Banner Advertiser

Wednesday, July 10, 2013

[mukto-mona] RE: ৬৪ বছর পর আ’লীগের মুখোশ উম্মোচন



"আ'লীগ ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মাধ্যমে নির্বাচনে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের আশ্রয় নিয়েছিল। নির্বাচনের পর শেখ মুজিবুর রহমান সে সময়ের সংসদের স্পিকার সাহেদ আলীকে চেয়ার দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছিল। ১৯৬৫ সালে আগড়তলা ষড়যন্ত্র মামলাকে সম্পূর্ণ মিথ্যাবলে প্রচার করেছিল। ৪৭ বছর পর বর্তমান সংসদের ডেপুটি স্পিকার কর্ণেল (অ.) শওকত আলী স্পিকারের আসনে বসে ঘোষণা করেছেন যে, ১৯৬৫ সালে আগড়তলা ষড়যন্ত্র মামলাটি আসলে সঠিক ছিল, তিনি নিজেও সে মামলার একজন আসামী ছিলেন। "
 
I salute the writer for pronouncing the facts to the new generation of Awamis.
 
Shahadat Suhrawardy

 

From: shahadathussaini@hotmail.com
To: bangladeshiamericans@googlegroups.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com; khabor@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; sayedahaq@yahoo.com; chottala@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com
Subject: ৬৪ বছর পর আ'লীগের মুখোশ উম্মোচন
Date: Tue, 9 Jul 2013 15:47:49 -0400

৬৪ বছর পর আ'লীগের মুখোশ উম্মোচন

গাজী মুহাম্মদ শওকত আলী : ৬ জুলাই দেশের তৃতীয় বৃহত্তর নতুন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনসহ আরো তিনটি পৌরসভা ও সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ডের নির্বাচন হয়ে গেল। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন, নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার ও গোপালদী পৌরসভা নোয়াখালির সোনাইমুড়ি পৌরসভা ও সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ডের নির্বাচনে সাধারণ জনগণ অনেক ভয়-ভীতি, হুমকি-ধমকি ও লোভ উপেক্ষা করে বর্তমান সরকার তথা আ'লীগকে 'না' বলে দিয়েছে। এযেন জনগণের পক্ষ থেকে সরকারের প্রতি ধর্মনিরপেক্ষতা আর সমাজতন্ত্রের নামে নাস্তিকতা, ইসলাম বিদ্বেষ, ধোকা প্রতারণা, দমন-পীড়ন, নির্যাত, স্বেচ্ছাচারিতা, দুর্শাসন, হত্যা, গুম, লুটপাট আর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জবাব। সরকার গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের বিরোধী দলের মেয়র প্রার্থীকে বিভিন্নভাবে নাজেহাল করেছে, তার ব্যাংক একাউন্ট জব্দ করেছে, মামলা করেছে, তার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি ও মামালার ক্রোকেরও হুকমি দিয়েছে। স্বৈরাচারি এরশাদকে দিয়ে নাটক সাঝিয়েছে। দাড়ি-টুপিওয়ালা কিছু লোককে হেফাজতের নেতা কর্মী সাঝিয়েছে। তারপরও জনগণ ব্যালনেটর মাধ্যমে এহেন অন্যায় এর জবাব দিয়েছে গাজীপুর, সিলেট, নারায়নগঞ্জ ও নোয়াখালির জনগণ।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের সংবাদ মিডিয়ার সুবাদে দেশবাসি ভালোভাবেই জেনে গেছে। নারায়ণগঞ্জের গোপালদী ও আড়াইহাজর পৌরসভায় যারা নির্বাচিত হয়েছেন, তারা কিন্তুু আ'লীগের নাস্তিকতার প্রতিবাদে দলত্যাগ করার ঘোষণা দিয়েই আ'লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। আড়াইহাজারের বিজয়ী মেয়র হাবিবুর রহমানকে বর্তমান এমপি নজরুল ইসলাম বাবু বিএনপি থেকে আ'লীগে যোগদান করতে বাধ্য করেছিল। নির্বাচনে সুযোগ বুঝে তিনি আ'লীগ ছাড়ার ঘোঘণা দিয়ে আ'লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। আর গোপলদীর নবনির্বাচিত মেয়র আবদুল হালিম সিকদারও আ'লীগ ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে জনগণের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে এমপির পছন্দের প্রার্থীকে হারিয়ে আ'লীগকে 'না' বলে দিলেন। সিলেট সিটি কর্রোরেশনের ১৬ নং ওয়ার্ডের নির্বাচনে আ'লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে সাবেক শিবির নেতা জামায়াত সমর্থিত প্রার্থী আবদুল মুহিত জাবেদ বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ধারাবাহিক বিজয়ে হেফাজতে ইসলামের আমীর আল্লামা আহমদ শফী আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে বলেছেন, তৌহিদী জনতা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। দৈনিক আমাদের সময় বলছে, সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আ'লীগকে ডাবল ধোলাই। আবদুল আউয়াল ঠাকুর লিখেছেন, জিএসপি সুবিধা বাতিল এর কারণ সরকারের ভারত প্রীতি আর কাউকে আমলে না নেয়া। এটাও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রভাব ফেলেছে। সিনিয়র সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন আহমদ বলেছেন, ড: ইউনুস ও শাহবাগের কারণে আ'লীগের এই ভরাডুবি। এসবই যেন আ'লীগের প্রতি জনগণের চপেটাঘাত ও চুড়ান্ত রায়ের পূর্বাভাস।
ইতোপুর্বে গত ১৫ জুন ২০১৩ রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেটে চার সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। চার চারটিতেই বিরোধী দলের প্রার্থীরা ব্যাপক জয় পেয়েছেন। এ চার সিটি কর্পোরেশনের জনগণ অনেক ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে তাদের মনের পুঞ্জিভূত ক্ষোভ ব্যালটের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। আ'লীগ হারিয়েছে তাদের চার চারজন নগর পিতাকে আর অনেক কাউন্সিলরদের। 
আ'লীগ সরকারের এ পরাজয়কে বিভিন্ন সংগঠন, সংস্থা ও বিশিষ্টজনেরা ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করেছিলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, 'জনগণ সরকারকে 'না' বলেছে'। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, 'জাতীয় ব্যর্থতার জন্য আ'লীগের পরাজয়'। মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, 'সরকারের গত সাড়ে ৪ বছরের স্বেচ্চাচারিতা, নির্যাতন ও দাম্ভিকতার জবাব দিয়েছে চার সিটি কর্পোরেশনের জনগণ। কেউ বলেছেন, 'ব্যালট বাক্স উল্টে দিয়েছে রজনীতি'। আবার কেউ বলেছেন, 'জামায়াত-হেফাজনের ঝড়ে কাবু সরকারী দল আ'লীগ'। কেউ বলেছেন, "জনগণের ক্ষোভের প্রকাশ ঘটেছে ব্যালটের মাধ্যমে'। কেউ বলেছেন, 'গায়ের জোরে কাজ করতে গিয়ে সরকার জনগণকে হারিয়েছে'। বিশ্বখ্যাত সংবাদ সংস্থা এএফপি-এর মতে আ'লীগ সরকারের ইসলামপন্থীদের ওপর নিষ্ঠুর নির্যাতন, দমন-নিপীড়ন দেশের জনগণ ভালোভাবে নেয়নি'। সর্বোপরি সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট ও স্থানীয় আ'লীগ, যুব লীগ ও ছাত্র লীগের মাঠ পর্যায়ের জরিপে তাদের পরাজয়ের সামান্যতম ইঙ্গিতও ছিল না। ১৫ জুন চার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন যেন আ'লীগ সরকারের জন্যে ছিল রঙ্গিন ফানুস ! আর নিমেষেই ফুঁস। আ'লীগের নেতা-কর্মীগণ যা ভাবে বাস্তবে জনগণ তার উল্টোটা ভাবেন।
৬৪ বছর পর জনগণের কাছে আ'লীগের মুখোস উম্মোচন হলো বিশেষ করে ৫ মে রাতে হেফাজতের নিরীহ এতিম হাফেজ ও আলেমদেরকে রাতের অন্ধকারে হত্যার মাধ্যমে। তার আগে বাংলাদেশের বৃহত্তর ইসলামী সংগঠন ও আন্দোলন জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মিথ্যা অভিযোগে গ্রেফতার, আবদুল কাদের মোল্লা ও আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে কথিত যুদ্ধাপরাধী মামলার রায় পরবর্তী  জামায়াত ও শিবিরের আন্দোলনে দুই শতাধিক নেতা-কর্মীকে প্রকাশ্যে পখির মতো গুলী করে হত্যা করতে দেখেছে দেশের জনগণ। তাছাড়াও জামায়াত শিবিরের অসংখ্য নেতা কর্মীতে থানায় ধরে নিয়ে গুলী করে হাত পা পঙ্গু করা ও চোখ উপড়ে ফেলার খবরও জনগণ জানতে পেরেছে। জামায়াত শিবিরের কয়েক লাখ নেতা কর্মী বিভিন্ন মিথ্যা মামলার আসামী আর লাখ লাখ নেতা কর্মীকে তাদের ঘর-বাড়ি ছাড়া করা হয়েছে। এ সকল ঘটনা দেশের জনগণ মোটেও ভালো ভাবে নেয়নি। যারা জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবির ও হেফাজতে ইসলামীর নেতা কর্মী তারা কোন না কোন ভাবে আ'লীগের সাথে সম্পৃক্ত, পরিচিত ও আত্মীয়স্বজন। সরকার যেভাবে জামায়াত, শিবির ও হেফাজতকে নির্মূল করতে চাচ্ছে সরকারী দলের অসংখ্য নেতা কর্মী তারা কিন্তুু তাদের পরিচিত আত্মীয়স্বজনকে সেভাবে নির্মূল হতে দিতে রাজি নয় যদিও দলীয় স্বার্থে বা ভয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলতে পারছে না।
অনেক ধর্মপ্রাণ মানুষ আ'লীগ করেন, তারা আসলে ধর্মনিরপেক্ষতা কি তা জানেন না। তারা জানতেন 'ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার' এটাই ধর্মনিরপেক্ষতা। যদি এটা সত্যি হতো তাহলে জামায়াত, শিবির ও হেফাজতের লোকদের ওপর সরকার এতো ক্ষিপ্ত কেন? এমন প্রশ্ন এখন সকলের মাঝে। জামায়াত শিবিরের আর হেফাজতের লোকেরা তো কুরআন ও হাদিসের কথা বলে। আর আ'লীগ কুরআন হাদিসের বিরোধীতা করে। তাহলে কি মুসলমানদের আ'লীগ করা উচিৎ? এমন প্রশ্ন এখন ধর্মপ্রাণ আ'লীগ নেতা কর্মীদেরকে তাড়া করছে।
আ'লীগের ইতিহাস সাক্ষী দিচ্ছে তারা ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী, মিথ্যাবাদি আর সন্ত্রাসী সংগঠন। যেমন ১৯৪৯ সালে ২৩ জুন 'আওয়ামী মুসলিম লীগ' নামের সংগঠনটি ১৯৫৫ সালে 'মুসলিম' শব্দটি বাদ দিয়ে 'আওয়ামী লীগ' করা হলো শুধুমাত্র হিন্দুদেরকে দলে আনার জন্যে। ঐ বছরই আ'লীগের চার মূল নীতি ঘোষণা করলো, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও গণতন্ত্র। ইতোমধ্যে দেশের জনগণ জামায়াত, শিবির ও হেফাজতের সুবাদে জেনে গেছেন যে 'ধর্মনিরপেক্ষতা'র অর্থ হচ্ছে নাস্তিকতা। যার প্রকাশ ঘটেছে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের প্রচারণা ও সরকারের সার্বিক সহযোগীতার মাধ্যমে। আর সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসীরা সারাবিশ্বে নাস্তিক হিসেবে পরিচিত।
আ'লীগ ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মাধ্যমে নির্বাচনে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের আশ্রয় নিয়েছিল। নির্বাচনের পর শেখ মুজিবুর রহমান সে সময়ের সংসদের স্পিকার সাহেদ আলীকে চেয়ার দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছিল। ১৯৬৫ সালে আগড়তলা ষড়যন্ত্র মামলাকে সম্পূর্ণ মিথ্যাবলে প্রচার করেছিল। ৪৭ বছর পর বর্তমান সংসদের ডেপুটি স্পিকার কর্ণেল (অ.) শওকত আলী স্পিকারের আসনে বসে ঘোষণা করেছেন যে, ১৯৬৫ সালে আগড়তলা ষড়যন্ত্র মামলাটি আসলে সঠিক ছিল, তিনি নিজেও সে মামলার একজন আসামী ছিলেন। ১৯৬৬ সালে ৬ দফা ঘোষণা করে দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলনের নামে ১৯৬৮-৬৯ সালে জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনে অনেক হিন্দু বাড়ি পোড়ানো হয়েছে। হিন্দুদের ঘর-বাড়ি, জমি-জমা দখল করা হয়েছে। ১৯৭০-এর নির্বাচনের কেন্দ্র দখল করে নির্বাচনে জিতেছে। ১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ক্ষমতায় এসে ইসলামের নাম নিশানা মুছে দিতে চেয়েছে।
আ'লীগের শাসনামলে মুসলিম এবং ইসলামের অনেক চিহ্ন মুছে দেয়া হয়েছে। যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রামে আরবীতে কুরআনের একটি আয়াত লিখা ছিল, 'ইক্করা বিছমি রাব্বিকাল্লাযি খালাক্ক'। আ'লীগ ক্ষমতায় আসার পর ১৯৭২ সালে তা পরিবর্তন করে লিখা হয়, 'শিক্ষাই আলো'। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের নাম ফলক থেকে মুসলিম শব্দটি মুছে দেয়া হয়, নাম দেয়া হয় সলিমুল্লাহ হল। কবি কাজী নজরুল ইসলাম কলেজের ও হলের নাম থেকে 'কাজী' ও 'ইসলাম' শব্দ দু'টি বাদ দিয়ে নাম রাখা হয় কবি নজরুল কলেজ ও কবি নজরুল হল। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক ¯তরের আরবী ও ইসলাম শিক্ষা বাদ দেয়া হয়। মাদরাসা শিক্ষা প্রায় বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল এবং মাদরাসা শিক্ষার অনুমোদনও বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল।
১৯৯৬ সালে আ'লীগ ক্ষমতায় আসার পর তাদের পোষা বুদ্ধিজীবী, কবি সাহিত্যিকদের দিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো  হয়েছে আর এদেশের আলেম ওলামাদেরকে তথা ইসলামকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যে কুকুরের মাথায় টুপি পড়ানো হয়। ইসালামী ফাউন্ডেশনের ডিজি করা হয়েছিল স্বীকৃত একজন না¯িতককে।
১৯৯০ সালে জামায়াতে ইসলামীর তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার ফর্মুলা অনুযায়ী বিএনপি ও জামায়াতের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে স্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী আন্দোলন ও তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন আদায় করেছে। ১৯৯৪ সাল থেকে জামায়াতকে সাথে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে ১৯৩ দিন হরতালসহ ঐক্যবদ্ধভাবে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আন্দোলন করেছে। ১৯৯৬ সালে জামায়াতে ইসলামীর ৩০০ আসনে নির্বাচনের সুবাদে আ'লীগ দীর্ঘ ২১ বছর পর আবারো রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসে। ২০০১-এর নির্বাচনে ভড়াডুবির পর ১৭৪ দিন হরতাল করেছে আর লাগি- বৈঠা দিয়ে প্রকাশ্যে পিটিয়ে মানুষ হত্যা করে লাশের ওপর নিত্য করেছে। দেশে এক অরাজগ ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে অবৈধ সেনা সমর্থিত ও ম.ইউ আহমদ নিয়ন্ত্রিত তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ভোট ডাকাতির মাধ্যমে ২০০৮-এর নির্বাচনে আ'লীগ এখন রাষ্ট্র ক্ষমতায়। এবারের রাষ্ট্রক্ষমতায় এসে সংবিধান থেকে মুসলমানদের ঈমানের মূল ভিত্তি, 'আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস' উঠিয়ে দিয়ে নাস্তিকতার প্রমাণ দিয়েছে। কুরআন সুন্নাহ বিরোধী নারী নীতি ও সম্পত্তি বন্টন আইন করেছে, আন্তধর্মীয় বিবাহ আইন করে একজন হিন্দুকে কাজী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সর্বোপরি যে তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করে দুই দুই বার আ'লীগ ক্ষমতায় এসেছে সে তত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করেছে। সর্বশেষ সন্ত্রাস বিরোধী আইনের সংশোধনী এনে তা বিরোধী দলকে দমন-পীড়নে ব্যবহার ও আমেরিকার সাথে 'জঙ্গী' বিরোধী চুক্তি সাক্ষর করে দেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আ'লীগ কখনোই সুষ্ঠ নির্বাচনে ক্ষমতায় আসেনি আর কখনো আসতেও পারবে না জেনে নানান ছলচাতুরির মাধ্যমে ২০২১ সাল নাগাদ ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়।ৎ
লেখক : গবেষক ও মানবাধিকার কর্মী, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন, মোবাইল, ০১৯১১৩১৩২০০।
সম্পাদকঃ আবুল আসাদ
বাংলাদেশ পাবলিকেশন লিঃ- এর পক্ষে সম্পাদক কর্তৃক আল ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে মুদ্রিত ও প্রকাশিত। পিএবিএক্সঃ +৮৮০২৯৩৪৬৪৪৮, +৮৮০২৯৩৫৮৮৬২, +৮৮০২৯৩৪৬৩৬২, +৮৮০২৮৩৫০০১৩, +৮৮০২৮৩১৮১২৮, +৮৮০২৮৩২১০৭৩ ফ্যাক্সঃ +৮৮০২৯৩৩৭১২৭, +৮৮০২৮৩৫০২৬৫, +৮৮০২৮৩১৫০৯৪।

--
--
* Disclaimer: You received this message because you had subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to BangladeshiAmericans@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to BangladeshiAmericans@googlegroups.com.
To unsubscribe from this group, send email to BangladeshiAmericans-unsubscribe@googlegroups.com
For more options, visit this group at http://groups-beta.google.com/group/BangladeshiAmericans?hl=en ].
 
---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladeshiamericans+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/groups/opt_out.
 
 


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___