Banner Advertiser

Friday, March 15, 2013

[mukto-mona] ছাত্রশিবির ও হিযবুত মিলে গঠিত উগ্র মৌলবাদী সংগঠন আনসার উল্লাহ বাংলা টিম



ছাত্রশিবির ও হিযবুত মিলে গঠিত  উগ্র মৌলবাদী সংগঠন আনসার উল্লাহ বাংলা টিম

ঢাকা, ১৪ মার্চ ২০১৩ (বিডিএনএন২৪) :- বহুল আলোচিত ব্লগার ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ রাজীব হায়দার শোভন হত্যার ঘটনায় সদ্য প্রকাশ পাওয়া আনসারউল্লাহ বাংলা টিম নামের উগ্র মৌলবাদী সংগঠনটি নিষিদ্ধ আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন হিযবুত তাহ্রীরের মাধ্যমে সৃষ্টি। সংগঠনের নেতাকর্মীরাও ছাত্রশিবির ও হিযবুত তাহ্রীরের সদস্য। সংগঠনটি মূলত হিযবুত তাহ্রীরেরই অপর একটি শাখা। উগ্র মৌলবাদী সংগঠনটির পাঠচক্র নামে একটি মহিলা শাখাসহ ৮টি শাখার অস্তিত্ব তথ্য জানা গেছে। পাঠচক্রে নাশকতা চালানোর লক্ষ্যে গোপন বৈঠকের বিষয়টি প্রকাশ পেয়ে যাওয়ায় পাঠচক্রের নাম পরিবর্তন করে আরবী শব্দ অনুযায়ী 'হলকা' দেয়া হয়। জেএমবি, হুজি ও হিযবুত তাহ্রীরের পর সদ্য প্রকাশ পাওয়া আনসারউল্লাহ বাংলা টিম নামের উগ্র মৌলবাদী সংগঠনের পেছনেও জামায়াত-শিবিরের মদদ রয়েছে বলে তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা।

প্রেক্ষাপট ॥ গত ৫ ফেব্রুয়ারি জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদ- প্রদানের সূত্র ধরে যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ব্লগাররা রাজধানীর শাহবাগে গড়ে তোলেন গণজাগরণ মঞ্চ। মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছিলেন ব্লগার ইঞ্জিনিয়ার আহমেদ রাজীব হায়দার শোভন। প্রথম থেকেই এমন মঞ্চের সরাসরি বিরোধিতা করছে জামায়াত-শিবির ও উগ্র মৌলবাদী সংগঠনগুলো। রাজীবের ব্লগে পরিকল্পিতভাবে ইসলাম ও মহানবী (সা) সম্পর্কে কুৎসা রটানো হয়।

ত ১৫ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮টার দিকে পরিকল্পিতভাবে রাজধানীর পলœবী থানাধীন পলাশনগরের ৫৬/৩ নম্বর নিজ বাড়ির সামনেই রাজীবকে (৩৭) জবাই করে ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়। রাজীবের জানাজায় ইমামতীকারীকেও হত্যার হুমকি দেয়া হয়। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকার একটি মেস থেকে ইমামকে হুমকিদাতা শফিউর রহমান ফারাবীকে গ্রেফতার করে হাটহাজারী থানা পুলিশ। পুলিশ জানায়, ফারাবী ২০০৫-২০০৬ শিক্ষাবর্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন তিনি ছাত্র-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ছাত্রশিবিরের নির্দেশে ফারাবী নিষিদ্ধ আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন হিযবুত তাহরীরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হন। তবে গ্রেফতার এড়াতে ফারাবী কোন সময়ই হিযবুত তাহ্রীরের র্কর্মী হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিতেন না। নিষিদ্ধ জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে ২০১০ সালে তিনি একবার গ্রেফতারও হয়েছিলেন। জামিনে মুক্তি পেয়ে গ্রেফতার এড়াতে আবার তিনি ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন।

রাজীব হত্যাকারীদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী
ফারাবীর তথ্যমতে, গত ১ মার্চ রাজীব হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে রাজধানীর বনানীর বেসরকারী নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ ছাত্র ফয়সাল বিন নাঈম ওরফে দীপ (২২), মাকসুদুল হাসান ওরফে অনিক (২৩), এহসান রেজা ওরফে রুম্মন (২৩), নাইম শিকদার ওরফে ইরাদ (১৯) ও নাফিস ইমতিয়াজকে (২২) গ্রেফতার করে মামলাটির তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা রাজীবকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দেন। জবানবন্দীতে তারা রাজীবকে বড় ভাইদের নির্দেশে হত্যা করা হয়েছে বলে স্বীকার করেন। গ্রেফতারকৃতরা হিযবুত তাহ্রীরের সদস্য বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পারে গোয়েন্দারা।

জঙ্গী সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর গঠনের আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট 
১৯৫৩ সালে পূর্ব জেরুজালেমের সাবেক বিচারক তাকিউদ্দিন আল-নাবানী হিযবুত তাহরীর গঠন করেন। পরে জেরুজালেমের প্রধান মুফতি এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসীদের সহযোগী শেখ হাজী আমিন আল হোসাইনীর উগ্র মতবাদ দ্ধারা সংগঠনটি প্রভাবিত হয়। সংগঠনটি বিশ্বে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যে সশস্ত্র সংগ্রামের পথ বেছে নেয়। ২০০২ সালে ডেনমার্কে ইহুদী দেখামাত্র হত্যার ঘোষণা দিয়ে লিফলেট বিতরণ করে। ২০০৩ সালে তেলআবিবে এক মদের দোকানে বোমা হামলা চালিয়ে ৩ জনকে হত্যা, ২০০৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানে মার্কিন ও ইসরাইলী দূতাবাসে আত্মঘাতী বোমা হামলা, ২০০৪ সালে তাজিকিস্তানের তাসখন্দ এলাকায় বোমা হামলা করে ৪৭ জনকে হত্যার জন্য সংগঠনটিকে দায়ী করা হয়। এমনকি আল কায়েদা, তালেবান ও বৈশ্বিক জিহাদের জন্য কর্মী সংগ্রহের কাজের সঙ্গে হিযবুত তাহরীর জড়িত বলে আন্তর্জাতিকভাবে অভিযোগ ওঠে। ২০০৮ সালে পাকিস্তানে হিযবুত তাহরীর নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়।

বাংলাদেশে হিযবুত তাহ্রীর গঠনের প্রেক্ষাপট 
বাংলাদেশে দলটির কার্যক্রম শুরু করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. সৈয়দ গোলাম মাওলা। তিনি নব্বই দশকের শেষ দিকে কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে লন্ডন যান। সেখানে সংগঠনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ব্রিটিশ গোয়েন্দারা তাঁকে একবার গ্রেফতারও করেছিল। ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের কঠোর নজরদারির মুখে তিনি লন্ডনের নাগরিকত্ব লাভ করেও সেখানে বসবাস করতে পারেননি। দেশে ফিরে পুরনো কর্মস্থল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। ২০০২ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে হিযবুত তাহ্রীরের বাংলাদেশ শাখা গঠনের চেষ্টা শুরু করেন। চেষ্টার এক পর্যায়ে যোগাযোগ গড়ে ওঠে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ'র শিক্ষক অধ্যাপক ড. মহিউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের অর্থায়নে পরিচালিত এনজিও এ্যাকশন এইডের পলিসি এনালিস্ট শেখ তৌফিকসহ বেশ কিছু দেশী-বিদেশী এনজিও এবং সমমনা সরকারী-বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রদের সঙ্গে।

হিযবুত তাহ্রীরের কমিটি গঠন: বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০২ সালে একটি এনজিওর উত্তরা অফিসেই হিযবুত তাহরীরের ১৩ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়। কমিটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মহিউদ্দিন আহমেদকে প্রধান সমন্বয়কারী ও মুখপাত্র, কাজী মোরশেদুল হককে যুগ্ম সমন্বয়কারী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. সৈয়দ গোলাম মাওলাকে সিনিয়র উপদেষ্টা, এ্যাকশন এইডের পলিসি এনালিস্ট শেখ তৌফিককে রাজনৈতিক উপদেষ্টা, প্রিন্সিপাল মাওলানা মামুনুর রশীদকে গণসংযোগ সচিব, অধ্যাপক মুস্তফা মিনহাজকে মিডিয়া ও প্রচার সচিব ও সাখাওয়াত হোসেন, মামুনুর রশীদ আনসারী, আহাম্মদ জামান, ডা. সাঈদ, মনির হোসেন, ডা. গোলাম মোস্তফা ও শাহজালাল মিয়াকে কার্যকরী সদস্য করা হয়।

হিযবুত তাহ্রীরের কর্মতৎপরতা শুরু
কেন্দ্রীয় কমিটি ২০০৩ সালের ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক গোল টেবিল বৈঠকে বাংলাদেশে দলটির আনুষ্ঠানিক কার্যকম চালুর ঘোষণা দেয়। এক মাস পর মার্চ থেকেই সংগঠনটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। এদিকে হিযবুত তাহ্রীরে যোগ দেয়ার পর এ্যাকশন এইড নামের এনজিওর চাকরিটি ছেড়ে দেন শেখ তৌফিক। তিনি ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করে রাজধানীর বনানীস্থ বেসরকারী নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। তিনি সংগঠনটির নীতি গবেষণা কেন্দ্রের ট্রাস্টি এবং রাজনৈতিক উপদেষ্টা। পরবর্তীতে তিনি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার প্রায় সব পাবলিক ও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে হিযবুত তাহ্রীরের স্থায়ী আস্তানা গড়ে তুলেন।

হিযবুত তাহ্রীরের ১৩ আস্তানা এবং জামায়াত-শিবির কানেকশন
সংগঠনের কার্যক্রম শুরুর পর দলীয় কার্যালয় স্থাপন জরুরী হয়ে পড়ে। এ সময় হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে ছাত্রশিবিরের যোগাযোগ হয়। ছাত্রশিবির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন ২৩৪ নম্বর নিউ এলিফ্যান্ট রোডের খায়রুন্নেসা ভবনে তাদের নিজস্ব স্থায়ী আস্তানায় হিযবুত তাহ্রীরকে দলীয় কার্যক্রম চালানোর জন্য স্থায়ীভাবে অফিস খুলে দেয়। পরবর্তীতে পুরানা পল্টনের ৫৫/এ এএইচএম সিদ্দিক ম্যানশনের পঞ্চম তলায় হিযবুত তাহরীর প্রধান কার্যালয় স্থাপন করা হয়। প্রধান কার্যালয় স্থাপনে সহায়তা করে জামায়াত-শিবির। জামায়াত-শিবিরের কার্যক্রম পুরানা পল্টন কেন্দ্রিক বিধায় হিযবুত তাহ্রীরকেও পুরানা পল্টনে স্থায়ীভাবে প্রধান কার্যালয় স্থাপন করে দেয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটসহ সব পাবলিক ও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে হিযবুত তাহরীর কার্যক্রম শুরু করে। রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গড়ে তোলা হয় ১৩টি আস্তানা। এরমধ্যে ৫টিতে নিয়মিত গোপন বৈঠক চলত। বাকি ৮টির নাম দেয়া হয়েছিল পাঠচক্র। হিযবুত তাহ্রীরের মোহাম্মদপুরের একটি বাড়ি থেকে মূল কার্যক্রম চালাত। সদ্য প্রকাশ পাওয়া আনসারউল্লাহ বাংলা টিম সম্পর্কে প্রকাশিত তথ্যেও মোহাম্মদপুরের একজন শায়খকে উগ্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা মান্য করে বলে তথ্য বের হয়েছে। মোহাম্মদপুরের একটি মসজিদে মাঝে মাঝে হিযবুত তাহ্রীরের নেতাকর্মীরা একত্রিত হতো। অপর আস্তানাগুলোর মধ্যে রয়েছে, মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার টয়োটা বিল্ডিংয়ের পাশের ১২০/বি নম্বর ভবন, মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের এ ব্লকের ১ নম্বর সড়কের ১০৯ নম্বর বাড়ি ও উত্তরার শাহজালাল এ্যাভিনিউয়ের ৪ নম্বর সেক্টরের ৪৬ নম্বর বাড়ি।

আনসারউল্লাহ বাংলা টিমের ৮ আস্তানা ॥ পাঠচক্র নাম দেয়া হিযবুত তাহ্রীরের ৮টি আস্তানাতেই গড়ে ওঠে আনসারউল্লাহ বাংলা টিম। হিযবুত তাহ্রীর নিষিদ্ধ হওয়ার পর এ নামে তারা সংগঠিত হওয়া শুরু করে। এর একটি রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বাকি আস্তানাগুলোর মধ্যে ধানমন্ডি ২৭ নম্বর রোড়ের অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ধানমন্ডির ১৫ নম্বর সড়কের ৯/এ নম্বর বাড়ির এআইবিটির তৃতীয় তলার মহিলা টিম, বনানীর বেসরকারী নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হিযবুত তাহ্রীরের জঙ্গীরা প্রতি মঙ্গলবার বিকেলে বনানী বাজারের পাশের বনানী মসজিদে একত্রিত হত। খিলগাঁও চৌধুরী পাড়ার বি/৩৯১ নম্বর বাড়িতে সোমবার জঙ্গীরা বৈঠকে বসত। ডেমরা ও যাত্রাবাড়ী এলাকার জঙ্গীরা নয়াপাড়া দনিয়া পোস্ট অফিসের পাশের গলির ৪৭১ নম্বর চৌধুরী ভিলায় ও মিরপুুর ২ নম্বর সেকশনের বড়বাগের ৬/এ নম্বর বাড়ি ও পল্লী শিশু ফাউন্ডেশনে মাঝে মাঝে একত্রিত হতো। এসব আস্তানায় জঙ্গীদের হাল্কা শারীরিক কসরত, মানসিকভাবে সাহসী করতে নানা বয়ান ও নতুন কর্মী সংগ্রহ করার কাজ চলত। এ আটটি পাঠচক্র থেকেই পরবর্তীতে আনসারউল্লাহ বাংলা টিম নামের সংগঠন গড়ে ওঠে।

জঙ্গী সংগঠনগুলোর সঙ্গে হিযবুত তাহ্রীরের যোগাযোগ ॥ আন্তর্জাতিক এ জঙ্গী সংগঠনটি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, খেলাফত আন্দোলন, ইসলামী আন্দোলন, মুসলীম লীগ, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, ইসলামিক ডেমোক্রেটিক পার্টি, হুজি, জেএমবি, লস্কর-ই-তৈয়বা, জইশ-ই-মোস্তফা, কামতাপুর লিবারেশন ফ্রন্ট, আসিফ রেজা কমান্ডো ফোর্সসহ বহু দেশী-বিদেশী উগ্র ও জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তোলে।

বিশেষ একটি গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, জামায়াতের প্রত্যক্ষ মদদে জেএমবি ও হুজি সৃষ্টি হয়। এ দু'টি দল নিষিদ্ধ হলে জামায়াত আন্তর্জাতিক মানের জঙ্গী সংগঠন হিযবুত তাহ্রীর গঠনে মদদ যোগায়। হিযবুত তাহ্রীরের নেতাকর্মীদের শতকরা প্রায় ৭৫ ভাগই ছাত্রশিবিরের সদস্য। পরবর্তীতে হিযবুত তাহ্রীরের মাধ্যমেই গড়ে উঠে আনসারউল্লাহ বাংলা টিম নামের উগ্র মৌলবাদী সংগঠনটি। দেশের সব জঙ্গী ও উগ্র মৌলবাদী সংগঠনকে জামায়াত আর্থিক ও রাজনৈতিকভাবে এবং আর্দশিকভাবে উদ্বুদ্ধ করে থাকে। এদেশে জঙ্গীবাদ বিস্তার লাভ করার ক্ষেত্রে জামায়াত খোলস হিসেবে কাজ করে থাকে। খোলসের ভেতরে জামায়াত একের পর এক গড়ে তুলেছে জঙ্গী ও উগ্র মৌলবাদী সংগঠন। সদ্য প্রকাশ পাওয়া আনসারউল্লাহ বাংলা টিম নামের উগ্র সংগঠনটি তারই একটি।

http://khabor.com/news/2013/03/14/201302999902275230444122.htm

নানা ব্যানারে উগ্রপন্থী ধর্মান্ধদের মাঠে নামাচ্ছে জামায়াত

ঢাকা, ১৪ মার্চ (বিডিএনএন২৪) :- দেশের বিভিন্নস্থানে 'হেফাজতে ইসলাম' 'মুফাসিরিন উলামায়ে কেরাম', 'পীর ...।

http://khabor.com/news/2013/03/14/201302999902275230444124.htm

দেশে নতুন উগ্রপন্থী গোষ্ঠী 'আনসারুল্লাহ বাংলা টিম' সক্রিয়

http://khabor.com/news/2013/03/13/201302999902275230444077.htm

"বাংলাদেশী আমেরিকান এসোসিয়েসেশানের ব্যনারে" জ্যকসান হাইটসে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন

http://khabor.com/news/2013/03/15/201302999902275230444148.htm






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___