Banner Advertiser

Sunday, June 24, 2012

[mukto-mona] আওয়ামী লীগের শিকড় কেউ উপড়ে ফেলতে পারবে না !!!!



আওয়ামী লীগের শিকড় কেউ উপড়ে ফেলতে পারবে না
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শেখ হাসিনা
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভবিষ্যতে বাংলাদেশ যেন আর জঙ্গীবাদী-সন্ত্রাসী-লুটেরাদের দেশ না হয় সেজন্য দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। 'আওয়ামী লীগের শিকড় অনেক গভীরে' উল্লেখ করে তিনি বলেন, যে সংগঠন এদেশের মাটি ও মানুষের মধ্যে দিয়ে গড়ে ওঠে, সেই সংগঠনের শিকড় অনেক গভীরে। সেই শিকড় কেউ উপড়িয়ে ফেলতে পারে না।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে আইয়ুব-ইয়াহিয়া, জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়ারা অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু পারেনি। ভবিষ্যতেও পারবে না। আওয়ামী লীগ হীরের টুকরোর মতো, যতই কাটে ততই উজ্জ্বলতা বাড়ে। মাতৃভাষা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্রসহ এ দেশে যা কিছু অর্জন সবই দিয়েছে আওয়ামী লীগ। কারণ আওয়ামী লীগের জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করে।
সম্প্রতি গার্মেন্টস শিল্পে নাশকতামূলক কর্মকা-ের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, যে শিল্পের সঙ্গে শুধু দেশের অর্থনীতিই নয়, লাখ লাখ পরিবারের ভাগ্য জড়িত, সেই গার্মেন্টস শিল্পকে অস্থিতিশীল করতে কারা উস্কানি দিচ্ছে? গার্মেন্টস শ্রমিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ক্ষমতায় আসার পর আমি নিজেই গার্মেন্টস মালিকদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে শ্রমিকদের বেতনভাতা বাড়িয়েছি, ন্যূনতম মজুরি ৩ হাজার টাকা করেছি। কিন্তু মাত্র দেড় বছরের মাথায় বেতনভাতার নামে আবারও কারা উস্কানি দিচ্ছে? অন্যের উস্কানিতে কেন চলছেন? যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে জীবিকানির্বাহ করছেন সেই প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে কেন নিজেদের সর্বনাশ করছেন? এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকারও আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
স্বাধীনতা, মুক্তি ও গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী আওয়ামী লীগের ৬৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। যথাযোগ্য মর্যাদায় ঢাকাসহ সারাদেশেই বর্ণাঢ্য নানা আয়োজনে পালিত হয় প্রাচীন এই রাজনৈতিক দলটির জন্মদিন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখেন সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, শেখ ফজলুল হক সেলিম, পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, মোহাম্মদ নাসিম, প্রবীণ সাংবাদিক রাহাত খান, মহাজোটের প্রধান শরিক জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, নগর আওয়ামী লীগের এমএ আজিজ ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম।
নূহ উল আলম লেনিন ও অসীম কুমার উকিলের পরিচালনায় আলোচনাসভায় আওয়ামী লীগের জন্মদিন উপলক্ষে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউস্থ দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীরা গান পরিবেশন করেন।
জন্মলগ্ন থেকে সুদীর্ঘ ৬৩ বছরে আওয়ামী লীগের জন্য আত্মোৎসর্গকারীদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে যত উন্নয়ন ও অর্জন তার সবই আওয়ামী লীগের অবদান। বাঙালী জাতি যা চেয়েছে তা সবই পেয়েছে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে। উপমহাদেশের মধ্যে আওয়ামী লীগই একমাত্র রাজনৈতিক দল যে গত ৬৩ বছর ধরেই দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করে যাচ্ছে। এদেশের মানুষের জন্য আওয়ামী লীগের যত নেতাকর্মী আত্মত্যাগ করেছেন, বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেনÑ এত আত্মত্যাগের ইতিহাস পৃথিবীর কোন রাজনৈতিক দলের নেই।
কুইক রেন্টাল বিদ্যুত কেন্দ্র নিয়ে সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের উৎপাদিত বিদ্যুত যারা ভোগ করে যাচ্ছেন, তাঁরাই উল্টো বলছেন দেশের সর্বনাশ হয়ে গেছে! কিন্তু কোথায় সর্বনাশটা হয়েছে? তিনি বলেন, মাত্র তিন বছরেই আমরা প্রায় ৩ হাজার ৪শ' মেগাওয়াট নতুন বিদ্যুত উৎপাদন করেছি। এই নতুন বিদ্যুতের কারণে দেশের কলকারখানা চালু রয়েছে, দেশের অর্থনীতি সচল রয়েছে, ২৪ লাখ নতুন গ্রাহক বিদ্যুত পেয়েছে।
তিনি বলেন, বিদ্যুত, কৃষিসহ নানা জায়গায় আমরা ভর্তুকি দিচ্ছি, যার বিনিময়ে উৎপাদন বাড়ছে, আর্থিক উন্নয়ন হচ্ছে, দেশ এগিয়ে যাচ্ছেÑ সমালোচনার আগে এসবও উপলব্ধি করা উচিত। তিনি বলেন, মাঝে মাঝে মনে হয় যারা বিদ্যুত নিয়ে সমালোচনা করছেন তাদের দেখানো উচিত যে, আমরা যে সাড়ে তিন হাজার নতুন বিদ্যুত উৎপাদন করেছি তা মাত্র সাতদিন বন্ধ রাখলে দেশের কী অবস্থা হয়।
ভোট দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনর্প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ প্রদানের জন্য দেশবাসী তথা সকল ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের জনগণ আমাদের ওপর আস্থা-বিশ্বাস রেখে ভোট দিয়ে দেশ সেবার সুযোগ দিয়েছিলেন বলেই আমরা ক্ষমতায় এসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচারের রায় কার্যকর করেছি, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছি। বিএনপি-জামায়াত দেশের ওপর জঙ্গীবাদী-সন্ত্রাসী-দুর্নীতিবাজের যে কলঙ্কের তিলক দিয়েছিল, সেই দুর্নাম ঘোচাতে আমরা সক্ষম হয়েছি। সংবিধান সংশোধন করে শুধু মুুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনর্প্রতিষ্ঠাই নয়, ভবিষ্যতে কেউ যাতে সংবিধান লঙ্ঘন করে দেশের মানুষের অধিকার কেড়ে নিতে ক্ষমতায় আসতে না পারে তাও নিশ্চিত করেছি।
বর্তমান সরকারের আমলে প্রতিটি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে দাবি করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, মহাজাট সরকারের আমলে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার বিভিন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। একটি নির্বাচনেও কোন গ-গোল, ভোটচুরি বা মানুষের প্রাণহানী ঘটেনি। এত শান্তিপূর্ণ ও অবাধ নির্বাচন অতীতে কোন সরকার করতে পারেনি। আওয়ামী লীগই দেশবাসীকে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিয়েছে, কারণ আমরা জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করে। জন্মলগ্ন থেকেই দেশের জনগণের সুখ-দুঃখের সঙ্গী আওয়ামী লীগ, অন্য কেউ নয়।
বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতায় থাকতে তিনি বাংলাদেশকে জঙ্গী-সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছিলেন। শামস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টারসহ হাজার হাজার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে হত্যা করেছেন। দেশকে দুর্নীতিতে বার বার চ্যাম্পিয়ন করেছেন। দেশকে খাদ্যঘাটতির দেশে পরিণত করেছেন। তিনি বলেন, কালো টাকা সাদা করার সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন খালেদা জিয়া। অথচ প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি জরিমানা দিয়ে কালো টাকা সাদা করেছেন, পুত্রদের করিয়েছেন। তাঁর মুখে এ নিয়ে কোন কথা মানায় না।
বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত নির্বাচনের আগে একজন বলেছিলেন আওয়ামী লীগ নাকি ৩০টি আসনও পাবে না। আমি প্রধানমন্ত্রী কেন বিরোধীদলীয় নেত্রীও নাকি হতে পারব না। কিন্তু আল্লাহর কী রহমত যিনি এ কথা বলেছিলেন গত নির্বাচনে তাঁর দলই পেয়েছে ত্রিশটি আসন। এবারও বলছেন ৪০/৫০ আসনও নাকি পাব না। আল্লাহই জানেন এবারও তাঁর (খালেদা জিয়া) কথা নিজ দলের ওপর বর্তাবে কী না। কারণ ক্ষমতা দেয়া বা নেয়ার মালিক একমাত্র রাব্বুল আলামীন। তিনিই সম্মান দেয়ার মালিক, কেড়ে নেয়ারও মালিকÑ অন্য কেউ নন।
শত আঘাত ও ষড়যন্ত্রের মধ্যেও আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করতে দলের নেতাকর্মী, সমর্থকদের আত্মত্যাগের কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের ওপর যখনই আঘাত এসেছে, দলের নেতাকর্মীরা তখনই ঐক্যবদ্ধ হয়ে তা মোকাবেলা করেছে। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই দেশের মানুষ কিছু পায়, অন্যরা লুটে নেয়। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বলীয়ান হয়ে নিজেদের এবং সংগঠনকে শক্তিশালী করে গড়ে তোলার জন্য দলের নেতাকর্মীদের ওপর আহ্বান জানান তিনি।
মহাজোটের নেতারা যা বলেন ॥ আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু ও তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কেউ দেশকে কিছু দিতে পারেননি। অন্যরা ক্ষমতায় এসে লুটেপুটে চলে গেছে। নৌকা ছাড়া দেশের মানুষের ভাগ্যে পরিবর্তনের কোন বিকল্প নেই।
আমির হোসেন আমু আওয়ামী লীগের ৬৩ বছরের সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, নানা ষড়যন্ত্র চলছে, এজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। গত ৬৩ বছরে দেশের যত অর্জন তা সবই দিয়েছে আওয়ামী লীগ, অন্য কেউ নন। দেশকে এগিয়ে নিতে আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
সাংবাদিক রাহাত খান বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো এত বড় সংগঠক সত্যিই বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। দেশকে মুক্তির মন্ত্রে দিক্ষিত করতে বঙ্গবন্ধু দেশের এমন কোন গ্রাম নেই যেখানে যাননি।
রাশেদ খান মেনন বলেন, আওয়ামী লীগের শত অর্জনের মধ্যে এক নম্বর হচ্ছে দেশ ও জনগণের জন্য নেতাকর্মীদের মহান আত্মত্যাগের ইতিহাস। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক ও উদারতান্ত্রিক দেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, যে কোন অসাংবিধানিক অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে যেতে হবে।
হাসানুল হক ইনু বলেন, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে জঙ্গী ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির কোন জায়গা নেই। খালেদা জিয়া পাকিস্তান ও আফগানিস্তান মার্কা রাজনীতি করেন। হয় খালেদা জিয়াকে যুদ্ধাপরাধীদের ত্যাগ করতে হবে, অন্যথায় একদিন তাঁর নিজেকেই রাজনীতি ত্যাগ করতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই।
রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন তা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর হাতে গড়া দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন দেশ দিয়েছেন, আর মহাজোটের নেত্রী শেখ হাসিনা সমুদ্র অর্জন করেছেন। মহাজোটের ঐক্য অটুট থাকবে বলেও অঙ্গীকার করেন তিনি।
দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, লাখো মায়ের অশ্রুধারা ও রক্তধারার অনুভূতির নাম আওয়ামী লীগ। ভাষার আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও মানুষের জন্য আওয়ামী লীগ যত রক্ত দিয়েছে পৃথিবীর কোন রাজনৈতিক দলেই এমন নজির নেই। আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে নানা ষড়যন্ত্র হয়েছে। খালেদা জিয়া আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে ক্রসফায়ার ও অপারেশন ক্লিনহার্টের সংস্কৃতি চালু করেছিলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ৬৩ বছরের পথ চলায় ৩২ বছরই নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। আর এই ৩২ বছরে তিনি (শেখ হাসিনা) দেশকে সামরিক ও স্বৈরশাসন, জঙ্গীবাদ-মৌলবাদ ও স্বাধীনতাবিরোধীদের শাসন থেকে দেশকে মুক্ত করেছেন, গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা উপহার দিয়েছেন। আগামীতেও বাংলাদেশে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করতে শেখ হাসিনাকে আরও ৩২ বছর আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব দিতে হবে।
মোহাম্মদ নাসিম আওয়ামী লীগকে একটি সুখী পরিবার আখ্যায়িত করে বলেন, দুঃশাসন, অসাংবিধানিক শক্তি, জঙ্গীবাদ ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের একমাত্র সিপাহসালার হচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্জিত বিশাল অর্জন ধরে রাখতে হবে। সতর্ক থাকতে হবে কোন বেইমান, বিশ্বাসঘাতক বা নেতৃত্বের কোন ভুলে তা হারিয়ে না যায়।



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___