Banner Advertiser

Thursday, January 30, 2014

Re: [mukto-mona] একজন উস্কানি বেগমের হতাশা, ক্ষোভ, যন্ত্রণা ও ক্রোধ - ১



democracy cannot survive among vastly ignorant religious people;


>>>>>>>> Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman thought we were ready for democracy. He fought for it and I happen to agree with his analogy. Right now we do not have democratic culture in our country and that does NOT mean people of Bangladesh cannot protect democracy.

India has been more religious riots (Not just attacks but killings) than most countries of the world but it is still holding up to it's democratic heritage. Even traditional non-democratic state like Pakistan recently peacefully transferred power (Borrowing our care taker model) and walking steadily towards democracy. So why can't we do the same?

We are passing difficult times and almost all nations go through tough times but that does not mean we have to sacrifice our democratic values.  



Democracy needs a vast secular mass; that environment needs to be created first.

>>>>>>> It is already there.


Anyway, Khaleda Zia is shedding her crocodile tears; religious minorities cannot trust her at all. She has revealed her own image in 2001.

>>>>>>>>> Let our minority population decide for themselves. They do not need a "Leader of freedom fighter" (Who actually chose not to fight the Pak army) and a Hindu who left Bangladesh long time ago speak for them. If Khaleda Zia fails (Which she has in the past), it will be her loss.

I do not feel religion or secularism should be forced unto people. Let the secular parties win the hearts of people with dedication and honesty. Let the religious parties try their best to win hearts of people. This is the democratic system and despite some flaws, it is the best system out there.

Shalom!


-----Original Message-----
From: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>
To: mukto-mona <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Wed, Jan 29, 2014 6:45 pm
Subject: Re: [mukto-mona] একজন উস্কানি বেগমের হতাশা, ক্ষোভ, যন্ত্রণা ও ক্রোধ - ১

 
Politicians are not intellectually smart people, because smart people do not go to politics anywhere in the world. Therefore, do not think so highly of European and American politicians; for proof look at their policies in Middle East, Afghanistan, Africa, etc.

American politicians always talk about promoting democracy around the world. They think - solution to every problem in the world is democracy. They do not understand that - democracy cannot survive among vastly ignorant religious people; democracy there will only establish religious autocracy that easily; the proof is Egypt.

Democracy needs a vast secular mass; that environment needs to be created first. I do not think these foreigners understand that at all; if they did, they could not support BNP/Jamat in Bangladesh.

Anyway, Khaleda Zia is shedding her crocodile tears; religious minorities cannot trust her at all. She has revealed her own image in 2001.
 
Jiten Roy


On Wednesday, January 29, 2014 6:51 PM, SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com> wrote:
 
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৪, ১৬ মাঘ ১৪২

একজন উস্কানি বেগমের হতাশা, ক্ষোভ, যন্ত্রণা ও ক্রোধ
মুনতাসীর মামুন
পরিস্থিতির এত নাটকীয় পরিবর্তন হবে তা নির্বাচনের দিনও ভাবা যায়নি। আমরা যাঁরা আশঙ্কা করছিলাম, নির্বাচনের পরদিন থেকে আবার জ্বালাও পোড়াও শুরু হবে, তা হয়নি। মুখ রক্ষার জন্য ১৮ দল অবরোধ হরতাল ডেকেছিল তারপর তারা ভুলে গিয়েছিল। এখন দেশের পরিস্থিতি ঠিক আগের মতো। অর্থাৎ, অবরোধ হরতালের আগে যে অবস্থা ছিল। এত দ্রুত পরিস্থিতির উন্নতি হবে এটি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কল্পনায়ও ছিল কিনা সন্দেহ। 
বিএনপি-জামায়াত এবং ১৬ দল বা একত্রে ১৮ দল কখনও ভাবেনি নির্বাচন হবে। প্রতিদিন মানুষ পুড়িয়ে কুপিয়ে একটি ত্রাসের রাজত্ব তারা তৈরি করতে পেরেছিল। আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বার বার হুমকি দিচ্ছিলেন। আমেরিকা ইউরোপ যেখানে জামায়াতের পক্ষে ছিল সেখানে নির্বাচন হওয়াই ছিল কষ্টকর। যাক, নির্বাচন হলো। বিএনপি-জামায়াতের ও সুশীল বাটপাড়দের মুখপাত্র প্রধান প্রধান [দুইবার প্রধান ব্যবহার নিশ্চয় ব্যাকরণ শুদ্ধ নয় তবুও গুরুত্ব বোঝাবার জন্য দুবার শব্দটি ব্যবহার করা হলো] পত্রিকা ও চ্যানেলগুলো এই কথাই বোঝাতে চাইল ৫ ভাগের বেশি ভোট পড়বে না। ভোট পড়েছে ৪০ ভাগ। বিষয়টি তাদের হতাশ করেছে। ভাবা হয়েছিল। ঠিক আছে নির্বাচন হয়েছে, যাক সংবিধান রক্ষা হয়েছে, আবার নির্বাচন ঘোষণা করা হবে। তা' না হয়ে মন্ত্রিসভা হলো। ফেসবুক বা সাধারণ মানুষ মনে করেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজেনা বিএনপির স্থায়ী কমিটির বহিস্থ সদস্য। এতদিন এসব রাষ্ট্রদূত ছোট ছোট দেশে বড় বড় ভূমিকা রেখেছেন। এখানেও বিএনপি-জামায়াত সে কারণে তার ওপর ভরসা রেখেছিল। যে কারণে, নির্বাচনের পর পর দুদিন বোধহয় তিনি বললেন, যা হওয়ার হয়ে গেছে এখন নতুন নির্বাচন নিয়ে কথা হোক। কিন্তু সরকারী দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, কিসের নির্বাচন? সরকারের মেয়াদ পাঁচ বছর। সেটি শেষ হোক। মজেনা এসব দেখেশুনে স্তব্ধ হয়ে গেছেন। তাঁর ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়, আমেরিকার মটো এক টি ডেশ-কে এভাবে ট্রিট করা বেঠিক। এ গ্রেডের রাষ্ট্রদূত হলে মজেনা জানতেন, পৃথিবীর বহুদেশ এখন আর আমেরিকাকে ওইভাবে ট্রিট করতে চায় না। 
মজেনা স্তব্ধ হওয়ার পর আমেরিকার দুটি উপনিবেশ, একটিও বলা যায়, ইংল্যান্ড ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এখনও বার বার নির্বাচনের কথা বলছে। বিশেষ করে যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূত গিবসন খানিকটা বাড়াবাড়িই করছেন। আসলে, তাঁর বোধহয় ধারণা তিনি রাষ্ট্রের ভাইসরয় হিসেবে বাংলাদেশে এসেছেন। বাংলাদেশ এখনও একটি উপনিবেশ। আবার আমেরিকা তাঁদের উপনিবেশ ছিল এক সময়। কিন্তু তাঁদের সম্পর্কটা এখন মনিব-ভৃত্যের। সেই জ্বালা থেকে বোধহয় গিবসন ভাবতে চাচ্ছেন, এখনও এই দেশটা তাঁদের উপনিবেশ। অবশ্য স্বদেশ রায় এর একটা ভাল ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন ব্রিটিশদের একটা গুণ আছে তাঁরা কোন বিষয় নিয়ে খুব বিশদ কাজ করে। আবার তাঁদের আরও একটি গুণ আছে তাঁদের কেউ কেউ কোন বিষয়ের গভীরে যান না। তাঁদের জীবনটা কেটে যায় ফুটবল আর ক্রিকেট নিয়ে। যে কারণে ইউরোপের অনেক দেশে একটি রসাত্মক কথা চালু আছে, ব্রিটিশ কেউ পিএইচডি করলে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, আপনার সাবজেক্ট ফুটবল বা ক্রিকেট নয় তো? ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের সাম্প্রতিক কিছু কথাবার্তা কিন্তু ওই ফুটবল ক্রিকেট নিয়ে কাটানো ব্যক্তির মতোই মনে হচ্ছে। তিনি বলছেন, এখনই আলোচনা শুরু করুন? তাঁকে প্রশ্ন করতে হয়, কার সঙ্গে আলোচনা করবে? এবং আলোচনার বিষয় কি? [জনকণ্ঠ ২৩.১.২০১৪]
ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত হানাও একই ধাঁচের কথাবার্তা বলছিলেন। এখন অবশ্য, দাপট খানিকটা কমেছে। এরা মন্ত্রীদের সঙ্গে প্রতিদিন দেখা করছেন। জানি না কোন মন্ত্রীর সাহস হবে কিনা বলতে যে, দেশটা এখন আর ইউরোপের উপনিবেশ নয়। আমাদের সাংবাদিকরা হয়ত জানেন না, ইউরোপ আমেরিকা বাংলাদেশে কখনও বি গ্রেডের রাষ্ট্রদূতও পাঠায় না। সি গ্রেড নিয়ে সাংবাদিকরা যা মাতামাতি করেন এ গ্রেডের রাষ্ট্রদূতের সামনে দাঁড়ালে বোধহয় তাঁদের হাত-পা কাঁপবে। পৃথিবীতে বাংলাদেশের সাংবাদিকরাই একমাত্র সি গ্রেডের রাষ্ট্রদূতদের নিয়ে এতো মাতামাতি করেন। এবং তা দেখে এসব রাষ্ট্রদূত নিজেদের নিজ দেশের নীতিনির্ধারক মনে করেন। অবাক হব না, এসব রাষ্ট্রদূতদের অনেককে যদি টার্ম ফুরোবার আগেই ডেকে নেয়া হয়। কারণ, তাঁরা সব বিভ্রান্তিকর সংবাদ পাঠিয়েছেন নিজ নিজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সন্ত্রাসী, তালেবানী দল। গ্রুপগুলোকে তাঁরা গণতন্ত্রে জোর জবরদস্তিমূলক অন্তর্ভুক্ত করে তাঁদের পরিচ্ছন্ন ইমেজ তৈরি করতে চেয়েছেন। এতে নিশ্চয় লেনদেন থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্বার্থরক্ষার ব্যাপার আছে। অনুমান করে নিতে পারি, নিজেদের জিঘাংসা চরিতার্থ করতে এরা ১৮ দলকে আবার জ্বালাও পোড়াওর রাজনীতি আনার প্ররোচনা যোগাবেন। 
এসব দেখেশুনেই খালেদা জিয়ার পাগল পাগল লাগছে। আরও পাঁচ বছর ক্ষমতার বাইরে! তাহলে একযুগ ক্ষমতার বাইরে থাকতে হয়। তাঁর জ্যেষ্ঠ রাজনীতিকদের বয়স তখন আশির কাছাকাছি হবে। তিনি নিজেও হাঁটবেন আশির পথে। ছেলেকেও ক্ষমতায় বসাতে পারবেন না অথচ নিশ্চিত ছিলেন তাঁকে ক্ষমতায় বসাতে পারবেন। আরও পাঁচ বছর শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে হবে, তাঁর বক্তৃতা শুনতে হবে। আসলে এই চিন্তাটাই তাঁকে শারীরিকভাবে অবসন্ন এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে ফেলছে। না'হলে ২০ জানুয়ারি সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে এ ধরনের বক্তৃতা দিলেন কিভাবে?
তার বক্তৃতার সম্পূর্ণ বিবরণ যথাযথভাবে অধিকাংশ পত্রিকায়ই নেই। তবে, বিভিন্ন পত্রিকা পড়ে নির্যাসটুকু পাওয়া যায়। এ নির্যাস বলে দেয় তার পুরনো বক্তব্যের সঙ্গে নতুন এই বক্তব্যের তেমন অমিল নেই। মনে হয় কেউ ভাঙ্গা একটা রেকর্ড বার বার বাজাবার চেষ্টা করছে। বক্তৃতায় কয়েকটি বিষয়ের ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেছেন। 

১. হিন্দুদের ওপর আক্রমণ 

খালেদা বলেছেন, 'সংখ্যালঘুদের ওপর সরকার পরিকল্পিতভাবে হামলা করছে। এ হামলার সঙ্গে সরকারী দলের লোকজন জড়িত... যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে' (সংগ্রাম, ২১.১.১৪) 'নির্বাচনে মানুষের সমর্থন না পেয়ে ব্যর্থতা ঢাকতেই সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন করা হচ্ছে, হিন্দু ভাইদের বাড়িঘরে হামলা করছে, তাদের ওপর নির্যাতন করছে, বাড়িঘর, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে হামলা করছে, দখল করছে। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার দায়-দায়িত্ব সরকারের।' [যায় যায় দিন ২১.১.১৪]
হিন্দুদের তিনি ভাই বলাতে হাসি পাচ্ছে। গয়েশ্বর-নিতাইকে তিনি ভাই-বেরাদর যা বলুন আপত্তি নেই, কিন্তু হিন্দুরা তার ভাই এ কথা, তার ভাষায় কোন শিশু ও গাপলও বিশ্বাস করবে না। বিএনপির রাজনীতির মূলই হলো পুরনো দ্বিজাতি তত্ত্ব যা জিয়াউর রহমান প্রবর্তন করেছিলেন। এ তত্ত্বে হিন্দুরা থাকবে, তবে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে থাকবে। হিন্দুদের জন্য তার সমবেদনা, মাছের মায়ের কান্নার মতো, হিন্দুদের জন্য অপমানজনকও। 
এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ্য। ডেইলি স্টার ২১ তারিখে খালেদার বক্তৃতার ওপর একটি প্রতিবেদন ছেপেছিল। বিএনপির পক্ষ থেকে এর একটি প্রতিবাদও ছাপা হয় ২৪ তারিখে। স্টার হিন্দুদের সম্পর্কে তার বক্তব্য নিয়ে মন্তব্য করেছিল। বিএনপির প্রতিবাদলিপিতে স্টার উল্লিখিত সব মন্তব্যের প্রতিবাদ জানালেও হিন্দুদের সম্পর্কে স্টারের সমালোচনার কোন প্রতিবাদ জানানো হয়নি। 
খালেদা জিয়ার সময় থেকে এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন হয়েছে তার প্রত্যেকটিতে নির্বাচনের আগে পরে সহিংসতা ঘটেছে। এই সহিংসতাকে স্রেফ নির্বাচনী সহিংসতা বলা ঠিক হবে না। এর একটি প্যাটার্ন আছে যার ভিত্তি জাতিগত বিদ্বেষ। গয়েশ্বর-নিতাই বা এরকম আরও যারা বিএনপি করে খালেদারা তাদের ঠিক হিন্দু মনে করেন কিনা সন্দেহ। তবে, ইংরেজীতে কী বলে যেন 'প্লুরাটি'র খাতিরে দু'একজন হিন্দু প্রয়োজনে টাকা দিয়ে রাখতে হয়। রাখাও হয়েছে। 
বিএনপি-জামায়াতের ইতিহাস হচ্ছে সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দু দলনের ইতিহাসে। এর উদ্দেশ্য দুটি- এথনিক ক্লিনজিং এবং সম্পত্তি দখল। এথনিক ক্লিনজিংয়ের অর্থ এ দেশ হিন্দুশূন্য করা। কারণ, তারা মনে করে হিন্দুরা থাকবে হিন্দুস্থান বা ভারতে, মুসলমানরা পাকিস্তান ও আগের পূর্ব পাকিস্তানে। সম্পত্তি দখলে অবশ্য শুধু জামায়াত বিএনপি নয়, আওয়ামী লীগ ও অন্য দলও জড়িত। রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া মানেই আজকাল কিছুর দখল নেয়া। তবে এথনিক ক্লিনজিংয়ের ওপরও জোর দেয়া হয় বেশি। শাহরিয়ার কবির ২০০৫ সালে লিখেছিলেন হিন্দুশূন্য করার কারণ '১. আওয়ামী লীগের ভোট কমবে এবং ২. বাংলাদেশকে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মনোলিথিক মুসলিম রাষ্ট্র বানানো সহজ হবে।' 
১৯৯২ সালে, বিএনপির তৎকালীন নেতা সাংবাদিক গিয়াস কামাল চৌধুরীর ভোয়াতে প্রেরিত এক খবরের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকায় হিন্দুদের ওপর আক্রমণ শুরু হয়। বিএনপি প্রভাবান্বিত লতিফুর রহমান প্রধান উপদেষ্টা থাকার সময়ই তার সরকার বিএনপির জেতার পথ সুগম করার জন্য হিন্দু দলন শুরু করে। খালেদা নিজামী সেটিকে কী মাত্রায় নিয়ে যায় তার একটি উদাহরণ দিচ্ছি। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০২ সালের ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ২৮৪ জন নারী ধর্ষিত ও ৪৬ জনকে অপহরণ করা হয়। ৩৮,৫২১টি পরিবারকে বাস্তুচ্যুত করা হয়। হত্যা করা হয় ৩৮ জন, হুমকি দেয়া হয় ৮০৬ জনকে। নির্যাতন করা হয় ২২৬১ জন পুরুষ ও ১৪৯৬ জন নারীকে। বাড়িঘর ও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে ২৮০০ হামলা হয়। আগুন দেয়া হয় ১৮৬৩টি স্থান/বাড়ি/ দোকান/স্থাপনার। ১০১টি মন্দিরে হামলা হয়। চাঁদা ও টাকা দেয়া হয় ১,৯২,৪৭,৫০০ টাকা। লুট করা হয় ৩,৪৯,৮৫,০০০ টাকা। বিবস্ত্র করা হয় ১৮ জন নারীকে। 
[জাতীয় পত্রিকা থেকে সংকলন] খালেদা জিয়া যদি মাছের মা না হতেন তাহলে প্রথম বছরে সেই হিন্দু বিধবার আর্তি শুনে নিজে এসব পশুগুলোকে শেকলে বেঁধে রাখতেন। ঘটনাটি ছিল এরকম। একটি গ্রাম। নিশুতি রাত। খালেদার সোনার ছেলেরা এক গরিব হিন্দু বিধবার বাড়ি ঘিরে ফেলেছে। বিধবা টের পেয়ে লণ্ঠন হাতে কপাট খুলে মিনতি করে বললেন, বাবারা আমার মেয়েটা ছোট, তোমরা একজন করে আসো। বিধবার মেয়েটার বয়স ছিল ১৩ কী ১৪।
গত দুই বছর ক্রমাগত হিন্দুরা আক্রান্ত হচ্ছেন, এখনও। তিনি বক্তৃতায় বললেন, 'সংখ্যালঘুদের ওপর আওয়ামী লীগের লোকেরাই হামলা করছে।' এখানেই হিন্দুদের নিয়ে বিএনপির তামাশার শেষ নয়। এ বিষয়ে তারা একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তারা দিনাজপুরে আড়াই ঘণ্টা কাটিয়ে একটি তদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করে ঘোষণা করেছে, ঘটনাগুলো সাম্প্রদায়িক নয়, রাজনৈতিক। প্রশ্ন নির্বাচন তো শেষ তা'হলে এখনও কেন জামায়াত-বিএনপি হিন্দুদের আক্রমণ করছে? আমাদের অনুমান খালেদা ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ০ থেকে ১ ভাগের বেশি রাখা হবে না। গয়েশ্বর-নিতাইদেরও বাপ বাপ করে চলে যেতে হবে। (চলবে)
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৪, ১৬ মাঘ ১৪২
Also Read:
বাংলাদেশের মাটি থেকে বিদায় -  
খালেদা জিয়া বিএনপি জামায়াত সবাইকে বিদায় বাংলাদেশের মাটি থেকে।
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৪, ১৬ মাঘ ১৪২





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___