There are no escape routs for the notorious Razakars- AlBadrs-Al Sams , War criminals this time . The only path to escape is the Bay of Bengal ! From now on they need to carry "LIFE JACKET" !!
|
মঙ্গলবার বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত গাবতলী, শ্যামলী, আসাদ গেইট, রাসেল স্কয়ার, পান্থপথ, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, প্রেসক্লাব, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সামনের রাস্তা (বঙ্গবন্ধু স্কয়ার), টিকাটুলি, সায়েদাবাদ হয়ে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালিত হয়। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সামনের রাস্তায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম হানিফ, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও শিল্প মন্ত্রী দিলীপ বড়–য়াসহ যুবলীগ, শ্রমিক লীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগসহ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) কার্যালয়ের উল্টো দিকের রাস্তায় জিপিওর সামনে মানববন্ধনে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুসহ দলটির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমদ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন এবং হাইকোর্টের সামনের রাস্থায় আওয়ামী লীগ আইনজীবী পরিষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, রমনা থানা আওয়ামীলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের নেতারা থাকবেন শাহবাগে। এছাড়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের কয়েক হাজার নেতাকর্মী রাজধানীর অন্যান্য পয়েন্টে মানববন্ধনে অংশ নেন। বাস থামার স্থান এবং ভবনের গেটগুলোর সামনের রাস্তা ফাঁকা রেখে মানববন্ধনে দাঁড়ান নেতাকর্মীরা। এরপরও শাহবাগসহ কয়েকটি এলাকায় কিছু সময়ের জন্য এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান মানববন্ধনে বলেন, "মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা হত্যা, ধর্ষণসহ অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে যুক্ত ছিলো, দেশের নতুন প্রজন্ম তাদের বিচারের পক্ষে রায় দিয়েছে। এসব 'কুলাঙ্গার' ও 'ঘৃণিত' ব্যাক্তিদের বিচার এ বাংলার মাটিতেই হতে হবে। "অনেকে আজ এই বিচারকে বাধাগ্রস্ত করতে চেষ্টা করছে, তাদের উদ্দেশ্য কখনোই সফল হবে না", যোগ করেন তিনি। একাত্তরে ১১ নম্বর সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া ফজলুর রহমান মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "ওরা আজ 'ঠেলায় পরে' মুখে বলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ। কিন্তু মনে মনে বলে পাকিস্তান মাইবাপ। মৃত্যুর আগে আমার শেষ ইচ্ছা, আমি যেন এসব ঘৃণিত রাজাকারদের বিচার দেখে যেতে পারি।" ৫৮ বছর বয়সী এ মুক্তিযোদ্ধা বলেন, "জিয়াউর রহমান নিজেও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন কিন্তু তিনিও এসব রাজাকারকে পুনর্বাসিত করেছে।" ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, "ঘাতকদের ষড়যন্ত্রের দিন ফুরিয়ে এসেছে। জনতা আজ রাজপথে নেমেছে। যে কোন মূল্যে ঘাতকদের বিচার হবে।" মানববন্ধন শেষে ঢাকা ক্লাবের সামনের রাস্তায় রাজকারদের প্রতীকী ফাঁসি দেওয়া হয়। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এএইচএ/প্রতিনিধি/এসইউএম/জেকে/১৭৫০ ঘ. | |
| |
WARNING: Any unauthorised use or reproduction of bdnews24.com content for commercial purposes is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action. |
|
__._,_.___