মুক্তিযোদ্ধাদের দেখে সাঈদী বোরকা পরে পালিয়ে যান
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের ১৬তম সাক্ষী জুলফিকার আলী। তিনি ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে বলেন, মুক্তিযুদ্ধ শেষে সাঈদী যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার রওশন আলীর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। স্থানীয় বাজারে রওশন আলীর সঙ্গে সাঈদীকে দেখতে পেয়ে মুক্তিযোদ্ধারা রওশন আলীর বাড়ি ঘেরাও করেছিলেন। কিন্তু সাঈদী বোরকা পরে একটি গরুর গাড়িতে করে তালবাড়িয়ার দিকে পালিয়ে যান।
আজ বুধবার বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সাক্ষী জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি শেষে বেলা একটার দিকে তাঁকে জেরা শুরু করে আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম।
আসামিপক্ষের এ আইনজীবীর প্রশ্নের জবাবে জুলফিকার আলী বলেন, তিনি বাঘারপাড়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এরপর মধ্যাহ্ন বিরতি দিয়ে বেলা সোয়া দুইটায় আবার ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়।
আজ বুধবার বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সাক্ষী জবানবন্দি দেন। জবানবন্দি শেষে বেলা একটার দিকে তাঁকে জেরা শুরু করে আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুল ইসলাম।
আসামিপক্ষের এ আইনজীবীর প্রশ্নের জবাবে জুলফিকার আলী বলেন, তিনি বাঘারপাড়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
এরপর মধ্যাহ্ন বিরতি দিয়ে বেলা সোয়া দুইটায় আবার ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়।
__._,_.___