সরকারবিরোধীরা সোচ্চার হয়ে উঠেছে।
বিরোধী দলের নেতা ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া টিপাইমুখ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। ওই চিঠির জবাব ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কয়েকদিন আগে বিরোধী নেতার কাছে পাঠিয়েছেন। বিরোধী নেতা ওই চিঠিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কী লিখেছেন তা এখনও প্রকাশ করেননি। তবে দলীয় সূত্রে খবর মিলেছে, বিরোধী নেতা বেগম জিয়া সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জবাব জনগণের সামনে তুলে ধরবেন।
সরকার টিপাইমুখ নিয়ে নানা আলোচনা সমালোচনা সামাল দিতে প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টাকে দিলস্নী পাঠিয়েছিল। ভারতের প্রধানমন্ত্রী দুই উপদেষ্টাকে আশ্বসত্ম করেছেন বলে খবর মিলেছে। ভারত বিষয়টি নিয়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারাও টিপাইমুখ ইসু্যতে সব ধরনের ব্যাখ্যা দিতে প্রস্তুত রয়েছে। ভারত বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের ভেতরে যে ভুল বোঝাবুঝি হচ্ছে তার অবসান ঘটাতে চাচ্ছে।
উলেস্নখ্য, বাংলাদেশ-ভারত সীমানত্মের ১০০ কিলোমিটার উজানে ভারতের বরাক ওপর নদের (২০০৯) একটি জলবিদু্যত কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নেয়। প্রকল্পটির অবস্থান হচ্ছে, টিপাইমুখ নামে গ্রামে বরাক এবং টুইভাই নদীর মিলনস্থল। এই মিলনস্থলের ১ হাজার ৬০০ ফুট দূরে বরাক নদে ৫০০ ফুট উঁচু ও ১ হাজার ৬০০ ফুট দীর্ঘ বাঁধ নির্মাণ করে ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদু্যত উৎপাদন করা হবে।
বরাক ভারতের মণিপুর রাজ্যের কাছার পর্বতে উৎপন্ন হয়ে মণিপুর, অসম, মিজোরামের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। অমলসিধের কাছে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি নদী ভাগ হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। অমলসিধ থেকে সুরমা ও কুশিয়ারা প্রায় ২৮ কিলোমিটার পর্যনত্ম সীমানত্ম নদী হিসেবে প্রবাহিত হচ্ছে। বরাকের উজানের অংশটি ভারতের অসম ও মণিপুর রাজ্যে বিসত্মৃত।
নদী বিশেষজ্ঞ জামাল উদ্দীন মোঃ আব্দুল হাই জনকণ্ঠকে জানান, বন্যা থেকে রৰা পাওয়ার জন্য পূর্ব পাকিসত্মান থাকাকালীন ভারতকে অনুরোধ করা হয়েছিল উজানের নদীগুলোতে বাঁধ নির্মাণ করার। সেই সময়ের প্রেৰাপট এক রকম ছিল। এখন পরিস্থিতি বদলেছে। উজানে বাঁধ দিতেই হবে।
তবে সেটা হতে হবে আনত্মর্জাতিক কমিশন গঠন করে। যাতে কেউ ন্যায্য হিস্যা না হারায়। ভারতের সঙ্গে পাকিসত্মানের নদী নিয়ে চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তি আনত্মর্জাতিক কমিশনের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। একইভাবে ইউরোপে, মধ্যপ্রাচ্যে আনত্মর্জাতিক নদী নিয়ে আনত্মর্জাতিক কমিশন গঠন করেই পানি বণ্টন হচ্ছে।
সূত্র জানিয়েছে টিপাইমুখ বাঁধের পরিকল্পনা প্রায় ৬০ বছরের পুরনো। ২০১২ সালের মধ্যে সবার জন্য বিদু্যত সরবরাহ নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে ভারত সরকার উত্তর-পূর্ব ভারতের নদীগুলোর ওপর ৬৪টি বড় বাঁধ নির্মাণের জন্য পরিকল্পনা বা প্রকল্প প্রণয়নের কাজ হাতে নিয়েছে। সেই পরিকল্পনা বা প্রকল্প প্রণয়নেরই অংশ হলো এই টিপাইমুখ বাঁধ। ১৯৪৮ সালে এই বাঁধের প্রস্তাব দেয় ভারত। ১৯৯৫ সালের ২৪ নবেম্বর মনমোহন সিং এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ভারতীয় সরকারী প্রতিষ্ঠান এনইইপিসিও (নর্থ ইস্টার্ন ইলেট্রিক পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে জলবিদ্যুত প্রকল্প নির্মাণ চুক্তি হয়।



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___