This is in response to QR's response to my comment on Daily Star reports on attacks on Hindus in Santhia, Pabna.
Mr. Q. Rahman should read it and other articles and think why at this time BNP-Jamaat alliance needs communal discord in the country. He should also think logically why attacks against Hindus will not bring any good to AL. On the other hand BNP-Jamaat will be benefitted by terrorizing Hindus most of whom vote for AL.
I am saddened by Mr. Q. Rahman's comment that my belief that the recent attacks against Hindus have been engineered by BNP-Jamaat has been politically motivated.
Mr. Q. Rahman is correct when he says that I am politically more biased to AL than to BNP. But I am not blind to AL. Like many I am in favor of banning Jamaati politics in Bangladesh. Is Mr. Q. Rahman not politically on the other extreme? I criticize AL and even Hasina. But has QR ever criticized Jamaat-e-Islam? His beliefs are aligned with Jamaat agenda. One example is his view about the Ahmadiya sect. His political views are very much influenced by Sunni political Islam which he keeps no secret. Once he said that Muslim Brotherhood is kind of an ideal political party to him. He maintains orthodox views about women's liberation and so on.
Mr. Rahman, we need objective analysis. Yes, we need analysis.
Sent from my iPhone
হোয়াই হিন্দুস টার্গেট...জেলা বার্তা পরিবেশক, লালমনিরহাট'হোয়াই হিন্দু'স টার্গেটেড অনলি? ডন্ট বি মি ইনিমি' এমন প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমেছিল গতকাল লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লী শফিরহাটের সহস্রাধিক নারী ও পুরুষ। হিন্দু আর মুসলিমের সমান উপস্থিতি তাতে। সম্প্রতি দুই দফার পৃথক ৬ দিনের হরতালে পাটগ্রামের শফিরহাট ও সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগরে হিন্দু সম্প্রদায়ের দোকানপাট ও বসতবাড়িতে হামলা লুটপাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে দাবি জানানো হয় হামলাকারী চিহ্নিত গোষ্ঠীর ক্যাডারদের গ্রেফতারের। গতকাল দুপুরে পাটগ্রামের শফিরহাটে অনুষ্ঠিত ওই মানববন্ধন ও সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং হিন্দু-বৌদ্য-খ্রিস্টান সমিতির নেতারা। এছাড়াও স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুসলিম সম্প্রদায়ের গণ্যমান্য ব্যক্তিরাও স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করে প্রতিবাদ জানান। বক্তারা হামলার শিকার ব্যবসায়ী ও পরিবারগুলোকে আশ্বস্ত করে বলেন, 'বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ। আর যা ঘটছে তা সাম্প্রদায়িক কোন দাঙ্গা নয়। এটি হচ্ছে সম্প্রীতি নষ্ট করার একটি অপচেষ্টা।' আর তাই '৭১ এর মতো হিন্দু-মুসলিম কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রতিহত করবে এই অপশক্তিকে। পাশাপাশি সরকারও সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে এবং সরকার নির্যাতিত তথা সংখ্যালঘুদের পাশে থাকবে।
উল্লেখ্য, গেল ২৭ অক্টোবরের হরতালে শফিরহাটে হিন্দু ধর্মাবলম্বীর ১৬টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, অগি্নসংযোগ ও লুটপাট চালায় দুর্বৃত্তরা। পাশাপাশি গত ৪ তারিখের হরতালে সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগরের বুড়িরবাজারে ৫টি হিন্দুর বাড়িতে হামলা, মারধর ও লুটপাট চালায় হরতাল সমর্থকরা। ঘটনাগুলো মিডিয়ায় প্রকাশ পেলে দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তোলপাড় সৃষ্টি হয়। - See more at: http://www.thedailysangbad.com/index.php?ref=MjBfMTFfMTBfMTNfMV8xM18xXzE0Njk1MQ==#sthash.0tot0mm7.dpuf
__._,_.___
