Syed Aslam is telling the truth .
You guys fake muslims , truth is bitter for you !! Baby Naznin's belly dance in Khaleda Zia's public meeting is right medicine for you !!!
From: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
To: khabor@yahoogroups.com
Sent: Monday, September 9, 2013 10:14 AM
Subject: [KHABOR] RE: [chottala.com] হেফাজতের ঘাঁটিতে শেখ হাসিনার সভায় হাজার হাজার নারী : ঘরে শৃঙ্খলিত রাখার হুঙ্কারের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ- আরাকান সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত
Syed Ashraf is a psudo name. he is hiding in an Arabic name to confuse reader.
From: mohammedjubair@hotmail.com
To: chottala@yahoogroups.com
Date: Wed, 4 Sep 2013 07:30:45 +0000
Subject: FW: [chottala.com] হেফাজতের ঘাঁটিতে শেখ হাসিনার সভায় হাজার হাজার নারী : ঘরে শৃঙ্খলিত রাখার হুঙ্কারের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ- আরাকান সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত
From: mohammedjubair@hotmail.com
To: chottala@yahoogroups.com
Date: Wed, 4 Sep 2013 07:30:45 +0000
Subject: FW: [chottala.com] হেফাজতের ঘাঁটিতে শেখ হাসিনার সভায় হাজার হাজার নারী : ঘরে শৃঙ্খলিত রাখার হুঙ্কারের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ- আরাকান সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত
Beware --- Anti-Islamic propaganda from Syed Aslam(?)
Total lie and propaganda from Syed Aslam, people are doing fine here for centuries.,
Mr. Aslam (?) Please do not confuse the reader with your lie. They are better off with Islamic Value than your Nastik Values from few.
Leave them alone.....
From: Syed.Aslam3@gmail.com
To: chottala@yahoogroups.com
Date: Tue, 3 Sep 2013 15:45:33 -0400
Subject: [chottala.com] হেফাজতের ঘাঁটিতে শেখ হাসিনার সভায় হাজার হাজার নারী : ঘরে শৃঙ্খলিত রাখার হুঙ্কারের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ- আরাকান সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত
Total lie and propaganda from Syed Aslam, people are doing fine here for centuries.,
Mr. Aslam (?) Please do not confuse the reader with your lie. They are better off with Islamic Value than your Nastik Values from few.
Leave them alone.....
From: Syed.Aslam3@gmail.com
To: chottala@yahoogroups.com
Date: Tue, 3 Sep 2013 15:45:33 -0400
Subject: [chottala.com] হেফাজতের ঘাঁটিতে শেখ হাসিনার সভায় হাজার হাজার নারী : ঘরে শৃঙ্খলিত রাখার হুঙ্কারের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ- আরাকান সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত
হেফাজতের ঘাঁটিতে শেখ হাসিনার সভায় হাজার হাজার নারী
ঘরে শৃঙ্খলিত রাখার হুঙ্কারের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ- আরাকান
সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত
সড়ক ধরে নারীর যেন বাঁধভাঙ্গা স্রোত
মহসিন চৌধুরী/ দীপন বিশ্বাস, উখিয়া থেকে ॥ মিয়ানমার সীমান্তের লাগোয়া উখিয়া এলাকায় মাদ্রাসা শিক্ষা এবং ধর্মীয় অনুশাসনের প্রভাব সবচেয়ে বেশি। নারীরা ঘরের বাইরে আসে কম। ভোট প্রদানেও বেশি আগ্রহ দেখা যায় না। এমন একটি এলাকায় শেখ হাসিনার জনসভায় হাজার হাজার নারীর উপস্থিতি সবাইকে অবাক করেছে। যেন নারীকে গৃহে শৃঙ্খলিত করার হেফাজতীদের হুঙ্কারের প্রতিবাদে স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি। সকাল দশটার পর হতেই মিছিলে মিছিলে নারীদের জনসভায় আগমনের পর্ব শুরু হয়ে যায়। বেলা বাড়তে বাড়তে জনসভার মাঠটি নারীদের দিয়েই পরিপূর্ণ হয়ে যায়। নারীরা এসেছেন দলবদ্ধভাবে। কন্ঠে ছিল প্রতিবাদী মিছিল। হেফাজতীদের শৃঙ্খল মানি না। নারীদের অধিকারে নারীরা সচেতন। হেফাজতীদের কালো হাত ভেঙ্গে দাও। জনসভায় উপস্থিত হাজার হাজার নারী ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি সচেতন। বোরকা পরে জনসভায় উপস্থিত হয়েছেন বিভিন্ন বয়সের নারী। বয়োবৃদ্ধরাও উপস্থিত হওয়ার সুযোগ হাতছাড়া করেননি। যেন তারাও হেফাজতীদের কর্মকান্ড প্রতিরোধে এককাটা।
উখিয়ার জনসভায় নারীদের আগমনে গত কয়েকদিন থেকে গণসংযোগ করেছেন উখিয়া ও টেকনাফের আওয়ামী মহিলালীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা। নেপথ্যে ছিলেন এখানকার সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি ও উখিয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী। তারা নারীদের জনসভায় আনতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। কারণ মতিঝিলের ঘটনার পর হেফজতীরা এ এলাকায় আওয়ামী লীগের দুর্গে নারী ভোটারদের প্রভাবিত করার বিভিন্ন অপচেষ্টা করেছে। এর পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে শোডাউনের সুযোগ। মঙ্গলবার জনসভায় এর ফলও পেয়েছেন। বৃহত্তর চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের বিশেষ করে শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে জনসভায় নারীদের এ ধরনের উপস্থিতি স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি। টেকনাফ, উখিয়া, রামু, চকরিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার সদরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে নারীদের স্বতঃফূর্ত আগমন। মাঠের কানায় কানায় ভরে থাকা নারীদের দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াও টলাতে পারেনি। কখনও কখনও হাল্কা আবার গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে শেখ হাসিনার বক্তব্য শোনার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন সেই সকাল থেকে।
কক্সবাজার এলাকায় বিভিন্ন মানের সহস্রাধিক মাদ্রাসা রয়েছে। এখানকার লোকজন ধর্মীয় অনুশাসনে বিশ্বাসী। এ সুযোগে এক শ্রেণীর ধর্মান্ধরা সাধারণ এবং নারীদেরকে অনগ্রসর করে রাখে। হেফাজতীদের তৎপরতাও সীমান্তের কয়েকটি উপজেলায় উল্লেখযোগ্য। হেফজতীদের সাংগঠনিক ভিত শক্ত। মাঠে ঘাটে হেফাজতীরা তৎপর থাকায় নারীরা প্রতিবাদের সুযোগ পায়নি। মঙ্গলবার এখানকার নারীরা যেন সেই সুযোগটি নিয়েছেন। বাঁধভাঙ্গা জোয়ারের মত নারীরা এসেছেন আরকান সড়ক ধরে। নারীদের মিছিলের কারণে আরকান সড়কে সকাল থেকেই যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে জনসভাস্থলে আসতে মাইলের পর মাইল হাঁটতে হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সভাস্থল থেকে কক্সবাজারের দিকে দুই কিলোমিটার ও টেকনাফের দিকে আড়াই কিলোমিটার আগে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আর এই পথ জুড়ে নারীদের প্রতিবাদী মিছিলে মুখরিত মহাসড়কে আনন্দের বন্যা বইছিল।
দুর্গম জনপদে নারীদের এমন উপস্থিতি হেফাজতীদের এবার ঠিকই ভাবিয়ে তুলবে। ১৩ দফার নামে নারী অধিকার ক্ষুণœ করে শৃঙ্খলিত করার হেফাজতী মনোভাবে নারী সমাজ জেগে ওঠার এ নজির দেশের অন্যান্য স্থানে প্রভাব ফেলবে। হেফাজতীদের দুর্গে নারীদের এ উপস্থিতি সরকারী দলকেও উজ্জীবিত করবে। সামনের দিনগুলোতে নারীদের এই সচেতনতা সরকারী দল কাজে লাগাতে পারলে শুধু উখিয়া-টেকনাফ আসন নয়, কক্সবাজারের বাকি আসনগুলোতেও সন্তোষজনক ফল আসতে পারে।
উখিয়ার জনসভায় নারীদের আগমনে গত কয়েকদিন থেকে গণসংযোগ করেছেন উখিয়া ও টেকনাফের আওয়ামী মহিলালীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা। নেপথ্যে ছিলেন এখানকার সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি ও উখিয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী। তারা নারীদের জনসভায় আনতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। কারণ মতিঝিলের ঘটনার পর হেফজতীরা এ এলাকায় আওয়ামী লীগের দুর্গে নারী ভোটারদের প্রভাবিত করার বিভিন্ন অপচেষ্টা করেছে। এর পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে শোডাউনের সুযোগ। মঙ্গলবার জনসভায় এর ফলও পেয়েছেন। বৃহত্তর চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের বিশেষ করে শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে জনসভায় নারীদের এ ধরনের উপস্থিতি স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি। টেকনাফ, উখিয়া, রামু, চকরিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার সদরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে নারীদের স্বতঃফূর্ত আগমন। মাঠের কানায় কানায় ভরে থাকা নারীদের দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াও টলাতে পারেনি। কখনও কখনও হাল্কা আবার গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করে শেখ হাসিনার বক্তব্য শোনার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন সেই সকাল থেকে।
কক্সবাজার এলাকায় বিভিন্ন মানের সহস্রাধিক মাদ্রাসা রয়েছে। এখানকার লোকজন ধর্মীয় অনুশাসনে বিশ্বাসী। এ সুযোগে এক শ্রেণীর ধর্মান্ধরা সাধারণ এবং নারীদেরকে অনগ্রসর করে রাখে। হেফাজতীদের তৎপরতাও সীমান্তের কয়েকটি উপজেলায় উল্লেখযোগ্য। হেফজতীদের সাংগঠনিক ভিত শক্ত। মাঠে ঘাটে হেফাজতীরা তৎপর থাকায় নারীরা প্রতিবাদের সুযোগ পায়নি। মঙ্গলবার এখানকার নারীরা যেন সেই সুযোগটি নিয়েছেন। বাঁধভাঙ্গা জোয়ারের মত নারীরা এসেছেন আরকান সড়ক ধরে। নারীদের মিছিলের কারণে আরকান সড়কে সকাল থেকেই যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে জনসভাস্থলে আসতে মাইলের পর মাইল হাঁটতে হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সভাস্থল থেকে কক্সবাজারের দিকে দুই কিলোমিটার ও টেকনাফের দিকে আড়াই কিলোমিটার আগে যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আর এই পথ জুড়ে নারীদের প্রতিবাদী মিছিলে মুখরিত মহাসড়কে আনন্দের বন্যা বইছিল।
দুর্গম জনপদে নারীদের এমন উপস্থিতি হেফাজতীদের এবার ঠিকই ভাবিয়ে তুলবে। ১৩ দফার নামে নারী অধিকার ক্ষুণœ করে শৃঙ্খলিত করার হেফাজতী মনোভাবে নারী সমাজ জেগে ওঠার এ নজির দেশের অন্যান্য স্থানে প্রভাব ফেলবে। হেফাজতীদের দুর্গে নারীদের এ উপস্থিতি সরকারী দলকেও উজ্জীবিত করবে। সামনের দিনগুলোতে নারীদের এই সচেতনতা সরকারী দল কাজে লাগাতে পারলে শুধু উখিয়া-টেকনাফ আসন নয়, কক্সবাজারের বাকি আসনগুলোতেও সন্তোষজনক ফল আসতে পারে।
বুধবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২০ ভাদ্র ১৪২০
__._,_.___