বিজয় দিবসের কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন না ইইউ রাষ্ট্রদূতরা
কূটনৈতিক প্রথা ভঙ্গ করেই ১৬ ডিসেম্বরের কোনো অনুষ্ঠানেই অংশগ্রহন না করার সিদ্ধান্ত সরকারকে জানিয়ে দিয়েছে ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূতরা।
আর তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে যাননি ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত কোনো রাষ্ট্রদূত। তাছাড়া সোমবার বিকেলে বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেও তারা যোগ দিবেন না বলেই মনে করছেন সশ্লীষ্টরা।
সোমবার নিজেদের এক সমন্বয় সভার অযুহাত দেখিয়ে বিজয় দিবসের কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেনা উল্লেখ করে রোববার বিকেলেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ফ্যাক্স পাঠায় ইইউ।
পরে সরকারের পক্ষ থেকে ইইউ-কে তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে অনুরোধ করা হয়। সরকারের পক্ষ থেকে তাদেরকে অন্তত স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে যাওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। কিন্তু সোমবার সকালে ফুল দিতে যাননি ইইউ রাষ্ট্রদূতরা।
বাংলাদেশের কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠাননে ইইউ রাষ্ট্রদূতদের দল বেঁধে যোগ না দেয়ার ঘটনাটি নজিরবিহীন একটি ঘটনা।
সূত্রে জানা গেছে, দেশে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে ইইউ রাষ্ট্রদূতদের নেওয়া কোনো পদক্ষেপের ভ্রুক্ষেপ করেনি ক্ষমটাসীনরা। আর এতেই তাদের সাথে তৈরী হয় দূরত্ব। সোমবার বিজয় দিবসে সরকারী কোনো অনুষ্ঠানে যোগ না দেয়াটা তাদের ক্ষোভের বহি:প্রকাশ বলে মনে করছেন সংশ্লীষ্টরা।
আর তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে যাননি ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত কোনো রাষ্ট্রদূত। তাছাড়া সোমবার বিকেলে বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেও তারা যোগ দিবেন না বলেই মনে করছেন সশ্লীষ্টরা।
সোমবার নিজেদের এক সমন্বয় সভার অযুহাত দেখিয়ে বিজয় দিবসের কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেনা উল্লেখ করে রোববার বিকেলেই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ফ্যাক্স পাঠায় ইইউ।
পরে সরকারের পক্ষ থেকে ইইউ-কে তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে অনুরোধ করা হয়। সরকারের পক্ষ থেকে তাদেরকে অন্তত স্মৃতিসৌধে ফুল দিতে যাওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। কিন্তু সোমবার সকালে ফুল দিতে যাননি ইইউ রাষ্ট্রদূতরা।
বাংলাদেশের কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠাননে ইইউ রাষ্ট্রদূতদের দল বেঁধে যোগ না দেয়ার ঘটনাটি নজিরবিহীন একটি ঘটনা।
সূত্রে জানা গেছে, দেশে চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনে ইইউ রাষ্ট্রদূতদের নেওয়া কোনো পদক্ষেপের ভ্রুক্ষেপ করেনি ক্ষমটাসীনরা। আর এতেই তাদের সাথে তৈরী হয় দূরত্ব। সোমবার বিজয় দিবসে সরকারী কোনো অনুষ্ঠানে যোগ না দেয়াটা তাদের ক্ষোভের বহি:প্রকাশ বলে মনে করছেন সংশ্লীষ্টরা।
__._,_.___