Banner Advertiser

Tuesday, November 13, 2012

[mukto-mona] ইসলামী ছাত্রশিবিরের টার্গেট পুলিশ : শিবিরের হাতে পুলিশ কেন মার খাচ্ছে ?




Inline image 1
বুধবার, ১৪ নভেম্বর ২০১২, ৩০ কার্তিক ১৪১৯
শিবিরের হাতে পুলিশ কেন মার খাচ্ছে?
শংকর কুমার দে ॥ ইসলামী ছাত্রশিবিরের টার্গেট পুলিশ। পুলিশের ওপর চালানো হচ্ছে চোরাগোপ্তা হামলা। এখনকার শিবিরকর্মী-ক্যাডারদের চিনতে পারছে না পুলিশ। এ জন্য পুলিশ শিবিরকর্মী-ক্যাডারদের চোরাগোপ্তা হামলার শিকারে পরিণত হয়েও তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কুলিয়ে উঠতে পারছে না। শিবিরকর্মী-ক্যাডাররা পুলিশের ওপর হামলার কৌশল পাল্টে ফেলেছে। যে কারণে পুলিশ শিবিরকর্মী-ক্যাডারদের চিনতে পারছে না তার নেপথ্যের কাহিনী উদ্ঘাটিত হয়েছে। পুলিশ সূত্রে এ খবর জানা গেছে।
শিবিরের কর্মী-ক্যাডাররা পোশাক-আশাকের সেই পুরনো লেবাস পাল্টে ফেলেছে। স্মার্ট হয়ে মাঠে নামছে তারা। টুপি, দাড়ি নেই এসব শিবিরকর্মী-ক্যাডারের। জিন্সের প্যান্ট, শার্ট পরে ওরা। দেখলে মনে হবে ছাত্রলীগ বা ছাত্রদলের কর্মীরাই পুলিশের সঙ্গে প্রকাশ্যে রাজপথে যুদ্ধে নেমেছে। শিবির কর্মী-ক্যাডাররা এ ধরনের কৌশল অবলম্বন করে একের পর এক পুলিশের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা করে চলেছে। পুলিশ সদস্যরা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ছে। পুলিশী এ্যাকশনের আগেই পথচারীরবেশে লাপাত্তা হয়ে যাচ্ছে। 
মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকা, কক্সবাজার, রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্নস্থানে পুলিশের ওপর চোরাগোপ্তা হামলা ও ধাওয়া পাল্টাধাওয়ায় লিপ্ত হয়েছে শিবিরের কর্মী-ক্যাডাররা। পুলিশের গাড়িতেসহ যানবাহনে আগুন দিয়েছে। গ্রেনেড-বোমা ছুড়ে মেরেছে। ইটপাটকেল মেরেছে পুলিশ সদস্যদের প্রতি। আগুন ও ভাংচুর করে রাজপথে নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে পথচারীরবেশে গা-ঢাকা দিতে সক্ষম হয়েছে শিবিরকর্মী-ক্যাডাররা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানী ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলের সামনে আকস্মিকভাবেই ছাত্রশিবিরের সেøাগান দিয়ে মিছিল বের করে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা ও পুলিশ সদস্যের মোটরসাইকেলসহ রাস্তায় চলাচলকারী যানবাহনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। পুলিশ দাবি করেছে হামলাকারীরা ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী-ক্যাডার। চোরাগোপ্তা হামলা করে সটকে পড়ে তারা। শুধু তাই নয়, প্রায় একই সময়ে আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদের গাড়িতে হামলা চালিয়েছে ছাত্রশিবির। মঙ্গলবার বিকেলে ফার্মগেট থেকে কারওয়ানবাজার পর্যন্ত অকস্মাত শুরু করা তা-বের সময় তারা এ ঘটনা ঘটায়। এ হামলায় আইনমন্ত্রী ও তার গাড়ি অক্ষত রয়েছে। তার এপিএস আকসিলান চৌধুরীর গাড়ি ভাংচুর করা হয়। এ সময় আইনমন্ত্রীর প্রটোকলের এক সদস্যও আহত হন বলে জানা গেছে। 
মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকার রাজপথে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী-ক্যাডারদের হামলার সময়ে তাদের দেখে চেনাই যায়নি যে, তারাই শিবির। রীতিমতো ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের কর্মী-ক্যাডারদের বেশভুষায় সজ্জিত হয়ে হামলা করার কারণে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন। টুপি ও দাড়ির সেই ইসলামী ছাত্রশিবিরের সঙ্গে হামলাকারী ইসলামী ছাত্রশিবিরের আকাশ-পাতাল পার্থক্য। তাহলে কি তারা বহিরাগত? তারা কি কোন নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠনের সদস্য? পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাদের মুখে ছিল এ ধরনের বিস্ময়ভরা প্রশ্ন।
যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার শীর্ষ নেতাদের মুক্তির দাবিতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী ও ক্যাডাররা রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে পুলিশের ওপর হামলা, পুলিশের গাড়িসহ যানবাহনে আগুন, ভাংচুর, নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে সন্ত্রাসের তা-বলীলা চালাচ্ছে। গত ৫ নবেম্বর মতিঝিলে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। তারপর থেকে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন স্থানে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ-সংঘাত অব্যাহত আছে।
মঙ্গলবার কক্সবাজার শহরের টেকপাড়া এলাকায় পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে শিবিরকর্মীরা। এতে পুলিশের কয়েকজন সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আছেন পুলিশ সদস্য কক্সবাজার সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহমুদুল হক, কনস্টেবল ইলিয়াস। আকস্মিকভাবে চোরাগোপ্তা হামলা চালানোর সময়ে মিছিলকারী শিবিরকর্মীরা কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে 'ধর ধর' বলে হৈ চৈ ও চিৎকার শুরু করেন। কিছু বুঝে উঠতে না পেরে পুলিশ সদস্যরা পিছু হটে গেলে তাদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে তারা। এ সময় সড়কে চলাচলকারী একটি টমটম গাড়িও ভাংচুর করা হয়। 
একই দিনে মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঝটিকা মিছিল বের করে জামায়াত-শিবির কর্মীরা। আকস্মিকভাবে জামায়াত-শিবিরের মারমুখী মিছিল দেখে হতভম্ব হয়ে পড়ে পুলিশ সদস্যরা।
এর আগের দিন সোমবার জয়পুরহাট শহরের অদূরে ছাত্রশিবিরের কর্মীরা এক পুলিশ সদস্যের গায়ে আগুন দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ৫ নবেম্বর থেকে শিবিরকর্মী-ক্যাডাররা তাদের লেবাস ও কৌশল পরিবর্তন করে চোরাগোপ্তা হামলা করে যাচ্ছে। একের পর এক হামলার টার্গেটে পরিণত হচ্ছে পুলিশ সদস্যরা। 
পুলিশ সদর দফতরের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, শিবিরকর্মী ক্যাডাররা রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে পুলিশ সদস্যসহ বিভিন্নস্থানে চোরাগোপ্তা হামলার কৌশল পাল্টে ফেলেছে। চোরাগোপ্তা হামলার স্থানও পরিবর্তন করেছে তারা। এর আগে তারা পল্টন, বায়তুল মোকাররমের উত্তরগেট, মতিঝিল ও শান্তিনগর এলাকাকে বেছে নিত। এবার তারা তেজগাঁও, পান্থপথ, হোটেল সোনারগাঁও এলাকার ফোয়ারা, কাওরানবাজারের গলিকে বেছে নিয়েছে। শিবিরকর্মী ও ক্যাডাররা তাদের বেশভুষায় আধুনিক হয়ে মাঠে নেমেছে। দাড়ি, টুপির সেই ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী-ক্যাডারদের থেকে সম্পূর্ণ পৃথক তারা। জিন্সের প্যান্ট ও শার্ট পরে গ্রেনেড-বোমা হাতে নিয়ে প্রকাশ্যে রাজপথে নেমে নিমিষেই হাওয়া হয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকায় হামলাকারীদের এই ধরনের দৃশ্য দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেছেন কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরাও। হামলার আগে তারা চিনতেই পারেনি যে, হামলাকারীরা ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী-ক্যাডার।
শিবিরের হামলার মুখে আইনমন্ত্রীর গাড়িবহর
Tue, Nov 13th, 2012 8:19 pm BdST
 

http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?cid=3&id=210548&hb=2

আইনমন্ত্রীর গাড়ী বহরে হামলা - ইনকিলাব 
বিশেষ সংবাদদাতা : রাজধানীসহ সারাদেশেই জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা এখন বেপরোয়া। কৌশল পাল্টে পুলিশের উপর একের পর এক ঝটিকা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। জামায়াত-শিবিরের কাছে পুলিশ এখন অসহায়। এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের চেয়ে নিজেদের রক্ষা করতেই বেশি ব্যস্ত পুলিশ। বিএনপির মতো বড় রাজনৈতিক দলকে পূর্ব ঘোষিত নিয়মতান্ত্রিক কর্মসূচীতে মাঠে নামতে দেয়নি পুলিশ। সেখানে জামায়াত-শিবির গত কয়েকদিন ধরে সারাদেশে সহিংসতা চালালেও পুলিশ তাদের কেন নিবৃত্ত করতে পারছে না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার দিনে দুপুরে খোদ রাজধানীর ব্যস্ততম সড়কে আইনমন্ত্রীর গাড়ীতেও হামলা চালায় শিবির। একই সময় তাদের হামলা ও নাশকতার মুখে পড়ে একজন ট্রাফিক সার্জেন্টসহ তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পুলিশের মটরসাইকেল জ্বালিয়ে দেয়ার পাশাপাশি বেশ কিছু যানবাহনে ভাংচুর করে জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা। শিবিরের ক্যাডারদের চোরাগোপ্তা আক্রমণে পুলিশের মাঠ পর্যায়ের সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আইনমন্ত্রীর গাড়ীতে হামলার পর গতরাতে পুলিশ কমিশনার বেনজীর আহমেদ তার বাসায় যান। তিনি তার খোঁজ খবর নেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, শিবির ক্যাডাররা সারাদিন গোপনে বিচ্ছিন্নভাবে চলাফেরা করলেও আকস্মিক সংঘবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে সংহিস তা-ব চালাচ্ছে। পুলিশকে টার্গেট করে বোমা নিক্ষেপ, তাদের যানবাহনে অগ্নিসংযোগ, এমনকি তাদের কুপিয়ে জখম করে গায়ে আগুন ঢেলে দেয়ার চেষ্টা করছে। সশস্ত্র ক্যাডারদের এ মরণ কামড়ে পুলিশ প্রশাসন দিশেহারা হয়ে পড়েছে। তাদের ঠেকাতে দ্রুত কী ব্যবস্থা নেয়া যায় তা নিয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গত কয়েকদিন ধরে দফায় দফায় বৈঠক করছেন। রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে ফুট ও কার পেট্রোল বাড়ানো হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ও সড়কে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। এ ছাড়াও তল্লাশি অভিযান জোরদার করতে ব্যস্ততম সড়কগুলোতে ভ্রাম্যমাণ চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ গতকাল জামায়াতকে বিষধর সাপের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, এরা গর্তে লুকিয়ে থাকে। সুযোগ পেলে বের হয়ে এসে ছোবল দিয়ে আবার গর্তে ঢুকে পড়ে। বিশেষ বিশেষ মুহূর্তে তাদের দেখা যায়। মানবতাবিরোধী অপরাধের চলমান বিচার বানচাল করতে জামায়াত-শিবির দেশব্যাপী নৈরাজ্যকর অবস্থা সৃষ্টি করতে চাইছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট শামসুল হক টুকু গত রাতে দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, জামায়াত-শিবির সারাদেশেই পুলিশের উপর চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে। পুলিশ সাময়িকভাবে চোরাগোপ্তা হামলায় শিকার হলেও এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তখন আর এরা পালাবার পথ খুঁজে পাবে না। জামায়াত-শিবিরের নাশকতামূলক কর্মকা- কঠোর হস্তে দমন করার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে টুকু উল্লেখ করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, গত ৫ নভেম্বর সোমবার ও ৬ নভেম্বর মঙ্গলবার রাজধানীসহ সারাদেশে একযোগে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করার নাম করে পুলিশের উপর হামলা ও গাড়ী ভাংচুর করে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা। বিশেষ করে রাজধানীতে পুলিশের ওপর বেপরোয়া চড়াও হয় তারা। রাস্তাঘাটে গাড়ী ভাংচুরসহ অগ্নিসংযোগ করে। একইদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এদিকে মঙ্গলবার রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশে আরো ভয়ানক রূপ ধারণ করে শিবির। প্রকাশ্যে পুলিশের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপ করে। রাজশাহীতে পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নিয়ে সেটি দিয়েই পুলিশকে পিটিয়ে আহত করে। এছাড়া বগুড়া, খুলনা, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম, সিলেট, ফেনী, নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় পরিকল্পিতভাবে শিবির পুলিশের ওপর হামলা করে। তাছাড়া জয়পুরহাটে হরতাল চলাকালে গত সোমবার পুলিশের একজন কনস্টেবলকে কুপিয়ে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেয়ার চেষ্টা করে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মীরা। জনগণের বাধার মুখে তারা আগুন ধরাতে পারেননি। বেলা দুইটার দিকে সদর উপজেলার হিচমী বাজারে জয়পুরহাট-বগুড়া সড়কে এ ঘটনা ঘটে। আহত কনস্টেবল গোলাম মোস্তফাকে (৪৮) প্রথমে জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) আতাউর রহমান বলেন, গোলাম মোস্তফার হাত ও চোখের নিচের অংশ জখম হয়েছে। এর মধ্যে চোখের নিচের আঘাতটি গুরুতর। এ কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ৫ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় মাদ্রাসার ছাত্র বদিউজ্জামান নিহত হন। এর প্রতিবাদে ও নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে জয়পুরহাটে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডাকে শিবির।
জয়পুরহাটে পুলিশের ওপর শিবিরের হামলা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যারা এ কাজ করেছে, তাদের কোনোভাবেই ছাড় দেব না। দেশের প্রচলিত আইনে বিচার করে সর্বাত্মক শাস্তির নিশ্চয়তা প্রদান করা হবে। 
সূত্র জানায়, গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ানবাজারে সার্কফোয়ারা মোড়ে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে। অগ্নিসংযোগ করেছে পুলিশ সার্জেন্টের মটরসাইকেলে। ভাংচুর করে এটিএন বাংলার একটি গাড়ীসহ কয়েকটি যানবাহন। শিবির ক্যাডারদের হামলায় ট্রাফিক সার্জেন্ট আজিজুল, নায়েক শহিদুল ইসলাম ও কনস্টেবল শাহিন আহত হন। এদের মধ্যে সার্জেন্ট আজিজুলের মাথা ফেটে গেছে এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ গুরুতর জখম হয়েছে। শিবিরের ক্যাডাররা দিনদুপুরে ব্যস্ততম সড়কে তা-ব চালালেও তাদের কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। তবে তারা দলবলে চলে যাওয়ার পর সন্দেহভাজন ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 
তেজগাঁও থানা পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বিকাল পৌনে ৫টার দিকে ৫০/৬০ জনের ছাত্রশিবির নেতাকর্মী তেজগাঁও রেলষ্টেশনের পাশ দিয়ে মিছিল নিয়ে তেজতুরী বাজারের দিকে অগ্রসর হয়। তারা তেজগাঁও মহিলা কলেজের গলি হয়ে মিছিল নিয়ে ফার্মগেট এলাকায় বের হয়। তারা গলি দিয়ে প্রধান সড়কে বের হয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়। পিক আওয়ারে রাস্তা বন্ধ করে দেয়ায় মুহূর্তের মধ্যেই গোটা সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। এ সুযোগে তারা বেপরোয়া তা-ব চালায়। ছাত্রশিবিরের মিছিল দেখে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে শিবির কর্মীদের ধাওয়া করে। তখন মিছিলকারীরা সোনারগাঁও হোটেলের মোড়ে সার্ক ফোয়ারার দিকে ছুটে যায়। তারা সার্ক ফোয়ারার সামনে কর্তব্যরত ট্রাফিক সার্জেন্ট আজিজুলকে বেধড়ক মারধর করে এবং মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এরপর তারা পুলিশের নায়েক শহিদুল ও কনস্টেবল শাহিনকে বেধড়ক পিটিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়। 
পুলিশের তেজগাঁও জোনের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, কারওয়ান বাজার এলাকা থেকে মিছিলটি বের হয়। মিছিলকারীরা রাস্তা অবরোধ করে যানবাহন চলাচলে বাধা দিলে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। পরে তারা পুলিশ সার্জেন্টকে মারধর ও মটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ এবং কয়েকটি পাবলিক যানবাহনে ভাংচুর চালায়। শিবিরকর্মীরা পান্থপথ এলাকার বিভিন্ন গলির ভেতরে ঢুকে পড়ে। পুলিশ তাদের খুঁজে ওইসব গলিতে তল্লাশী শুরু করেছে। পরে আশপাশের এলাকা থেকে ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদিকে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনার সময় পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে। পরে তারা তা-ব চালিয়ে পালিয়ে গেলে পুলিশ তৎপর হয়ে ওঠে।
প্রত্যক্ষদর্শী সিএনজি অটোরিকশা চালক জাফর জানান, বিকেল পৌনে ৫টার দিকে ফার্মগেট থেকে কারওয়ান বাজার হয়ে সোনারগাঁও ক্রসিংয়ের দিকে ধেয়ে আসে কয়েকশ' শিবিরকর্মী। এ সময় তাদের কিছুটা পেছনে ছিল জনা ত্রিশেক পুলিশ। তাদের সামনেই শিবিরকর্মীরা একের পর এক গাড়ী ভাঙছে। কিন্তু এ সময় পুলিশ সদস্যরা নিরাপদ দূরত্বে দর্শকের ভূমিকা পালন করে।
ঘটনার অপর প্রত্যক্ষদর্শী ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল হাদিসও একই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেন, শত শত শিবিরকর্মী ইট-পাটকেল নিয়ে এগিয়ে আসছিলো। স্যার (আজিজুল ইসলাম) সোনারগাঁ মোড়ের ট্রাফিক কার্যালয়ের সামনে ছিলেন। তিনি মিছিল থেকে মোটরসাইকেলটি সরানোর চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু শিবিরকর্মীরা তার মাথা ফাটিয়ে দেয়। এরপর তাঁর মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। মিছিলের পেছনে থাকা পুলিশ সদস্যরা এ সময় তাদের বাধা দেয়নি বলে হাদিস মন্তব্য করেন। একই সময় আইনমন্ত্রীর গাড়ীতে হামলা চালাতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে তার এপিএস আকসির এম চৌধুরীর মাইক্রোবাসটি (ঢাকা মেট্রো চ-৫১-৪৪০৮) ভাঙচুর করা হয় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। এ সময় আইনমন্ত্রীর প্রটোকলের এক সদস্যও আহত হন। বিকাল ৫টার পর রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেল থেকে ফেরার পথে সার্ক ফোয়ারার কাছে লাঠিসোঁটা নিয়ে ১০/১৫ জনের একটি দল পূর্ব দিক থেকে আইনমন্ত্রীর গাড়ীতে হামলা চালায়। আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, হামলার ধরন দেখে মনে হয়েছে এটা জামায়াত-শিবিরের কাজ। এ হামলায় আমার কিছু না হলেও আমার এপিএসের গাড়ী ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। আহত হয়েছে প্রটোকলের এক সদস্য। আহত তিন পুলিশকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, কারওয়ান বাজারে তেজগাঁও মহিলা কলেজের গলি থেকে শিবিরের একটি মিছিল বের হয়, মিছিলকারীরা গাড়ী চলাচলে বাধা দিলে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। পুলিশের ধাওয়ার মুখে মিছিলকারীরা সার্ক ফোয়ারার সামনে এক সার্জেন্টের গাড়ীতে আগুন এবং কয়েকটি গাড়ী ভাংচুর করে। পুলিশের একটি গাড়ীতেও ওই সময় ঢিল ছোড়ে মিছিলকারীরা। ওই গাড়ীটি আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত গাড়ী বলে পুলিশ সদস্যরা জানিয়েছেন।
পুলিশ কর্মকর্তা বিপ্লব জানান, হামলায় পাঁচ থেকে ছয়জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ঘটনার পর পুলিশ সদস্যরা তৎপর হয়, পান্থপথ সংলগ্ন বিভিন্ন গলিতে অভিযানও শুরু করে। তাৎক্ষণিকভাবে ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে অতিরিক্ত উপকমিশনার বিপ্লব জানান। 
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, ট্রাইব্যুনালকে লক্ষ্য করে চূড়ান্তভাবে মাঠে নামতে বড়সড় প্রস্তুতি নিয়ে এগোচ্ছে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের ক্যাডাররা। তবে তারা বলছে, সরকারের নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকার-সমর্থকেরা তাদের কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে অথবা চোরাগোপ্তা হামলা চালাতে পারে এটা মাথায় রেখে পাল্টা হামলার প্রস্তুতি নিয়েই কর্মীদের রাজপথে নামানো হয়েছে। দলের স্বার্থে শহীদ হতেও তাদের নেতাকর্মীরা প্রস্তুত রয়েছে।
সূত্র জানায়, কথিত আন্দোলনের নামে একের পর এক পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে তাদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার পরিকল্পনা নিয়ে কয়েক মাস আগে থেকেই কাজ করছে শিবির। এ লক্ষ্যে দলের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মী বাছাই করে সাংগঠনিক নিয়মে তাঁদের দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। গত মে মাস থেকে শুরু করা এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে কর্মীদের ছোট ছোট দলে ভাগ করে মানসিকভাবে উদ্বুদ্ধ করা হয়। রাস্তায় নামলে পুলিশের নির্যাতনসহ সম্ভাব্য পরিস্থিতি সম্পর্কে তাঁদের ধারণা দেয়া হয়। কর্মীদের দীর্ঘ মেয়াদে কারাগারে থাকার মানসিক প্রস্তুতিও নিয়ে রাখতে বলা হয়েছে। 'অর্থ ও জীবন উৎসর্গ' করার মানসিকতা নিয়ে রাজপথে নামার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের কাছে একাধিক পুস্তিকাও বিতরণ করা হয়। এরই মধ্যে বেশ কিছু পুস্তিকাও উদ্ধার করে পুলিশ
বুধবার, ১৪ নভেম্বর ২০১২, ৩০ কার্তিক ১৪১৯, ২৮ যিলহজ ১৪৩৩



শেষ বিকেলে শিবিরের তাণ্ডব, দর্শক পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ১৩-১১-২০১২

  • রাজধানীর ফার্মগেট থেকে কারওয়ান বাজার হয়ে সোনারগাঁও মোড়ের দিকে মিছিল নিয়ে যাচ্ছেন কয়েক শ শিবিরকর্মী।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • মিছিলকারী অনেকের হাতে লাঠিসোঁটা।

    মিছিলকারী অনেকের হাতে লাঠিসোঁটা।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • মিছিলটি সোনারগাঁও মোড়ে আসার পরই লাঠি হাতে পুলিশের এক সদস্যের ওপর শিবিরকর্মীদের হামলা।

    মিছিলটি সোনারগাঁও মোড়ে আসার পরই লাঠি হাতে পুলিশের এক সদস্যের ওপর শিবিরকর্মীদের হামলা।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • সোনারগাঁও মোড়ে একপর্যায়ে পুলিশের ওপর শিবিরকর্মীদের অতর্কিত হামলা।

    সোনারগাঁও মোড়ে একপর্যায়ে পুলিশের ওপর শিবিরকর্মীদের অতর্কিত হামলা।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • সোনারগাঁও মোড়ে পুলিশ সার্জেন্টেদের ওপর শিবিরকর্মীদের হামলায় মোটরসাইকেলসহ মাটিতে পড়ে গেলে��

    সোনারগাঁও মোড়ে পুলিশ সার্জেন্টেদের ওপর শিবিরকর্মীদের হামলায় মোটরসাইকেলসহ মাটিতে পড়ে গেলেন তিনি।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • এর পরই মিছিলে অংশ নেওয়া কয়েকজন মোটরসাইকেলটিতে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছেন।

    এর পরই মিছিলে অংশ নেওয়া কয়েকজন মোটরসাইকেলটিতে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছেন।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • শিবিরকর্মীদের হামলায় আহত সার্জেন্ট আজিজুল ইসলামকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সহকর�

    শিবিরকর্মীদের হামলায় আহত সার্জেন্ট আজিজুল ইসলামকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সহকর্মীরা। পাশেই শিবিরের লাগিয়ে দেওয়া আগুনে জ্বলছে তাঁরই মোটরসাইকেলটি। পরে আজিজুল ইসলামকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • কারওয়ান বাজার এলাকায় পুলিশের ভ্যানটি ফেলা দেওয়া হচ্ছে।

    কারওয়ান বাজার এলাকায় পুলিশের ভ্যানটি ফেলা দেওয়া হচ্ছে।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

  • এর পরই পুলিশের ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে কয়েকজন দুর্বৃত্ত।

    এর পরই পুলিশের ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে কয়েকজন দুর্বৃত্ত।

    ছবি: সাজিদ হোসেন

1 2 3 4 5 6 7 8 9


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-11-13/news/305124

ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৩ নভেম্বর ২০১২, ২৯ কার্তিক ১৪১৯, ২৭ জিলহজ ১৪৩৩



Related:

wePvi †VKv‡Z gwiqv RvgvZ: ivRavbx‡Z K‡qK nvRvi wjd‡jU


SY©v gwb : hy×vciv‡ai wePvi evbPv‡j bqv †KŠkj wb‡q gwiqv n‡q gv‡V †b‡g‡Q RvgvZ-wkwei Pµ|  .........

http://www.bhorerkagoj.net/new/blog/2012/11/13/84196.php


Related:




অস্তিত্ব সংকটে পড়ে দিশেহারা জামায়াত http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Economics&pub_no=1060&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=0 Related:
বড় নাশকতার প্রস্তুতিগোলাম পরওয়ার গ্রেপ্তার, ঢাকায় কড়া নিরাপত্তা মাসুদুল আলম তুষার ও রেজোয়ান বিশ্বাস
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকাজ বিঘ্নিত করতে 'মোক্ষম ও কার্যকর' আঘাতের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত-শিবির। এ ক্ষেত্রে তারা রাজনৈতিক অবস্থান ও আদর্শগত বিরোধ থাকলেও গোপন আঁতাত করছে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে। শুধু হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ নয়- তাদের বড় ধরনের নাশকতার প্রস্তুতি রয়েছে বলে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন। গোয়েন্দা... বিস্তারিত
সরকারি কোয়ার্টারে শিবিরের আস্তানা নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর তেজগাঁও ও আগারগাঁও থানা এলাকা থেকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ২৩ কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ককটেল ও সরকারবিরোধী লিফলেট। তাঁদের মধ্যে ১৪ জনকে একটি সরকারি বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল সোমবার দুপুরে ঢাকা মহানগর জনসংযোগ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তারকৃতদের হাজির... বিস্তারিত
সন্দেহ বাড়ছে বিএনপিতে মোশাররফ বাবলু
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের শরিক দল জামায়াতে ইসলামীর প্রতি সন্দেহ বাড়ছে প্রধান বিরোধী দলের। একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার থেকে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের বাঁচানোর লক্ষ্যে সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে জামায়াত নির্বাচনে যেতে পারে বলে কথা উঠেছে বিএনপিতে। নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন...বিস্তারিত

Also Read:
Rvgvqv‡Zi †Mvcb Z_¨ cywj‡ki nv‡Z

http://www.amadershomoy2.com/content/2012/11/13/news0915.htm


wkwei †_‡KB DrcwË Rw½

`‡j †fov‡bvi KvR ïi" wkïKvj †_‡KB

http://www.amadershomoy2.com/content/2012/11/13/news0922.htm


মঙ্গলবার, ১৩ নভেম্বর ২০১২, ২৯ কার্তিক ১৪১৯
যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচালে জামায়াত শিবিরকে নির্দেশ
সারাদেশে নাশকতার ছক, ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে সশস্ত্র ক্যাডারদের হামলা ॥ গ্রেফতার ২৩
মঙ্গলবার, ১৩ নভেম্বর ২০১২, ২৯ কার্তিক ১৪১




পুলিশকে কুপিয়ে জখম, শরীরে আগুন লাগানোর চেষ্টা

জয়পুরহাট প্রতিনিধি | তারিখ: ১২-১১-২০১২

http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-11-12/news/304883



Rvgvqv‡Zi lohš¿ cÖwZnZ Ki"b

cÖevmx evOvwj‡`i hy³ wee„wZ

http://www.amadershomoy2.com/content/2012/11/13/news0917.htm






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___