What do you mean by this, Mr Manik???
Monmohon's letter or assurance is nothing but a diplomatic technique.
You headless servant of india or Sk. Hasina will not understand this simple trick.
What about the treaties signed by Sk Hasina during state visits of Hasina & Monmohon????
Sk. Hasina did not even brief the parliament about these treaties before or after she signed these treaties.
People come to know when these treaties are being implemented.
You should demand to publish all the treaties signed by Hasina with India if you are a Bangladeshi, shouldn't you?????
Desh-Bondhu,
Desh-Bondhu,
'Desher Kotha Bolay'
Dear All,BNP is playing HIDE-and SEEK game with Monmohon's letter on TIPAIMUKH !!! We urge BNP to publish the letter immediately .Respectfully,Dr. Muhammad Ali ManikMember, Advisory Council,US Awami League.খবরটোয়েন্টিফোর.কম: ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহনের চিঠি গোপন করছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। টিপাইমুখ বাঁধ ইস্যুতে সম্প্রতি বাংলাদেশের বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়ার লেখা এক চিঠির জবাব হিসেবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ওই চিঠি লেখেন।গত ২৬ নভেম্বর খুলনা অভিমুখে রোডমার্চে বেরিয়ে দাশুড়িয়ার পথসভায় বক্তৃতাকালে মনমোহন সিংয়ের কাছে লেখা চিঠির জবাবপ্রাপ্তির ঘোষণা দেন খালেদা জিয়া। সেদিন জানানো হয় ঢাকায় ফিরে চিঠির বিষয়বস্তু কি তা জানানো হবে।এদিকে ঢাকা বিভক্তির প্রতিবাদে হরতাল ডাকার সংবাদ সম্মেলনে ঐ চিঠি নিয়ে সম্ভাবনা দেখে দিলেও তা প্রকাশ করা হয়নি। এরপরও পার হয়ে গেছে আরো সপ্তাহখানেক। তাদের সাথে যোগাযোগ করা হলে দল থেকে জানানো হয় ৪ ডিসেমবর হরতাল শেষে কোন একদিন চিঠি সম্পর্কে জানানো হবে।ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ওই চিঠি খালেদা জিয়াকে পাঠানোর একদিন পর ভারতের একটি পত্রিকার এ বিষয়ক এক খবর বেরোয়। ওই খবরে বলা হয়- চিঠিতে খালেদা জিয়াকে আশ্বস্ত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ ভারত করবে না। তবে ওই সংবাদে আর কিছু বলা হয়নি।চিঠি নিয়ে কোন প্রকার গোপনীয়তা করা হচ্ছেনা বলে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী জানান। তিনি অপেক্ষা করতে বলে জানান আর দু' একদিনের মধ্যেই চিঠির বিষয়বস্তু প্রকাশ করা হবে।গত বুধবার অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও চিঠির বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে কি সিন্ধান্ত হয়েছে তা জানা যায় নি। এমনকি বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব ঢাকা ভাগের প্রতিবাদে ৪ ডিসেম্বর সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ঘোষণা করলেও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর চিঠির বিষয় নিয়ে কোন কথা বলেননি।
__._,_.___