Banner Advertiser

Sunday, June 10, 2012

[mukto-mona] Fw: আলবদর কমান্ডার মীর কাসেম আলীই চট্টগ্রামে গণহত্যা ও লুটপাটের নায়ক।


----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>
Sent: Sunday, June 10, 2012 2:09 PM
Subject: আলবদর কমান্ডার মীর কাসেম আলীই চট্টগ্রামে গণহত্যা ও লুটপাটের নায়ক।



আলবদর কমান্ডার মীর কাসেম আলী চট্টগ্রামে গণহত্যার নায়ক থেকে যুদ্ধাপরাধী
সেই রাজাকার থেকে যু্দ্ধাপরাধী
মামুন-অর-রশিদ ॥ আলবদর কমান্ডার মীর কাসেম আলীই চট্টগ্রামে গণহত্যা ও লুটপাটের নায়ক। মুক্তিযুদ্ধকালে চট্টগ্রামে গণহত্যার নায়ক, মুক্তিযোদ্ধা ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের খুন, নির্যাতনকারী ও লুটপাটের অন্যতম হোতা আলবদর বাহিনীর কমান্ডার মীর কাসেম আলী এখন জামায়াতে ইসলামীর প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় নেতা। একাত্তরে পাক হানাদার বাহিনীর সহযোগী জামায়াতে ইসলামীকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধিশালী করার জন্য মীর কাসেম আলী মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। রোহিঙ্গা জঙ্গীসহ বাংলাদেশে আরও কয়েকটি জঙ্গী সংগঠনের অর্থনৈতিক মদদদাতা বলেও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। '৭১ সালে মীর কাসেম আলীর নির্দেশে পরিচালিত নির্যাতনের স্মৃতি স্মরণ করে আজও শিউরে ওঠেন চট্টগ্রামের অনেক মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবার। এ মীর কাসেম আলী রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
১৯৭১ সালের প্রথম দিকে মীর কাসেম আলী ছিল জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি। পরে ছাত্রসংঘের সাধারণ সম্পাদকের পদ লাভ করেন। ইসলামী ছাত্রসংঘই মুক্তিযুদ্ধের সময় আলবদর বাহিনীতে পরিণত হয়। মূলত এ আলবদর বাহিনীই '৭১-এর ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে খুন করে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার সূক্ষ্ম পরিকল্পনা করেছিল।
চট্টগ্রামের কয়েক মুক্তিযোদ্ধা এবং একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায় বইসহ বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, প্রথমদিকে মীর কাসেম আলী চট্টগ্রামে আলবদর বাহিনীর প্রধান কমান্ডার ছিল। পরে তার অত্যাচার-নির্যাতনে খুশি হয়ে তার উর্ধতন নেতারা তাকে আলবদর বাহিনীর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তিন নম্বর পদে পদোন্নতি দেন। তখন আলবদর বাহিনীর কেন্দ্রীয় প্রধান নেতা ছিলেন বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীর আমির কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী।
চট্টগ্রাম শহরের নন্দনকানন টিএ্যান্ডটি অফিসের পেছনের সড়ক যা ইতোপূর্বে টেলিগ্রাফ রোড বলে পরিচিত ছিল, সেখানে এক হিন্দু পরিবারের মালিকানাধীন মহামায়া ভবনটিকে মীর কাসেম আলীর নেতৃত্বাধীন আলবদর বাহিনী কেড়ে নিয়ে তার নাম দেয় ডালিম হোটেল। আর দেশ স্বাধীন হওয়ার আগ পর্যনত্ম এ ডালিম হোটেলই আলবদর, রাজাকারদের অন্যতম নির্যাতন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছিল চট্টগ্রামবাসীর কাছে। এ বন্দীশিবির ও নির্যাতন কেন্দ্রে আলবদর বাহিনী চট্টগ্রামের প্রধান মীর কাসেম আলীর পরিকল্পনা ও নির্দেশে খুন হয়েছেন অনেক মুক্তিযোদ্ধা, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন স্বাধীনতাকামী বাঙালীরা।
একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা ও বর্তমানে চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত ইংরেজী দৈনিক 'দ্য পিপ্্লস ভিউ'র ডেপুটি এডিটর নাসিরম্নদ্দিন চৌধুরী এ আলবদর বাহিনীর হাতে আটক হয়ে ডালিম হোটেলে চরম নির্যাতনের শিকার হন। সে সময়ে টগবগে তরম্নণ এ মুক্তিযোদ্ধার নেতৃত্বে চট্টগ্রাম শহরেই মুক্তিযোদ্ধারা গেরিলা হামলা চালাতেন পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকারদের ওপর। কিন্তু তিনি '৭১-এর ৩ ডিসেম্বর ধরা পড়েন আলবদর বাহিনীর হাতে। তারপর থেকে ঐ কুখ্যাত ডালিম হোটেলে তাঁর ওপর চলে অমানুষিক নির্যাতন। সাংবাদিকদের সঙ্গে বিভিন্ন সময় আলাপকালে তিনি বলেছেন, 'আমাকে ধরে নিয়ে ডালিম হোটেলের একটি রম্নমে অন্য বন্দীদের সঙ্গে চোখ বেঁধে রাখা হয়। এ সময় অন্য বন্দীদের সঙ্গে আমাকেও প্রচ- মারধর করে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে তথ্য আদায় করার চেষ্টা চালায়। ডালিম হোটেলে সারাণ চলত বন্দীদের ওপর নির্যাতন আর নির্যাতিতদের চিৎকার-কান্নাকাটি। এ নির্যাতনের মূল পা-া ছিল মীর কাসেম আলী। সে এখন জামায়াতের অনেক প্রভাবশালী নেতা। শুনেছি ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের কোন একদিনে পতেঙ্গা এলাকাতে যখন মিত্রবাহিনী যুদ্ধবিমান থেকে বোমা ফেলেছে তখন সে সামান্য আহত হয়। ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার পরদিন ঐ নির্যাতন ক্যাম্প থেকে সবাই ছাড়া পায়। ততৰণে অবশ্য আলবদর রাজাকাররা পালিয়ে গেছে।
গণতন্ত্রী পার্টির চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি সাইফুদ্দিন খান মুক্তিযুদ্ধকালীন রাজাকার আলবদর আলশামস বাহিনীর কর্মতৎপরতা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতার কথা সাংবাদিকদের বলেছেন। তিনি একাত্তর সালে থাকতেন মাদারবাড়ি এলাকাতে। সে সময় ৩ নবেম্বর পটিয়া মনসা এলাকার কুখ্যাত রাজাকার আবুল কালামের নেতৃত্বে একদল রাজাকার তাঁকে তাঁর বাসা থেকে ধরে নিয়ে যায় ঐ ডালিম হোটেলে। আজীবন ত্যাগী ও প্রগতিশীল এ রাজনীতিবিদ ১৭ নবেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যনত্ম ডালিম হোটেলে আলবদর বাহিনীর হাতে চরমভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। প্রসঙ্গত, যে রাজাকার আবুল কালাম তাঁকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল সে এখন টি.কে. গ্রম্নপসহ বেশ কয়েকটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক এবং জামায়াতে ইসলামীর অন্যতম অর্থনৈতিক পৃষ্ঠপোষক। সাইফুদ্দিন খান জানিয়েছেন, '৭১ সালে নবেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে সে সময়কার ছাত্র ইউনিয়নের নেত্রী হান্নানা বেগমের ভাই মুক্তিযোদ্ধা জসীম উদ্দিনকে ডালিম হোটেলে নির্যাতন, প্রায় একই সময়ে নন্দনকানন এলাকার রাহার পুকুরপারের টাইপ মেশিন দোকানের মালিক জীবনকৃষ্ণ শীলকে একইভাবে নির্যাতন করে মেরে ফেলে বদরবাহিনী। তাঁর অপরাধ, তিনি নিজের বাসায় মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়েছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার মাত্র ২/৩ দিন আগে ডালিম হোটেলের টর্চার চেম্বারের সামনে এক অজ্ঞাতনামা যুবকের লাশ পড়ে থাকতে দেখেছেন সাইফুদ্দিন খান। শুধু এ তিনজনকেই নয়, আরও অনেককে আলবদর বাহিনী ডালিম হোটেলে নিয়ে এসে নির্যাতন করে খুন করেছে বলে জানান তিনি। সাইফুদ্দিন খান সে সময়কার ভয়াবহতার কথা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন, কেউ পানি খেতে চাইলে ঐসব নরপশু আলবদর রাজাকাররা তাদের মুখে প্রস্রাব করে দিত, আবার কখনও প্রস্রাব খেতে বাধ্য করত বন্দী মুুক্তিযোদ্ধা ও দেশপ্রেমিক বাঙালীদের। গত বছরের ২৮ জুন মৃতু্যবরণকারী এ প্রগতিশীল রাজনীতিবিদ, মুক্তিযোদ্ধা সাইফুদ্দিন খান মৃতু্যর আগমুহূর্ত পর্যনত্ম '৭১-এর নির্যাতনের চিহ্ন বয়ে বেরিয়েছেন।
সাইফুদ্দিন খানের স্ত্রী ও বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ চট্টগ্রাম জেলার ভারপ্রাপ্ত সভানেত্রী নুরজহান খান গত বছর ৬ নবেম্বর বলেছেন, ১৭ নবেম্বর ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে একদল রাজাকার আমাদের বাসায় এসে সাইফুদ্দিন খানকে ধরে নিয়ে যায়। অধিকাংশই মুখোশ পরা ছিল। তবে একপর্যায়ে তাদের দলনেতা মুখোশ খুলে ফেলাতে আমি মীর কাসেম আলীকে চিনে ফেলি।
মুক্তিযুদ্ধ চেতনা বিকাশ কেন্দ্র থেকে প্রকাশিত একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায় বইতে ১৯৭২ সালের ৭ জানুয়ারি তৎকালীন দৈনিক পূর্বদেশে প্রকাশিত 'হানাদারদের নির্যাতন ক' শীর্ষক এক প্রতিবেদন লেখা হয়েছে। এতে বলা হয়, এ বন্দী শিবিরে যাদের আটক রাখা হতো তাদের প্রথম তিন দিন কিছুই খেতে দেয়া হতো না। এ সময় যারা পানি চাইত তাদের মুখে প্রস্রাব করে দিত আলবদররা। অনেক সময় নারকেলের খোলে প্রস্রাব করে তা খেতে বাধ্য করা হতো বন্দীদের। সবাইকে কিছু কিছু স্থায়ী নির্যাতনের চিহ্ন নিয়ে আসতে হয়েছে ঐ বন্দী শিবির থেকে। যেমন কারও শরীরের হাড় ভাঙ্গা, কারও আঙ্গুল কাটা অথবা কারও এক চোখ, এক কান, এক হাত বিনষ্ট ইত্যাদি। মাঝেমধ্যে হোটেলে গুলির শব্দ শোনা যেত। কিন্তু সেগুলো কেন তা বন্দীদের জানার উপায় ছিল না। দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকাতে পশ্চিম মাদারবাড়ির আবুল আলম পেশকারের ১৮ বছরের ছেলে যুবক নজমুল আহসান সিদ্দিকী (বাবুল) তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করতে গিয়ে এসব কথা বলেছিলেন। তিনি আরও জািনয়েছেন, মুক্ত হওয়ার পর তিনি দেখেছেন হোটেলের একটি রম্নম খালি ছিল এবং সে রম্নমের দেয়ালে ও মেঝেতে বহু রক্তের ছাপ রয়েছে। সম্ভবত এ রম্নমে পর্যায়ক্রমে লোকদের এনে গুলি করে হত্যা করে তারপর অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হতো।
১৯৭১ সালের ২ আগস্ট চট্টগ্রাম শহরে ইসলামী ছাত্রসংঘের উদ্যোগে মুসলিম ইনস্টিটিউটে আয়োজিত এক সমাবেশে সভাপতির ভাষণে মীর কাসেম আলী বলে, গ্রামগঞ্জের প্রত্যেকটি এলাকায় খুঁজে খুঁজে শত্রম্নর শেষচিহ্ন মুছে ফেলতে হবে। (সূত্র : একাত্তরের ঘাতক ও দালালেরা কে কোথায়)।
একই বইতে লেখা হয়েছে_ ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর তারিখে পূর্ব পাকিসত্মানে ছাত্রসংঘের শীর্ষ নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ এবং সাধারণ সম্পাদক মীর কাসেম আলী এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন, পাকিসত্মানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খানের গতকালের বেতার ভাষণকে অভিনন্দন জানিয়ে আমরাও ঘোষণা করছি যে, এ দেশের ছাত্র-জনতা '৬৫ সালের মতন ইস্পাতকঠিন শপথ নিয়ে পাকিসত্মান সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা করে যাবে।
এসব বক্তৃতা-বিবৃতি, কর্মকা-ই বর্তমানে প্রভাবশালী জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর একাত্তরের যুদ্ধাপরাধ প্রমাণে যথেষ্ট। যতটুকু জানা যায়, মীর কাসেম আলী মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার চালা গ্রামের তৈয়র আলীর দ্বিতীয় পুত্র। ডাকনাম পিয়ার। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই তিনি পালিয়ে যান সৌদি আরব। দেশে ফিরে আসেন ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পরে। তারপর জিয়াউর রহমান সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্রম্নয়ারি তৎকালীন পাকিসত্মান ইসলামী ছাত্রসংঘের পরিবর্তিত রূপ পায় ইসলামী ছাত্রশিবির। জামায়াতের এ ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্রথম কেন্দ্রীয় সভাপতি ছিলেন মীর কাসেম আলী। পরে মহানগর জামায়াতের আমির পদ লাভ করেন।
ধীরে ধীরে সৌদি ও মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর অর্থনৈতিক সাহায্যপুষ্ট রাবেতা আল ইসলামী নামে একটি এনজিও বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর পদ লাভ করেন কাসেম আলী। কক্সবাজারে এ রাবেতার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আসে। কক্সবাজারে রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থীদের সাহায্যের নামে আনা এ টাকায় রাবেতা হাসপাতালও করা হয়েছে। যেখানে ইসলামী জঙ্গীসহ রোহিঙ্গা ইসলামী জঙ্গীদের প্রশিণ দেয়া হতো বলে অভিযোগ রয়েছে। রোহিঙ্গা জঙ্গীদের দেশে প্রশিণ ও বিদেশে পাঠিয়েও প্রশিণ দেয়ার েেত্র মীর কাসেম আলী সহায়তা করেছে বলে বিভিন্ন সূত্র নিশ্চিত বলে জানিয়েছে। আর এ রাবেতার মাধ্যমে আসা কোটি কোটি টাকা দিয়ে জঙ্গীবাদে অর্থ সহায়তা এবং জামায়াতে ইসলামীকে অর্থনৈতিকভাবে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করানোর জন্য মীর কাসেম আলী মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে এমন তথ্য রয়েছে দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কাছে।
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2010-04-08&ni=14151
বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল ২০১০, ২৫ চৈত্র ১৪১৬


চট্টগ্রামে ডালিম হোটেল জামায়াতি টর্চার সেল

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সিরু বাঙালি বললেন, মীর কাশেম বদর বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন

মীর কাশেম পরিচালিত 'ডালিম হোটেলে' নির্যাতিত হয়েছেন অনেকে। ... মুক্তিযুদ্ধকালীন অপরাধের অভিযোগে আটক বিএনপি নেতা রোববার আদালতের কার্যক্রম শেষে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সরকার এবং বিরোধী দলের সংলাপ নিয়ে সাংবাদিকদের সামনে কিছু মন্তব্য করেন ...কিন্তু কেবল হুদা কেন, দলের আরও যারা বড় বড় ব্যারিস্টার আছেন, তারাও দল থেকে চলে যাক।