On Wednesday, November 20, 2013 6:45 AM, SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com> wrote:
জনপ্রিয়তায় বিএনপির চেয়ে এগিয়ে আওয়ামী লীগ
এমআরসি-মুড লিমিটেডের জরিপ
ইত্তেফাক রিপোর্ট
ঢাকা-ভিত্তিক এমআরসি-মুড লিমিটেডের এক জরিপে বলা হয়েছে, আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। গত মধ্য অক্টোবরে চালানো এই জরিপে দেখা যায়, আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়েছে ৩৯ দশমিক ৬ শতাংশ ভোটার। যেখানে বিরোধী দল বিএনপিকে সমর্থন দিয়েছে ৩৪ দশমিক ২ শতাংশ ভোটার। জাতীয় পার্টির প্রতি জনসমর্থন রয়েছে ২ দশমিক ৪ শতাংশ ও জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে রয়েছে ১ দশমিক ৪ শতাংশ ভোটারের। তবে ২২ দশমিক ৪ শতাংশ ভোটার এখনো দোদুল্যমান অবস্থায় রয়েছেন। আগামী নির্বাচনে কোন দলকে ভোট দেবেন এ বিষয়টি এখনো মনোস্থির করতে পারেননি তারা। প্রকাশিত জরিপের তথ্যানুযায়ী, আগামী নির্বাচনে এই বিশাল ভোটারাই মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করবে।
জরিপের ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, তরুণদের মধ্যে বিএনপির জনপ্রিয়তা বেশি। আর অপেক্ষাকৃত বয়স্কদের সমর্থন রয়েছে আওয়ামী লীগের প্রতি। জরিপ অনুযায়ী, নির্বাচনের আট সপ্তাহ আগে স্পষ্টভাবেই এগিয়ে রয়েছে আওয়ামী লীগ। বেশির ভাগ ভোটার বলেছে, তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। এক্ষেত্রে তাদের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হবে না।
জরিপে কিছু চমকপ্রদ তথ্যও বেরিয়ে এসেছে। যেমন, জরিপের বেশিরভাগ উত্তরদাতারা বলেছেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ও সাবেক চার দলীয় জোট সরকার উভয়ই দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে। বিদ্যুত্ পরিস্থিতির উন্নয়নে বিএনপির চেয়ে বর্তমান সরকার ভালো করেছে। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আওয়ামী লীগের চেয়ে ভালো করেছিল বিএনপি। শিক্ষা খাতে দুই সরকারেরই সফলতা ছিল।
জরিপ অনুযায়ী বর্তমান সরকারের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সফলতা রয়েছে। এগুলো হলো শিক্ষা, বিদ্যুত্ ও যুদ্ধাপরাধের বিচার। অন্যদিকে ব্যর্থতা হলো দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা। আবার বিগত বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকারের সফলতা ছিল দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি খাত ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন। আর ব্যর্থতা ছিল দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা, বিদ্যুতের ঘাটতি।
জরিপের ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, তরুণদের মধ্যে বিএনপির জনপ্রিয়তা বেশি। আর অপেক্ষাকৃত বয়স্কদের সমর্থন রয়েছে আওয়ামী লীগের প্রতি। জরিপ অনুযায়ী, নির্বাচনের আট সপ্তাহ আগে স্পষ্টভাবেই এগিয়ে রয়েছে আওয়ামী লীগ। বেশির ভাগ ভোটার বলেছে, তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। এক্ষেত্রে তাদের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হবে না।
জরিপে কিছু চমকপ্রদ তথ্যও বেরিয়ে এসেছে। যেমন, জরিপের বেশিরভাগ উত্তরদাতারা বলেছেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ও সাবেক চার দলীয় জোট সরকার উভয়ই দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে। বিদ্যুত্ পরিস্থিতির উন্নয়নে বিএনপির চেয়ে বর্তমান সরকার ভালো করেছে। তবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আওয়ামী লীগের চেয়ে ভালো করেছিল বিএনপি। শিক্ষা খাতে দুই সরকারেরই সফলতা ছিল।
জরিপ অনুযায়ী বর্তমান সরকারের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সফলতা রয়েছে। এগুলো হলো শিক্ষা, বিদ্যুত্ ও যুদ্ধাপরাধের বিচার। অন্যদিকে ব্যর্থতা হলো দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা। আবার বিগত বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকারের সফলতা ছিল দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি খাত ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন। আর ব্যর্থতা ছিল দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা, বিদ্যুতের ঘাটতি।
__._,_.___