Banner Advertiser

Thursday, February 9, 2012

[mukto-mona] খালেদা জিয়া আগে বলেন মানি না মানব না, পরে ঠিকই মানেন !!!!!!!



খালেদা জিয়া আগে বলেন মানি না মানব না, পরে ঠিকই মানেন
চট্টগ্রাম মহানগর আ'লীগ তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ে প্রধানমন্ত্রী ॥ বাবু উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য নিয়োগ
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া সব সময়ই আগে বলেন 'মানি না, মানব না', পরে ঠিকই সব মানেন। এখন বলছেন নতুন নির্বাচন কমিশন মানবেন না, নির্বাচনে যাবেন না। কিন্তু পরে ঠিকই মানবেন। গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে তাঁকে (খালেদা জিয়া) নির্বাচনে আসতেই হবে। এত প্রক্রিয়ায় ও উদারভাবে অতীতে বাংলাদেশে কোনদিন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়নি। জনগণের ওপর আস্থা-বিশ্বাস রাখার জন্য খালেদা জিয়ার প্রতি আহŸান জানিয়ে তিনি বলেন, জনগণের ক্ষতি হয় এমন কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না। যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা করবেন না। তাহলে দেশের জনগণ মানবে না, প্রতিহত করবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁর সরকারী বাসভবন গণভবনে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়ার বক্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। গণতন্ত্র নস্যাতের ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়ানোর আহŸান জানিয়ে বলেন, অনেক ঘাত-প্রতিঘাত ও চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে দেশে আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি। সেই কষ্টার্জিত গণতন্ত্রকে নস্যাত করতে আবারও ষড়যন্ত্র চলছে। বিএনপি ও ¯^াধীনতাবিরোধীরা এক হয়ে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় মাঠে নেমেছে। আন্দোলনের হুমকিসহ অন্য সকল ষড়যন্ত্রই করছে।
মতবিনিময় সভায় সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীর প্রতি আহŸান জানিয়ে বলেন, যারা ¯^াধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেন, ¯^াধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেন এবং গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন তাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত প্রতিহত করতে হবে। যারা যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে চায় তাদের ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী কোন অপশক্তি যাতে ক্ষমতায় এসে দেশকে ধ্বংস করতে না পারে সেজন্য দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।
মতবিনিময়সভার শুরুতেই দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দলীয় প্রধানের নির্দেশক্রমে বীর চট্টলার প্রবীণ রাজনীতিক আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু এমপিকে দলের সর্বোচ্চ ফোরাম আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে নিয়োগের সিদ্ধান্তের কথা জানান। চট্টগ্রাম মহানগরের বিবদমান দু'গ্রæপ সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী এবং মন্ত্রী আফসারুল আমীন ও নুরুল ইসলাম বিএসসির সমর্থিত নগরের বিপুলসংখ্যক নেতাদের উপস্থিতিতে গণভবনের ব্যাঙ্কুয়েট হল ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। সূচনা বক্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী আগত নেতাদের মধ্যাহ্ন ভোজে আপ্যায়িত করেন। এরপর তৃণমূল নেতাদের নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়।
বৈঠক সূত্র জানায়, রুদ্ধদ্বার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর সামনেই দু'গ্রæপের নেতারা একে অপরকে দোষারোপ করে বিভিন্ন অভিযোগ উত্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী এ সময় দু'গ্রæপকেই সতর্ক করে দিয়ে বলেন, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোন ধরনের গ্রæপিং বা বিবাদ সহ্য করা হবে না। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কী পেলাম আর কী পেলাম নাÑ সেটা বড় কথা নয়, দেশের জনগণের জন্য কী করতে পারলেন সেটাই বড় কথা। তাই সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। এক্ষেত্রে কোন ব্যত্যয় মেনে নেয়া হবে না।
মতবিনিময়সভায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন বস্ত্রমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, কাজী জাফর উল্যাহ, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, আকতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, মাহবুব-উল-আলম হানিফ, সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, মন্ত্রী আফসারুল আমীন, নূহ-উল-আলম লেনিন, মেসবাহ উদ্দিন সিরাজ, বিএম মোজাম্মেল হক, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান, এইচ এন আশিকুর রহমান, মৃণাল কান্তি দাস, হাবিবুর রহমান সিরাজ, এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ফরিদুন্নাহার লাইলী, সুজিত রায় নন্দীসহ চট্টগ্রাম মহানগর, জেলাসহ তৃণমূল নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়ার তত্ত¡াবধায়ক সরকার ব্যবস্থা দাবি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর (খালেদা জিয়া) কথা ও কাজের কোন মিল নেই। গত তত্ত¡াবধায়ক সরকারের দু'বছরের কথা কী তিনি ভুলে গেছেন? নিজের দলের লোক ছিলেন ইয়াজউদ্দিন আহমদ। ৯ জনকে ডিঙিয়ে মঈন উ আহমদকে সেনাপ্রধান করেছিলেন এবং বিশ্বব্যাংক থেকে এনে খালেদা জিয়া ফখরুদ্দীন আহমদকে গবর্নর বানিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার ¯^াদের ইয়াজউদ্দিন-মঈনুদ্দীন-ফখরুদ্দীনরা তাঁকে ক্ষমতায় বসায়নি, উল্টো জেলে পুরেছেন। দুই ছেলেকে উত্তম-মধ্যম দিয়ে দেশছাড়া করিয়েছেন। খালেদা জিয়াই বিভিন্ন সময় বলেছিলেনÑ এমন দিন আসবে জনগণ তত্ত¡াবধায়ক সরকার আর চাইবে না। আজ আবার তত্ত¡াবধায়ক সরকার চাইছেন। আসলে তাঁর কথা ও কাজের কোন মিল নেই। আগামীতে তত্ত¡াবধায়ক সরকার আসলে তাঁর (খালেদা) যে কী হবে তা জানি না।
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন প্রসঙ্গে বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়ার প্রতি প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতায় থাকতে আপনি কীভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছিলেন। কে তাঁকে ভোট চুরি করে ক্ষমতায় বসাবেনÑ এমন লোকদের বেছে বেছে নির্বাচন কমিশনে বসিয়েছিলেন। তিনি (খালেদা) নাম পাঠাতেন আর অন্ধভাবে তাতে সই করতেন তাঁর দলের রাষ্ট্রপতি। তাঁর (খালেদা জিয়া) নিয়োগকৃত আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকায় এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার ঢুকিয়েছিল। তাঁর আরেক বিতর্কিত সিইসি মাগুরা ও ১৫ ফেব্রæয়ারি মার্কা ভোটারবিহীন নির্বাচন উপহার দিয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের ইতিহাসে এবারই প্রথম এত প্রক্রিয়ায় উদারভাবে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। আমরা নির্বাচন কমিশন গঠনের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির ওপর ছেড়ে দিয়েছিলাম। রাষ্ট্রপতি ২৩টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলেছেন এবং অধিকাংশ দলের দাবি অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি ইসি গঠনে সার্চ কমিটি গঠন করে দেন। গঠিত সার্চ কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে নাম গ্রহণ করে এবং বিচার-বিশ্লেষণ শেষে ১০ জনের নাম সুপারিশ করে। সেখান থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। এত ¯^চ্ছতার সঙ্গে অতীতে কখনও নির্বাচন কমিশন গঠন হয়নি।
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী আরও বলেন, আমরা জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি। দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় আমাদের মূল লক্ষ্য। আমরা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যাওয়ায় বিশ্বাস করি না। কারণ দেশের জনগণের ওপর আমাদের অগাধ আস্থা-বিশ্বাস রয়েছে। জনগণই আমাদের মূল শক্তি। কারণ আমরা খালেদা জিয়াদের মতো ক্ষমতায় থেকে দুর্নীতি করি না, লুণ্ঠিত অর্থ বিদেশে পাচার করি না, এতিমের অর্থ আত্মসাত করি না।
তিনি বলেন, আমরা চাই জনগণই তাদের আমানত ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেবে কাকে তারা ক্ষমতায় দেখতে চায়। কাকে চায় না। জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে অন্য কেউ নয়। আর এ কারণেই বর্তমান সরকারের আমলে যত নির্বাচন হয়েছে প্রতিটিই শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। সরকার কোথাও হস্তক্ষেপ করেনি। আমরা প্রমাণ করেছি আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। বর্তমান সরকারের আমলে সকল নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে, '৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আর কখনও হয়নি।
বিএনপি সরকারের সময় ভোটচুরি ও ভোট ডাকাতির বিভিন্ন উদাহরণ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসলে এই দলটি গণতন্ত্রে ও জনগণের ভোটাধিকারে বিশ্বাস করে না। ১৫ ফেব্রয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচন করে দলটি ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। কিন্তু জনগণ মেনে নেয়নি, মাত্র দেড় মাসের মাথায় জনগণ খালেদা জিয়াকে ক্ষমতা থেকে বিতাড়ন করেছে। মাগুরা, ঢাকার তেজগাঁও ও মিরপুর উপ-নির্বাচনের উদাহরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, বিএনপির আমলে নির্বাচন মানেই ছিল ভোটচুরি, ভোট ডাকাতি এবং মিডিয়া ক্যু করে ফলাফল পরিবর্তন।
বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াতের আমলই ছিল হত্যা, নির্যাতন, সন্ত্রাস, দুর্নীতি, লুটপাট আর জঙ্গীবাদের শাসন। দেশে নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতেই খালেদা জিয়ার পুত্রদের অর্থ পাচার ও ঘুষ গ্রহণের সত্যতা প্রমাণ হয়েছে। এফবিআই থেকে লোক এসে আদালতে তাঁর দুই ছেলের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টি তুলে ধরেছে। এ লজ্জা গোটা দেশের।
ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলার তাঁর সরকারের নিরলস প্রয়াসের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা দুর্নীতি করে, লুণ্ঠিত টাকা বিদেশে পাচার করে, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ সৃষ্টি করে দেশের জনগণ আর তাদের মেনে নেবে না। আজ দেশে কাউকে হাওয়া ভবনের পাওনা মেটাতে হয় না, আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হয় না, ব্যবসায়ীরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তাদের ব্যবসা করছে। তাই দলকে শক্তিশালী করতে হবে। কারণ আওয়ামী লীগ ছাড়া দেশের জনগণ কিছুই পাবে না।
পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবেন শেখ হাসিনা
দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গেলেই বহিষ্কার। চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের উদ্দেশে এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে নগরের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের দায়িত্ব নিজেই নিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ কমিটি গঠন করে দেবেন তিনি। একইসঙ্গে সব বিরোধ মিটিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্যও বিবদমান গ্রæপগুলোকেও নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার গণভবনে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন বলে বৈঠক সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বীর চট্টলার প্রকৃত সাংগঠনিক চিত্র জানার চেষ্টা করেন তৃণমূল নেতাদের কাছ থেকে। তবে কোন্দল থাকলেও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে দু'গ্রæপের নেতা নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীন ও সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম বিএসসি একে অপরকে দোষারোপ করে কোন বক্তব্য রাখেননি। বক্তব্য দেয়ার সময় সব নেতার মুখেই ছিল ঐক্যের সুর। তৃণমূলের কেউ কেউ সমঝোতা বা ঐক্যের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
সূত্র জানায়, মন্ত্রী আফছারুল আমীনের সমর্থক বলে পরিচিত বাকলিয়া থানা সভাপতি শফিকুল ইসলাম নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী ইমদাদুল হক দানুর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উত্থাপন করেন। তিনি নালিশ করেন দলের নতুন সদস্য সংগ্রহ অভিযানের জন্য ফরম চাইলেও সাধারণ সম্পাদক দেননি। বৈঠকের শুরুতে নগর সভাপতি হিসেবে মহিউদ্দিন চৌধুরীকে কিছু বলতে প্রধানমন্ত্রী আহŸান জানালেও তিনি কিছু বলেননি। পাশাপাশি ডা. আফছারুল আমিন ও নূরুল ইসলাম বিএসসিও বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত ছিলেন। তবে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশী আ জ ম নাসিরউদ্দিনের অনুসারী সিটি প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, শ্রমিক লীগ নেতা শফর আলী ও যুবলীগ নেতা নোমান আল মাহমুদ বক্তব্য রাখতে চাইলেও পারেননি।


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___