Banner Advertiser

Tuesday, January 28, 2014

[mukto-mona] তারেক রহমান সুস্থ হবেন কবে? ... তারেক রহমান একজন স্বভাব দুর্বৃত্ত .......



তারেক রহমান সুস্থ হবেন কবে?
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়া যখন নির্বাচন বানচাল ও সরকার উৎখাতের ডাক দিয়ে দেশবাসীর জন্য তাঁর বাণী বিবৃতির ভিডিও টেপ দেশে পাঠাচ্ছিলেন তার আগে ঢাকার এবং লন্ডনের বাংলা কাগজগুলোতে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে খবর প্রচারিত হয়েছিল যে- তারেক তাঁর দলের যুবনেতা ও কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করার জন্য দেশে ফিরছেন। এমন কথাও প্রচার করা হয়েছিল যে, গত বছর নবেম্বর অথবা ডিসেম্বর মাসেই তিনি দেশে ফিরে যাচ্ছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখর মির্জাও তখন অত্যন্ত ফখর করেই কথাটা প্রচার করেছিলেন।
আমার মনে তখনই ধন্ধ লেগেছিল যে, জিয়াপুত্র তারেক কি এতই সাহসী হবেন যে, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের এতগুলো অভিযোগ ও মামলা মাথায় নিয়ে তিনি দেশে ফিরতে সাহসী হবেন? যদি হন এবং শেখ হাসিনার মতো সকল দুর্নীতির মামলা, ওয়ারেন্ট, হুলিয়া ইত্যাদি অগ্রাহ্য করে সত্যি দেশের মাটিতে পা রাখেন, তাহলে তাঁর রাজনৈতিক নেতৃত্বটি পাকা হয়ে যাবে। দেশের মানুষ তাঁর অবরোধগুলো মনে না রেখে তাঁর সাহসের তারিফ করবে এবং তাঁর দলও মনোবল ফিরে পেয়ে চাঙ্গা হয়ে উঠবে। 
কিন্তু সে সাহস তারেক রহমান দেখাতে পারেননি। তিনি দেখাতে পারবেন কিনা, সে সন্দেহ আমার মনে ছিল। কারণ, প্রকৃতপক্ষে তারেক কোন রাজনৈতিক চরিত্রের মানুষ নন। তিনি একজন স্বভাব দুর্বৃত্ত। ফৌজি পিতার অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের সুবাদে এবং মায়ের প্রধানমন্ত্রিত্বের সুযোগে তাঁর রাজনীতিতে প্রবেশ নয়, অনুপ্রবেশ এবং তাঁর রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা ও সন্ত্রাস সকল সীমা অতিক্রম করেছিল। এ জন্যই রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠা লাভের আগেই তাঁর লজ্জাকর পতন এবং সেনা তাবেদার সাবেক এক সরকারের কৃপায় দেশত্যাগের সুযোগ লাভ।
স্বভাব দুর্বৃত্তরা আবার ভীরু প্রকৃতির হয়। এদিক থেকে তারেক রহমান পিতা জেনারেল জিয়াউর রহমানের স্বভাবপ্রাপ্ত। 'লাইক ফাদার লাইক সান।' মুক্তিযুদ্ধের সময় কিছু দিনের জন্য ইস্টার্ন রণাঙ্গনের সিভিল এ্যাডমিনিস্ট্রের এম আর সিদ্দিকীর নির্দেশে আমি সাংবাদিক হিসেবে সাবরুম সেক্টরে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে এটাচ্্ড্্ ছিলাম। তাঁর 'বীরত্ব' তখন আমি দেখেছি। তিনি ছিলেন তথকথিত জেড ফোর্সের অধিনায়ক। কিন্তু রণাঙ্গনের সঙ্গে তাঁর কোন সম্পর্ক ছিল নাক্যাম্পে বসে কী করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পাকিস্তানী সেনাদের হাতে আটকেপড়া বেগম খালেদাকে উদ্ধার করবেন এবং জেনারেল ওসমানীকে প্রধান সেনাপতির পদ থেকে সরাবেনÑ এই চিন্তাতেই মশগুল থাকতেন। 
মুক্তিযুদ্ধে তাঁর নিষ্ক্রিয়তা এবং অন্যান্য কার্যকলাপে বিরক্ত হয়ে মুজিবনগর সরকার তাঁর জেড ফোর্স ভেঙ্গে দেন এবং তখনকার মেজর জিয়ার কোর্ট মার্শালের ব্যবস্থা করেছিলেন জেনারেল ওসমানী। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীনের হস্তক্ষেপে তিনি বেঁচে যান। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে তাঁকে সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়।
মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমান কোনপ্রকার সাহসেরই পরিচয় দেননি। বরং তাঁর ভীরুতা ও চক্রান্তপ্রবণ চরিত্রের প্রকাশ বহুবার ঘটেছে। সে ইতিহাস তাঁর সহকর্মী অনেক মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি কথাতেই আছে। সেই চর্বিত চর্বনে আজ আর যাব না। শুধু বলব, এই বীর পিতারই 'বীর' পুত্র তারেক রহমানভীরুতা ও চক্রান্ত করা যার স্বভাব বৈশিষ্ট্য, তাঁকে যখন 'বাংলার তারুণ্যের গর্ব ও ভবিষ্যত' আখ্যা দিয়ে লাখ লাখ রঙিন পোস্টারে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরের দেয়াল ঢেকে ফেলতে দেখি, তখন দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবী বাঙালীর ললাট থেকে এই লজ্জাকর কলঙ্কচিহ্ন কবে লুপ্ত হবে? 
৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর তারেক রহমানের অপরাধী মনের ভীরুতা সম্পর্কে আমার মনের সব সংশয় দূর হয়। লন্ডনের বাংলা কাগজেই খবর দেখলাম তারেক রহমান এখন আর দেশে ফিরবেন না। অজুহাত দেখানো হয়েছে, তাঁর ভাঙ্গা হাড়ের চিকিৎসা এখনও চলছে। এক এগারোর সময় গ্রেফতারের পর তাঁকে যে সামান্য 'ধোলাই' দেয়া হয়েছিল, বিদেশে তাঁর চিকিৎসা দীর্ঘ ছ'সাত বছরেও শেষ হয় নাÑ এ এক আজব ব্যাপার। স্পষ্টই বোঝা যায়, হাসিনা সরকার ক্ষমতায় থাকা পর্যন্ত তাঁর অসুস্থতা সারবে না। তাঁর দেশে ফেরার সাহসও হবে না। 'যঃ পলায়েতে স জীবতি' তাহলে লন্ডনে বসে তিনি কী করবেন? কাগজেই খবর বেরিয়েছে, এখানে বসেই তিনি দেশের সরকারের বিরুদ্ধে চক্রান্তের জাল ছড়াবেন। এই উদ্দেশ্যে দুবাই ও সিঙ্গাপুরেও তিনি দুটি দফতর খুলেছেন।
আমার পাঠকরা শুনলে আশ্চর্য হবেন, আমি বহু আগে দেশে থাকাকালে একবার মাত্র তারেক রহমানকে দেখেছি। তখন তাঁর কিশোর বয়স। মুক্তিযুদ্ধের ন'মাসের ওপর একটি প্রতিবেদন লেখার কাজে একটা তথ্যের জন্য ক্যান্টনমেন্টে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে পূর্ব পরিচয়ের ভিত্তিতে আগে এ্যাপয়েন্টমেন্ট করে গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখি, তিনি ক্রোধে অগ্নিশর্মা হয়ে পরনের প্যান্টের কোমরের শক্ত বেল্ট খুলে পুত্র তারেককে বেদম পেটাচ্ছেন। আশপাশে কেউ নেই। তারেক কঁকিয়ে কাঁদছেন। আমি জিয়াউর রহমানের সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। বললাম, আপনি করছেন কী, ছেলেকে তো মেরে ফেলবেন? আমাকে দেখে জিয়াউর রহমান পেটানো থামালেন। বললেন, 'আমি ওকে মেরে ফেলতে চাই। কী সব দুষ্কার্যের জন্য ওকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে, তার চিঠি দেখবেন?'
এখন স্মৃতিমন্থন করে মনে হচ্ছে, তখন তারেক রহমান সম্ভবত ক্যান্টনমেন্টের শাহীন স্কুলে পড়তেন। পড়াশোনায় লবডঙ্কা এবং শিক্ষকদের অবাধ্যতা এবং নানাবিধ দুষ্কার্যের জন্য কয়েকবার ওয়ার্নিং দেয়ার পর স্কুল কর্তৃপক্ষ তাঁকে বহিষ্কার করেন। জিয়াউর রহমান আমাকে চিঠিটা দেখিয়ে বললেন, 'এই ছেলে নিজে তো বখাটেই, তার ওপর আরেক বখাটে তার মামা এসকেন্দারের পাল্লায় পড়ে একেবারে নষ্ট হয়েছে।'
এই সাইদ এসকান্দার খালেদা জিয়ার ভাই, তারেক রহমানের মামা। এখন প্রয়াত। ব্যবসার নামে নানা রকম দুষ্কর্ম ও দুর্নীতিতে তারেকের হাতেখড়ি এই মামার কাছে। সামরিক বাহিনীতেও এদের দুর্বৃত্তপনার অন্ত ছিল না। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হওয়ায় পর এই 'প্রিয় শ্যালককে' সেনাবাহিনী থেকে বহিষ্কার করে ছিলেন। জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বেগম খালেদা জিয়া নিজে ক্ষমতায় বসার পর এই সাইদ এসকেন্দারকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে আনতে না পারলেও সেনাবাহিনীর খবরদারিতে ফিরিয়ে আনেন। শুরু হয়েছে সেনাবাহিনীতে ব্যবসা-বাণিজ্যে, মামা ভাগ্নের দৌরাত্ম্য। দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের হেড কোয়ার্টার হাওয়া ভবন গড়ে ওঠে। বেগম জিয়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসলেও দেশের সমান্তরাল প্রশাসন গড়ে উঠেছিল হাওয়া ভবনকে ঘিরে। যার পরিণতিতে এক এগারোর সময় তারেকতন্ত্রের পতন, জেলে কিছু ধোলাই লাভ এবং পরিশেষে দেশবাসীর কাছে মাফ চেয়ে এবং রাজনীতি ত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করে বিদেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য চলে যাওয়া।
কিন্তু তারেক রহমান এখনও সত্যই অসুস্থ কি? তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল থেকেই জেনেছি তিনি এখন মোটেই অসুস্থ নন। তিনি সুস্থ। বিদেশে বসেও রাজনীতির নামে নানা চক্রান্তে জড়িত; তিনি মায়ের প্রধান উপদেষ্টা। তাঁর নির্দেশেই তাঁর মা এবং দল চলে। জামায়াত এবং পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা চক্র আইএসআইয়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিবিড়। কাগজেই খবর বেরিয়েছে ভারতের দুর্ধর্ষ মাফিয়া সরদার দাউদ ইবরাহিমের সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ ছিল অথবা আছে। তিনি টাকার পাহাড়ের ওপর বসে আছেন বলে নানা সূত্রের খবর। লন্ডনেও একটি নিজস্ব মাফিয়া চক্র তিনি গড়ে তুলেছেন। দেশবিরোধী চক্রান্তে বিশেষ করে হাসিনা সরকারের উচ্ছেদের ষড়যন্ত্রে সকল তালমন্ত্র তাঁর। তিনি বিদেশে বসে মাকে হুকুম দেন এবং মা সেই হুকুম তামিল করেন।
৫ জানুয়ারির নির্বাচনে যোগ দিতে বেগম জিয়া একেবারে অনিচ্ছুক ছিলেন না। দলের নেতাকর্মীদের সংখ্যাগুরু অংশও ছিল নির্বাচনে যোগ দেয়ার পক্ষে। জামায়াত ও আইএসআইয়ের সঙ্গে জোট পাকিয়ে এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ভ-ুল করার লক্ষ্যে জামায়াতী সন্ত্রাসের সাহায্যে সরকার উচ্ছেদের পরিকল্পনায় অটল থাকতে তারেক তাঁর মাকে বাধ্য করেন।
নির্বাচন বানচাল করা এবং সরকার উচ্ছেদের চক্রান্ত ব্যর্থ হওয়ার পর তারেক নিষ্ক্রিয় হয়েছেন এ কথা ভাবলে ভুল করা হবে। কচ্ছপের মতো বিপদ দেখে আপাতত খোলসের মধ্যে মাথা গুটিয়ে নিলেও তিনি তা আবার বের করার অপেক্ষায় আছেন। দুবাই ও সিঙ্গাপুরে তাঁর আরও দুটি অফিস স্থাপনের খবর ইতোমধ্যেই সংবাদপত্রে বেরিয়েছে। লন্ডনে সপরিবারে শপিংয়ে বেরুলে পরিচিত বাংলাদেশীদের দেখলে তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে, কখনও লাঠি ভর দিয়ে হাঁটেন। তাঁর ঘনিষ্ঠজনের অনেকের মতেই এটা তাঁর অভিনয়।
বর্তমান হাসিনা সরকার দেশকে সন্ত্রাস ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি থেকে উদ্ধার করতে চান। তা করতে হলে এই সন্ত্রাস ও ষড়যন্ত্রের উৎসমুখ বন্ধ করার জন্য সর্বাগ্রে সরকারকে চেষ্টিত হতে হবে। তারেক রহমান বিদেশে বসেও দেশে ঘুড়ি ওড়ানোর কতটা ক্ষমতা রাখেন তার প্রমাণ মানিলন্ডারিংয়ের দুর্নীতির মামলায় তাঁর সহকারীর দ-; কিন্তু তাঁর খালাস পাওয়া। অভিযোগ উঠেছে বিপুল অর্থ দ্বারা নাকি এই বিচারকে প্রভাবিত করা হয়েছে। নইলে অপকর্মের সহকারী দ- পান আর মূল আসামি খালাস পেতে পারেন? সংবাদপত্রের খবর, সংশ্লিষ্ট বিচারক নাকি বিদেশে পালিয়ে গেছেন। বাংলাদেশ সরকারের উচিত তারেক রহমানের এই অঢেল টাকার উৎস কোথায় এবং এই উৎস বন্ধ করার উপায় খুঁজে বের করা।
বর্তমান সরকারের উচিত দেশের বৃহত্তর স্বার্থে দুটি বিচারকার্য ত্বরান্বিত করা। একটি '৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং অন্যটি তারেক ও কোকোর বিরুদ্ধে গুরুতর দুর্নীতি, সন্ত্রাস এবং অন্যান্য অপরাধের বিভিন্ন মামলা। তারেক রহমানকে দীর্ঘকাল বিচার এড়িয়ে বিদেশে পালিয়ে থাকার সুযোগ দেয়া টিক হবে না। বিদেশে বসে ষড়যন্ত্রের জাল তিনি বুনতেই থাকবেন। তাঁর প্রভাবশালী বিদেশী পৃষ্ঠপোষক আছে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা না গেলে তাঁর নিজের সুস্থতা যেমন ফিরে আসবে না; তেমনি দেশের রাজনীতির সুস্থতা ফিরিয়ে আনা যাবে না।
এই প্রসঙ্গে হাসিনা সরকারের জন্য একটি উদাহরণ তুলে ধরছি। আর্জেন্টিনার বেনোভলেন্ট ডিক্টেটর পেরনের প্রথম স্ত্রী ইন্ডাপেরন ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয়। কিন্তু তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী ইসাবেলা পেরন ছিলেন ক্ষমতালোভী, অসৎ ও দুর্নীতিপরায়ণ। তিনি ক্ষমতায় বসে আর্জেন্টিনায় সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও ভীতির রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। অতঃপর গণঅসন্তোষের মুখে তিনি ক্ষমতাচ্যুত হন ও দেশ ছেড়ে পালান। কিন্তু বিদেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা থেকে নিবৃত্ত হননি। তারও বিদেশ বাসের অজুহাত ছিল অসুস্থতা। 
অতঃপর অর্জেন্টিনার একটি গণতান্ত্রিক সরকার ইবাবেলা পেরনের বিভিন্ন অপরাধের বিচার শুরু করেন এবং দীর্ঘকালের জন্য তাঁর কারাদ- হয়। ইসাবেলা এই দ- এড়িয়ে অসুস্থতার অজুহাতে বিদেশে বসে দেশবিরোধী চক্রান্ত চালাতে থাকেন। আর্জেন্টিনার সরকার চৌদ্দ বছর চেষ্টার পর ইসাবেলাকে স্বদেশে ধরে আনতে সক্ষম হন। তাঁকে শেষ পর্যন্ত কারাগারে যেতে হয়। তাঁর ষড়যন্ত্র থেকে আর্জেন্টিনা মুক্ত হয়।
ইসাবেলা পেরন ছিলেন আর্জেন্টিনার ভাগ্যাকাশের এক দুষ্টগ্রহ। বাংলাদেশের ভাগ্যাকাশেও একই দুষ্টগ্রহ তারেক রহমান। তাকেও দেশে ফিরিয়ে এনে তাঁর গুরুতর সব অপরাধের জন্য বিচারের রায় মানতে বাধ্য করা ছাড়া বাংলাদেশের রাজনীতি অস্থিরতা ও পঙ্কিলতা মুক্ত হবে না।

লন্ডন, ২৮ জানুয়ারি, মঙ্গলবার, ২০১৪



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___