Banner Advertiser

Tuesday, November 13, 2012

[mukto-mona] Re: [Ovimot] What we can learn from U.S. Election ?



Brother, 

I would not blame any foreign masters than damn us, ourselves. Needless to say weak asses deserve ass-kicking. The more the better! We are inherently poor learners with limited brain capacity. We have never learned anything from Brits when they left us in 1947. We have never learned anything from Pakistani rape, genocide and dictatorial rules as long as they came with an Islamic flavor. All must have been the will of Allah? Our army men butchered others to grab the power and then they got justifiably murdered by others! Lived by the sword, died by the sword! That has been our tradition, which now has been replaced by two corrupt party rules. No amount of great lessons from other democracies would do us any good except we change us ourselves. We have rather become brainless herd in our own house and follow whoever wants to lead us. Military dictators have now been replaced by two motherly women, who might leave the power when their sons and daughters are ready to take the helm. I do not see this sorry state of our's to change anytime soon.
-SD         


2012/11/13 Faruque Alamgir <faruquealamgir@gmail.com>
NO WE ARE NOT A NATION TO LEARN SOMETHING GOOD N FOLLOW THE GOOD OF OTHERS.

WE ARE FORCED BY THE DERAILED/CORRUPT N SUBSERVIENT POLITICIANS( ARE THEY REALLY POLITICIANS IN THE CORRECT SENSE OF TERM ?? NO ABSOLUTELY NOT !!) TO SUBMIT TO THE WHIMS OF THE OWNERS OF THE NATION(FAMILY N NONE ELSE) TOTALLY PLUS KEEP THE EYES CLOSED TO LOOT OF THE HARD EARNED " INDEPENDENCE" BY OCEAN OF BLOOD BY THE MARTYRS.

BANGLADESH IS ONLY NATION WHERE FAMILY RULE HAS BECOME THE DESTINY N WE SEE NO WAY OUT. SINCE WE THE PEOPLE DO NOT HAVE  IOTA OF CONTROL OVER  OUR EITHER POLITICAL OR ECONOMIC CONTROL AS IT IS CONTROLLED BRUTALLY BY THE MASTERS(ACROSS THE BORDER) OF OUR SO-CALLED POLITICIANS WHO OWES THEIR ALLEGIANCE TO THEM RATHER TO THE PEOPLE OR MOTHERLAND.

PEOPLE SHOULD HATE THE POLITICS WHICH DOES NOT COME TO THEIR RESCUE RATHER SERVES PURPOSE OF THE WRONG DOERS WHO TURNS HEROES LATER.

Faruque Alamgir


2012/11/4 Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
 

মিজানুর রহমান খান
mrkhanbd@gmail.com

ওবামা-রমনির আড়ালে গণভোটের উৎসব

05 November 2012, Monday
বাংলাদেশের রাজনীতিকদের উচিত মার্কিন নির্বাচনের দিকে নজর দেওয়া। সেটা অবশ্যই এ কারণে নয় যে আগামীকাল ৬ নভেম্বরের নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্রকে একজন প্রেসিডেন্ট উপহার দেবে। বরং সেটা এ কারণে যে এই নির্বাচন কার্যকরভাবে জনমত যাচাই করবে এমনসব বিষয়ের, যা আসলে সরাসরি শাসনসংক্রান্ত।


একটি নির্বাচন একটি সংসদই তৈরি করে না; একজন নতুন নেতা বা কাউকে পুনর্নির্বাচিতই করে না; একই সঙ্গে সেই নেতার নেতৃত্বাধীন রাষ্ট্রের প্রত্যন্ত অঞ্চল কীভাবে, কী নীতির ভিত্তিতে শাসিত হবে, তারও একটা ফয়সালা হয়, তারও একটা ম্যান্ডেট নেওয়া হয়। কাল যুক্তরাষ্ট্রে তেমনই একটি দিন।
এই সুযোগ সৃষ্টি করে নিয়েছেন মার্কিন রাজনীতিকেরাই। কেউ চাপিয়ে দেয়নি। আমাদের দেশের সভা-সেমিনারে, সংসদের বিতর্কে, চায়ের পেয়ালায় একটা উক্তি বেশ মশহুর। সেটা লিঙ্কনের সেই উক্তি, 'ডেমোক্রেসি ইজ দ্য গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য পিপল।' আমাদের কতিপয় রাজনীতিকের ধারণায় এটা হলো প্রধানত সেই ব্যবস্থা, যা তাঁরা পাঁচ বছর অন্তর বাংলাদেশে করে থাকেন।


নির্বাচিত হয়ে তাঁরা জাতিকে ধন্য করেন। দানবাক্সের মতো একটা বাক্স পাতার ব্যবস্থা করেন। আর সেটা যদি গণনা করে একটা ঘোষণার ব্যবস্থা করতে পারেন, তা হলেই হলো। আর কিচ্ছু লাগে না। সংসদে বিল পাসের সময় নামকাওয়াস্তে জনমত যাচাইয়ের নোটিশ পড়ে। স্পিকাররা স্তোত্র পাঠের গাম্ভীর্যে প্রস্তাবদাতাদের নাম স্মরণ করেন। তারপর তিনি প্রায়ই একবাক্যে তা পাস করে দেন। বিল পাসের সময় জনমত যাচাইয়ের জন্য নোটিশ একেবারে কম পড়ে না। কিন্তু সব নোটিশের গলা কাটা পড়ে। এভাবেই চলে আসছে।


জনগণ কী বোঝে, সব বোঝেন একজন। জাতির প্রতিটি সমস্যার সমাধানের চাবি কেবল তাঁর কাছেই। কিন্তু সেই চাবি ওবামা-রমনিদের হাতে নেই। তাঁরা তা দাবিও করেন না। তাঁদের বুকের ছাতি আমাদের নেতা-নেত্রীদের মতো অত চওড়া নয়।


এখন আমরা ধারণা পাচ্ছি, তত্ত্বাবধায়ক কিংবা দলীয় সরকার নামের একটি পদ্ধতির আওতায় ওই এক দিনের একটি বাক্স পাতার আয়োজন করার নামই হলো গণতন্ত্র। ওই ব্যালটে কতগুলো মার্কার ছবি ছাড়া আর কিছু থাকতে পারবে না। 'না' ভোটের বিধান গণভোটের ধারণার সমর্থক। এটা তারা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করেছে।


গণভোটের ধারণা গণতন্ত্রসম্মত। কিন্তু গণভোট সহ্য করতে পারেননি সুপ্রিম কোর্ট ও ক্ষমতাসীনেরা। তাই গণভোট সংবিধান থেকে মুছে ফেলা হয়েছে। বিএনপিও হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছে। সুযোগ পেলে তারা সংবিধান কাটা-ছেঁড়া করে এর বদলা নেবে। কিন্তু এভাবে চলতে দেওয়া যাবে না। এর প্রতিবাদ করতে হবে।


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি একটি নির্বাচনে একজন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করার ধকল সইতে না পারে, তা হলে বাংলাদেশ পারছে কীভাবে। শয়ে শয়ে কোটি টাকা ও মণ মণ তেল পুড়িয়ে যে জাতীয় নির্বাচন, সেখানে জাতীয় বা আঞ্চলিক কোনো ইস্যুর সুরাহা নেই। এমনকি এ নিয়ে কোনো আলাপ-আলোচনা করারও দরকার মনে করি না আমরা। বছর নয়, যুগের পর যুগ একজন নেতা পুনর্নির্বাচিত করার মতো বিলাসিতায় গা ভাসাচ্ছি আমরা। তারা আমাদের বলে, ওবামার অধীনে ওবামা নির্বাচন করে। আমরা তাদের বলি না, তাদের ব্যালটে আরও অনেক কিছু থাকে। নৌকা ও ধানের শীষের মতো শুধু গাধা (ডেমোক্র্যাট) ও হাতি (রিপাবলিকান) থাকে না।


যেসব নেতা-নেত্রী ইদানীং বিশ্বের অন্যান্য দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় সেভাবে নির্বাচন করাকে গণতন্ত্র বলে জ্ঞান দিচ্ছেন, তাঁদের উদ্দেশে বলি, আপনারা ৬ নভেম্বরের মার্কিন নির্বাচনের গোটা প্রক্রিয়ার দিকে নজর দিন। শুধু ওবামা ও রমনির দিকে তাকাবেন না।


৬ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে একটি গণভোটের উৎসব হবে। যদিও সবার নজর কাড়বেন ওবামা। কিন্তু বহু রাজ্য মোটামুটি একটা নির্দলীয় জায়গা থেকে ফয়সালা করে নেবে বহু বিতর্কিত ইস্যুর।


আমাদের অনেকের কাছে আজগুবি ঠেকবে কিন্তু সে রকম অনেক বিষয়ে গণভোট হবে। এটা অবশ্য প্রমাণ করে যে গণতন্ত্র ও শাসনগত প্রশ্ন কোনো ধোয়া তুলসী পাতার মতো ব্যাপার নয়।


ওয়াশিংটন, ওরিগন ও কলোরাডো ভোট দেবে তারা মারিজুয়ানা বেচা আইনসম্মত করবে কি না। সমলিঙ্গের মধ্যকার বিয়ের (গে ম্যারেজ) মতো বিতর্কিত বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে ভোট দেবে মেরিল্যান্ড, ওয়াশিংটন, মেইন ও মিনেসোটা। হলিউড হার্টথ্রব ব্র্যাড পিট এর পক্ষে প্রচারণার জন্য এক লাখ ডলার দান করেছেন। মেরিল্যান্ড ও ওয়াশিংটনে গে ম্যারেজ বৈধ। কিন্তু বিরোধীরা এটা বাতিলে গণভোটের প্রস্তাব করেছে। ওবামার দল এটা ঠেকাতে চাইছে। ম্যাসাচুসেটস আগাম মৃত্যুর অধিকারের প্রশ্নে ভোট দেবে। কোনো অসুস্থ ব্যক্তিকে যদি ডাক্তার বলে দেন যে ছয় মাসের বেশি বাঁচবেন না, তা হলে ওষুধ প্রয়োগে তাঁর আগাম মৃত্যুর অধিকার থাকবে কি থাকবে না। জিএম খাদ্যের লেবেল লাগানো বাধ্যতামূলক হবে কি না, সে প্রশ্নে ভোট দেবে ক্যালিফোর্নিয়া।
২০০৪ সালে মরুময় অ্যারিজোনার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন দেখেছিলাম। বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয়েছিল যে এই মাটির পৃথিবীটা সত্যি এখানেই শেষ, সৃষ্টি করেছে এক অতলান্তিক গহ্বর। এর নিয়ন্ত্রণের প্রশ্নে ভোট দেবে অ্যারিজোনা। যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ৫২টি। এর মধ্যে ৩৮টিই কাল ১৭৮ ধরনের ইস্যু ফয়সালা করে নেবে। আপাতদৃষ্টিতে এসবের অধিকাংশই স্থানীয় বিষয় মনে হলেও আসলে এর রয়েছে জাতীয় তাৎপর্য।


দেখার বিষয় হলো, প্রতিটি অঙ্গরাজ্য তো বটেই, কাউন্টি পর্যায়ের (উপজেলা), অর্থাৎ ছোট মাপের স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠানগুলোও জাতীয় ব্যালটে ঠাঁই করে নিচ্ছে। অনেক ইস্যুতেই তারা ভোটাভুটি মোকাবিলা করার সুযোগ লুফে নেয়। এর ফলটা দাঁড়ায় এই, জনগণের সরকার যে বাস্তবে জনগণের কথায় সরাসরি চলে, তার ছাপ পড়ে। তাই কোনো এক ধরনের নির্দিষ্ট চেহারার ব্যালট পেপারে ভোট হয় না যুক্তরাষ্ট্রে। ফেডারেল সরকারের নির্বাচিতরাও ভাবেন যে দেশ চালাতে মানুষের মত নিলেই অনেক সুবিধা। সরাসরি সবকিছুর জন্য দায় নিতেও হয় না। দায় ও ব্যর্থতা ভাগাভাগি করে নিতে পারাটাও গণতন্ত্র। কুইক রেন্টাল বা ঢাকা ভাগের মতো বহু বিষয়ে গণভোট হতে পারত।


আমাদের বীর ব্যালট-যোদ্ধাদের মাথায় ব্যালট-যুদ্ধ মানে সিল মারা সরকার গড়তে পারা। এর বাইরে আর কিছু নেই। সে কারণে আমাদের দেশের জনপ্রিয় স্লোগান হয়—আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাঁকে দেব। এর মানে হলো, নীতির প্রশ্নে তাদের কারও ভোট লাগবে না। যাকে-তাকে ভোট দেওয়াই তার অধিকার।


মার্কিনরা একে বলে প্রপোজিশন (প্রস্তাব)। গণভোট কথাটি তারা সাধারণত ব্যবহার করে না। মার্কিন সংবিধানে গণভোটের বিধান নেই। কিন্তু বাস্তব জীবনে তারা ঠিকই এর অনুশীলন করে চলেছে। স্থানীয় সরকারগুলো ও বিরোধী পক্ষ তক্কে তক্কে থাকে, কী করে তারা তাদের একমত হতে না পারা বিষয়গুলোকে ভোটে দেবে। উদ্দেশ্য একমত হতে জানা ও পারা। সে জন্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময়টা মোক্ষম।


এ সময় সর্বাধিক মানুষ ভোটকেন্দ্রে আসবেন, তখন তাঁরা তাঁদের ছোটখাটো বিষয়গুলোর ওপর মতামত নিয়ে নেবেন। ফ্লোরিডায় এখন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো করদাতাদের অর্থ নিতে পারে না। এটা তুলে দিতে গণভোট হবে। জর্জিয়ায় স্কুল পরিচালনা এবং রাজ্যের সংবিধানে সংশোধনী আনার প্রশ্নে গণভোট হবে। এটা পাস হলে একটি বিশেষ কমিশন গঠন করবে জর্জিয়া।
এখানে ত্রয়োদশ সংশোধনীর প্রশ্নে আমাদের জাতীয় কাণ্ডকীর্তি স্মরণযোগ্য। সংসদের পাস করা আইনকে সুপ্রিম কোর্ট বাতিল করতে পারে। ১৮০৩ সালে মারবারি বনাম মেডিসন মামলায় এটা প্রথম স্বীকৃত হয়েছিল মার্কিন দেশেই। কেউ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার বিলোপ চায়নি, আদালতই রায় দিয়েছেন। এই যুক্তি মেনে বাংলাদেশের অবস্থা দাঁড়িয়েছে, যার কারণে চক্ষুষ্মান তাকেই এখন অপমান। জর্জিয়ায় ২০১১ সাল পর্যন্ত ওই বিশেষ কমিশন টিকে ছিল। এরপর রাজ্য সুপ্রিম কোর্ট ওই কমিশনকে অসাংবিধানিক আখ্যা দেন। কিন্তু জর্জিয়ার ওটা দরকার। সে কারণে এখন গণভোট হচ্ছে। জনতার রায় পেলে তারা এমনভাবে সংবিধান শোধরাবে, যাতে আদালতের রায়কে পাশ কাটানো যায়।


তাই বলছিলাম, কাল যুক্তরাষ্ট্র শুধু ওবামা-রমনির মধ্য থেকে একজনকে বাছাই করবে না, একই সঙ্গে নবনির্বাচিতকে এই বার্তাও দেবে যে কোথায় তাঁর সীমা। সবকিছুতেই প্রধান নির্বাহীর মাতব্বরি তারা মানে না। সবচেয়ে বড় কথা, এর দরকারও নেই। জনগণের সরকারকে অবশ্যই জনগণের মতামতে চলা শিখতে হবে।


বাংলাদেশের ভাবীকালের নির্বাচনের ব্যালট পেপারে কুইক রেন্টাল বা ঢাকা ভাগের মতো কিছু বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার কথা ভাবা উচিত।
কানাকে নির্বাচনী ইশতেহার নামের হাইকোর্ট দেখানো বন্ধ হোক।
মিজানুর রহমান খান: সাংবাদিক।
 
 
উৎসঃ প্রথম আলো
 


 





--
"All great truths begin as blasphemies." GBS


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___