এটিএন বাংলার হেড অব নিউজ জ ই মামুনের ওপর লাঠিশোটা নিয়ে সাংবাদিক (নাহ গুন্ডা) জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে অন্যান্য সাংবাদিকদের হামলা ও মোস্তফা ফিরোজ ভাই, রেজা ভাই সহ অন্যান্য সাংবাদিক, সুশীল ও সাংবাদিক নেতাদের ভুমিকা
এটিএন বাংলার হেড অব নিউজ জ ই মামুনের ওপর লাঠিশোটা নিয়ে সাংবাদিক (নাহ গুন্ডা) জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে অন্যান্য সাংবাদিকদের হামলা
শ্রদ্ধেয় প্রভাস আমীন ভাই,
এটিএন বাংলার হেড অব নিউজ স্বনামধন্য সাংবাদিক জ ই মামুনের সহ অন্যান্য সাংবাদিকদের ওপর লাঠিশোটা নিয়ে আরেক সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে অন্যান্য সাংবাদিকদের (নাহ গুন্ডা বলব) হামলা হওয়ার পরেও মোস্তফা ফিরোজ ভাই, রেজা ভাই সহ অন্যান্য সাংবাদিক নেতারা, সুশীলরা কি বলেছিলেন, কি করছেন, কি ব্যাবস্থা নিয়েছিলেন?
উপরন্তু কতিপয় স্বার্থান্বেষী হলুদ সাংবাদিক ও সংবাদপত্র (প্রথম আলো, আমারদেশ ) মিথ্যা প্রচার করে যে, এটিএন বাংলার সাংবাদিকেরাই নাকি হামলা চালায় !
শিরোনাম দেয় - 'সাংবাদিক নেতার ওপর এটিএনের কর্মীদের হামলা' !
এর জন্যই তো আমরা বলি, হলুদ সাংবাদিকতার জনক হচ্ছে প্রথম আলো ও আমারদেশ!
মিথ্যাকে সত্য এবং সত্যকে মিথ্যা করার যন্ত্র প্রথম আলো ও আমারদেশ!
বাংলাদেশের মিডিয়া জগত যে কতটা কলুষিত ও পাপপংকিলময়, তার প্রমাণ 'সাগর-রুনি' বিচারের নাম করে এটিএন বাংলা তথা সরকার বিরোধী প্রচারণা চালানো একদল ভণ্ড সাংবাদিকেরা যারা প্রকৃতপক্ষে 'সাগর-রুনি' হত্যার বিচার চায়না বরং এটিকে ইস্যু করে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করতে চায় !
ভিডিওটির ১:১১ - ১:২১ মিনিট পর্যন্ত দেখা যায়, জাহাঙ্গীর আলম ঘেরাও কর্মসূচী দেওয়ার জন্য ''আমরা দেব, আমরা দেব'' বলে অন্যদেরকে উস্কিয়ে যাচ্ছেন।
ভিডিওটির ১:২৪-১:২৭ পর্যন্ত দেখা যায় জাহাঙ্গীর আলমের লোকজনই "ভিতরে ভিতরে'' বলে ভেতরে ঢোকেন অথচ প্রথম আলোয় লেখা হয় - "এটিএন বাংলার কয়েকজন সাংবাদিক জাহাঙ্গীরকে ধাক্কা দিয়ে প্রেসক্লাবের ভেতর নিয়ে যান।" দেখুন, প্রথম আলো যে হলুদ সাংবাদিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত - এখানেই কি তা সুস্পষ্ট নয় ?
ভিডিওর ১:৩১-১:৩৮ মিনিটে দেখা যায় জাহাঙ্গীর আলম - ATN Bangla সাংবাদিকদের ঢালাওভাবে 'এরা খুনী' বলে বারবার উচ্চারণ করেন।
ভিডিওর ২:১৩-২:১৭ মিনিটে দেখা যায় - উগ্র উত্তেজিত জাহাঙ্গীর আলম বিশাল আকারের কাষ্ঠল লাঠি নিয়ে নিজের দলেরই শাদা শার্ট পরিহিত ব্যক্তির হাতে ২ দফা আঘাত করেন।
ভিডিওর ২:২৯ মিনিটে জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষের আকাশী রঙের কলার বিশিষ্ট সাদা শার্ট পরা ব্যক্তি ATN Bangla-র একজন সাংবাদিককে ঐরকম মোটা লাঠি দিয়ে বাড়ি মারেন।
ভিডিওর ২:৪৩-২:৪৫ মিনিটে দেখা যায়, জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষের একজন ব্যক্তি দুই দফা জ ই মামুনের কানে আঘাত করেন।
ভিডিওর ৩:২৫-৩:২৮ মিনিটে দেখা যায়, জ ই মামুনের কান থেকে রক্ত ঝরছে যা সতীর্থ সাংবাদিক আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন।
ভিডিওর ৩:৩০-৩:৩৭ মিনিট পর্যন্ত দেখা যায় জ ই মামুন টিস্যু পেপার দিয়ে কানের ক্ষত মোছার চেষ্টা করছেন এবং "রক্ত বের করে ফেলসে" বলে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন।
ভিডিওর ৪:০৪-৪:০৫ মিনিটে দেখা যায়, জাহাঙ্গীর আলমের সতীর্থ সাংবাদিক "বাল ফ্যালাইবা বাল" বলে সকলের সামনে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে গালাগালি করছেন।
সুতরাং কি বুঝলেন আপনারা ? দোষ কার ?
ভিডিও লিংক থেকে দেখা যায়, এটিএন বাংলার সাংবাদিক জ ই মামুনই প্রকৃতপক্ষে আহত হয়েছেন, কানের নিচে ২ দফা আঘাত করে তাকে আহত করা হয়েছে। উপরন্তু দেখা যায়, জাহাঙ্গীর আলম হিংস্র হয়ে লাঠি দিয়ে এটিএন বাংলার সাংবাদিকদের মারতে উদ্যত হয়েছেন!
কিন্তু সামনে শাদা শার্ট পরা নিজের দলের ব্যক্তি ছিলেন বলে লাঠির খোঁচা ২ দফা উক্ত ব্যক্তির হাতেই লেগেছে।
আরো দেখুন, গুন্ডা সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলমই এটিএন বাংলার সাংবাদিকেরা খুনী ও এটিএন বাংলা ঘেরাও করা হুমকি দিয়ে সমস্যার সূত্রপাত করেন।
এই হামলা ও মাস্তানীর জন্য সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলমের শাস্তি হওয়া উচিত ছিল না!
তখন মোস্তফা ফিরোজ ভাই, রেজা ভাই সহ স্নাগ্বাদিক নেতারা, সুশীলরা কি বলেছিলেন, কি করছেন, কি ব্যাবস্থা নিয়েছিলেন জানতে ইচ্ছে করছে!
--
দেশে বিদেশে বাঙ্গালীরা এবং বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ গুনুমুগ্ধ ভক্ত গন
সুখে থাকুন, ভালো থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু
শুভেচ্ছান্তে
Engr. Shafiqur Rahman Anu
__._,_.___