Banner Advertiser

Sunday, February 9, 2014

[mukto-mona] মওদূদীবাদ তথা জামায়াত-শিবির সম্পর্কে দেশের প্রখ্যাত কিছু আলেমের অভিমত



মওদূদীবাদ তথা জামায়াত-শিবির সম্পর্কে দেশের প্রখ্যাত কিছু আলেমের অভিমত

লিখেছেন: সোহাগ সকাল • প্রকাশকাল: 24 ফেব্রুয়ারি 2013 - 12:41অপরাহ্ন

জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আ'লা মওদূদী। ১৯০৩ সালে ভারতের হায়দারাবাদ প্রদেশের আওরঙ্গবাদ জেলা শহরের আইন ব্যবসায়ী আহমদ হাসান মওদূদীর ঔরসে তাঁর জন্ম। আজকের জামায়াত-শিবির তাঁর আদর্শেই পরিচালিত। জামায়াত-শিবির কোনো ইসলামী দল নয় এবং তাদের প্রধান উদ্দেশ্যই হলো যেকোনো উপায়ে, যেকোনো কিছুর বিনিময়ে ক্ষমতায় যাওয়া, তা বাঙালি জাতি অনেক আগেই জেনে গেছে। একাত্তরে তাদের কর্মকান্ডের কথা আমরা সবাইই জানি। এত খুন, এত অন্যায়ের পরেও তারা আজও টিকে আছে বাঙলার মাটিতে। এমনকি দলীয় ভাবে! যারা এদেশের স্বাধীনতাই চাইনি, তারা কিভাবে স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করার সাহস পায়? এত অন্যায়ের পরেও তারা আজও টিকে আছে, শুধুমাত্র ধর্মের মুখোশ পরে। অথচ আমাদের সকলের অবশ্যই জানা ইচিৎ, জামায়াতে ইসলামী আর ইসলামী ছাত্র শিবির কোনো ইসলামী দল নয়। যুগ যুগ ধরে দেশ-বিদেশের হক্কানী আলেম সমাজ তাদেরকে কোরআন-হাদীসের আলোকে ভ্রান্ত প্রমান করে আসছে, সাধারন মুসলমানদেরকে তাদের থেকে দূরে থাকার আহ্বান করে আসছে। মওদূদী মতবাদ তথা জামায়াত-শিবির সম্পর্কে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, বই-পুস্তক ঘেটে আমি বাংলাদেশের প্রখ্যাত কিছু আলেমের মতামত পেয়েছি, পাঠকদের সামনে তাই তুলে ধরছি। প্রত্যেক বক্তব্যের নিচে তথ্যসূত্র উল্লেখ করেছি। যাচাই বাছাই করে দেখতে পারেন।

মুফতীয়ে আজম, মাওলানা ফয়জুল্লাহ সাহেব (রহ.)


১৩৮৬ হিজরী সনের ৫ই জিলকদ এক লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, মওদূদী ফাসেকী চিন্তাধারা ও ফাসেকী আকীদাসম্পন্ন একজন ব্যক্তি। তাঁর লেখনী ও বক্তৃতার মধ্যে শুধু সলফে সালেহীন, সাহাবায়ে কিরাম, তাবেঈন, আইম্মায়ে মুজতাহিদীন, আওলিয়ায়ে কিরামদের সম্পর্কে অত্যন্ত বাজে কথা আছে। একারনে তাদের থেকে দূরে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা ফাসেক। আর ফাসেকের পেছনে নামাজ আদায় করা মাকরূহে তাহরিমী। এই মন্তব্যে স্বাক্ষর প্রদান করেছেন মাওলানা আব্দুল ওয়াহাব, মুহতামিম, দারুল উলুম হাটহাজারী, মাওলানা আব্দুর রহমান, মুহাদ্দিস, মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক, মুহাদ্দিস, জিরি মাদ্রাসা, মাওলানা শামসুল হক, মুহাদ্দিস, মাদরাসায়ে আলীয়া, ফেনী, মাওলানা আব্দুল হামিদ ও মুফতী আহমদ শফী সাহেব, হাটহাজারী মাদ্রাসা, মাওলানা আব্দুল জলিল, মুহতামিম, কাছেমুল উলুম চারিয়া।
সূত্র: জামায়াতে ইসলামী ছে মুখালেফাত কিউ? :১১৯


আল্লামা শামছুল হক ফরিদপুরী (রহ.)

সম্মানিত আলেমে দ্বীন, বাঙলার কৃতী সন্তান মাওলানা শামছুল হক ফরিদপুরী (রহ.) এর পরিচয় নতুন করে দেয়ার প্রয়োজন নেই। তিনি সর্বজন সম্মানিত একজন আলেম। ইসলামের বৃহত্তর স্বার্থে তিনি দীর্ঘদিন জামায়াতে ইসলামীর সাথে সম্পর্ক বজায় রাখেন। হাজার হাজার লোক তাঁর দেখাদেখি দেখে জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন। অতঃপর জামায়াত-শিবিরের প্রকৃত রূপ তাঁর সামনে উন্মোচিত হয়। তৎক্ষণাৎ তিনি জামায়াত ছেড়ে দিয়ে জামায়াতে ইসলামীর ভন্ডামীর কথা জাতির সামনে উন্মোচিত করেন। তিনি জাতিকে মওদূদী ফিতনার ভয়াবহতা থেকে সতর্ক করার জন্য অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত ও প্রামান্য গ্রন্থ 'ভুল সংশোধন' রচনা করেন। এই বই লেখার কারন কী? এর জবাবে তিনি বলেন, যে কেও একজন মুসলমানের উপর আঘাত হানবে, সে হামলা প্রতিরোধের জন্য যেই মুসলমান পাশে দাঁড়াবে, আল্লাহ তাঁর জন্য দোজখের আগুন হারাম করে দেবেন। একজন সাধারণ মুসলমানের বেলায় এরূপ বলা হয়েছে। সাহাবীদের মর্যাদা একজন সাধারণ মুসলমানের চেয়ে অনেক বেশি। একজন সাহাবীর উপর কেও মিথ্যা কুৎসা রটানো অথবা যেকোনো উপায়ে হামলা করলে যে ব্যক্তি তাঁর বিরুদ্ধে দাঁড়াবে, আল্লাহর কাছে তাঁর ফজিলত আরও বেশি। এ ফজিলতের সওয়াব হাসিল করা আমার অন্যতম উদ্দেশ্য। মওদূদী সাহেব যদি তাঁর কৃতকর্মের কথা নিজে না স্বীকার করেন, তাহলে তাঁর গঠিত দলে যোগদান করা জায়েজ হয় কিভাবে? অর্থাৎ যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের স্বীয় অপকর্ম স্বীকার না করেন, ততক্ষণ পর্যন্ত কোনো মুসলমানের জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করা জায়েজ হবে না। যারা সাহাবীদের দোষ চর্চায় লিপ্ত, তাদের পেছনে নামাজ আদায় করা নাজায়েজ।
সূত্র: ভুল সংশোধন


জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমের প্রাক্তন খতিব মাওলানা মুফতী আব্দুল মুয়ীজ সাহেব(রহ.)


মওদূদী সাহেব প্রকৃতপক্ষে কোনো আলেম নন। কোরআন ও হাদীস সম্পর্কে কোনো সঠিক জ্ঞান তাঁর নেই। দ্বীনের আকায়েদের অপব্যাখ্যা করে মুসলিম সমাজকে গোমরাহ করাই তাঁর মূল লক্ষ্য। তাঁর প্রবর্তিত ফিতনা থেকে দূরে থাকা সকল মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব।

সূত্র: মওদূদীর নতুন ইসলাম

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমের সাবেক খতীব মাওলানা ওবায়দুল হক (রহ.)

একথা সত্য যে, নিজের মধ্যে হাজারো দোষত্রুটি থাকা ষত্বেও অন্য কোনো ব্যক্তি বা তাঁর কাজকে সমালোচনার বস্তবে পরিণত করা ঠিক নয়। তথাপি তাঁর ভ্রান্তিপূর্ণ পুস্তকাদি দ্বারা সাধারণ ও নব্য শিক্ষিত লোকদের মধ্যে গোমরাহী বিস্তার লাভ করছে এমন মুহূর্তে হক কথা না বলে চুপ করে থাকাও অপরাধ। সাধারণত যখন এবিষয়ে মতামত চাওয়া হয়, তখন নিরবতা অবলম্বন করলে কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে। প্রশ্ন উঠতে পারে, এব্যাপারে তো অনেক পুস্তকই প্রকাশিত হয়েছে। আরো কি দরকার? জবাব হলো প্রত্যেক পুস্তকেরই বিশেষ বৈশিষ্ট থাকে যা অন্যটায় পাওয়া যায়না। তাছাড়া যখন মওদূদীর পুস্তকাদী সংগঠিত জামায়াতে ইসলামীর মাধ্যমে সদা-সর্বদা প্রকাশিত হয়ে চলেছে এবং সেগুলো কর্মীদের অবশ্যকীয় পাঠ্যসূচীতে বেঁধে দেয়া হচ্ছে তখন সাময়িক ভাবে কিছু পুস্তকাদি বা বিবৃতি প্রকাশ করেই এর মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। কারন গুটিকয়েক দিনে এগুলো নিঃশেষ হয়ে যাবে। ধীরে ধীরে। তাই ক্রমাগত সতর্কতা স্বরূপ ব্যাপক পর্যায়ের কর্মসূচী গ্রহন করা প্রত্যেক হক্কানী আলেমের ঈমানী দায়িত্ব।
তিনি দৈনিক যুগান্তরকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, এই বিষয়ে আমাদের সকল হক্কানী আলেম একমত যে, মওদূদী তাঁর তাফসীর ও বিভিন্ন গ্রন্থে এমন সব মন্তব্য করেছেন, যা সাধারণ ইসলামী মতবাদ কখনই সমর্থন করেনা। যা আমরা কখনই সমর্থন করিনি, এখনও করছিনা।
সূত্র: মওদূদী ফিতনা, দৈনিক যুগান্তর: ১২-১২-০৩ ইং


শাইখুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক(রহ.)

বাঙলা ভাষায় অনূদিত বোখারী শরীফের সপ্তম খন্ডের পরিশিষ্টে তিনি বলেন, আবুল আ'লা মওদূদী ও তাঁর দল জামায়াতে ইসলামীকে খারেজীদের অনুরূপ একটি ফেরকা হিসেবে দেখা যায়। তারা সাহাবায়ে কিরাম, পূর্বাপর মুসলিম মনীষীবৃন্দ ও হক্কানী আলেমদের সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করেছেন। তিনি মুসলিম সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পায়তারা করেছেন।
সূত্র: বোখারী শরীফের বঙ্গানুবাদের সপ্তম খন্ডের পরিশিষ্ট

আল্লামা শাহ আহমদ শফী সাহেব, মহাপরিচালক, হাটহাজারী মাদ্রাসা, চট্টগ্রাম।
জামায়াত-শিবিরের সাথে আমাদের বিরোধ কোনো রাজনৈতিক বিরোধ নয়, এই বিরোধ আকীদাগত। এতে বিশ্বের সকল হক্কানী আলেম একমত। আমরা বহুবার মওদূদীপন্থী তথা জামায়াত-শিবিরের ধারক-বাহকদের আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকীদা পরিপন্থী লিখাসমূহ পরিহার করে বাংলাদেশের মতো শান্তিকামী মুসলিম জনগোষ্ঠীর কাতারে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয়, তারা বারবার ঐক্যের ডাক দিয়েও আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকীদা পরিপন্থী মত ও পথ অনুসরন করে নবী-রাসূল, সাহাবা প্রেমিকদের মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি করে অনৈক্য বাড়িয়েই চলেছে। আমরা তাদের এহেন ধৃষ্টতামূলক আচরনের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নায়েবে রাসূল হিসেবে হক কথা বলা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব।
সূত্র: দৈনিক ইনকিলাব, ৯ই অক্টোবর ২০০৩ ইং

হযরত সুলতান আহমদ নানুপুরী সাহেব (রহ.)


নিশ্চয়ই মওদূদীবাদ একটি ভ্রান্ত মতবাদ। তারা সাহাবায়ে কিরামদের সত্যের মাপকাঠি মনে করেনা। আর তাদের পুস্তকের দ্বারা কোরআনের আয়াতেরও অস্বীকার করা হয়। তারা নবীদের শানেও বেয়াদবী করেছে।

সূত্র: মওদূদীর তাফসীর ও চিন্তাধারা


মাওলানা আহমদ সাহেব (রহ.), পটিয়া

মওদূদী সাহেব আম্বিয়ায়ে কিরাম, সাহাবায়ে কিরাম, আকাবীরে দ্বীন ও মুজাদ্দিদে দ্বীনের সমালোচনা করে আপন পুস্তকাদি কালো করে দিয়েছে। আল্লাহই ভালো জানেন, কিয়ামতের দিন তাঁর হাশর কার সাথে হবে। মওদূদীপন্থীদের উচিৎ স্বীয় আকীদাসমূহকে ঠিক করা এবং লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে খালেস দিলে তাওবা করা।
সূত্র: মওদূদীর তাফসীর ও চিন্তাধারা


আল্লামা নূরুল হক সাহেব, শাইখুল হাদীস, জিরি মাদ্রাসা, চট্টগ্রাম

মওদূদীবাদ ভ্রান্ত হওয়ার দিক দিয়ে উল্লেখযোগ্য একটি ফেরকা। ইসলামের মুখোশ পড়ার কারনে সাধারণ মানুষ তাদের দলে চলে যাচ্ছে।
সূত্র: মওদূদীর তাফসীর ও চিন্তাধারা


আল্লামা হারুন ইসলামাবাদী(রহ.), পটিয়া

নবীগন নিষ্পাপ, এক্ষেত্রে মওদূদী সাহেব ভ্রান্ত মতবাদ পেশ করেছেন। তাঁর অনুসারীরা ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছে।
সূত্র: মওদূদীর তাফসীর ও চিন্তাধারা


মুফতী আহমুদুল হক, মুফতীয়ে আজম, দারুল উলুম হাটহাজারী


বর্তমানের মওদূদী ফিতনা পূর্বেকার খারেজীয় মু'তাজিলা ফিতনার চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়।
সূত্র: ফতোয়ায়ে দারুল উলুম হাটহাজারী


ফখরে বাঙ্গাল মাওলানা তাজুল ইসলাম (রহ.)

আমি মওদূদীবাদ তথা জামায়াত-শিবির সম্পর্কে হাটহাজারী মাদ্রাসার মুফতী ফয়জুল্লাহ সাহেবের মন্তব্যকে সমর্থন করি। প্রকৃতপক্ষে মওদূদী ফিতনা কাদীয়ানী ফিতনার চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়।
"ঘোর কুয়াশা দূর হলে দেখিবে পরিস্কার
ঘোড়ায় তুমি সওয়ার কী গাধাতে সওয়ার।"

সূত্র: মওদূদী ফিতনা -৩৫ স্বাক্ষর সহ ১৩-১১-১৩৮৬ হিজরি


হযরত মাওলানা ইউনুস সাহেব (রহ.)


মওদূদী জীবিত অবস্থায়ই উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত আলেমগন বারবার সতর্ক করেছেন। যখন সে তাফসীর, হাদীস, ফিকাহ ও আকায়েদ সংক্রান্ত মাসায়েলে ভ্রান্ত কথাবার্তা ও পুস্তক প্রকাশ করছিলো। কিন্তু আফসোস, বুজুর্গদের কথার মূল্যায়ন না করে সে তো দুনিয়া থেকে চলে গেলই, মুসলিম উম্মাহর জন্য পথভ্রষ্টের আসবাব রেখে গেল। তাই বর্তমানের আলেমদের উপর এই দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে যে, তারা তাঁর ভ্রান্ত কথাবার্তাকে চিহ্নিত করে বাঙালি মুসলমান সমাজকে ভ্রান্তির হাত থেকে রক্ষা করবে।
সূত্র: মওদূদীর তাফসীর ও চিন্তাধারা

আল্লামা হাফেজ্জী হুজুর (রহ.)

মওদূদী মতবাদ এবং জামায়াত-শিবির সম্পর্কে 'সতর্কবাণী' শিরোনামে একটি বই লিখেন। তাতে তিনি মওদূদীর ভ্রান্ত মতবাদ ও জামায়াতে ইসলামীকে মুসলমানদের ঈমান ও ধর্মবিশ্বাস ধ্বংসকারী ফিতনা হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি মুসলমানদেরকে ইসলামের মুখোশধারী এই দল থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানান। হাফেজ্জী হুজুর (রহ.) এর এই পুস্তকে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় চার শতাধিক আলেম অভিন্ন মত প্রকাশ করে স্বাক্ষর করেন।


আল্লামা সিরাজুল ইসলাম সাহেব, মুহতামিম ও শায়খুল হাদীস, জামিয়া ইউনুসিয়া

বর্তমান যুগের বিভিন্ন ফিতনা, বিশেষ করে মওদূদী ফিতনা ও কাদীয়ানী ফিতনা থেকে খুবই সতর্ক থাকবে। মওদূদীবাদ তথা জামায়াত-শিবির সাহাবায়ে কিরামদেরকে সত্যের মাপকাঠি মানেনা। যাদের ব্যাপারে স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,
"আমি তাদের প্রতি সন্তষ্ট তারাও আমার প্রতি সনষ্ট"

-স্বরণিকা ৯৭ ইং, জামিয়া ইউনুসিয়া

তিনি দৈনিক যুগান্তরকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, মওদূদীর চিন্তাধারা কোনো দ্বীন নয়। এইটা ওরিয়েন্টালিস্ট একজন রাইটারের প্রতিষ্ঠিত, মানুষকে গোমরাহ করার একটা অস্ত্র।

দৈনিক যুগান্তর, ১৯-৯-২০০৩ ইং


এইভাবে দেশের হাজারো আলেম জামায়াত-শিবিরের সৃষ্টিলগ্ন থেকেই তাদের ভন্ডামীর কথা জাতির সামনে তুলে ধরছেন। তারা বুঝাতে চাচ্ছেন, জামায়াতে ইসলামী কোনো ইসলামী দল নয়। তারা ধর্মের মুখোশ পরে, ধর্মের বারোটা বাজিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়।
জামায়াত-শিবিরের বিরোধীতা করা বাঙলার সাধারণ মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব
। 
পোষ্ট সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন থাকলে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ফেসবুকে>http://www.facebook.com/sohagsokal

slideshow 2

Also Read:
"ইসলামের বিপরীত দর্শন মওদুদী ও জামায়াতের"
প্রকাশ : ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৩ ১২:০৯:২২

সাক্ষাৎকার: মওদুদীর ছেলে সৈয়দ হায়দার ফারুক

আমার বাবা জামায়াতকে ড্রাগ মনে করতেন
অনলাইন ডেস্ক:

জামায়াতে ইসলামের শীর্ষ স্থানীয় নেতারাই দলটির রাজনীতির সঙ্গে নিজেদের সন্তানদের যুক্ত হতে দেন না। ...... Details at:


- See more at: http://www.bd-pratidin.com/2013/12/29/34828#sthash.opwrHYxR.dpuf


জামায়াত নেতারা নিজের সন্তান নয়, অন্যদের ব্যবহার করেন

"......জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা আবুল আলা মওদুদীর ছেলে সৈয়দ হায়দার ফারুক মওদুদী 
বলেছেন, বাবা কখনো তার লেখা বই আমাদের পড়তে দেননি। জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক কোনো 
রাজনীতির সঙ্গে জড়াতে দেননি। নেতা হওয়ার কারণে তিনি দলটির অন্ধকার দিকগুলো 
ভালোভাবেই জানতেন
........ " 


বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলাম 'জারজ সন্তান'! 
জামায়াতে ইসলামীর বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই :
..... ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ সৃষ্টির বিরোধিতাকারী দল জামায়াতে ইসলামীর বাংলাদেশে 
রাজনীতি করার কোন নৈতিক অধিকার নেই। তিনি মনে করেন, ধর্মভিত্তিক দলগুলো যেহেতু 
বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিরোধিতা করেছে তাই, বাংলাদেশে কোন ধর্মভিত্তিক দলকে রাজনীতি করার 
অনুমতি দেয়া উচিত নয়।,,,,,,,,,,,,
 




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___