Banner Advertiser

Friday, March 28, 2014

[mukto-mona] RE: প্রথম রাষ্ট্রপতি বিতর্ক : শেখ হাসিনার ভাষায় ‘অর্বাচিনের’ বিকৃত ইতিহাস



Your cockamamie history would fit very nicely in the list by Lt. Col  Agha Amin made and writes in his book.  He knows about the disgraceful Generals who caused the political turmoil in Pakistan election aftermath in 1970 and the subsequent Genocide. He is an Army man and and a meticulous Military historian -- any bullshit by a runaway, opportunist Major like Ziaur Rahman is not tolerated very well in these quarters.

Distortions, Misconceptions, Twists, Myths and Lies about History 


See all 2 formats and editions


1-British distortions of 1857

2-Michael Edwardes exaggerations about Indian rebel numerical strength in 1857

3-An Indian historians distortions about religious composition of Indian Army in 1857

4-Historic Distortions of Pakistan Army history in Crossed Swords

5-Historic Distortions about Pakistan Army history by American and Australian historians

6-Winston Churchills historic lie with FDR about Indian Army class composition

7-Biases of Journal of Military History


Flip to back
Buy New
$82.69

  • List Price: $98.99
  • Save: $16.30 (16%)
In Stock.
Ships from and sold by Amazon.com.
Gift-wrap available.
Add to Cart
Want it Monday, March 31? Order within 13 hrs 18 mins and choose Two-Day Shipping at checkout. Details
Add to Wish List
Have one to sell?
Flip to back
See all 2 images




From: shahadathussaini@hotmail.com
To: farida_majid@hotmail.com; nabdc@googlegroups.com; alochona@yahoogroups.com; sayedahaq@yahoo.com; mukto-mona@yahoogroups.com; saokot_nccbl@yahoo.com; farzana.ahmed48@yahoo.com; neawamileague@gmail.com; mohiuddin@netzero.net; farahmina@gmail.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com
Subject: RE: প্রথম রাষ্ট্রপতি বিতর্ক : শেখ হাসিনার ভাষায় 'অর্বাচিনের' বিকৃত ইতিহাস
Date: Fri, 28 Mar 2014 15:54:35 -0400

Let me just humbly ask the you people to see the interview of Mrs Fazilatunnesa. Mrs. Mujib had a pretty long interview/write-up published in printed media within few months of independence. There she described in length what happened in the month of March 1971 and especially on the fateful day and night of 25th March. But she never made any mention of the so called declaration by Sheik Mujib. If you guys are truthful, then Sheik Mujib and his wife were not.
 
The other important document I can allude here is the Sheik Mujib's ever longest interview with a foreign journalist, British political reporter, Sir David Frost. In that interview on 16th January 1972, Sheik Mujib was debriefed every detail of the tumultuous March , the fateful 25th March and his 9-month long jailed life in Pakistan. Mr. Frost asked him what happened at that night, how he was arrested and how he stepped out of his house with Pakistani Army. There Sheik Mujib didn't say anything about his fake declaration or any guideline or instruction he left behind to the nation. But he didn't forget to say how he stepped out stoking farewell kiss to the cheek of his loving wife. Here is my million dollar question, was Sheik more a poet than a politician that he forgot the most important political event of declaration of independence while he didn't forget the HISTORIC KISS.
 
Now let me answer one question some people raise saying " Zia had the respect for Sheik Mujib. Zia didn't in his life-time claim that he was the declarer of independence. That is, of course, true that Zia had profound respect for Mujib. Zia was person of humble, stoic and reserved character. He fought for our liberation, not for his being called declarer of independence. And how could he do it! What was the odd of the success of his revolt and what was the odd of his survival in this struggle! Zia was not a publicity-prone person. Yet, he clearly said in his article in Dainik Bangla, in his interview with reporter and his speech in Bangla Academy with the presence of Osmany and other sector commanders how in the critical but opportune moment he started the fight and how he came to the radio station to air the declaration. Contrarily, can I ask the Mujib-sycophants, is there any such documentation that says Sheik Mujib in his life time claimed about the fake declaration which is constantly being tried to sell in his name? None such has ever existed.
 
Shahadat

 

From: farida_majid@hotmail.com
To: shahadathussaini@hotmail.com; nabdc@googlegroups.com; alochona@yahoogroups.com; sayedahaq@yahoo.com; mukto-mona@yahoogroups.com; saokot_nccbl@yahoo.com; farzana.ahmed48@yahoo.com; neawamileague@gmail.com; mohiuddin@netzero.net; farahmina@gmail.com
Subject: RE: প্রথম রাষ্ট্রপতি বিতর্ক : শেখ হাসিনার ভাষায় 'অর্বাচিনের' বিকৃত ইতিহাস
Date: Fri, 28 Mar 2014 15:09:22 -0400

তারেক মিয়ার জন্য : অজয় দাশগুপ্ত


তারেক ওরে তারেক তুই বারেক ফিরে চা
কথায় বলে নাচে অধিক ছাগলের তিন ছা
ইতিহাসটা মাপার জন্য চাই যে মেধার ফিতা
মূর্খ তোকে মানুষ করে যায়নি যে তোর পিতা


অভাগা দেশ হারিয়েছে আগেই অভিভাবক
বঙ্গদেশে বাঘের ছালে ঘোরে যে মেষ শাবক
তারা এখন অন্তরালে বলছে যারা সাচ্চা
নিত্য দিন ই ফুটে বেরোয় রাজাকারের বাচ্চা
পালিয়ে গিয়েও গেলনা তোর মানসিক র্দূমতি
খোয়াব দেখিস জিয়া ছিল প্রথম রাষ্ট্রপতি


যত ই বলি খুনী তাকে যত ই তার দোষ থাক
তোর গালেতে চড় কষাতো থাকলে বেঁচে মোশতাক
তার আসন ও ছিনিয়ে নিবি এমন মনের জ্বালায়
ফাঁসীর কাঠে ঝুলিয়ে দিত তোরে যে ঐ হালায়
দেশ থেকে তু ই দূর হয়েছিস করিস না আর রা
আস্তাকুড়ে ও ঠাঁই হবেনা জাহান্নামে যা



From: shahadathussaini@hotmail.com
To: nabdc@googlegroups.com; alochona@yahoogroups.com; sayedahaq@yahoo.com; mukto-mona@yahoogroups.com; chottala@yahoogroups.com; bangladesh-progressives@googlegroups.com; saokot_nccbl@yahoo.com; farzana.ahmed48@yahoo.com; neawamileague@gmail.com; mohiuddin@netzero.net; farahmina@gmail.com; farida_majid@hotmail.com
Subject: প্রথম রাষ্ট্রপতি বিতর্ক : শেখ হাসিনার ভাষায় 'অর্বাচিনের' বিকৃত ইতিহাস
Date: Fri, 28 Mar 2014 14:45:49 -0400

প্রথম রাষ্ট্রপতি বিতর্ক : শেখ হাসিনার ভাষায় 'অর্বাচিনের' বিকৃত ইতিহাস

অলিউল্লাহ নোমান
লন্ডনে নতুন আলোচনা এখন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি। বিএনপি, আওয়ামী লীগ সবার মাঝে নতুন আলোচনায় বিষয় এটি। এমনকি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এমন ব্যক্তিরাও এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। এই আলোচনা এবং বিতর্কে জড়িয়েছেন বাংলাদেশের বড় দুই রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতানেত্রীরাও। ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন জবরদস্তির নির্বাচনে গঠিত সরকার প্রধান শেখ হাসিনা এবং ১৯ দলীয় জোট প্রধান বেগম খালেদা জিয়া এখন এই বিতর্কের অংশ। যার যার অবস্থান থেকে দুই নেত্রী বক্তব্য দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হানিফ বিতর্কটির সূত্রপাতকারী বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছেন।
যে জায়গায় যাই, যার সঙ্গেই দেখা হয় প্রশ্ন একটাই প্রশ্ন—বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন। বিএনপির রাজনীতি করেন এমন অনেকেও প্রশ্ন করেন বিষয়টি নিয়ে। তাদের প্রশ্নের ধরন দেখে মনে হয় অনেকটা দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীদেরও। তাদের কাছে আমি পাল্টা একটি প্রশ্ন রাখি। প্রবাসী সরকার গঠন হয়েছিল ১০ এপ্রিল। মুজিবনগরে শপথ অনুষ্ঠান হয় ১৭ এপ্রিল। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার পর থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ১৪টি দিন রাষ্ট্রপতি আসলে কে ছিলেন! স্বাধীনতা ঘোষণার পর একটি দেশ রাষ্ট্রপতিবিহীন থাকতে পারে না। তখন কারো কাছে কোনো উত্তর পাওয়া যায় না।
আমি আসলে মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি। তবে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে জানার আগ্রহ রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, প্রেক্ষাপট জানারও চেষ্টা করি। নিজের মধ্যেও নানা প্রশ্ন জাগে। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রেক্ষাপট নিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করি। ২৫ মার্চ রাতে তত্কালীন ইয়াহিয়া সরকারের অনুগত সামরিক বাহিনী আক্রমণ করেছিল। সেদিন আক্রমণ না করে যদি শেখ মুজিবকে রাত ১২টায় জানানো হতো দাবি মেনে নেয়া হলো। ইয়াহিয়া খানের পক্ষ থেকে বার্তা আসল শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হবেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ীদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। তাহলে চিত্রটা কেমন হতো! তাহলে কি মুক্তিযুদ্ধ শুরু হতো!
শেখ মুজিবুর রহমান গ্রেফতার না হয়ে যদি সেদিন প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিতেন তাহলে, কি আজকের বাংলাদেশ আমরা পেতাম! পাকিস্তান সামরিক বাহিনীতে কর্মরত তত্কালীন মেজর জিয়াউর রহমান যদি 'উই রিভোল্ট' বলে নিজের ঊর্ধ্বতন সামরিক অফিসারদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ না করতেন, তাদের গ্রেফতার না করে যদি জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতি শপথে অনড় থাকতেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যদি স্বাধীনতার ঘোষণা না দিতেন তাহলে কি দাঁড়াতো! এই প্রশ্নগুলো আমার সামনে বার বার জাগে।
ইতিহাস অনুসন্ধানে দেখা যায়, জিয়াউর রহমান দু'বার স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন। জিয়াউর রহমানের প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণাটি এখনো জীবন্ত রয়েছে। তিনি নিজেকে হেড অব দি স্টেট হিসাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এরপর আবার আরেকটি ঘোষণা দেন। যেখানে বলা হয় অন বিহাফ অব গ্রেট ন্যাশনাল লিডার শেখ মুজিবুর রহমান। দ্বিতীয়বারের ঘোষণায় কিন্তু বলা হয়নি হেড অব দি স্ট্যাট শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে। বলা হয়েছে গ্রেট ন্যাশনাল লিডার শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে। জিয়াউর রহমান নিজেকে হেড অব দি স্টেট বলে ঘোষিত প্রথম ঘোষণাটি কিন্তু প্রত্যাহার করা হয়নি। ইতিহাসের একটি কঠিন মুহূর্তের এই জায়গাটুকু ব্যাখ্যা এবং বিশ্লেষণের দাবি রাখে।
গত ২৫ মার্চ লন্ডনের ম্যানরপার্কে রিজেন্সি অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল আমার। এই আলোচনা সভায় তারেক রহমান প্রথম রাষ্ট্রপতির প্রসঙ্গটি নিয়ে বক্তব্য রাখেন। তার বক্তব্যে ইতিহাসের অনুসন্ধান ছিল। তিনি সেদিন রাজনৈতিক বক্তব্য দেননি। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর প্রেক্ষাপট এবং তত্কালীন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন উপস্থাপন করেছেন। বিশেষ করে দৈনিক ইত্তেফাকের কিছু সংবাদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন। ইত্তেফাক তখনো আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিল। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ইত্তেফাকের অবস্থান ছিল স্পষ্ট। বর্তমানেও ইত্তেফাকের মালিক এবং সম্পাদক আনোয়ার হোসন মঞ্জু আওয়ামী লীগের পক্ষে। শেখ হাসিনা সরকারের মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।
ইত্তেফাকে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, ২৬ মার্চ এবং ২৭ মার্চ প্রকাশিত সংবাদ শিরোনামগুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন তারেক রহমান। এসব সংবাদ শিরোনাম এবং সংবাদগুলোতে প্রকাশিত তথ্য শেখ মুজিবুর রহমান তত্কালীন শাসক গোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা এবং আপসের চেষ্টার বিষয়গুলো স্পষ্ট করে। আওয়ামী লীগ দাবি করে ৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। তারেক রহমানের বক্তব্যে প্রশ্ন রাখা হয়েছে, ৭ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করা হলে এই আপসের চেষ্টা কেন। ৭ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা করে থাকলে তত্কালীন ইয়াহিয়া সরকারের কাছে শেখ মুজিবুর রহমান বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করেন কোন যুক্তিতে। তারেক রমানের যুক্তি হচ্ছে ৭ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা হয়ে থাকলে ৮ মার্চ থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হওয়ার কথা। নতুবা যুদ্ধ শুরু হবে। এই দুইটার কোনটাই হলো না। বরং শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখা গেল তত্কালীন সামরিক সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করছেন এবং সিরিজ আলোচনা চালিয়ে গেছেন।
আমরা আশা করেছিলাম তারেক রহমানের এই বক্তব্যের জবাব দেয়া হবে দালিলিক প্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে। বুধবার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার একটি বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। তারেক রহমান যেভাবে তথ্য প্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে বক্তব্য দিয়েছেন শেখ হাসিনা সেটার ধারে কাছেও নেই। পুরনো সেই চর্বিত চর্বনই দেখা যায় শেখ হাসিনার বক্তব্যে। শেখ হাসিনা বললেন, 'কিছু অর্বাচিন ইতিহাস বিকৃত করছে'। তারেক রহমানকে ইঙ্গিত করেই তিনি 'অর্বাচিন' শব্দটি ব্যবহার করেছেন।
শেখ হাসিনার বক্তব্য অনুযায়ী ধরে নিলাম তারেক রহমান ইতিহাস বিকৃত করে বক্তব্য রেখেছেন। কারণ তারেক রহমান তখন ছোট শিশু ছিলেন। মায়ের সঙ্গে বন্দি ছিলেন। তত্কালীন গণমাধ্যমই হবে তার ইতিহাস জানার মূল সূত্র।
শেখ হাসিনাও তখন পাকিস্তান বাহিনীর পাহারায় মায়ের সঙ্গে নিরাপদে ছিলেন। তবে বয়সে অনেক বড় ছিলেন। তারেক রহমানের মাতৃতুল্য বয়স হলো শেখ হাসিনার। একটি দলের সভানেত্রীর কাছ থেকে তারেক রহমানের দালিলিক প্রমাণের বিপরীতে দালিলিক প্রমাণ দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। তারেক রহমান ইতিহাস বিকৃত করে বক্তব্য দিয়ে থাকলে সঠিক তথ্য দেখার অপেক্ষায় ছিলাম আমরা। কিন্তু শেখ হাসিনার বক্তব্যে কোন তথ্য দেখতে পেলাম না। তারেক রহমানের সেদিনের বক্তব্যের একটি শব্দও তথ্যের বাইরে ছিল না। কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দেননি তারেক রহমান। কিছু তথ্য উপস্থাপন করেছেন। তথ্যের জবাব তথ্য দিয়ে হওয়া উচিত।
তত্কালীন আওয়ামী লীগ এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের পত্রিকার শিরোনাম এবং প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে আলোচনা করেছেন তারেক রহমান। শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগ নেতাদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা হচ্ছে রাজনৈতিক ফাঁকা বুলি নয়, এরকম তথ্য প্রমাণ দিয়ে সঠিক ইতিহাস জানান। তারেক রহমানের উপস্থাপিত বিকৃত ইতিহাসের বিপরীতে দালিলিক প্রমাণ সহ সঠিক ইতিহাস দেখতে চাই।
এখানে আরেকটি বিষয় বলে রাখা ভালো। তারেক রহমান তত্কালীন ইত্তেফাকে প্রকাশিত তথ্য উপস্থান যদি বিকৃত হয় সেটারও আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার সুযোগ রয়েছে। হয় ইত্তেফাক তখন বিকৃত তথ্যের ভিত্তিতে সংবাদ পরিবেশন করেছে। নতুবা তারেক রহমান ইত্তেফাকের কোন তথ্য বিকৃত উপস্থাপন করেছেন। তারেক রহমান ইত্তেফাকের তথ্য বিকৃত করে থাকলে শেখ হাসিনা সরকারের মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ইত্তেফাকের মালিক। ইত্তেফাকের তথ্য বিকৃত করে উপস্থাপনের অভিযোগে তিনি চাইলে তারেক রহামেরন বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হানিফ হাইকোর্ট দেখালেন। কথায় কথায় আওয়ামী লীগ নেতানেত্রীরা হাইকোর্ট দেখান। মুক্তিযুদ্ধ হাইকোর্টের রায়ের মাধ্যমে আসেনি। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রয়েছে। ঘটনা প্রবাহের সাক্ষী হলো তত্কালীন গণমাধ্যম। তত্কালীন গণমাধ্যমে উঠে আসা ঘটনা প্রবাহ ইতিহাসের সাক্ষী। সেই সাক্ষ্য প্রমাণের আলোকে সঠিক ইতিহাস জানতে চাই আওয়ামী লীগ নেতাদের কাছে। তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের পত্রিকা ইত্তেফাকের সাক্ষ্য প্রমাণ দেখিয়েছেন। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি আমাদের হাইকোর্ট দেখিয়ে লাভ নেই। সঠিক ইতিহাস দেখান। আমরা তখন তারেক রহমানের উপস্থাপিত ইত্তেফাকের বিকৃত তথ্য প্রমাণে বিশ্বাস করবো না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে যেই পত্রিকার তথ্য প্রমান উপস্থাপন করা হবে সেটাতে বিশ্বাস করবো।
লেখক : দৈনিক আমার দেশ-এর বিশেষ প্রতিনিধি, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত।


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___