Banner Advertiser

Monday, January 30, 2012

[mukto-mona] ফেলানীকে নিয়ে বাসন্তীর রাজনীতি!!!



An article to read . Authentic one .
 

ফেলানীকে নিয়ে বাসন্তীর রাজনীতি!!!

ক্যাটাগরী: 

আমাদের দেশে এক এক সময় এক এক বিষয় রাজনীতির ইস্যু হয়ে দাঁড়ায় ! বিশেষ করে বিরোধীদল খুঁজতে থাকে একের পর এক ইস্যু । সেই সব ইস্যু নিয়ে সরকারকে কুপোকাত করতে তৎপর হয়ে যায়! নন-ইস্যুকে ইস্যু বানাতে অনেকেই বেশ তৎপর । এখানে কোনভাবেই প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠতে দেয়া হয় না । তার একটি ধরে নেয়া যাক সীমান্তে হত্যা!
আমাদের দেশের সাথে যে দেশটির বিশাল সীমানা তা হলো ভারত । বাঁকি ছোট অংশ হলো মিয়ানমারের সাথে । ভারতের সীমান্তে গুলিকরে মানুষ হত্যা এটা আজ নতুন কোন ঘটনা নয় । সব সরকারের সময় এটা ঘটে থাকে । বিগত বিএনপি সরকারের সময় যত লোককে গূলি করে হত্যা করা হয়েছে তা অতীতে আর কোন সময় হয়নি । এখনও হচ্ছেনা ! এ নিয়ে সেই সময় সরকার কোন প্রতিবাদ করেনি । বিএনপি ক্ষমতার বাহিরে থাকতে যতদূর ভারত বিরোধী হয় , ক্ষমতায় থাকতে ভারতের কাছে নতজানু হয়ে "নমস্কার" নীতিতে বলীয়ান হয়ে থাকে । যার কারনে যত সমস্যা তার সবগুলো শুধু আওয়ামী লীগকে সমাধান করতে হয় । এবার প্রধানমন্ত্রী ভারতে সফরকালে বিরোধীদলীয় নেত্রী গলাফাঁটিয়ে বল্লেন " দেখি কি কি দিয়ে আসেন , আর কি কি নিয়ে আসেন ! সব যদি দিয়ে আসেন আর কিছু না আনতে পারেন তবে বিমানবন্দরে কাঁটা বিছিয়ে দিব !" .. তিনি একবারও তার সময়কালের অর্জন উল্লেখ করে বলেননি আমি এটা এটা এনেছি আপনি এটা এটা আনবেন । . তিনি তা বলবেন কিভাবে , কারণ তার প্রাপ্তির কোঠা শুন্য ! তিনি আনতে জানেন না , শুধু বিরোধ তৌরি করতে জানেন ! অবশ্য প্রধানমন্ত্রীর রাস্তায় কাঁটা বিছাতে পারেননি দেখে আমরা বুঝে নিয়েছি যে প্রধানমন্ত্রী এবার শুধু দিয়ে আসেন-নি , নিয়ে এসেছেন অনেক ! অবশ্য তিনি ক্ষমতায় থাকতে উনার কেবলা পরিবর্তন করেছিলেন । উনি পশ্চিমে দিল্লীমূখী না হয়ে হয়েছিলেন পূবে ইয়্যাংগুন মূখী ! কারণ ওখানেও সামরিকজান্তা শাসন আর তিনি হলেন সামরিকজান্তার বউ ! আদর্শগত মিল ত থাকবেই , পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশকে খারাপ লাগারই কথা !
বেগম জিয়া রেকর্ড সংখ্যকবার মিয়ানমার গিয়েছিলেন , অন্যদেশ ততোটা সফর করেন-নি যতটা মিয়ানমারে সফর করেছিলেন ! অথচ আমাদের সমস্যা মিয়ানমারের সাথেই সবচেয়ে বেশি, যতটা ভারতের
সাথে, বেশি তার চেয়েও । ১, মিয়ানমার আমাদের জলসীমা দখল করে নিয়েছে ! ভারতও নিয়েছে কিন্তু মিয়ানমার অনেক বেশি । জলসীমা ৭৫ ভাগ আমাদের দখলে আছে আর বাঁকি ২৫ ভাগ বে-দখল হয়েছে ! বে-দখলকৃত ভাগের মধ্যে ৭৬ % অংশ মিয়ানমার নিয়েছে , শুধু চীনকে ব্যবহার করে ! অথচ বেগম জিয়া চীনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে কৃতিত্তের দাবিদার ! যদি আপনাদেন পররাষ্ট্রনীতির ও কৃতিত্ত্বের এই নমূনা হয় তবে সেই কৃতিত্ত্ব বাংলার সর্বনাশ!!!!!! ২, মিয়ানমার রহিঙ্গা শরনার্থী দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশে , অবস্থা এমন ভয়াবহ যে কিছুদিনের মধ্যে পার্বত্ত এলাকাতে বাঙালি তুলনায় রহিঙ্গাদের সংখ্যা বেশি হবে ! তারা দেশে ও বিদেশে নানান ওপরাধে লিপ্ত হয়ে আমাদের দেশের লোকের কর্ম সস্থান নষ্ট করছে ! বেগম জিয়া রহিঙ্গা ঠেকাতে পেরেছেন ? ৩, নাসাকাদের তৎপরতা ও সমূদ্রের বাঙালি জেলেদের উপর নির্যাতন ! আমাদের ট্রলার আক্রমণ ! ৪, মিয়ানমারের জলদস্যুদের দারা ট্রলার ছিনতাই ! ৫, মিয়ানমারের তেলজাহাজ অনুসন্ধান দলের বাংলাদেশে সীমানাতে তেল উত্তোলন ! এগুলো কি ফেলানীর চেয়ে কোম মূল্যের ?? ৬, চোরাচালানকারিরা যেভাবে যৌণ উত্তেজক ভায়াগ্রা ট্যাবলেট ও নেষার দব্য মিয়ানমার থেকে নিয়ে এসে যুবসমাজ ধ্বংস করছে ! তার সমস্যা কি বেগম জিয়া সমাধান করতে পেরেছেন ?? তিনি মিয়ানমারে কিসের আত্ত্বীয়তা করতে যেতেন এতোগুলো চরম সমস্যার জীয়ে রেখে ?? উনারা সমস্যা সমাধান করতে পারেন না কিন্তু সৃষ্টি করতে পারে !!!
এই সরকারের বিরূদ্ধে একটা সেন্টিমেন্ট তুলেধরা হয় , তা হলো ভারতের বিরূধী তাবেদারি নামে একটি শব্দ ! আফসোস হলো জিয়া নিজেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে এককৌটা হীরা উপঢৌকন পাঠিয়েছেলেন আর চিঠি লিখেছিলেন আপনাদের সহযোগিতা কামনাকরি ততোটুকু যতটুকু পূর্ববর্তীসরকারকে করেছিলেন ! জিয়াউর রহমান ভারত সরকারকে টিপাইমূখী বাঁধ নির্মাণ করতে অনূরোধ করেছিলেন , যাতে সিলেটে বন্যা দূর হয় ! অপরদিকে আওয়ামীলীগ কখনই নতজানূ ছিলেন না , থাকলে যুদ্ধের মাত্র আড়াই মাসের মাথাই মিত্র-বাহীনি যেতনা ! বঙ্গবন্ধুর নীতিতে বলিয়ান ছিলেন ! তাইত ইন্দিরা গান্ধীর প্রস্তান সমর্থন করলেন না ! এক আলোচনায় ইন্দিরা গান্ধীর প্রস্তাব ছিল "যমূনার পানি বাংলাদেশের উত্তর বঙ্গের মধ্যদিয়ে আন্তঃনদী খনন করে পানি পশ্চিমবঙ্গে নিয়েগিয়ে তা আবার পদ্মা হয়ে ছেরেদিতে !" বঙ্গবন্ধু বল্লেন "যে পানি সয়ং সৃষ্টিকর্তা গোয়ালন্দে ফেলেছেন আমি শেখ মুজিব তা পশ্চিমবঙ্গে ফেলতে পারব না !" কোথাই নতজানূতা দেখলেন ????
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬-২০০১ সালের মেয়াদে গঙ্গাপানি চুক্তি করেছিলেন ! তার সময়ে লালমণিহাটে ৩২ জন বিএসএফ নিহত হয় ! ভারতীয় জাহায় অবৈধ প্রবেশের দায়ে আটক হয় ! তার পরও শক্ত পররাষ্ট্রনীতির জন্য কোন সমস্যা হয়নি ! তবে যেটুকু আর্জন তা আওয়ামী লীগের জন্য !
এরপরও বলাহয় আওয়ামীলীগ ভারতের কাছে নতজানূ !! ফেলানীকে নিয়ে আবার রাজনীতির পায়তারা করা হচ্ছে , অথচ এটি রাজনীতির কোনদিক নয় ! এটি জাতীয় বিষয় যা সকলদলের মিলে করা উচিৎ ।
ফেলানি কোন ছাত্রলীগের গুলি খেয়ে মরেনি , মরেছে বিএসএফ-এর গুলিতে । বিরোধী দলীয় নেত্রী এরজন্য নতোজানূ সরকারকে দায়ী করলেন । যদি তাই হয় তবে তার সময় ৪৯৬ জন মরেছ,বিএনপি আমলেই সীমান্তে বেশি হত্যাকাণ্ড হয়েছে, ২০০৭ সালে ৯৫ জন, ২০০৬ সালে ১০৬ জন, ২০০৫ সালে ৭৯ জন, ২০০৪ সালে ৩৫ জন, ২০০৩ সালে ৩৪ জন, ২০০২ সালে ৭৬ জন ও ২০০১ সালে ৭১ জন বাংলাদেশি সীমান্তে নিহত হয়। তারা কতবড় নতজানূ ছিলেন ! তারা ত নতজানুতায় বিশ্ব-রেকর্ড করেছেন মনে হয় । কারণ এর আগে ও পরে এত মানুষ হত্যা হয়নাই যতটা-না উনাদের সময় হয়েছে !!
উনারা কিছুই করতে পারেননি । তারপরও এই সরকারের মজবুত পররাষ্ট্রনীতির কারণে ভারত সরকার ষ্কমা চেয়েছে , যেটা কখনও বিএনপি সরকার আদায় করতে পারেননি !
এটাকে পূজিকরে দেয়ালে দেয়ালে পোষ্টার দেখলাম "ফেলানী ঝুঁলছেনা ঝুঁলছে বাংলাদেশ" . এই পোস্টার মনে করিয়ে দেয় "১৯৭৪ সালের কুড়িগ্রামের বাসন্তীর কথা" !! ৭৪ আমেরিকার ষরযন্ত্রে মঙ্গা হয়েছিল কুড়িগ্রাম এলাকায়। স্বাধীনতার পর এমন সমস্যা অসাভাবিক নয় , সেটা যেকোন দেশেই হতে পারে । আজ দেশ ৪০ বছর পর যদি মঙ্গা হতে পারে তবে সে সময় ত খুবই সাভাবিক ঘটনা ! কিন্তু তখন যেহেতু স্বাধীনতা উত্তোন নতুন তাই তখনকার ঢেঁউ এখনও তোলা হয় ! আর সে সময় এ্যান্টি-আওয়ামী লীগ গোষ্টীরা একজন গরিব ভিখারীণি বাসন্তীকে নিয়ে রাজনীতি করেছিল ! তার গায়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে জাল পরিয়ে ছবিতূলে পোস্টার দেয়া হলো "বাসন্তীর গায়ে শাড়ী নেই" ! এটাই ৭৪ দূর্ভীক্ষ্য ! কয়েক বছর আগে টিভিতে দেখলাম সেই বাসন্তী এখনও ভিক্ষ্যা করে খায় ! তার ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয়নি , কিন্তু তাকে নিয়ে রাজনীতি করে রাজনীতিবীদগণ নিজেদের ভাগ্যের অনেক পরিবর্তন ঘটিয়েছে !
আমি ফেলানীর মাঝে সেই বাসন্তিকে দেখতে পাই । ফেলানী মরেগেছে কিন্তু তাকে নিয়ে কিছু স্বার্থন্বেষী মহল সেই ৭৪ এর বাসন্তি রাজনীতিতে মেতে উঠেছে ।
তারা চাইছে আরেকটা নোনইস্যুকে ইস্যু বানিয়ে রাজনীতি করার । যারা কোন সমস্যার সমাধান করতে পারেনা তারা আবার অপরের ব্যর্থতার সমালোচনা করে ! আমি ভারতের এসব হত্যার প্রতিবাদ করি , তবে এটাও ভাবি এটা শুধু ভারতের বিষয় নয় । এটা বিএসএফ না হয়ে নাসাকা হলেও এমনটি হতো , বরং বেশিই হতো । তার উদাহরণ পূর্বেই উল্লেখ করেছি । সীমান্তে বিএসএফের হত্যা বন্ধ করতে হবে, সাথে সাথে আমাদের দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার অবৈধ উৎপাত ও অপকর্ম বন্ধ করতে হবে । কেউ কি একবার খেয়াল করেছেন ফেলানীর পার্শে মই ছিল ? ফেলানীর মতো নিরীহ মেয়েরা এদেশীয় দালালের খপ্পরে পরে ২০ – ৪০ টাকার জন্য জীবণ কে বাঁজী রেখে সীমান্ত টপকায় , তারা স্মাগলিং করে জীবণ হারায় । ফলানি তারকাটাতার সীমানা মই দিয়ে পার হতে দু:সাহস করেছিল জন্যই ত ওভাবে মরতে হলো । তাকে ঝুলে থাকতে হলো ওখানে উঠেছিল বলেই । তারা মেরে উপরে টাঙিয়ে রাখেনি যেভাবে বিএনপি সরকারের সময় বাংলাভাই রেখেছিল এইদেশিয় মানুষকে , এই ভূখন্ডে !!!
কিছুদিন আগে পত্রিকায় সংবাদ দেখলাম আমাদের দেশের কিছু চোর ভারতের কাঁটাতার রাখছে না । তারা তার কেটে এনে বাজারে বিক্রয় করে । কথাটা হাস্যকর হলেও মর্মান্তিক । এটা দেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেনা । আমাদের দেশের এসব তৎপরতা ঠেকানো নাগেলে আমরা এইসব ইস্যু নিয়ে আন্র্ন্তজাতিক আদালতে গেলেও মুখ কালো করে মাথা নিচু করে ফিরে আসব । আসতে হবেও।
তাই ওদেরকে বদলাতে হলে আমাদেরকেও বদলানো দরকার । আর এসব নিয়ে যেন কোন নোংরা রাজনীতি না হয় তার জন্য সরকার ও জনগণকে সচেতন থাকতে হবে । আমরা চাই সীমান্তে হত্যা বন্ধহোক, নিরিহ কৃষকও মরে এটা নিয়ে ওদের সাথে আলোচনা করতে হবে , কার্যকর সমাধানের পথ বের করতে হবে । আগেও বলেছি এটা কোন দলীয় ব্যাপার নয় । তাই এনিয়ে কেউ যাতে দলবাজি না করতে পারে । কারণ তারাও কোন সমাধান করেনি , করবেও না । শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সৃষ্টি করতে দেয়া ঠিক হবে না । তাতে দেশের কোন মঙ্গল হবেনা ।


সর্বমোট ৬টি মন্তব্য করা হয়েছে

  1. Image-Unavailable KIHelal বলেছেন: 1
    ভারতীয় ফেনসিডিল এ বাংলাদেশ সয়লাব কই বি এস এফতো ধরেনা, ভারতের সাথে আরও ০৪টি দেশের সীমান্ত আছে ঐ সীমান্তেতো তারা মানুষ মারেনা। পাকিস্তানের সাথে ভারতের আজন্ম শত্রতা বি এস এফতো পাকিস্তানী মারেনা। শুধু বাংলাদেশীদেরকেই মারে………. কারন কি কেউ জানেন?
  2. Image-Unavailable মো: রুহুল আমিন। বলেছেন: 2
    ধিক্কার জানাই তাদেরকে যারা এখনও দাদাদের দালালিথে ব্যাস্ত। আপনার এখানে মন্তব্য করতে রুাচিতে বাধছে। বাচ্চাদের মত করে গরুর রচনা লিখেছেন আপনি। থুথু মারি আপনার ভারতের মুখে। কি মতলবে এখানে এসেছেন? কত টাকা খেয়েছেন? যদি খেয়েই থাকেন তবে আমাদের কেও দেন আমরাও দালালিতে নেমে পরি। বৈদেশিক মুদ্রা আয় হবে দেশে। কারণ সরকারের তো আবার খুব অভাব যাচ্ছে।
  3. Image-Unavailable Kaushik বলেছেন: 3
    ফেলনী আর বিএসএফ ঘটনায় আমি ভারতীয় হিসাবে অত্যন্ত লজ্জিত।
    আমাদের দেশে ওই সংশ্লিষ্ট বিএসএফ দের কোর্ট মারটিয়াল শুরু হয়েছে।
    বাংলাদেশ আমাদের মিত্র দেশ।
    তবে প্রতদিন সীমান্তে দুই দেশের লোকই চোরাচালানে লিপ্ত ,যারা দোষী তাদের আদালতে বিচার করা উচিত।
    এটা একটা পৃথক ঘটনা ,আমাদের দেশে পুলিস বাহিনী আমাদের নিজেদের দেশের ক্রিমিনাল দের কেও কখনো কখনো এরং শাস্তি দেই ।
    এটাকে বাংলাদেশীর ওপর আলাদা করে দেখা উচিত নয় ।
    কিছূ বছর আগে 16 বিএসএফ কে গুলি করে মরে বিডিআর রা তখন কিন্তু ইন্ডিয়ান পুলিস বা বিএসএফ পাল্টা গুলি চালায় নি,তারা নিজেদের কন্ট্রোল করে ছিল ।
    এই ভিডিও টা বাংলাদেশের ঘরে ঘরে পৌছে দিলে সব বাংলাদেশী রাই আংটি ইন্ডিয়ান হয়ে যাবে।
    দুই বাংলার সংস্কৃতি আর অনেক কিছু তে অনেক মিল আছে ।
    কখনো কলকাতায় এসে দেখবেন ঈদের সময় আমরা হিন্দু রা আমাদের মুসলিম বন্ধুদের বাড়ি গিয়ে মুসলিম দের অনুষ্ঠানে যোগ ডি আবার মুসলিম রাও আমাদের দুর্গা পুজোয় আনন্দ করে।
    সারা ইন্ডিয়া তে মুসলিমদের প্রচুর অবদান তারা ক্রিকেট,বলীউড,আর্ট,সায়েন্স বিভিন্ন বিষয় এ কৃতিটিত্ত অর্জন করেছে।
    আমাদের দেশ 100 % সেকুলার কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ।
    যদিও আমাদের উপর মাঝে মধ্যেই উগ্রপন্থী অগ্রমন হয়,নিরীহ লোক মারা যাই , তাও আমরা সবাই মিলে মিশে থাকি।
    কোনও অন্য ধর্ম কে লক্ষ করে কেউ কোনও কটুক্তি ভাষণ ও দেই না।
    আমাদের দেশের মুসলিম রা হয এর জন্য সরকারী অনুদান পাই,এটা মনে হয় আপনার দেশেও পাই না।
    আমি এক ফ্যাক্টরির ম্যানেজার ,10 শতাংশ কর্মী মুসলিম,তারা সবাই নামায আদা করার জন্য সময় দেয়া হয়,ওই সময় এর জন্য আমরা হিন্দু কর্মী বাজেট করি।
    এত সবের পরেও যদি একটা বিখ্খিপ্ত ভিডিও আপনাদের মনে ইন্ডিয়া প্রতি ঘৃণা এনে দেই ,তবে আমি আপনাদের অনুরোধ করব একবার ইন্ডিয়া এসে ঘুরে যেতে সচক্ষ দেখতে পাবেন সেকুলারিষ্মের দৃষ্টান্ত.
    ভারত কে খারাপ দেখানো এখন একটা বাংলাদেশ স্টাইল হয়ে গেছে।
    শেখ মুজিবর আর তার পরিবার কে নির্মম হত্যা করত কী বড় অপরাধ নয়।
    ইন্ডিয়ান বিএসএফ এর একটা দুইটা ঘটনা যে ভাবে বাংলাদেশ টিবি চ্যানেল গুলো তে সময় পাই অতটা সময় আপনাদের নিজেদের দেশের ঘটন প্রচার পাই না।
    তার মনে কী বাংলাদেশে জলদস্যু তার নিজের দেশের ই লোকেদের মারে না,যখন এক বাংলাদেশী এক বা অনেক বাংলাদেশীকে মারে সেটা প্রচার পাইনা কারণ এখন টিবি চ্যানেল গুলো পাব্লিকএর কাছে সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে চাই,তাতে তাদের বিজ্ঞাপন আসে ।
    আজকাল সবে কমার্সিয়াল ভ্যালু তে চলে.
  4. সেইন্ট ইওহান বলেছেন: 4
    @ভারতীয় দালালরা নিপাত যাক! লাথি মারি তোমাদের মতো দালালদের মুখে!
    ভারতের মাস্তানির বিরুদ্ধে একদিন জেগে উঠবে বাংলাদেশের জনতা।
  5. Image-Unavailable জীবন পথিক বলেছেন: 5
    সত্যমে-ব-জয়তে কে বলার কিছু নেই । তার মত "বুদ্ধিবিচি" আছেন বলেই আত্মসম্মান শব্দ টা বুকের ভেতর থেকে উদগত কান্না হয়ে ধিক্কার দেয় এই মনুষ্য জীবনকে। তাকে সীমান্ত হত্যা নিয়ে কেবল একটি কথাই বলার আছে……..। ছিঃ…………. :oops: :oops: :oops:
    কৌশিক কে ধন্যবাদ
    তার মতামতের জন্য । ফেলানী হত্যার জন্য ভারতীয় হিসেবে লজ্জা প্রকাশ তার মহানুভবতা আর ঔদার্যের প্রমান । ধন্যবাদ অনেক।
    ভারত আর বাংলাদেশ, নিজস্ব সংস্কৃতি নিয়ে স্বাধীন দুটি স্বত্ত্বা দুই দেশের জনগন 'মানুষ' হিসেবে অবশ্যই বন্ধু ।
    কিন্তু কিছু রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যা কেবল দুটি দেশের দুটি রাজনৈতিক দল নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সিদ্ধান্ত নেয়ার ফলে সাধারণ জনমানুষের উপর তার বিরূপ ধারণার জন্ম দিয়েছে। বাংলাদেশী হিসেবে আপনাদের ওপর আমাদের কোন রাগ নেই তবে কিছু অভিমান তৈরি হয়েছে। সীমান্ত হত্যা থেকে শুরু করে অভিন্ন নদীর পানির নায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে আপনাদের সরকার। অসম বানিজ্য থেকে শুরু করে ট্রানজিট সুবিধা সহ অনেক অনেক বিষয়ে অনৈতিক কতৃত্ত্ব করছে বাংলাদেশের উপর। সাধারণ মানুষ হিসেবে যা আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ করছে কিন্তু এই ব্যাপারে আপনাদের সংবাদ মাধ্যম বা আপনারা কোন প্রতিবাদ করেননি। অভিমান সেখানে। আর ভারত কে যদি আপনি অসাম্প্রদায়ীক বলেন তবে এখানে একটা লিংক দিচ্ছি, দয়া করে একটু দেখবেন । http://hinduexistence.wordpress.com/
    আর যদি পারেন সত্যটা বলার চেষ্টা করবেন। কারন আমরা প্রতিবেশি পরিবর্তন করতে পারবো না। আপনি আমি হয়তো থাকবো না কিন্তু আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম পারস্পরিক অনাস্থা, অবিশ্বাস আর ঘৃণা নিয়ে বড় হোক তা চাই না আমরা । ধন্যবাদ কৌশিক কে…
  6. Image-Unavailable Majed বলেছেন: 6
    জনাব রুহুল আমিন,
    সকল বিদেশী পণ্য বর্জন করা যায় না?
    ভাল করে খেয়াল করে দেখুনতো আজকের দিনে ভারতীয় কিছু খেয়েছেন কিনা?
    গরুর মাংস, পিয়াজ, রসুন, তরকারি, মরিচ ইত্তাদি???
    যদি ভুলে খেয়ে থাকেন তবে, গলায় আঙুল দিয়ে বমি করে ফেলে দিন। আর শপথ করুন কখনো ভারতীয় পণ্য খাবেননা, বেবহার করবেননা। যদি ভারতীয় লুঙ্গি, পেণ্ট, শার্ট পরনে থাকে তাহলে বলব আস্তে আস্তে বদল করে ফেলুন।
    আমরা নিজেরাই পারি নিজেদের দেশপ্রেম পরীক্ষা করতে।
    দেখবেন থুতু উপরের দিকে মরলে কোথায় গিয়ে পড়ে।
    বি দ্র- উপরের পরীক্ষা সকল ভারত বিদ্দেশীদের জন্য প্রযোজ্য।
নিবন্ধিত ব্লগাররা মন্তব্য করতে লগইন করুন। এছাড়া ফেসবুক, টুইটার, গুগল অথবা ইয়াহু আইডি দিয়ে লগইন করে মন্তব্য করতে পারেন।
আপনার নাম *
ই-মেইল*
মন্তব্য*
captcha image কেপচা টেক্সট লিখুন
Icon
এক নজরে
mehedibk.jpg সত্যমে-ব-জয়তে
আমার ফেসবুক আইডি mehedi.bk@gmail.com আমার ওপর ব্লগ www.somewhereinblog.net/blog/mehedibk
ব্লগে যোগদান করেছেন: শনিবার, ৭ জানুয়ারি ২০১২
স্থান :বগুড়া
Icon
সর্বশেষ ফটো
কোন ফটো আপলোড করা হয় নি
Icon
সর্বশেষ ভিডিও
কোন ভিডিও আপলোড করা হয় নি
Icon
সর্বশেষ অডিও
কোন অডিও আপলোড করা হয় নি
favorite
পছন্দের পোস্টসমূহ
কোন পোস্ট পছন্দের তালিকায় যুক্ত করা হয়নি


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___