Born in 1940 in the seaport city of Chittagong, Professor Yunus studied at Dhaka University in Bangladesh, then received a Fulbright scholarship to study economics at Vanderbilt University. He received his Ph.D. in economics from Vanderbilt in 1969 and the following year became an assistant professor of economics at Middle Tennessee State University. Returning to Bangladesh, Yunus headed the economics department at Chittagong University
শান্তিতে যাদের নোবেল পুরষ্কার দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে কিছুজনের নাম দেখলে আমি ভিমড়ি না খেয়ে পারি না (হা হা হা) !!!!!
[আমার মনে হয় সবাই এই নামগুলা দেখলে ভীমড়ী খায়!!! ]
নিচে এমন কিছু গুনী মানুষের নাম দেওয়া হল>>>>>
হেনরি কিসিঞ্জারঃ ১৯৭৩ সালে শান্তিতে। ভিয়েতনাম যুদ্ধ খ্যাত লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর জন্য সরাসরি দায়ী। বাংলাদেশের ইতিহাসের কালো অধ্যায়ে তার নাম জড়িয়ে আছে!!
...
আইজ্যাক রবিনঃ ১৯৯৪ তে শান্তিতে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর জনক। হাজার হাজার প্যালাস্টানীয় মৃত্যর জন্য দায়ী।
শিমন প্যারেজঃ ১৯৯৪ তে শান্তিতে।রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর জনক। হাজার হাজার প্যালাস্টানীয় মৃত্যর জন্য দায়ী।
কর্ডেল হালঃ ১৯৪৫ সালে শান্তিতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে নিরাপদ গন্তব্যে যাওয়া ইহুদী শরণার্থী জাহাজ জার্মানিতে ফিরিয়ে দেবার মূল কুশীলব। ওই জাহাজের অনেক মানুষ নাৎসি হত্যাকান্ডের স্বীকার।
মেনাহিম বেগানঃ ১৯৭৮ সালে শান্তিতে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর জনক। হাজার হাজার প্যালাস্টানীয় মৃত্যর জন্য দায়ী।
বারাক ওবামাঃ ২০০৯ সালে শান্তিতে। চামচা এবং অ্যাডমায়ারারদের অতি উৎসাহের ফল। ওবামা নিজেও নিশ্চিত নন তিনি কেন পেয়েছেন। হয়ত ভবিষ্যৎ কোন কাজের জন্য আগাম পুরস্কার প্রদান।
জিমি কার্টারঃ ২০০২ সালে শান্তিতে। তিনিও সাবেক আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। তিনি যে ঠিক কি কারণে পুরস্কার পেয়েছেন তাও অস্পষ্ট।
রিগবেরতা মেঞ্ছুঃ ১৯৯২ সালে শান্তিতে। তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার উপর একটি আত্মজীবনী লিখেছিলেন। তবে সাহিত্যে না পেয়ে শান্তিতে পেয়েছেন।যাই হোক নোবেল কমটি তখন বিষয়টি খেয়াল করেননি। হা হা হা !!!
ইয়াসির আরাফাতঃ ১৯৯৪ সালে শান্তিতে। কি শান্তি এনেছেন তা অনিশ্চিত!!!
মিখাইল গর্বাচেভঃ ১৯৯০ সালে তিনি শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন । সন্দেহ নেই তিনি পশ্চিমা দুনিয়ায় শান্তির বন্যা নিয়ে এসেছেন তবে তাঁর আপন মাতৃভূমির চরম ক্ষতি করে। তিনি আক্ষরিক অর্থেই উত্তর আমেরিকা, উত্তর এবং পশ্চিম ইউরোপীয় দেশ গুলোর চিন্তা অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছিলেন। সুতরাং তাকে পশ্চিমারা শান্তি পুরস্কার না দিয়ে আর কাকে প্রদান করবে।
ড.ইউনুসঃ২০০৬ সালে শান্তিতে। তিনি যে শান্তির জন্যে কি করেছেন তা আজীবন (?) হয়েই থাকবে!!! অর্থনীতিতে না দিয়ে তাকে কেন শান্তিতে নোবেল দেওয়া হলো– এই প্রশ্ন আজীবন থাকবে, শান্তি প্রতিষ্ঠায় দেশে বিদেশে অতীতে বা বর্তমানে তিনি কী ভূমিকা পালন করেছেন তা আমার বোধগম্য নয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন ও নৈরাজ্যকর পরিস্হিতিতে এবং কিছুদিন আগে রামুর ঘটনায় উনার কাছ থেকে কোন শান্তির বানী শোনা গেল না।
অং সান সুচিঃ ১৯৯১ সালে শান্তিতে। আজ পর্যন্ত তাঁকে আরাকানে নৃশংস মুসলিম গণহত্যা বন্ধে কোন জোরালো বক্তব্য বা ভূমিকা রাখতে দেখা যায়নি। অথচ আরাকানসহ মিয়ানমারের বহু মুসলিম তাঁর রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসী এর সদস্য।রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান কল্পে অং সান সূচি কি পদক্ষেপ নেন এটাই এখন দেখার বিষয়।
[আমার মনে হয় সবাই এই নামগুলা দেখলে ভীমড়ী খায়!!! ]
নিচে এমন কিছু গুনী মানুষের নাম দেওয়া হল>>>>>
হেনরি কিসিঞ্জারঃ ১৯৭৩ সালে শান্তিতে। ভিয়েতনাম যুদ্ধ খ্যাত লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর জন্য সরাসরি দায়ী। বাংলাদেশের ইতিহাসের কালো অধ্যায়ে তার নাম জড়িয়ে আছে!!
...
আইজ্যাক রবিনঃ ১৯৯৪ তে শান্তিতে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর জনক। হাজার হাজার প্যালাস্টানীয় মৃত্যর জন্য দায়ী।
শিমন প্যারেজঃ ১৯৯৪ তে শান্তিতে।রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর জনক। হাজার হাজার প্যালাস্টানীয় মৃত্যর জন্য দায়ী।
কর্ডেল হালঃ ১৯৪৫ সালে শান্তিতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে নিরাপদ গন্তব্যে যাওয়া ইহুদী শরণার্থী জাহাজ জার্মানিতে ফিরিয়ে দেবার মূল কুশীলব। ওই জাহাজের অনেক মানুষ নাৎসি হত্যাকান্ডের স্বীকার।
মেনাহিম বেগানঃ ১৯৭৮ সালে শান্তিতে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীর জনক। হাজার হাজার প্যালাস্টানীয় মৃত্যর জন্য দায়ী।
বারাক ওবামাঃ ২০০৯ সালে শান্তিতে। চামচা এবং অ্যাডমায়ারারদের অতি উৎসাহের ফল। ওবামা নিজেও নিশ্চিত নন তিনি কেন পেয়েছেন। হয়ত ভবিষ্যৎ কোন কাজের জন্য আগাম পুরস্কার প্রদান।
জিমি কার্টারঃ ২০০২ সালে শান্তিতে। তিনিও সাবেক আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। তিনি যে ঠিক কি কারণে পুরস্কার পেয়েছেন তাও অস্পষ্ট।
রিগবেরতা মেঞ্ছুঃ ১৯৯২ সালে শান্তিতে। তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার উপর একটি আত্মজীবনী লিখেছিলেন। তবে সাহিত্যে না পেয়ে শান্তিতে পেয়েছেন।যাই হোক নোবেল কমটি তখন বিষয়টি খেয়াল করেননি। হা হা হা !!!
ইয়াসির আরাফাতঃ ১৯৯৪ সালে শান্তিতে। কি শান্তি এনেছেন তা অনিশ্চিত!!!
মিখাইল গর্বাচেভঃ ১৯৯০ সালে তিনি শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন । সন্দেহ নেই তিনি পশ্চিমা দুনিয়ায় শান্তির বন্যা নিয়ে এসেছেন তবে তাঁর আপন মাতৃভূমির চরম ক্ষতি করে। তিনি আক্ষরিক অর্থেই উত্তর আমেরিকা, উত্তর এবং পশ্চিম ইউরোপীয় দেশ গুলোর চিন্তা অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছিলেন। সুতরাং তাকে পশ্চিমারা শান্তি পুরস্কার না দিয়ে আর কাকে প্রদান করবে।
ড.ইউনুসঃ২০০৬ সালে শান্তিতে। তিনি যে শান্তির জন্যে কি করেছেন তা আজীবন (?) হয়েই থাকবে!!! অর্থনীতিতে না দিয়ে তাকে কেন শান্তিতে নোবেল দেওয়া হলো– এই প্রশ্ন আজীবন থাকবে, শান্তি প্রতিষ্ঠায় দেশে বিদেশে অতীতে বা বর্তমানে তিনি কী ভূমিকা পালন করেছেন তা আমার বোধগম্য নয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন ও নৈরাজ্যকর পরিস্হিতিতে এবং কিছুদিন আগে রামুর ঘটনায় উনার কাছ থেকে কোন শান্তির বানী শোনা গেল না।
অং সান সুচিঃ ১৯৯১ সালে শান্তিতে। আজ পর্যন্ত তাঁকে আরাকানে নৃশংস মুসলিম গণহত্যা বন্ধে কোন জোরালো বক্তব্য বা ভূমিকা রাখতে দেখা যায়নি। অথচ আরাকানসহ মিয়ানমারের বহু মুসলিম তাঁর রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসী এর সদস্য।রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান কল্পে অং সান সূচি কি পদক্ষেপ নেন এটাই এখন দেখার বিষয়।
__._,_.___