যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ ত্যাগ করুন
খালেদা জিয়ার প্রতি গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বান
আসিফুর রহমান সাগর
উত্তরার গণজাগরণ মঞ্চের মহাসমাবেশ থেকে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ ত্যাগ করার আহ্বান জানানো হয়েছে। গতকাল রবিবার বিকালে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনি মুক্তিযোদ্ধা মেজর জিয়াউর রহমানের স্ত্রী। আপনার কাছে যুদ্ধাপরাধীদের দায়ে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দল জামায়াত-শিবিরের পক্ষ ত্যাগ করার আহ্বান জানাই।
তিনি আরো বলেন, বর্তমান প্রজন্ম একটি অহিংস আন্দোলন করে চলেছে। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াত-শিবির সারাদেশে সহিংসতার মধ্য দিয়ে আমাদের আন্দোলনকে দমাতে চাইছে। আমরা রগকাটা, সন্ত্রাসী, যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি আর জামায়াত-শিবির হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ওপর আক্রমণসহ সারাদেশে ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে।
ইমরান বলেন, আমরা ধর্মের নামে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রাজনৈতিক দল জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে। কিন্তু কোন ধর্মের বিরুদ্ধে নই। আমাদের শ্লোগান 'ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার।' সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, আর কালক্ষেপণ নয়। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করুন। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার বিকল্প নেই। কেননা, তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদেরও আক্রমণ শুরু করেছে। কয়েকদিনে বেশ কয়েকজনের হত্যার ঘটনা তারই প্রমাণ। ইমরান এইচ সরকার আরো বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি, যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলছেন, তারাই হত্যাকাণ্ডের স্বীকার হচ্ছেন। তাদের ওপরে হামলা হচ্ছে। আমরা সরকারের কাছে আগেও দাবি করেছি, এখনো বলছি। আন্দোলনকারী প্রত্যেকের নিরাপত্তা রাষ্ট্রকে নিশ্চিত করতে হবে। ইমরান বলেন, হরতাল, খুন কিংবা গুম দিয়ে আমাদের আন্দোলনকে দমানো যাবে না। আমরা ওই দিন যেকোন মূল্যে সমাবেশ করব। এছাড়া ১৩ মার্চ চট্টগ্রামে গণজাগরণ মঞ্চকে প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধাপরাধীদের দোসররা যে হরতাল আহ্বান করেছে তাকেও প্রতিহত করার ঘোষণা দেয়া হয় গণজাগরণ মঞ্চ থেকে।
গতকাল উত্তরার ১১ নম্বর সেক্টরের প্রধান সড়কে দুপুর থেকেই গণজাগরণ মঞ্চে লোক সমাগম হতে থাকে। বিকাল চারটার পর পুরো এলাকা জনারণ্যে পরিণত হয়। উত্তরা, গাজীপুর, টঙ্গী, আশুলিয়া থেকে বিভিন্ন সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অফিস ও প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিরা শ্লোগান দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। শ্লোগানে শ্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে উত্তরা।
জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। এরপর বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি বাপ্পাদিত্য বসু, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এস এম শুভ, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি আব্দুর রউফ, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শামসুল ইসলাম সুমন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফন্টের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান তমাল, ছাত্রনেতা মীর রেজাউল আলম, জাহিদুর রহমান খান প্রমুখ। সবশেষে শপথ পাঠের মধ্য দিয়ে শেষ হয় মহাসমাবেশ।
http://ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTFfMTNfMV8yXzFfMjUyNDQ=তিনি আরো বলেন, বর্তমান প্রজন্ম একটি অহিংস আন্দোলন করে চলেছে। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের রাজনৈতিক সংগঠন জামায়াত-শিবির সারাদেশে সহিংসতার মধ্য দিয়ে আমাদের আন্দোলনকে দমাতে চাইছে। আমরা রগকাটা, সন্ত্রাসী, যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি আর জামায়াত-শিবির হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ওপর আক্রমণসহ সারাদেশে ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে।
ইমরান বলেন, আমরা ধর্মের নামে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রাজনৈতিক দল জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে। কিন্তু কোন ধর্মের বিরুদ্ধে নই। আমাদের শ্লোগান 'ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার।' সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, আর কালক্ষেপণ নয়। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করুন। জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার বিকল্প নেই। কেননা, তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদেরও আক্রমণ শুরু করেছে। কয়েকদিনে বেশ কয়েকজনের হত্যার ঘটনা তারই প্রমাণ। ইমরান এইচ সরকার আরো বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি, যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলছেন, তারাই হত্যাকাণ্ডের স্বীকার হচ্ছেন। তাদের ওপরে হামলা হচ্ছে। আমরা সরকারের কাছে আগেও দাবি করেছি, এখনো বলছি। আন্দোলনকারী প্রত্যেকের নিরাপত্তা রাষ্ট্রকে নিশ্চিত করতে হবে। ইমরান বলেন, হরতাল, খুন কিংবা গুম দিয়ে আমাদের আন্দোলনকে দমানো যাবে না। আমরা ওই দিন যেকোন মূল্যে সমাবেশ করব। এছাড়া ১৩ মার্চ চট্টগ্রামে গণজাগরণ মঞ্চকে প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধাপরাধীদের দোসররা যে হরতাল আহ্বান করেছে তাকেও প্রতিহত করার ঘোষণা দেয়া হয় গণজাগরণ মঞ্চ থেকে।
গতকাল উত্তরার ১১ নম্বর সেক্টরের প্রধান সড়কে দুপুর থেকেই গণজাগরণ মঞ্চে লোক সমাগম হতে থাকে। বিকাল চারটার পর পুরো এলাকা জনারণ্যে পরিণত হয়। উত্তরা, গাজীপুর, টঙ্গী, আশুলিয়া থেকে বিভিন্ন সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অফিস ও প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিরা শ্লোগান দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। শ্লোগানে শ্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে উত্তরা।
জাতীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। এরপর বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি বাপ্পাদিত্য বসু, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এস এম শুভ, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি আব্দুর রউফ, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, জাসদ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শামসুল ইসলাম সুমন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফন্টের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান তমাল, ছাত্রনেতা মীর রেজাউল আলম, জাহিদুর রহমান খান প্রমুখ। সবশেষে শপথ পাঠের মধ্য দিয়ে শেষ হয় মহাসমাবেশ।
দেশজুড়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডবপতাকা দেখে বাড়ি চিনে মামুনকে হত্যা
http://www.kalerkantho.com/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1176&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4#.UTpPqtZHm28
http://www.kalerkantho.com/index.php?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1176&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4#.UTpPqtZHm28
৪ মাসে নিহত ৭, আহত ৫৬৯
হামলা ঠেকাতে গিয়ে মার খাচ্ছে পুলিশ
বিশেষ প্রতিনিধি | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩
জামায়াত-শিবিরের হামলা ঠেকাতে গিয়ে গত চার মাসে পুলিশের সাতজন সদস্য নিহত এবং ৫৬৯ জন আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশের ব্যবহূত ৫২টি যানবাহন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। দেশব্যাপী এ হামলা ও ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে উদ্বিগ্ন পুলিশ প্রশাসন। ..........
Details at:
http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-07/news/334495
ধ্বংসস্তূপে খাওয়া দাওয়া রাতযাপন
বারুদ ছিটিয়ে আগুন নিমেষেই সব শেষ
মাহবুবুর রহমান, নোয়াখালী | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩
জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব : শহরে বেরিয়ে স্তম্ভিত বগুড়াবাসী
শরিফুল হাসান, মিলন রহমান ও আনোয়ার পারভেজ, বগুড়া থেকে | তারিখ: ০৭-০৩-২০১৩
__._,_.___