Banner Advertiser

Saturday, January 21, 2012

[mukto-mona] খালেদার আল্টিমেটাম ও ব্যর্থ সেনা ষড়যন্ত্রের উদ্দেশ্য স্পষ্ট !!!!!



খালেদার আল্টিমেটাম ও ব্যর্থ সেনা ষড়যন্ত্রের উদ্দেশ্য স্পষ্ট
সময়মতো ধরতে পারায় সেনাবাহিনীকে প্রধানমন্ত্রীর ধন্যবাদ
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সময়মতো ষড়যন্ত্র নস্যাত করে দেশকে বাঁচানোর জন্য সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, তাঁরা (সেনাবাহিনী) সময়মত ষড়যন্ত্র ধরতে পেরেছে। সঠিক সময়ে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র উদ্ঘাটন করার ঘটনায় তাঁরাও (সেনাবাহিনী) বেঁচে গেছে, দেশও বেঁচে গেছে। কেননা পঁচাত্তরের পর এ সেনাবাহিনীর কাধে বন্দুক রেখে যারা ৰমতা দখল করেছে তারাই সামরিক বাহিনীতে বেশি হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, ৰতি করেছে। বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'যা বলার সংসদে এসে বলুন। ভিন্ন পথ খুঁজে ক্ষমতায় যাওয়া বাংলাদেশে আর হবে না ইনশালস্নাহ।'
প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি সরকার উৎখাতের জন্য কতিপয় সেনা কর্মকর্তার অভু্যত্থান চেষ্টার ষড়যন্ত্রের সঙ্গে বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার সংশ্লিষ্টতার প্রতি ইঙ্গিত তুলে ধরে বলেন, তাঁর বক্তব্য-বিবৃতি বিশ্লিষণ করলেই 'অনেক কিছু' স্পষ্ট বোঝা যায়। বিরোধীদলীয় নেত্রী বলেছিলেন, ডিসেম্বরের পর বর্তমান সরকার আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এখন তাঁর কথা বোঝা গেল। তার লৰণ তো দেখাই যাচ্ছে। এটা সময়মতো উদ্ঘাটন করতে না পারলে যে কী হতো?
তিনি বলেন, জনগণ তাঁকে (খালেদা জিয়া) ভোট দেবে না বলেই এসব করা হচ্ছে। জনগণের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস নেই বলেই তাঁরা ভিন্ন পথে ৰমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। তবে গণতন্ত্রের বাইরে ভিন্ন পথ খুঁজে ৰমতায় যাওয়ার প্রক্রিয়া বাংলাদেশে আর হবে না। কোন কিছু বলার থাকলে তা সংসদে এসে উত্থাপনের জন্য তিনি খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানান।
শনিবার দুপুরে গণভবনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ তৃণমূল নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। উলেস্নখ্য, 'বর্তমান সরকারের সময়ে সেনা সদস্যদের গুম করা হচ্ছে' গত ৯ জানুয়ারি চট্টগ্রামে এক সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার এমন অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে সেনাবাহিনীর সাংবাদিক সম্মেলনে বলা হয়, 'একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দলও মনগড়া, বিভ্রানত্মিকর ও প্রচারমূলক সংবাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অভিযোগ করে, যা সেনাবাহিনী তথা সচেতন নাগরিকদের মধ্যে অনাকাঙ্ৰিত উস্কানিমূলক বিতর্কের সৃষ্টি করে।' এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের (বিরোধী দল) বক্তৃতা, বিবৃতি একবার বিশেস্নষণ করা হলেই অনেক কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে দেশের মানুষের কাছে।
প্রধানমন্ত্রী বিরোধীদলীয় নেত্রীর উদ্দেশে আরও বলেন, জনগণ তাঁকে ভোট দেবে না বুঝতে পেরেই তিনি এসব ষড়যন্ত্র করছেন। তাদের এ আলল্টিমেটাম আর সেনাবাহিনীতে ব্যর্থ ষড়যন্ত্র বিশেস্নষণ করলেই বোঝা যায়, তারা কি করতে চেয়েছিলেন। ডিসেম্বর মাস আমাদের বিজয়ের মাস। অথচ এই মাসে তিনি নির্বাচিত সরকার পতনের সময় বেঁধে দিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে বাঁচাতে তিনি আটঘাট বেধে মাঠে নেমেছেন। একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছেন। যে কারণেই তাঁর আল্টিমেটাম বিরোধী দলের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, তাদের দুর্নীতি লুটপাটের অভ্যাস কিভাবে যাবে? এখনও তাদের চরিত্র বদলায়নি। খুনী, মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের নিয়েই তাদের রাজনীতি। তারা মানুষের জন্য কোন কল্যাণ বয়ে আনতে পারেন না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সেনাবাহিনী গড়ে উঠেছে। সেই সশস্ত্র বাহিনীর ঘাড়ে বন্দুক রেখে যারা ৰমতায় এসেছে, তারাই হত্যা, কু্য ও ষড়যন্ত্র করেছে। তারাই সশস্ত্র বাহিনীর ৰতি করেছে। এখনও তাদের চরিত্র বদলায়নি। তাদের বক্তৃতা-বিবৃতি বিশেস্নষণ করলেই সব স্পষ্ট হয়ে যায়। তিনি বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছেন। তাই জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলবে, এটা হতে দেয়া হবে না। তিনি বলেন, বিরোধীদলীয় নেত্রী ডিসেম্বর পর্যনত্ম সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাধীদের রৰা করতে তিনি উচ্চৈস্বরে কথা বলছেন।
শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, জেনারেল জিয়াই সামরিক কর্মকর্তাদের নির্বিচারে হত্যা করে। বিভিন্ন কারাগারে ও ফায়ারিং স্কোয়াডে হত্যা করা হয়। প্রতিদিন কিছু না কিছু ফাঁসির নির্দেশে সই না করলে জেনারেল জিয়ার নাসত্মাই করা হতো না। আওয়ামী লীগের বহু নেতাকমর্ীকেও তখন হত্যা, খুন, গুম করা হয়। তিনি বলেন, একইভাবে ২০০১ সালেও বিএনপি-জামায়াত জোট ৰমতায় এসে নির্যাতন-নিপীড়নের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করে। দেশকে বিশ্বে দুনর্ীতিবাজ ও জঙ্গী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারের গত তিন বছরের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকা-ের বর্ণনা দিয়ে বলেন, আওয়ামী লীগ ৰমতায় এলেই দেশের মানুষ কিছু পায়। বিশ্বমন্দার পরেও আমরা সামাজিক নিরাপত্তা বেস্টনী ব্যাপক হারে বৃদ্ধি করেছি। আর বিএনপি-জামায়াত জোট ৰমতায় আসে দেশের মানুষকে লুটেপুটে খেতে, দুনর্ীতি করে বিদেশে অর্থ পাচার করতে। দুনর্ীতি, সন্ত্রাসী, বোমাবাজি, জঙ্গতীবাদ, শোষণ আর দেশের মানুষকে অত্যাচার-নির্যাতন- এসবই ছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের নীতি। তিনি বলেন, ৰমতায় থেকে বিএনপি-জামায়াত জোট দেশের মানুষের জন্য কিছু করেনি।
তিনি বলেন, সরকারী কাজ হলো জনগণের সেবা করা-এটা আমরা নিশ্চিত করেছি। সারাবিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার কারণে উন্নত দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে। এর মধ্যেও আমরা সামাজিক নিরাপত্তা বেস্টনী বৃদ্ধি করেছি। ৬৮ লাখ বেকারের কর্মসংস্থান করেছি তিন বছরে। সাড়ে ৪ লাখ বেকারের সরকারী চাকরি দিয়েছি। ট্রেনিং দিচ্ছি, ঋণ দিচ্ছি। বিদেশী বিনিয়োগ আসার জন্য আমরা উন্মুক্ত করে দিয়েছি। বিদু্যত উৎপাদন বাড়িয়েছি। ৪৯টি বিদু্যত উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণ করেছি। অথচ বিএনপি উল্টো দিকে হেঁটেছিল। দেশকে দিয়েছিল পিছিয়ে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে হত্যা-কু্য'র মাধ্যমে ৰমতা দখল করা হয়েছে। মানুষের অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। সঙ্গীনের খোঁচায় সংবিধানকে ৰতবিৰত করা হয়েছে। '৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়াউর রহমান ৰমতা দখল করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কাজ বন্ধ করে দেন। নিজে মুক্তিযোদ্ধা হয়েও ৩০ লাখ শহীদের সঙ্গে বেঈমানী করে বঙ্গবন্ধু'র খুনীদের রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন। কারাবন্দী১১ হাজার যুদ্ধাপরাধীকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে পুনর্বাসিত করেন। ঠিক তখন থেকেই দেশ উল্টোপথে যাত্রা শুরম্ন করে।
তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলো যে সাত জন মার্ডার হয়েছিল, সেই হত্যাকারীকেও জিয়াউর রহমান দলে নিয়ে এমপি বানিয়েছিলেন। আর ১৯৯৬ সালে জিয়াউর রহমানের স্ত্রী (খালেদা জিয়া) ভোটচুরি করে বঙ্গবন্ধুর খুনী হুদা ও রশিদকে এমপি বানিয়েছিলেন। এইচএম এরশাদও কম নন। ৰমতায় যাওয়ার জন্য তিনিও এই খুনীদের মদদ দিয়েছেন। দল গঠনে সহায়তা করেছেন। তিনিও (এরশাদ) আত্মস্বীকৃত খুনী রশিদকে এমপি বানিয়েছিলেন।
দুপুর ১২টায় গণভবনে শুরম্ন হওয়া মতবিনিময় সভা মধ্যাহ্ন বিরতি দিয়ে বিকেল পর্যনত্ম চলে। দুই পর্বের সভার শুরম্নতে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন। সূত্র জানায়, সভায় নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যৰ খায়রম্নল আলম সেলিম বলেন, নোয়াখালীতে কয়েক হাজার একর চরাঞ্চল জমি রয়েছে। ওই জায়গায় অর্থনৈতিক জোন গড়ে তোলার দাবি জানালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা জায়গা দেন, আমরা 'অর্থনৈতিক জোন' স্থাপন করব। এ ব্যাপারে কার্যকরীর পদৰেপ নেয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জায়গার অভাবে বিদেশী অনেক বিনিয়োগকারীকে ফেরত দেয়া হচ্ছে।
সূত্র জানায়, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগে এক শ্রেণীর নেতা রয়েছে যারা বিএনপির সঙ্গে অাঁতাত করে চলেছে। তারা রাতে বিএনপি এবং দিনে আওয়ামী লীগ করছে। এ অবস্থা থেকে সংগঠনকে বাঁচাতে হবে। জবাবে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ৰুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট ৰমতায় থাকার সময় এত টাকার মালিক বনেছিল যে মিডিয়া-শিল্পকারখানা সবারই মালিক বনেছে তারা। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও টাকা পাচার করেছে- যা ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে। বিরোধী দলের নেত্রীর এক ছেলের দুর্নীতি খুঁজতে গিয়ে আরেক ছেলের অপকর্মের তথ্য বেরিয়ে পড়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা শানত্মিপূর্নভাবে ৰমতা বদলে বিশ্বাস করি। আমি এও বিশ্বাস করি ৰমতা দেয়ার মালিক আলস্নাহ, ৰমতা নেয়ার মালিকও আলস্নাহ। তবে কেউ দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে তা হবে না। তিনি বলেন, দেশের ইতিহাসে একবারই শানত্মিপূর্ণভাবে ৰমতা হসত্মানত্মর হয়েছে, আর তা হলো ২০০১ সালে। বর্তমান সরকারের সময়ে সিটি করপোরেশন, উপজেলা, পৌরসভা ও অন্যন্য স্থানীয় সরকার এবং উপনির্বাচনও শানত্মিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এত শানত্মিপূর্ণ নির্বাচন আগে কখনও এ দেশে হয়নি।
মোসাদ্দেক আলী ফালুর নাম উলেস্নখ না করে প্রধানমন্ত্রী উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, বিএনপির সময়ে ঢাকার রমনা-তেজগাঁও আসনের উপনির্বাচনে খালেদা জিয়া তাঁর সবচেয়ে প্রিয় মানুষকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন। প্রিয় ব্যক্তিত্বকে পাস করাতে নির্লজ্জের মতো ভোট কারচুপি করা হয়। সেখানে ভোটারদের পিটিয়ে জোর করে তাঁকে বিজয়ী করা হয়েছিল। এটা ঢাকাবাসী ভুলে যায়নি। মাগুরার উপ-নির্বাচনেও তাই করা হয়েছে। বিএনপি ৰমতায় থাকা মানেই ভোট কারচুপি ও ভোট ডাকাতি।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের নীতি হলো জনগণের ৰমতায়ন ও ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা, যা বিগত নির্বাচনগুলোতে প্রমাণিত হয়েছে। আর জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত হওয়া বিরোধী দলের নেত্রীর পছন্দ হচ্ছে না। কারণ বিএনপি ৰমতায় থাকাকালে তাদের নির্বাচনী নীতি ছিল 'দশটা হুন্ডা, বিশটা গু-া আর নির্বাচন ঠা-া।' বাংলাদেশে এখন তা আর চলবে না। ভোটের মালিক জনগণ। জনগণের ভোটাধিকার আমরা নিশ্চিত করেছি। নির্বাচন কমিশনের কাজে সরকার হসত্মৰেপ করছে না। দেশে শানত্মিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান কেবল আওয়ামী লীগই পারে। কারণ আওয়ামী লীগের নীতি-আদর্শই হচ্ছে জনগণের ৰমতা জনগণের কাছে তুলে ধরা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ '৯৬ সালে ৰমতায় আসার আগ পর্যনত্ম পূর্ববতর্ী ২১ বছর পর্যনত্ম যারা ৰমতায় থেকেছে তারা শুধু ভোটচুরির কথা ভেবেছে। ভোটচুরি, বাঙ্ ভরা আর ভোট বন্ধ- এ খেলা হতো। আমি বিশ্বাস করি দেশে যতদিন মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততদিন দেশের প্রকৃত উন্নতি হবে না। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস আওয়ামী লীগের ওপর রয়েছে। কারণ আওয়ামী লীগ জনগণের জন্য কাজ করে। বিএনপির মতো জনগণের সম্পদ লুটে নিয়ে নিজেদের আখের আওয়ামী লীগ গোছায় না।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতি দেশের মানুষের বিশ্বাস আছে। অর্থসম্পদ অর্জনই আমাদের রাজনীতির চাবিকাঠি নয়। আমাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শিখিয়ে মানুষ করেছি। নিজ শিৰা দিয়ে তারা যে যার কাজ করে উপার্জন করছে। আমার ছোট বোন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ রেহানা লন্ডনে থাকে। সে এখনও চাকরি করে। এতদিন


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___