Banner Advertiser

Saturday, May 10, 2014

[mukto-mona] Re: Who is is Dipu Chowdhury ?‘সন্ত্র াস জগতের অপø 0; নাম দিপু চৌ&# 2471;ুরী’




এন.গঞ্জের  নারকীয়  ঘটনার  পুলিশী  এবং সামরিক  বাহনীর   তদন্ত   শুরু  হয়েছে I 
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  বলিষ্ট ভাবে  নির্দেশ  দিয়েছেন  অপরাধী  যেই  হোক  
তদেরকে  আইনের  মাধ্যমে  আনতেই  হবে I  তিনি  খালেদার মত  বলেননি  যখন  ২১ শে
আগস্ট  গ্রেনেড  মেরে  শেখ হাসিনাকে  মারার  ষড়যন্ত্র  হয়েছিল তিনি বলেছিলেন  হাসিনাই 
ব্যগে  করে বোমা  এনেছিলেন এবং কোনপ্রকার  তদন্তের  আগেই  I  তারপর   জজ  মিয়ার 
নাটক  তো  সবাই জানে  কি  ভাবে  ন্যক্কারজনক  মিথ্যা  নাটক সাজিয়ে   আসল  অপরাধীকে  
আড়াল  করার চেষ্টা  হয়েছিল  I  আওমী সরকারের  আমলে  কোনো  মিথ্যা  তদন্ত   হয়  নি  
এবং  হবেও না  I  তদন্তের পূর্বেই  কি  ভাবে  খালেদার  উকিল-মোক্তার-মুহুরিগন  গণ  বলে 
বেড়াচ্ছেন   অমুকে  অত  টাকার বিনিময়ে  এই হত্যা   কান্ড   হয়েছে, উনাদের   কাছে  যদি  
কোনো প্রমান  থাকে  তাহলে  যে  দুইটি  তদন্ত  কমিটি   হয়েছে  তাদের  নিকট  উথাপন  করুন  I 
সবাই  কে  জানাই  নজরুল  এর  স্বশুর মহাশয়  কি  করে  অবগত  হয়েছেন  টাকার  পরিমান  আর 
কোথায়  এবং  কার  কার  মাধ্যমে  আর  কোন  ব্যাঙ্কে  লেনদেন  হয়েছে  এইসব  গোপন  খবর 
কি  করে  জানলেন I  মোক্তার  ভাইগণ  এটা কি  আপনারা  কেনো  প্রশ্ন  করছেনা  ?
বোরখ  বাঁশ 




On Thursday, May 8, 2014, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.com> wrote:

'সন্ত্রাস জগতের অপর নাম দিপু চৌধুরী'

khokonনিউজ ইভেন্ট ২৪ ডটকম
ঢাকা
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রানমন্ত্রী মায়া চৌধুরীর ছেলে দিপু চৌধুরীকে দেশের 'সন্ত্রাস' জগতের অপর নাম বলে মন্তব্য করেছেন সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুব উদ্দিন খোকন।
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার সরকারসহ নারায়ণগঞ্জের সাত হত্যা ও দেশের সকল হত্যা, গুম ও খুনের প্রতিবাদে এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে প্রতীকি অনশনে বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি বলেন, আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাতজনকে বর্বরোচিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। র‌্যাব সদস্যসহ যারা এক সাথে সাতজনকে নির্দয়ভাবে হত্যা করে পানিতে ভাসিয়ে দিতে পারে, তারা মানুষ নয়, জানোয়ার, হায়েনা, পশু।
তিনি বলেন, টাকার বিনিময়ে হত্যাকান্ড ঘটিয়ে শালা-দুলাভাই মিলে টাকা ভাগাভাগি করেছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রানমন্ত্রী মায়া চৌধুরীর ছেলে দিপু চৌধুরী। অভিযুক্ত এক র‌্যাব কর্মকর্তা মায়া চৌধুরীর মেয়ের জামাতা। এ মন্ত্রীর প্রতি ইঙ্গিত করে মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ওই সময় শ্বশুর (মায়া চৌধুরী) হয়তোবা ঠিক করে দিয়েছেন খুনীরা কে কত টাকা ভাগে পাবেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী যেখানে ৪০ বছর আগের অপরাধের বিচার করতে পারেন, সেখানে আপনি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় যে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে তার কেন বিচার হবে না?
তিনি বলেন, র‌্যাবের সঙ্গে টাকা লেনদেন করেছে দিপু চৌধুরী। দিপুসহ র‍্যাবের তিন অফিসারকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিলেই আসল ঘটনা বের হয়ে আসবে বলে মনে করেন তিনি।
 
নিউজ ইভেন্ট ২৪ ডটকম/৮ মে, ২০১৪/২০.২৮/মেহেদী হাসান
 
মন্ত্রীর ছেলের মধ্যস্থতায় নজরুল খুনের চুক্তি
Date: Thu, 8 May 2014 12:23:24 +0600

আবারও সেই মায়া পরিবার!

আবার আলোচনায় এসেছে আওয়ামী লীগ নেতা এবং ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পরিবার। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর রাজধানীর উত্তরায় ঠিকাদার তরাজউদ্দিন খুনের ঘটনায় ছেলে দীপু চৌধুরীর সম্পৃক্ততায় বেকায়দায় পড়েছিলেন তৎকালীন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী মায়া। এবার নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় অভিযোগ মায়ার মেয়ের জামাই ও ছেলে দুজনকে ঘিরেই। নারায়ণগঞ্জের আলোচিত এ হত্যাকা-ে ক্ষমতাসীন দলের ভাবমূর্তিকেও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে মায়া পরিবার। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা জানান, দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার পরিচয় দলের নিবেদিতপ্রাণ ও লড়াকু সংগঠক হিসেবে। নিজের কোনো কর্মকা-ের জন্য তিনি কখনো তেমন সমালোচনার মুখে পড়েননি। কিন্তু পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে তাঁর রাজনৈতিক জীবন বারবার সংকটাপন্ন হয়ে পড়ছে।

নারায়ণগঞ্জে অপহরণের পর খুন হওয়া প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের শ্বশুর ওই ঘটনায় সেখানকার র‌্যাব কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততার অভিযোগ তোলেন কয়েক দিন আগেই। গত মঙ্গলবার তিনি সাংবাদিকদের কাছে এক মন্ত্রীপুত্রের কথাও তুলে ধরেন। দলীয় ও গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত সেই মন্ত্রীপুত্র হলেন দীপু চৌধুরী। নজরুল ইসলাম ও তাঁর সহযোগীদের হত্যার পরিকল্পনা করা হয় মায়ার ছেলে দীপুর মধ্যস্থতায়।

আবার মায়া পরিবার!
সূত্র মতে, নারায়ণগঞ্জের আলোচিত এ হত্যা মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনের সঙ্গে দীপু চৌধুরীর ব্যবসায়িক অংশীদারত্ব রয়েছে। সে সূত্রেই মন্ত্রী মায়ার জামাতা র‌্যাব-১১-এর তখনকার কমান্ডিং অফিসার তারেক সাঈদ মোহাম্মদের সঙ্গে নূর হোসেনের যোগাযোগ হয়। টাকা লেনদেন হয় সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল ও রাজধানীর রায়েরবাগের দুটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে। হাতে হাতেও পৌঁছানো হয়েছে টাকার একটি অংশ।

জানা যায়, ছয় কোটি টাকার বিনিময়ে খুনের সমঝোতা হয়। দীপু চৌধুরীর মধ্যস্থতায় র‌্যাবের সঙ্গে এ সমঝোতা করেন নূর হোসেন। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জানান, নূর হোসেনের সঙ্গে সড়ক ও জনপথের কাজ করতেন দীপু। এ ছাড়া দীপুর একটি ফিলিং স্টেশন দেখাশোনা করতেন নূর হোসেন। সম্প্রতি তাঁরা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের একটি অংশের উপকরণ সরবরাহের কাজ যৌথভাবে করছিলেন।

গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, মন্ত্রীপুত্র দীপুর মাধ্যমেই র‌্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়কের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে নূর হোসেনের। এর পরই নূর হোসেন র‌্যাবের ওই কর্মকর্তাকে নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করেন। নূর হোসেনের ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করেন হাসমত আলী হাসু। হাসমত অ্যান্ড ব্রাদার্স, জসিম অ্যান্ড ব্রাদার্স, আমান, শাহজালাল, সুফিয়ান মিলে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা দেয়।
অভিযোগ উঠেছে, নূর হোসেন এর আগেও পাঁচবার নজরুলকে হত্যার চেষ্টা করেন। কিন্তু তখন সফল হননি। এবার র‌্যাব কর্মকর্তাদের সহায়তা পাওয়ায় তাঁর চেষ্টা সফল হয়।

এ হত্যাকা-ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠায় মায়ার মেয়ের জামাই তারেক সাঈদ মোহাম্মদকে এরই মধ্যে অকালীন অবসরে পাঠিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এর ফলে দলের ভেতরে-বাইরে আবারও সমালোচিত হয়ে পড়েন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা মায়া। সরকারের ভেতরেও তাঁকে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। নারায়ণগঞ্জের ঘটনা নিয়ে প্রথমে আইনশৃক্সখলা রক্ষাকারী বাহিনীর তদন্তে ধীরগতির অভিযোগ ওঠে। একপর্যায়ে খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আপন-পর কাউকে ছাড়া হবে না। এ ঘটনার সঙ্গে যে-ই জড়িত থাকুক, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে নির্দেশ দেন তিনি। গত মঙ্গলবার রাতে তাঁর হস্তক্ষেপেই মায়ার জামাইসহ তিনজনকে চাকরিচ্যুত করা হয়।

ছেলে ও মেয়ের জামাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনামন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বিষয়টি তদন্তাধীন। এ নিয়ে কিছু বলব না। আশা করছি, তদন্তে সত্য বেরিয়ে আসবে।' পত্রপত্রিকায় লেখালেখি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'আপনারা যা-ই লেখেন, সত্য সত্যই। এই ঘটনার সঙ্গে আমার ছেলে এবং মেয়ের জামাই জড়িত নয়। আমার মেয়ের জামাই তারেক সাঈদ মোহাম্মদ খ্যাতিসম্পন্ন কর্মকর্তা।'

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বড় দুশ্চিন্তায় রয়েছেন মায়া নিজেও। মেয়ের জামাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় ভেঙে পড়েছেন তিনি। ঘনিষ্ঠরা আরো জানান, মায়ার মানসিক অবস্থা এতই খারাপ যে যেকোনো সময় মন্ত্রিসভা থেকেও পদত্যাগ করতে পারেন। রাজনীতি থেকেও সরে যেতে পারেন।

জানা গেছে, মন্ত্রণালয়ের ও রাজনৈতিক কাজেও এখন সময় দিচ্ছেন না মায়া। গতকাল বুধবার একটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি। আয়োজকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, শারীরিক অসুস্থতার কথা বলে তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। এর আগে গত সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকেও উপস্থিত ছিলেন না মায়া।

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, মায়া মন্ত্রী হওয়ার পর সচিবালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে যাওয়া নিষেধ ছিল ছেলে দীপু চৌধুরীর। শপথ নিতে যখন মায়া বঙ্গভবনে যাচ্ছিলেন, সে সময় দীপু বাবার গাড়িতে উঠে বঙ্গভবনে যেতে চাইলেও তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়নি।

জানা যায়, ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে নিজেকে খুব ক্ষমতাধর মনে করতেন মায়াপুত্র দীপু। দিনে দিনে এক আতঙ্কের নাম হয়ে ওঠেন তিনি। উত্তরায় ক্লাবপাড়ায় একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে রাখেন তিনি। তাঁর প্রধান কাজ ছিল ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় জমি দখল। উত্তরায় রাজউকের কয়েক বিঘা জমি দখল করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা নিয়ে অবৈধভাবে সুপার মার্কেট করে দীপু আলোচিত হন। দখলদারি ছাড়া বিমানবন্দরকেন্দ্রিক চোরাচাকারবারের নিয়ন্ত্রক হিসেবেও তাঁর নাম ছিল আলোচনায়। পরে উত্তরায় ঠিকাদার তরাজউদ্দিন হত্যা মামলার প্রধান আসামি হন দীপু। বাবা তখন প্রতিমন্ত্রী থাকলেও রক্ষা করা যায়নি দীপুকে। শেষ পর্যন্ত জেলে যেতে হয়েছে। ওই ঘটনায় তৎকালীন সরকার ব্যাপক চাপে পড়ে। ফলে তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বলে মায়াকে বার্তা পাঠান যে হয় দীপু চৌধুরীকে আত্মসমর্পণ করতে হবে, না হয় মায়া চৌধুরীকে মন্ত্রিত্ব ছাড়তে হবে। শেষ পর্যন্ত সিলেটের কোনো এক জায়গায় আত্মগোপনে থাকা দীপুকে ফেরত এনে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা হয়।

http://www.onbangladesh.org/newsdetail/detail/200/76094
 



2014-05-07 10:22 GMT+06:00 Isha Khan <bdmailer@gmail.com>:
মন্ত্রীর ছেলের মধ্যস্থতায় নজরুল খুনের চুক্তি

নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সেভেন মার্ডারের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। সরকারি দলের এক মন্ত্রীর ছেলের মধ্যস্থতায় প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগীদের হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। আলোচিত এ হত্যাকা-ের নেপথ্য হোতা নূর হোসেনের সঙ্গে ওই মন্ত্রীপুত্রের ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব রয়েছে। সে সূত্রেই মন্ত্রীর জামাতা র‌্যাব ১১-এর কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল তারেক সাঈদ মাহমুদের সঙ্গে নূর হোসেনের যোগাযোগ হয়। টাকা লেনদেন হয় সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল ও রাজধানীর রায়েরবাগের দু'টি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে। হাতে হাতেও পৌঁছানো হয়েছে মোট টাকার একটি অংশ। গতকাল নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের নিচতলার নামাজঘরে বসে এসব তথ্য জানান নিহত নজরুলের শ্বশুর শহীদুল ইসলাম ওরফে শহীদ চেয়ারম্যান। 

নজরুলের শ্বশুর শহীদুল ইসলাম বলেন, তার জামাতা নজরুলসহ সাতজনকে তুলে নিয়ে যায় র‌্যাব। ছয় কোটি টাকার বিনিময়ে খুনের চুক্তি হয়। র‌্যাবের সঙ্গে এ চুক্তি করে নূর হোসেন। তাদের মধ্যস্থতা করে দেয় চাঁদপুরে জেলার এক মন্ত্রীর ছেলে। নূর হোসেন চেয়ারম্যানের সঙ্গে সড়ক ও জনপথের কাজ একসঙ্গে করতেন মন্ত্রীপুত্র। এছাড়া তার একটি ফিলিং স্টেশন দেখাশোনা করতো নূর হোসেন। সম্প্রতি তারা ঢাকা-চিটাগাং চার লেন সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের একটি অংশের উপকরণ সরবরাহের কাজ যৌথভাবে করছিল। মন্ত্রীপুত্রের মাধ্যমেই র‌্যাব ১১-এর অধিনায়কের (সিইও) সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে নূর হোসেনের। এর পরই সে র‌্যাবের অধিনায়ককে নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করে। খুনের টাকা একটি ব্যাংকের শিমরাইলের শাখা ও অপর একটি ব্যাংকের রায়েরবাগের শাখার মাধ্যমে লেনদেন হয়। নূর হোসেনের ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করে হাসমত আলী হাসু। হাসমত অ্যান্ড ব্রাদার্স,  জসিম অ্যান্ড ব্রাদার্স, আমান, শাহজালাল, সুফিয়ান মিলে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা দেয়। তিনি বলেন, নূর হোসেন এর আগে পাঁচ বার নজরুলকে হত্যার চেষ্টা করেছে। পাঁচ পাঁচবার পেরে না ওঠায় এবার র‌্যাব বাহিনী দিয়ে তাকে তুলে নিয়ে হত্যা করেছে।তিনি বলেন, শুধু নূর হোসেনের সঙ্গেই মন্ত্রীপুত্রের সখ্য নয়, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের আলোচিত ঠিকাদার আবু সুফিয়ানের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে তার। মেয়র আইভীর ঘনিষ্ঠ আবু সুফিয়ানও তার জামাতাকে হত্যা করতে টাকার যোগান দেয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। 

শহীদুল ইসলাম বলেন, আমার জামাইকে এভাবে মেরে ফেললো- এখন আর এসব গোপন করে লাভ কি? আমার জীবনের ওপর অনেক হুমকি আসছে। তবুও আমি সত্য বলে যাবো। শেষ বয়সে আমার যদি ফাঁসি হয় হোক। তবু আমি বলবো। আমি কোন দল বুঝি না। আমি শুধু আমার জামাইসহ সাতজনকে হত্যার জন্য দায়ীদের শাস্তি চাই। তাদের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের শাস্তি চাই। এসব তথ্য তিনি কোথায় পেয়েছেন জানতে চাইলে শহীদ চেয়ারম্যান বলেন, নূর হোসেনের ঘনিষ্ঠজনদের মাধ্যমেই আমি এসব জেনেছি। নূর হোসেনের ব্যবসায়িক অংশীদার জসিমের সঙ্গে আমার যোগাযোগ রয়েছে। এছাড়া নূর হোসেনের সঙ্গের কয়েকজন তাকে এসব তথ্য দিয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম বলা যাচ্ছে না।

নজরুলের শ্বশুরের দাবি অনুযায়ী, খুনের ছয় কোটি টাকার যোগানদাতা নূর হোসেন চেয়ারম্যান ছাড়াও ঠিকাদার আবু সুফিয়ান, নূর হোসেনের ভাইপো ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শাহজালাল বাদল, বিএনপি নেতা ও ২নং ওয়ার্ডে নজরুলের সঙ্গে নির্বাচনে পরাজিত ইকবাল হোসেন এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী ইয়াসিন, থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক রাজু এবং বিএনপি নেতা হাসমত আলী হাসু। শহীদুলের দাবি, তারা সবাই সাতজনকে খুন করতে বিভিন্ন অঙ্কের টাকার যোগান দেয়। তিনি তাদের ব্যাংক একাউন্টগুলো খতিয়ে দেখার দাবি জানান।

শহীদ চেয়ারম্যান বলেন, হাসমত আলী হাসু তার আপন ছোট ভাই। সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সে নজরুলের বিরোধিতা করায় নজরুলের সঙ্গে শত্রুতার সৃষ্টি হয়। এ কারণে হাসু নূর হোসেন ও ইকবালের সঙ্গে মিলে নজরুলকে হত্যার পরিকল্পনা করে ও টাকার যোগান দেয়। হাসুর সাম্প্রতিক ব্যাংক লেনদেনের বিষয়টি তদন্ত করলেও তার বক্তব্যের সত্যতা মিলবে বলেও জানান শহীদুল ইসলাম। 

 নিহত নজরুল ইসলামের স্ত্রী সেলিনা ইয়াসমিন বিউটি বলেন, তিন ছেলেমেয়ে নিয়ে আমি আতঙ্কিত। যতদিন খুনিরা ধরা পড়বে না ততদিন তারা আমার আরও ক্ষতি করতে চাইবে। তিনি বলেন, নূর হোসেনই তার স্বামীর খুনি। তবে প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া এত মানুষকে এক সঙ্গে খুন করা সম্ভব নয়। নূর হোসেনকে গ্রেপ্তার করলেই জানা যাবে প্রশাসনের কারা তার স্বামীসহ সাতজনকে খুন করেছে।

http://mzamin.com/details.php?mzamin=MjIyODU=&s=Mg==
 
 
 


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___