Banner Advertiser

Wednesday, March 12, 2014

[mukto-mona] জুন মাসে কি আবার বর্গির উপদ্রব শুরু হবে?



বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০১৪, ২৯ ফাল্গুন ১৪২০
জুন মাসে কি আবার বর্গির উপদ্রব শুরু হবে?
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
জুন মাস থেকে আবার বাংলাদেশে বর্গির উপদ্রব শুরু হবে। ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বিএনপিকেই আমি বর্গি মনে করি। নবাবী আমলের বর্গিদের সঙ্গে বর্তমান সময়ের বিএনপির চরিত্রে কোন অমিল নেই। এটা দুই যুগের দুই বর্গির কাজকর্ম, কথাবার্তা দেখলেই বোঝা যায়। নবাব আলিবর্দীর আমলে বর্গিদস্যুরা হঠাৎ হঠাৎ সশস্ত্রভাবে জনপদে হামলা করত। নিরস্ত্র-নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মারত, তাদের গোলার ধান, ঘরের গহনাপাতি লুট করত। বিশেষ করে সুন্দরী গৃহস্থকন্যাদের দলবেঁধে অপহরণ করে নিয়ে যেত। 
তখনকার বাংলায় বর্গিদের অত্যাচারের পাশাপাশি ছিল হার্মাদ, মগ দস্যুদেরও অত্যাচার। ছিল ভাস্কর প-িত নামে এক ভয়ানক ডাকাত সর্দারের দল। বর্গিদের সহায়ক শক্তি হিসেবে তারা লুটতরাজ করত। সব দেখেশুনে নবাব আলিবর্দীর বেগম তাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন, আপনি কৌশলে এই ভাস্কর প-িতকে ধরার ব্যবস্থা করুন। তার দলকে নিপাত করতে পারলে বর্গিদের অনেকটাই দমন করা যাবে। 
ইতিহাস বলে, নবাব আলিবর্দী তাঁর বেগমের পরামর্শ শুনেছিলেন। তিনি কৌশলে ভাস্কর প-িতকে বন্দী করার ব্যবস্থা করেন। বন্দী করার পর প-িতকে প্রাণদ- দেয়া হয়। সর্দারের মৃত্যুতে তার দলটি ভেঙ্গে যায় এবং বর্গিদের বেপরোয়া ভাবটাও অনেকটা কেটে যায়। বর্তমান বাংলাদেশেও অনেকে মনে করেন, বিএনপি আন্দোলনের নামে বর্গিদের কায়দায় যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চায়, তার বড় সহায়ক শক্তি অতীতের ভাস্কর পণ্ডিতের মতো জামায়াত-শিবির। বিএনপির কিছু জনসমর্থন আছে। আর জামায়াত-শিবিরের আছে অস্ত্র ও ক্যাডারশক্তি। 
জামায়াতের সমর্থন না থাকলে বিএনপি সম্ভবত এতদিনে রাজনীতিতে শূন্য অবস্থানে চলে যেত। ফলে দেশী-বিদেশী চাপের মুখেও বেগম খালেদা জিয়া জামায়াতের ভূজবন্ধন ছাড়তে পারছেন না।
বিএনপি তার নিজের ঘোষণা অনুযায়ী যদি আগামী জুন মাস থেকে আবার দেশে বর্গির উপদ্রব শুরু করতে চায়, তাহলে জামায়াত-শিবিরের প্রকাশ্য অথবা অপ্রকাশ্য সহযোগিতা ছাড়া সেটা পারবে কিনা সন্দেহ আছে। সুতরাং এই জুন মাসের আগেই যদি বর্তমান সরকার একটু সাহসের সঙ্গে অতীতের ভাস্কর পণ্ডিত নিপাতের মতো একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচার ও দণ্ড দানের কাজটা শেষ করে ফেলতে পারেন।
তাতে জামায়াত-শিবিরের শিল নোড়াই শুধু ভাঙবে না; আবার বর্গির ভূমিকা গ্রহণে বিএনপিও নিরুৎসাহিত হবে।
তারা যদি সত্যিই সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে চায়, তাহলে জনগণের সমর্থিত কর্মসূচী নিয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে সন্ত্রাসবিহীন আন্দোলনে নামতে হবে। বিএনপি সরকারবিরোধী আন্দোলনের নামে যা করে, তা আসলে জনগণের বিরুদ্ধে আন্দোলন। বর্গিদের মতোই হঠাৎ হামলা চালিয়ে তারা সরকারের কিছু বাস, গাড়ি, ভবন ইত্যাদি পোড়ায়। কিন্তু আগুনে পুড়িয়ে মারে সাধারণ মানুষকে ফলে তাদের কোন আন্দোলন সফল হয় না। মানুষ বিএনপিকে এখনও ভোট দেয়। কিন্তু তাদের আন্দোলনে সমর্থন দেয় না। কারণ, জামায়াতীদের সহযোগিতায় এই আন্দোলন শেষ পর্যন্ত নিরীহ মানুষ হত্যার সন্ত্রাসে পরিণত হয়।
সন্ত্রাস দ্বারা যে আন্দোলন সফল করা যায় না, বিএনপি তার প্রমাণ পেয়েছে হেফাজতী অভ্যুত্থান ও তাদের নির্বাচনবিরোধী সন্ত্রাসের শোচনীয় ব্যর্থতা থেকে। ফলে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর তারা সন্ত্রাসের নখরদন্ত গুটিয়ে একটু ভাল মানুষ সাজার চেষ্টা করেছে। উপজেলা নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণে মনে হয়েছিল, দলটি বুঝি কি জামায়াতের খপ্পরমুক্ত হয়ে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির পথে ফিরে আসছে। কিন্তু জুন মাসে আবার দেশে উৎপাত সৃষ্টির ঘোষণায় মনে হয় বিএনপি তার আদি ও অকৃত্রিম চরিত্রে ফিরে যাচ্ছে। 
হেফাজতী সন্ত্রাস এবং নির্বাচনবিরোধী সহিংসতার ব্যর্থতা বিএনপিকে যতটা নিরুৎসাহিত করেছিল, বর্তমানে উপজেলা নির্বাচনে তাদের তুলনামূলক সাফল্য সম্ভবত আবার তাদের রাস্তায় নামার জন্য সে রকম উৎসাহিত করছে। তাছাড়া তাদের উৎসাহ দেয়ার জন্য দেশী-বিদেশী চক্রের তো অভাব নেই। বিগ এনজিওর অনুগ্রহপুষ্ট মিডিয়া ও সুশীল সমাজ তো আছেই, জামায়াতও বিএনপির ভাঙ্গাকল্কেয় তামাক সেবনের আশা এখনও ত্যাগ করেনি, উপজেলা নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে তাদের মিল-মহব্বত এবং আসন সমঝোতা তার প্রমাণ দেয়।
এখন দেশের মানুষের সামনে তিনটি প্রশ্ন। ক. জুন মাসে কি বিএনপির আন্দোলনে নামার আগ্রহ ও শক্তি আছে, না এটা তার হুমকি? খ. যদি তারা আন্দোলনে নামে, তাহলে তা জনসমর্থন নিয়ে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন হবে, না আবার জামায়াত সমর্থিত সন্ত্রাস শুরু হবে? গ. যদি জুন মাসে বিএনপি আবার বর্গির চেহারা ধারণ করে এবং মানুষ মারা সন্ত্রাসী তা-বে লিপ্ত হয় তাহলে সরকার তাকে মোকাবেলা করবে কিভাবে? আগের মতোই ঢিলেঢালা প্রশাসনিক শক্তি দ্বারা, না তারা রাজনৈতিক প্রতিরোধও গড়ে তুলতে পারবে?
ঢাকার এক নেতৃস্থানীয় বিএনপি বন্ধুকে আমি প্রথম দু'টি প্রশ্ন করেছিলাম। তিনি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বললেন, বিএনপির গণআন্দোলন করার শক্তি নেই, কৌশলও জানা নেই। বিএনপির সাধারণ কর্মীরা মাঠে নামতে চায় না। কারণ, নেতারা আন্দোলনের ডাক দিয়ে নিজেরা মাঠে নামেন না। দু'একজন গ্রেফতার হন, বাকিরা গর্তে লুকান। আমরা জামায়াতী সমর্থন চাই বা না চাই, তারা আন্দোলন হাইজ্যাক করে নেয় এবং নিজেদের কায়দায় তাকে সন্ত্রাসে রূপান্তর করে। এবার উপজেলা নির্বাচনের সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে বিএনপি গণআন্দোলনে নামার চেষ্টা করবে। কিন্তু জনসমর্থনের অভাবে হয়ত শেষ পর্যন্ত জামায়াতের সন্ত্রাসী তৎপরতার খপ্পরে পড়ে যাবে।
তৃতীয় প্রশ্নটি আমি কারও কাছে করিনি। কারণ তার জবাব অল্পবিস্তর আমার জানা আছে, সরকার যত শক্তিশালী হোক, সংগঠন দুর্বল হলে সেই সরকারের সাফল্য যে ক্ষণভঙ্গুর, তার প্রমাণ প্রতিবেশী ভারতেও রয়েছে। দিল্লীর বর্তমান কংগ্রেস সরকারের অবস্থা তার উদাহরণ। কংগ্রেসের এখন সংগঠন শক্তি নেই, দলের নেতৃত্বেও ক্যারিশমা নেই। ফলে অতীতে নাদির শাহের দিল্লী দখলের মতো বর্তমানে গুজরাটের নরেন্দ্র মোদির দিল্লী দখলের অভিযানে সারা ভারত কম্পমান।
বিএনপি-জামায়াতের গত বছরের অবিরাম সন্ত্রাস গত হাসিনা সরকার সাংগঠনিক শক্তি দ্বারা মোকাবেলা করতে পারেনি। প্রশাসনিক শক্তি দ্বারা করতে হয়েছে। সন্ত্রাস সফল হয়নি। কিন্তু দেশের অর্থনীতির চরম ক্ষতিসাধন করেছে। এই অবস্থায় পুনরাবৃত্তি দেশবাসীর কাম্য হতে পারে না অথচ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শক্তি কিছুমাত্র বাড়েনি। দলটি পুনর্গঠিত হয়নি। আবার যদি বিএনপির হুমকি অনুযায়ী দেশে বর্গির উপদ্রব শুরু হয়, তাহলে সরকারকে প্রশাসনিক শক্তির ওপরেই তা দমনের জন্য নির্ভর করতে হবে। রাজনৈতিকভাবে রাজনৈতিক সন্ত্রাসের মোকাবেলা না করা হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বাহিনী দ্বারা দু'চারজন সন্ত্রাসীকে হত্যা করা যাবে, গ্রেফতার করা যাবে' সন্ত্রাস নির্মূল করা যাবে না।
রাজনৈতিকভাবে সন্ত্রাস দমনের অর্থ এই নয় যে, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ বা ছাত্রলীগ আগেভাগেই আন্দোলনের দিন মাঠ দখল করে রাখবে; বিএনপি জামায়াতকে মাঠে নামতে দেবে না। পাল্টা সন্ত্রাস দিয়ে কখনও সন্ত্রাস দমন করা যায় না। পারা গেলে ভারতের সশস্ত্রবাহিনীগুলোই দেশটিতে মাওবাদী সন্ত্রাস নির্মূল করতে পারত। তারা তা এখন পর্যন্ত পারেনি।
বাংলাদেশেও আওয়ামী লীগের প্রতি সাধারণ মানুষের ভালবাসা ততটা না থাকুক, সন্ত্রাসের প্রতি ঘৃণা আছে। আওয়ামী লীগের উচিত, নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি দ্বারা এই ঘৃণাকে কাজে লাগানো, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাহসী জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলা। সাংগঠনিক নেতৃত্বের অভাবে সাধারণ মানুষ এখন সন্ত্রাসকে ভয় পায়। সন্ত্রাসের ভয়ে ঘরে লুকায়। ফলে সন্ত্রাসীরা ভীরু-কাপুরুষ হওয়া সত্ত্বেও সাধারণ মানুষের জীবনে উপদ্রব সৃষ্টি করার সুযোগ পায়। তাদের সাহস বাড়ে। অতীতেও আমরা দেখেছি, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় দাঙ্গাকারীরা দাঙ্গা চালাতে সাহস পেয়েছে, যতক্ষণ সাধারণ মানুষ দাঙ্গাকারীদের প্রতিরোধ করেনি। দাঙ্গাবিরোধীরা পাল্টাদাঙ্গা করেনি; গণমানুষের দাঙ্গাবিরোধী মিছিল বের করেছে। নিরস্ত্র মিছিল। এই নিরস্ত্র মিছিলের মুখে সশস্ত্র দাঙ্গাকারীরা পালিয়ে গেছে।
যে কোন সন্ত্রাস দমনেই এই থিয়োরি সত্য। আওয়ামী লীগ যদি তার সাংগঠনিক শক্তির জোরে, সন্ত্রাসের ভয়ে ভীত সাধারণ মানুষকে গৃহে স্বেচ্ছাবন্দী অবস্থা থেকে মুক্ত করে এনে রাজপথে সন্ত্রাসবিরোধী আন্দোলনে জমায়েত করতে পারে, তাহলে সন্ত্রাস শুধু দমন করা নয়, নির্মূল করার ব্যাপারে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেষ্টা স্থায়ী সাফল্য লাভ করবে। দুর্ভাগ্যের বিষয় আওয়ামী লীগের এই সাংগঠনিক শক্তি এখন নেই।
বর্তমান উপজেলা নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ যে সাফল্য দেখাতে পারল না তার বড় কারণ সাংগঠনিক দুর্বলতা এবং দলের হাইকমান্ডের ব্যর্থতা। দলীয় অন্তর্দ্বন্দ্বও ছিল প্রকট। একই নির্বাচন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর সংখ্যা ছিল একাধিক। তারা দলের মনোনীত প্রার্থীর ভোট কেটেছেন এবং বিএনপি ও জামায়াত প্রার্থীদের জয়লাভের পথ সুগম করে দিয়েছেন। বহু উপজেলায় দল মনোনয়ন দিয়েছে যাকে, দলের কোন কোন মন্ত্রী ও এমপি সেখানে তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী দাঁড় করিয়েছেন এবং দলের পরাজয় সহজ করে দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড এদের বিরুদ্ধে তেমন কোন ব্যবস্থাই গ্রহণ করতে পারেনি।
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক দুর্বলতা দূর করার জন্য প্রথমেই এই বিদ্রোহী প্রার্থী ও তাদের পৃষ্ঠপোষক দলীয় এমপি ও মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। পশ্চিমবঙ্গে সিপিএমের অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা আবদুর রেজ্জাক। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দল থেকে তাঁকে সরাসরি বহিষ্কার করা হয়েছে। বাংলাদেশেও আওয়ামী লীগে একটি বড় ধরনের পার্জিংয়ের ব্যবস্থা হওয়া দরকার। এই পার্জিংয়ের দ্বারা আওয়ামী লীগ দুর্বল হবে না বরং শক্তিশালী হবে।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী দলের একজন সার্বক্ষণিক ও সক্রিয় সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত অথবা নির্বাচিত করুন। কথাটা আগেও অনেকবার বলেছি। এক কথা অনেকবার বলা নিজের কাছেও অশোভন মনে হয়। তবু আওয়ামী লীগের মতো প্রাচীন একটি গণতান্ত্রিক দলের ভবিষ্যত ভেবে এক কথা বার বার বলতে হচ্ছে। দলটির তৃণমূল পর্যায় থেকে পুনর্গঠন প্রয়োজন। দলে নতুন রক্তের সঞ্চালন দরকার। আওয়ামী লীগের সব আছে, নীতি, নেতৃত্ব এবং কর্মী। এই মুহূর্তে নেই সাংগঠনিক শক্তি ও শৃঙ্খলা। তা ফিরিয়ে আনতে পারলে বিএনপির আন্দোলন বা জামায়াতের সন্ত্রাস কোন কিছুকেই আওয়ামী লীগের ভয় করার কিছু নেই।
আগামী জুন মাসে দেশে আবার বর্গির অত্যাচার বিএনপি শুরু করতে পারবে কিনা, তা আমি জানি না। আমার ধারণা, তারা হুমকি দিয়ে কার্যোদ্ধার করতে চায়। যদি তারা প্রকৃত রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে এবং জনগণের সমর্থন নিয়ে প্রকৃত গণআন্দোলনে নামে তাহলে কারও আপত্তি করার কিছু নেই। কিন্তু তারা যদি আবার আন্দোলনের নামে বর্গির উপদ্রব সৃষ্টির চেষ্টা করে তাহলে জনসমর্থন পেছনে সংগঠিত করে সরকারকে সেই উপদ্রব কঠোর হাতে দমন করতে হবে। জনজীবনের নিরাপত্তা এবং দেশের স্বাভাবিক ব্যবসা-বাণিজ্য নিশ্চিত করতে হবে। 
বাংলায় একটা কথা আছে, যত গর্জায় তত বর্ষায় না। বিএনপি এখন একটি গর্জনসর্বস্ব দল। নিজেদের তারা হয়ত বাঘ মনে করে। আসলে তারা এখন কাগজের বাঘ। জামায়াতী সন্ত্রাসের দাঁত না থাকলে বিএনপিকে বহু আগে রাজনীতির মাঠ ছাড়তে হতো।

[লন্ডন ॥ ১২ মার্চ ॥ বুধবার ॥ ২০১৪]
প্রকাশ : বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০১৪, ২৯ ফাল্গুন ১৪২০



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___