'মানিক'-'পরিমল'দের হাত থেকে
বাংলার মা-বোনরা কবে মুক্তি পাবে ???
সাতক্ষীরার পর এবার পিরোজপুরে ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদকের নারী কেলেংকারী 
১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৪
ছাত্রলীগের পোলাপান এখন আদিম লীলাখেলার দিকে নজর দিচ্ছে। আগে আড়ালে কাজকর্ম সারলেও এখন বীর স্টার হইতে চাচ্ছে।
সাতক্ষীরার পর এবার পিরোজপুরে টক অব দা টাউনে পরিনত হয়েছে ছাত্রলীগের এক নেতার নারী কেলেঙ্কারির খবর। এ নেতা হচ্ছেন কেন্দ্র থেকে সদ্য বিলুপ্ত ঘোষনা করা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানবির মুজিব অভি।
ছাত্রলীগ নেতা অভি ও তার কথিত প্রেমিকার ন্যুড ছবি এখন পিরোজপুরের সর্বত্র মোবাইল থেকে মোবাইলে ছড়িয়ে পড়েছে।
সাতক্ষীরার পর এবার পিরোজপুরে টক অব দা টাউনে পরিনত হয়েছে ছাত্রলীগের এক নেতার নারী কেলেঙ্কারির খবর। এ নেতা হচ্ছেন কেন্দ্র থেকে সদ্য বিলুপ্ত ঘোষনা করা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানবির মুজিব অভি। ছাত্রলীগ নেতা অভি ও তার কথিত প্রেমিকার ন্যুড ছবি এখন পিরোজপুরের সর্বত্র মোবাইল থেকে মোবাইলে ছড়িয়ে পরেছে। শুধু ন্যুড ছবিই নয় আছে দৈহিক সম্পর্কের ভিডিও চিত্র।
পিরোজপুরের ছাত্রলীগ নেতার নারী কেলেঙ্কারীর ঘটনা নতুন নয়। এর আগে ২০০৯ সালের প্রথম দিকে সাবেক কমিটির ত্রাণ ও পূর্নবাসন সম্পাদক মামুন হাওলাদার ওরফে টাইগার মামুন এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে সে চিত্র মোবাইলে ধারন করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়। ঐ ঘটনায় স্কুল ছাত্রীর পরিবার থেকে মামলা করলে সে মামলায় টাইগার মামুন গ্রেফতার হয়ে এখনও জেল হাজতে রয়েছে। এ ঘটনা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশ হলে টাইগার মামুনকে দল থেকে বহিঃষ্কার করা হয়। এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আরেক নেতার নারী কেলেঙ্কারীর ঘটনায় শহরে ছাত্রলীগের ভাবমূর্তী শুন্যের কোঠায় গিয়ে ঠেকেছে।
বিস্তারিত এখানে
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২১
| ভাবীকেও ধর্ষণের চেষ্টা করে জুয়েল |
রবিবার, ০৮ জানুয়ারী ২০১২ ইয়ারব হোসেন, সাতক্ষীরা থেকে: সাতক্ষীরা শহরের দুর্ধর্ষ নারীখাদক সদ্যবিলুপ্ত জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ জুয়েল হাসানের হাত থেকে রক্ষা পায়নি তারই আপন বড় ভাইয়ের স্ত্রী (৩০)। তিনি সাতক্ষীরা শহরের সুলতানপুর এলাকার গৃহবধূ। ২০১০ সালের ২০শে অক্টোবর সকালে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ভাবীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে এই গুণধর ছাত্রনেতা। এ ঘটনায় ভাবী বাদী হয়ে সদর থানায় একটি নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। এলাকাবাসী জানায়, সাতক্ষীরা শহরের সুলতানপুর গ্রামের শেখ জুয়েল হাসানের বড় ভাই বিগত ২০১০ সালের ২০শে অক্টোবর সকালে বাড়িতে না থাকার সুযোগে দেবর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নারী খাদক জুয়েল হাসান সকাল ১০টার দিকে বড় ভাবীর ঘরে ঢুকে পড়ে। এরপর ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়। ভাবী তার ইজ্জত রক্ষার জন্য তার কাছে মিনতি করে বার বার। কিন্তু এতে তার মন গলেনি। এক পর্যায়ে তার ভাবীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে তাকে টেনেহিঁচড়ে মারপিট করে জখম করেন। ভাবীর চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে আসার আগেই জুয়েল হাসান পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে ভাবী বাদী হয়ে দেবর ছাত্রলীগ সভাপতি জুয়েল হাসানকে আসামি করে সাতক্ষীরা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ সংশোধিত ২০০৩ এর ৯(৪)(খ) ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নং- ৬৪, তাং ২২.১০.১০ ইং। এ মামলার তৎকালীন তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার এস আই কামাল হোসেন রাজনৈতিক চাপের কারণে চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ প্রচেষ্টার মামলার ফাইনাল রিপোর্ট দেন। এই ফাইনাল রিপোর্ট দেয়ার জন্য জেলা আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা পুলিশের উপর চাপ সৃষ্টি করে বলে জানায়। |
Desh-Bondhu,
'Desher Kotha Bolay'
'Desher Kotha Bolay'
__._,_.___
