Banner Advertiser

Sunday, February 17, 2013

[mukto-mona] JAMAT FACING PROSECUTION !!!!



সংসদে আইন পাস॥ এবার যুদ্ধাপরাধী হিসেবে জামায়াতের বিচার হবে
কাদের মোল্লার রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীমকোর্টে আপীল শীঘ্রই
সংসদ রিপোর্টার ॥ স্বাধীনতার ৪২ বছর পর স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীর বিচারের পথ খুলে দিল জাতীয় সংসদ। যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তির পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য সংগঠনকেও বিচার আওতায় আনা হচ্ছে। সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি নয়, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ, বাদী ও বিবাদীপক্ষ সর্বোচ্চ আদালতে কেবলমাত্র আপীল করতে পারবে।
তরুণ প্রজন্মের গণজাগরণ মঞ্চ থেকে উত্থাপিত প্রধান দাবির প্রতি সংহতি প্রকাশ করে উপরোক্ত বিধানগুলো সন্নিবেশিত করে রবিবার জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়েছে বহুল আলোচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধন) বিল ২০১৩। বিলটি পাসের ফলে সংগঠন হিসেবে জামায়াতকে বিচারের আওতায় আনতে আর কোন আইনগত বাধা থাকল না। আগে প্রতিটি বিলের বিরোধিতা করে বিএনপি জনমত যাচাই-বাছাইয়ের প্রস্তাব দিলেও রবিবার তরুণ প্রজন্মের গণজাগরণের বিষয়টি মাথায় রেখে পাস হওয়া আলোচিত এ বিলটির বিরোধিতা করে কোন প্রস্তাব দেয়নি। এমনকি জামায়াতের দু'জন সংসদ সদস্যও বিলের বিরোধিতা করে দেননি কোন প্রস্তাব।
বিলটি পাস হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী ও মিরপুরের কসাই বলে খ্যাত আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের ঘোষিত যাবজ্জীবন রায়ের বিরুদ্ধে আগামী ২/১ দিনের মধ্যেই সর্বোচ্চ আদালতে (সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগ) আপীল করার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া যুদ্ধাপরাধীদের দায়ে বিচারাধীন রাজাকার শিরোমণিদের পাশাপাশি স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলামসহ যে সব সংগঠন মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিল সে সব সংগঠনকেও অচিরেই বিচারের মুখোমুখি করা হবে।
স্বাধীনতাকামী কোটি জনগণের প্রাণের দাবি অনুযায়ী বিলটি পাস হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীসহ মহাজোটের সব সংসদ সদস্য প্রায় এক মিনিট টেবিল চাপড়িয়ে অভিনন্দন জানান। সংসদে পাস হওয়া নতুন আইনটি ২০০৯ সালের ১৪ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। পাস হওয়া বিলের বিধান অনুযায়ী, ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষ, বাদী ও বিবাদীপক্ষ শুধু আপীল করতে পারবে। এ ছাড়া ৩০ দিনের মধ্যে আপীল এবং ৬০ দিনের মধ্যে আপীল নিষ্পত্তির সময়সীমা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।
সংসদে অনুপস্থিত থাকলেও ইতোপূর্বে সংসদে উত্থাপিত প্রায় প্রতিটি বিলেরই বিরোধিতা করে বিএনপি-জামায়াতের একাধিক সংসদ সদস্য জনমত যাচাই-বাছাই ও সংশোধনী প্রস্তাব দিয়েছিল। রবিবার সংসদে পাস হওয়া ওয়াক্ফ (সম্পত্তি হস্তান্তর ও উন্নয়ন) বিশেষ বিধান বিলেও বিএনপির ১২ জন্য সংসদ সদস্য জনমত যাচাই-বাছাই ও সংশোধনীর প্রস্তাব দেন। অন্যদিকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের লক্ষ্যে পাস হওয়া আলোচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) (সংশোধন) বিলে বিএনপির কোন সংসদ সদস্য বিরোধিতা করে কোন জনমত যাচাই-বাছাই বা সংশোধনী প্রস্তাব আনেননি।
স্পীকার এ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে বিকেল সাড়ে ৪টায় সংসদ অধিবেশন শুরু হয়। বিএনপি-জামায়াতের সংসদ সদস্যরা ছাড়া বাকি মহাজোটের প্রায় সব আসনই ছিল পরিপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মহাজোটের অধিকাংশ সিনিয়র নেতাই ছিলেন উপস্থিত। আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ জাতীয় সংসদে বহুল আলোচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) (সংশোধন) বিলটি পাসের জন্য উত্থাপন করলে টেবিল চাপড়িয়ে মহাজোটের সব সংসদ সদস্য আইনমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বিলের ৩ ধারায় দুটি সংশোধনী এনে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধে ব্যক্তির পাশাপাশি সংগঠন হিসেবে জামায়াতেরও বিচারের প্রস্তাব দিলে মহাজোটের সব সংসদ সদস্য টেবিল চাপড়িয়ে তাতে সমর্থন জানান। রাশেদ খান মেনন বলেন, যুদ্ধাপরাধ কেবল ব্যক্তির বিষয় নয়, এর সঙ্গে সংগঠনও জড়িত। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালীন কয়েকটি সংগঠন রাজাকার-আলবদর সৃষ্টি করে গণহত্যা চালিয়েছে, যুদ্ধাপরাধ করেছে। এখন পর্যন্ত স্বাধীনতার বিরোধিতা ও যুদ্ধাপরাধের দায় স্বীকার করে এসব সংগঠন জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেনি।
সংশোধনী প্রস্তাব এনে তিনি আরও বলেন, সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীতেও যুদ্ধাপরাধের দায়ে ব্যক্তির পাশাপাশি সংগঠনকেও বিচারের আওতায় আনার বিধান রয়েছে। তাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে ব্যক্তির পাশাপাশি জড়িত সংগঠনগুলোকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে। আর ট্রাইব্যুনালের দুটি রায়েও জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার প্রমাণ হয়েছে। তাই ব্যক্তির পাশাপাশি সংগঠনকেও বিচারের আওতায় আনার জন্যই আমি এ সংশোধনীটি এনেছি।
এ সময় স্পীকার এ্যাডভোকেট আবদুল হামিদও বলেন, সংবিধানের ৪৭ (৩) অনুচ্ছেদেই যুদ্ধাপরাধের দায়ে ব্যক্তির পাশাপাশি সংগঠনেরও বিচারের বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। সংবিধানের এ বিধানটি আইনমন্ত্রী দেখতে পারেন।
মহাজোটের বিপুল সংখ্যক সংসদ সদস্যের সমর্থনের মুখে আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ জবাব দিতে উঠে রাশেদ খান মেননের সংশোধনী প্রস্তাবটি গ্রহণ করা মাত্রই পুরো সংসদের চিত্র পাল্টে যায়। তুমুল হর্ষধ্বনি আর টেবিল চাপড়িয়ে আইনমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান সংসদ সদস্যরা। এ সময় আইনমন্ত্রী বলেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর জার্মানিতে ব্যক্তির পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধের জন্য নাৎসি পার্টিকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছিল। সংগঠনটির সঙ্গে জড়িতদেরও বিচারে শাস্তি হয়েছে।
আইনমন্ত্রীও সংবিধানের ৪৭ (৩) অনুচ্ছেদে ব্যক্তির পাশাপাশি সংগঠনকেও বিচারের আওতায় আনার বিধান থাকার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, সংবিধানেই রয়েছে যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত সংগঠনেরও বিচারের ক্ষেত্রে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না। তাই রাশেদ খান মেননের আনীত সংশোধনীটি আমি গ্রহণ করছি। এর পর স্পীকার বিলটি পাসের জন্য ভোটে দিলে গগনবিদারী 'হ্যাঁ' সেøাগানে পুরো সংসদ অধিবেশন প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। ভোটের সময় একজনও 'না' বলেননি। ফলে বিলটি স্পীকার সর্বসম্মতিক্রমে পাসের ঘোষণা দেয়া মাত্রই প্রধানমন্ত্রীসহ মহাজোটের সব সংসদ সদস্য প্রায় এক মিনিট ধরে টেবিল চাপড়িয়ে ও প্রবল হর্ষধ্বনি দিয়ে স্বাধীনতার ৪২ বছর পর জামায়াতে ইসলামীকে বিচারের আওতায় এনে পাস হওয়া বিলে সমর্থন জানান।
পাস হওয়া বিলের ২১ (২) উপধারায় বলা হয়েছে, সরকার অথবা বাদী-বিবাদী পক্ষ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের খালাস কিংবা দ-াদেশের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আপীল করতে পারবে। ২০০৯ সালের যেদিন থেকে আইনটি সংশোধন হয়েছিল, সেদিন থেকে নতুন আইনটি কার্যকর হবে। ট্রাইব্যুনালে রায় ঘোষণার ৩০ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ আদালতে আপীল করতে হবে। এ ছাড়া ২১ (৫) উপধারা অনুযায়ী, আপীল করার সময়ই আপীলকারীকে সমুদয় দলিল, দস্তাবেজ, ডকুমেন্ট সর্বোচ্চ আদালতে দাখিল করতে হবে।
মূল বিলের ২১ (৪) উপধারায় উল্লেখ ছিল, আপীল আবেদন দাখিলের ৪৫ দিনের মধ্যে আপীল বিভাগকে তা নিষ্পত্তি করতে হবে। তবে প্রয়োজনে আরও ১৫ দিন সময় বাড়ানো যেতে পারে। বিলে সংশোধনী এনে পাস হওয়া চূড়ান্ত বিলে উল্লেখ রয়েছে, আপীল দায়েরের পরবর্তী ৬০ দিনের মধ্যে আপীল নিষ্পত্তি করতে হবে।
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সংসদে পাস হওয়া বহুল আলোচিত আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) (সংশোধন) আইনটি রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমানের অনুমোদনের জন্য দ্রুত বঙ্গভবনে পাঠানো হবে। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর গেজেট আকারে প্রকাশিত হবে। ট্রাইব্যুনালের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আইনটির গেজেট হাতে পাওয়া মাত্রই কাদের মোল্লার রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আপীল করা হবে। একই সঙ্গে সংগঠন হিসেবে জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দলকে বিচারের আওতায় আনার কার্যক্রম শুরু করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ৫ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী ও মিরপুরের কসাইখ্যাত আবদুল কাদের মোল্লাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদ-াদেশ দেন। ৬টি অভিযোগের মধ্যে একটিতে কাদের মোল্লাকে খালাস দেয়া হয়। গুরুদ-ের পরিবর্তে রাজাকার শিরোমণি কাদের মোল্লার লঘুদ- মেনে নিতে পারেনি দেশের তরুণ সমাজ।
ওই রায়ের দিন থেকেই কাদের মোল্লার সর্বোচ্চ শান্তি ফাঁসির দাবিতে শাহবাগসহ সারাদেশে দেশের তরুণ সমাজ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। টানা এগারো দিন যাবত গণজাগরণ মঞ্চ থেকে প্রতিবাদ-সমাবেশের ঢেউ যেন গোটা দেশেই আছড়ে পড়েছে। সারাদেশেই সব শ্রেণী-পেশার মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে রাজপথে নামলে এ অবস্থায় সরকার বিদ্যমান আইনের ২১ ধারায় সংশোধনীর সিদ্ধান্ত নেয়। আগের আইনে কাদের মোল্লার যে একটি অভিযোগে খালাস পেয়েছে, ওই একটিমাত্র পয়েন্টে সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগে আপীল করার বিধান ছিল রাষ্ট্রপক্ষের। বর্তমানে আনীত বিলটি পাস হওয়ায় দ-াদেশ বা খালাস উভয়ের ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রপক্ষ রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করতে পারবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণসংবলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সব নাগরিককে আইনের সমান আশ্রয় লাভের যে অধিকার দেয়া হয়েছে, ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করার ক্ষেত্রে ২১ (১) ধারায় তা প্রতিফলিত হয়নি। সে জন্য ট্রাইব্যুনালের বিচারের ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণে আইনে সমান সুযোগ নিশ্চিত করা প্রয়োজন। এ কারণে ২১ (২) ধারা সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। দ-িত ব্যক্তির আপীলের জন্য ২১ (১) উপধারায় ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তি দ্রুত বিচার লাভের অধিকারী। এ কারণে সংশোধনীতে আপীল নিষ্পত্তির মেয়াদ নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন প্রণীত হয়। এ আইনের অধীনে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়। বর্তমান সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণে ২০০৯ সালের ১৪ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ আইন, ২০০৯ প্রথম দফায় সংশোধন করা হয়। ওই সংশোধনীতে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে আপীলের সুযোগ ছিল না। বুধবার সংসদে পাস হওয়া বিলের সংশোধনীতে উভয় পক্ষের আপীলের সমান সুযোগ রাখা হয়েছে।
যেসব দল স্বাধীনতাবিরোধী ॥ মেজর (অব) সিদ্দিক সালিকের লেখা 'উইটনেস টু সারেন্ডার' বইতে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালীন যেসব রাজনৈতিক দল বা সংগঠন স্বাধীনতার বিরোধিতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- গোলাম আযমের নেতৃত্বাধীন জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, মাওলানা ফরিদউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বাধীন নেজামে ইসলামী পার্টি, সবুর খানের নেতৃত্বাধীন মুসলিম লীগ, ফজলুল কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন কনভেনশন মুসলিম লীগ ও খাজা খয়ের উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন কাউন্সিল মুসলিম লীগ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালস সংশোধন বিল সংসদে পাস হওয়ায় এসব স্বাধীনতাবিরোধী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনকে বিচারের মুখোমুখি করতে আইনগত কোন সমস্যা নেই।
ওয়াক্ফ সম্পত্তি বিশেষ বিধান বিল পাস ॥ আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) (সংশোধন) বিল ছাড়াও রবিবার জাতীয় সংসদে ওয়াক্ফ (সম্পত্তি হস্তান্তর ও উন্নয়ন) বিশেষ বিধান বিল কণ্ঠভোটে পাস হয়েছে। আইসিটি বিলে বিরোধিতা না করলেও ওয়াক্ফ সম্পত্তি বিলে বিএনপির ১২ সংসদ সদস্য জনমত যাচাই-বাছাই ও সংশোধনী প্রস্তাব আনলেও অনুপস্থিতির কারণে প্রস্তাবগুলো নাকচ হয়ে যায়।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী এ্যাডভোকেট মোঃ শাহজাহান মিয়া বিলটি পাসের জন্য প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিলটি পাসের ফলে ওয়াক্ফ সম্পত্তির অপদখল হ্রাস পাবে, হস্তান্তরের পদ্ধতি অধিকতর স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক হবে এবং আধুনিক ও উন্নততর ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ওয়াক্ফ সম্পত্তি বআপক উন্নয়ন সাধন ও আয়বর্ধন সম্ভব হবে বলে এবং নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে।



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___