বুধবার | ২৫ জানুয়ারি ২০১২ | ১২ মাঘ ১৪১৮ | ১ রবিউল আউয়াল ১৪৩৩
ব্রেকিং নিউজ :
প্রথম পাতা
ষড়যন্ত্রকারীদের দু'শ ফোন কল
ব্যর্থ অভ্যুত্থান অপচেষ্টা
পিনাকি দাসগুপ্ত/সাহাদাত হোসেন পরশ
সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও অভ্যুত্থানের পরিকল্পনাকারীরা অন্তত দু'শটি ফোন করেছিলেন। এসব ফোন কলের মাধ্যমে কিছু সেনা কর্মকর্তাকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা চালানো হয়। এর মধ্যে সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থানচেষ্টার অন্যতম পরিকল্পনাকারী মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক ও হংকং প্রবাসী ব্যবসায়ী ইশরাক আহমেদের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি কথোপকথন হয়েছিল। তাদের মধ্যে কয়েক দফায় কথা হয়। এদিকে পরিকল্পনাকারীরা সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আগে বিদেশি গণমাধ্যমে একধরনের 'মিডিয়া ক্যু' করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চক্রান্ত করেছিলেন। পরিকল্পনাকারীদের ফোন কলের রেকর্ড থেকে এসব তথ্য বের হয়ে আসে। এই ফোন কলগুলো পরীক্ষা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বাংলাদেশ
সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চূড়ান্ত পরিকল্পনা করা হয় ১০ জানুয়ারি। ওই রাতে অভ্যুত্থান অপচেষ্টার অন্যতম পরিকল্পনাকারী মেজর জিয়াউল হক হংকং প্রবাসী ইশরাক আহমেদকে কয়েক দফা ফোন করেন। রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ওই কথোপকথন হয়। জিয়াউল ব্যবসায়ী ইশরাকের কাছে অভ্যুত্থান পরিকল্পনার সর্বশেষ অবস্থা জানান। তিনি বলেন, 'আর্মি অন স্ট্রিট'। সৈয়দপুর ও ঢাকা সেনানিবাস থেকে অনেক কর্মকর্তা ইতিমধ্যে ভারী অস্ত্র নিয়ে বের হয়েছেন। সাভার সেনানিবাস থেকেও বের হওয়ার প্রস্তুতি চলছে। এসব তথ্য জানিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সফল ক্যু সম্পন্ন হয়েছে_ এ খবরটি একটি জনপ্রিয় মিডিয়ায় জানিয়ে দেওয়ার জন্য ইশরাককে বলতে থাকেন জিয়া। তবে ওপাশ থেকে ইশরাক বলেন, একটি স্পর্শকাতর বিষয়ে আরেকটু নিশ্চিত হওয়ার পর খবর জানালে ভালো হয়। এখনই জানিয়ে দেওয়া হলে দায়িত্বশীল মিডিয়া হিসেবে তারাও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য খবর সংগ্রহ করবে। এরপরও জিয়াউল ব্যবসায়ী ইশরাককে বিষয়টি মিডিয়ায় দেওয়ার জন্য চাপ দেন। পরিকল্পনা সফল হলে ইশরাক থাইল্যান্ড হয়ে বাংলাদেশে দ্রুত আসবেন বলে জিয়াউলকে জানান। জিয়াউল জানান, 'ঢাকা সেনানিবাসের বেশিরভাগ কর্মকর্তা বনানীতে অবস্থান নেবেন।'
সূত্র জানায়, এ ছাড়া গুজবকেও ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিল তাদের। মেজর জিয়াউল হক ১০ জানুয়ারি রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অবস্থান করছিলেন। প্রায় ৯ ঘণ্টা নিজের মোবাইল ফোন থেকে অনেক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। পরিকল্পনাকারীরা নিজেদের মধ্যে অন্তত দু'শটি ফোন কলের মাধ্যমে চক্রান্ত করতে থাকেন। মেজর জিয়াউলের মোবাইল নম্বরটি বর্তমানে বন্ধ।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র সমকালকে জানান, পলাতক মেজর জিয়াউলকে গ্রেফতারে এরই মধ্যে তার ছবি ও বায়োডাটা থানা এবং সীমান্তে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সন্দেহভাজন আরও বেশ ক'জনের তালিকাও বিমানবন্দরে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ফ্রান্স থেকেও একটি ব্লগে জামায়াতের পক্ষে ব্যাপক প্রচার চালানো হয়। সেখানে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়। ওই ব্লগে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ৪০ মিনিটের একটি সিডি পাওয়া গেছে।
সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও অভ্যুত্থানের পরিকল্পনাকারীরা অন্তত দু'শটি ফোন করেছিলেন। এসব ফোন কলের মাধ্যমে কিছু সেনা কর্মকর্তাকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা চালানো হয়। এর মধ্যে সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থানচেষ্টার অন্যতম পরিকল্পনাকারী মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক ও হংকং প্রবাসী ব্যবসায়ী ইশরাক আহমেদের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি কথোপকথন হয়েছিল। তাদের মধ্যে কয়েক দফায় কথা হয়। এদিকে পরিকল্পনাকারীরা সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আগে বিদেশি গণমাধ্যমে একধরনের 'মিডিয়া ক্যু' করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চক্রান্ত করেছিলেন। পরিকল্পনাকারীদের ফোন কলের রেকর্ড থেকে এসব তথ্য বের হয়ে আসে। এই ফোন কলগুলো পরীক্ষা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, বাংলাদেশ
সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চূড়ান্ত পরিকল্পনা করা হয় ১০ জানুয়ারি। ওই রাতে অভ্যুত্থান অপচেষ্টার অন্যতম পরিকল্পনাকারী মেজর জিয়াউল হক হংকং প্রবাসী ইশরাক আহমেদকে কয়েক দফা ফোন করেন। রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত ওই কথোপকথন হয়। জিয়াউল ব্যবসায়ী ইশরাকের কাছে অভ্যুত্থান পরিকল্পনার সর্বশেষ অবস্থা জানান। তিনি বলেন, 'আর্মি অন স্ট্রিট'। সৈয়দপুর ও ঢাকা সেনানিবাস থেকে অনেক কর্মকর্তা ইতিমধ্যে ভারী অস্ত্র নিয়ে বের হয়েছেন। সাভার সেনানিবাস থেকেও বের হওয়ার প্রস্তুতি চলছে। এসব তথ্য জানিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সফল ক্যু সম্পন্ন হয়েছে_ এ খবরটি একটি জনপ্রিয় মিডিয়ায় জানিয়ে দেওয়ার জন্য ইশরাককে বলতে থাকেন জিয়া। তবে ওপাশ থেকে ইশরাক বলেন, একটি স্পর্শকাতর বিষয়ে আরেকটু নিশ্চিত হওয়ার পর খবর জানালে ভালো হয়। এখনই জানিয়ে দেওয়া হলে দায়িত্বশীল মিডিয়া হিসেবে তারাও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য খবর সংগ্রহ করবে। এরপরও জিয়াউল ব্যবসায়ী ইশরাককে বিষয়টি মিডিয়ায় দেওয়ার জন্য চাপ দেন। পরিকল্পনা সফল হলে ইশরাক থাইল্যান্ড হয়ে বাংলাদেশে দ্রুত আসবেন বলে জিয়াউলকে জানান। জিয়াউল জানান, 'ঢাকা সেনানিবাসের বেশিরভাগ কর্মকর্তা বনানীতে অবস্থান নেবেন।'
সূত্র জানায়, এ ছাড়া গুজবকেও ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিল তাদের। মেজর জিয়াউল হক ১০ জানুয়ারি রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অবস্থান করছিলেন। প্রায় ৯ ঘণ্টা নিজের মোবাইল ফোন থেকে অনেক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। পরিকল্পনাকারীরা নিজেদের মধ্যে অন্তত দু'শটি ফোন কলের মাধ্যমে চক্রান্ত করতে থাকেন। মেজর জিয়াউলের মোবাইল নম্বরটি বর্তমানে বন্ধ।
একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র সমকালকে জানান, পলাতক মেজর জিয়াউলকে গ্রেফতারে এরই মধ্যে তার ছবি ও বায়োডাটা থানা এবং সীমান্তে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সন্দেহভাজন আরও বেশ ক'জনের তালিকাও বিমানবন্দরে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ফ্রান্স থেকেও একটি ব্লগে জামায়াতের পক্ষে ব্যাপক প্রচার চালানো হয়। সেখানে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়। ওই ব্লগে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ৪০ মিনিটের একটি সিডি পাওয়া গেছে।
রেটিং দিন :
( এই লেখাটি পড়েছেন : ১৮৮০০ জন )
__._,_.___
****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:
http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68
http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585
****************************************************
VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/
****************************************************
"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
__,_._,___