Banner Advertiser

Saturday, May 10, 2014

[mukto-mona] নারায়ণগঞ্জ: শুধু কথায় চিড়ে ভিজবে না : আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী



নারায়ণগঞ্জ: শুধু কথায় চিড়ে ভিজবে না : আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী

10 May 2014, Saturday

নারায়ণগঞ্জের নরবলির ঘটনার রেশ দেশের বুক থেকে এখনও মিলিয়ে যায়নি। মিলিয়ে যাওয়ার কথাও নয়। এক সঙ্গে এত বড় হত্যাকাণ্ড এক সময়ে নিউইয়র্ক শহরে ঘটত। আজকাল এ রকম পরিকল্পিত হত্যা সভ্য জগতে বিরল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যে ঢাকার মুহসীন হলে সাতজন ছাত্রনেতাকে অপহরণ করে এনে হত্যা যেমন দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়ায় বিরাট পরিবর্তন এনেছিল, নারায়ণগঞ্জের এই সাত হত্যাকাণ্ড দেশের বর্তমান রাজনৈতিক আবহাওয়ায় তেমন কোনো পরিবর্তন ঘটাতে চাইলে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। অবশ্য সরকার যদি সময়োচিত কঠোর পদক্ষেপ নিতে না পারে।নারায়ণগঞ্জ: শুধু কথায় চিড়ে ভিজবে না

এ পর্যন্ত এই হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে তা সময়োচিত হলেও পরিস্থিতি অনুযায়ী কঠোর নয়। মূল অভিযুক্ত নূর হোসেনকে পালাতে দেওয়া হয়েছে। জীবিত অবস্থায় তার ধরা পড়ার সম্ভাবনা আছে কি? নাকি সাক্ষ্য-প্রমাণ লোপাট করার জন্য সেও নিখোঁজ অথবা গুম-খুন হয়ে যাবে? এমনকি ধরা পড়াকালীন সাজানো বাধাদানের সময় ক্রসফায়ারেও মারা যেতে পারে। এই আশঙ্কাগুলো যাতে সত্যে পরিণত না হয়, সে জন্য সরকারের কঠোর সতর্কতা গ্রহণ করা উচিত। নূর হোসেনকে জীবিত ও সুস্থ অবস্থায় বিচারের সম্মুখীন করা দরকার।

উচ্চ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে এবং তারা তদন্ত চালাচ্ছেন। ভালো কথা। র‌্যাবের তিন অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের পুলিশ প্রধানকেও সরানো হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, র‌্যাবের তিন কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়নি, তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো তদন্তে প্রমাণিত হলেই গ্রেফতার ও বিচারে সোপর্দ করা হবে।

এটা যথোচিত ব্যবস্থা নয়। র‌্যাবের কর্মকর্তারা অত্যন্ত শক্তিশালী। তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে তা গুরুতর। র‌্যাবের সুনাম রক্ষা করার জন্যই তদন্ত চলাকালীন অবস্থাতেই এদের সাময়িকভাবে কাস্টোডিতে নেওয়া উচিত; যাতে এরা মুক্ত অবস্থায় বাইরে থেকে নিজেদের ও সংগঠনের প্রভাব খাটিয়ে তদন্তে প্রভাব বিস্তার করতে না পারেন। তদন্তের সময় তাদের বাইরে রাখা সরকারের একটি ভুল সিদ্ধান্ত। র‌্যাব কর্তৃপক্ষ যখন নিজেরাও এই কর্মকর্তাদের সম্পর্কে তদন্ত চালানোর ব্যবস্থা করেছে, তখন তাদেরও উচিত তদন্ত চলাকালীন অবস্থাতেও এদের মুক্ত থাকার সুযোগ না দেওয়া।

সবচেয়ে বড় কথা, নারায়ণগঞ্জে র‌্যাবের একজন প্রধান কর্মকর্তা বর্তমান সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর জামাতা। অভিযোগে তার সহযোগী হিসেবে মন্ত্রীপুত্রের নামও উচ্চারিত হয়েছে। ব্যাপারটি ক্রমশই ঘোলাটে হয়ে উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে, র‌্যাবে অবস্থানের সুযোগ নিয়ে এবং তার নাম ব্যবহার করে ক্ষমতাসীন দলেরই একাংশ তাদের ব্যবসায়িক বা রাজনৈতিক কোনো প্রতিহিংসা সাধন করেছে কিনা? এই প্রশ্নটি উড়িয়ে দেওয়া উচিত নয়। দলের এবং সরকারের সুনাম রক্ষার স্বার্থেই প্রধানমন্ত্রীর উচিত, এই হত্যাকাণ্ডের দ্রুত তদন্ত নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্ত রাখার উদ্দেশ্যে উলি্লখিত মন্ত্রীকে তার পদ থেকে আপাতত অপসারণ করা। এ ব্যাপারে গড়িমসি করাটা বিরাট ভুল হবে।

আরেকবার হাসিনা সরকারের মন্ত্রী থাকাকালেও এই মন্ত্রীর এক পুত্রের সন্ত্রাসী কার্যকলাপে সরকারকে বিব্রত করেছিল। সম্ভবত এই নেতাকে দীর্ঘকাল মন্ত্রিসভার বাইরে রাখার একটা কারণ ছিল তার পুত্র ও পরিবারের কোনো কোনো সদস্যের কার্যকলাপ। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি বা সিপিবির সঙ্গে আজ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগ সরকারের এতটা যে দূরত্ব তার একটা বড় কারণ ছিল শেখ হাসিনার আগের এক সরকারে মন্ত্রী থাকাকালে এই নেতার কার্যকলাপ। এ সময় সিপিবি কোনো একটি রাজনৈতিক দাবিতে ঢাকায় একটি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ মিছিল বের করেছিল। সম্পূর্ণ অনাবশ্যকভাবে এই মন্ত্রীর নির্দেশে পুলিশ সেই নিরস্ত্র ও শান্তিপূর্ণ মিছিলে লাঠি চালায়। দলের তৎকালীন সেক্রেটারি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমসহ তার দলের অসংখ্য নেতা ও কর্মী তাতে আহত হন। সিপিবি নেতাদের শরীরের আঘাত এত দিনে সেরে গেছে। মানসিক আঘাত এত দিনেও নিশ্চয়ই সারেনি।

বর্তমান হাসিনা সরকারে সেই একই নেতা এখন দুর্যোগ ও ত্রাণমন্ত্রী। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তিনি দেশকে দুর্যোগমুক্ত করবেন কি, তার পরিবারের সদস্যরাই দেশে নিত্যনতুন দুর্যোগ সৃষ্টির জন্য অভিযুক্ত হচ্ছেন। একজন প্রকৃত রাজনৈতিক নেতার উচিত, নিজের মর্যাদার স্বার্থে, একটি ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডর তদন্ত সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও প্রভাবমুক্তভাবে চলতে দেওয়ার স্বার্থে নিজ থেকেই মন্ত্রিপরিষদ থেকে পদত্যাগ করা। নইলে প্রধানমন্ত্রীকেই মন্ত্রিসভা থেকে তাকে অপসারণের অপ্রীতিকর কাজটি করতে হবে। দল ও সরকারের সুনাম রক্ষা এবং দেশের বৃহত্তর স্বার্থে বঙ্গবন্ধু তার মন্ত্রিসভা থেকে তার অত্যন্ত কাছের মানুষটিকেও বিদায় দেওয়ার অপ্রীতিকর কাজটি করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যাকেও এই কাজটি করার সাহস ও দূরদর্শিতা দেখাতে হবে।

এ ক্ষেত্রে র‌্যাব এবং পুলিশ প্রশাসনেরও সংস্কার ও পুনর্গঠনের কথা ওঠে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেশের বর্তমান অবস্থায় একজন প্রতিমন্ত্রীর হাতে ন্যস্ত রাখা কিছুতেই উচিত নয়। প্রধানমন্ত্রী নিজে এই মন্ত্রণালয়ের দেখাশোনা করবেন। তার সময় ও সুযোগ কোথায়? এই একই ভুলটি করেছিলেন বিএনপি-জামায়াতের গত সরকারের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে খালেদা জিয়া। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ থেকে আলতাফ হোসেন চৌধুরী অপসারিত হওয়ার পর তারেক রহমানের ইচ্ছায় তারই দুর্বৃত্ত-সহযোগী প্রতিমন্ত্রী বাবরের হাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্পূর্ণ দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে দেশব্যাপী কী ধরনের সন্ত্রাস ও অরাজকতার অভ্যুদয় ঘটানোর সুযোগ করে দেওয়া হয়েছিল, সে ইতিহাস আমাদের এত শিগগিরই ভুলে যাওয়া উচিত নয়।

বর্তমান হাসিনা সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অবশ্য বিএনপি আমলের বাবরের মতো দুর্বৃত্ত নন। বরং একজন সজ্জন ও যোগ্য ব্যক্তি। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে একজন সজ্জন প্রতিমন্ত্রী একা কতটা সামলাবেন? দরকার একজন অভিজ্ঞ পূর্ণ মন্ত্রীর। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে সাহারা খাতুন ও ড. মহীউদ্দীন আলমগীরকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এক্সপেরিমেন্ট ব্যর্থ হয়েছে। তিনি দলের ভেতরে কাউকে না পেলে মহাজোটের ভেতর থেকে, এমনকি সাবেক আর্মি অফিসার কিংবা টেকনোক্র্যাটদের ভেতর থেকে এমন কাউকে পান না, যিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে অত্যন্ত টাফ ও রাফ হবেন এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোতে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও পুনর্গঠনের কাজটি দক্ষতার সঙ্গে করতে পারবেন? দেশে অপহরণ, গুম ও খুনের মতো ঘটনার পৌনঃপুনিকতা হ্রাস করার জন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দক্ষতা, সততা ও কর্তব্যকর্মে নিষ্ঠা অত্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন।

কিছুদিন আগে র‌্যাব কর্তৃপক্ষ র‌্যাব সম্পর্কিত একটি পর্যালোচনামূলক নিবন্ধ লেখার জন্য আমাকে অনুরোধ করেছিল। আমি সেই অনুরোধ রক্ষার জন্য কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহও করেছিলাম। তাতে দেখা যায়, র‌্যাবের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কিছু কিছু অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও দেশে সন্ত্রাসী ও দুর্বৃত্ত দমন এবং জনগণের জীবনে শান্তি ও স্বস্তি ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে র‌্যাব বা র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে। র‌্যাবের এই সুনাম কিছুতেই ক্ষুণ্ন হতে দেওয়া উচিত নয়।

এ জন্যই নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় র‌্যাব নিজেই যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে তা প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কিন্তু এই তদন্ত সম্পর্কে যেন পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ না ওঠে এবং তদন্তটি বিতর্কিত না হয়, সেদিকে র‌্যাব কর্তৃপক্ষকে অত্যন্ত সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। তদন্ত শেষে যদি দেখা যায়, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ সঠিক, তাহলে তাদের কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক সাজাদানের ব্যাপারেও র‌্যাবের নমনীয় হলে চলবে না। র‌্যাবকে তার সুনাম এবং জনজীবনে আস্থার ভাবটি অবশ্যই ধরে রাখতে হবে।

আগেই বলেছি, অতীতে মুহসীন হলের সাত হত্যাকাণ্ড যেমন দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া পরিবর্তনে প্রভাব ফেলেছিল, তেমনি নারায়ণগঞ্জের বর্তমান সাত হত্যাকাণ্ডও দেশের রাজনীতিতে অশুভ প্রভাব ফেলতে পারে; যদি এর তদন্ত, বিচার ও দোষীদের শান্তি দ্রুত শেষ না হয় এবং দেশের মানুষ সেই তদন্তকে আস্থার সঙ্গে গ্রহণ না করে। কিবরিয়া হত্যা, সাগর-রুনি হত্যার তদন্তের মতো এই হত্যার তদন্তও যদি দীর্ঘকাল ঝুলে থাকে, প্রকৃত অপরাধীরা শাস্তি না পায়, তাহলে জনমনে যে ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হবে, তার সুযোগ নেবে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার শত্রুরা। রাজনৈতিক সন্ত্রাস তখন এই সামাজিক সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে দেশে নৈরাজ্য ও অরাজকতা সৃষ্টির জন্য নতুনভাবে সক্রিয় হবে। সরকারের ক্ষমতায় থাকা দুরূহ হয়ে উঠবে।

নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গুম, খুন ও অপহরণের ঘটনার ব্যাপক বিস্তৃতি প্রমাণ করে— আমাদের শুধু রাজনৈতিক নয়, সামাজিক দুর্বৃত্তায়নও সম্পূর্ণ হয়েছে। সমাজ ব্যবস্থায় এমন একটি স্তর নেই, যেখানে দুর্নীতি ও সন্ত্রাস ব্যাপকভাবে ঢোকেনি। এ অবস্থা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য কেবল আইন করে লাভ নেই। সমাজে আইন মান্য করে চলার প্রবণতা সৃষ্টি করতে হবে এবং আইন মান্য করে চলার মতো নাগরিক তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশে সন্ত্রাস ও দুর্নীতি দমনের জন্য শক্তিশালী আইন আছে, কিন্তু আইন মান্য করে চলার মতো নাগরিক-সমাজ নেই।

এই আইন মান্য করে চলার মতো নাগরিক-সমাজ ও সামাজিক মানসিকতা তৈরির কর্মসূচি কোনো রাজনৈতিক দলে নেই। কোনো এমপি যদি ট্রাফিক আইন অমান্য করায় তাকে সাবধান করার জন্য ট্রাফিক পুলিশকে প্রহার করতে পারেন, যে দেশে ভয়ানক সন্ত্রাসীকে দেশের আইন অনুযায়ী পুলিশ গ্রেফতার করার পর রাজনৈতিক নেতার বা দলের নির্দেশে তাকে ছেড়ে দিতে হয়, সেদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা দুরূহ। যতই সুশীল সমাজ লম্বা গলায় আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য চিৎকার করুক না কেন?

আমেরিকার নিউইয়র্ক শহর এক সময় ভয়াবহ অপরাধের নগরীতে পরিণত হয়েছিল। একজন ইতালিয়ান বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক নিউইয়র্ককে অপরাধমুক্ত করার অঙ্গীকার করে শহরটির মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি কোনো শক্ত আইন করেননি। কেবল নাগরিকদের মধ্যে আইন মানার প্রবণতা তৈরি করে শহরটিকে অপরাধমুক্ত করেছিলেন। ক্ষমতায় যারা থাকেন তারা যদি নিজেদের ভেতর থেকে আগে সর্বপ্রকার অপরাধ দূর করার ও আইন মেনে চলার ব্যবস্থা করেন, তাহলে বাংলাদেশকেও অপরাধমুক্ত করা অনেক সহজ হবে।
নারায়ণগঞ্জ: শুধু কথায় চিড়ে ভিজবে না




















































































































































































বেসরকারি ব্যাংকে লেনদেন সেই ছয় কোটি টাকা

যুগান্তর রিপোর্ট

প্রকাশ : ০৬ মে, ২০১৪


র‌্যাব কার্যালয় ঘেরাওয়ের হুমকি নারায়ণগঞ্জের আইনজীবীদের

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 06 May 2014 15:05 BdST Updated: 06 May 2014 16:05 BdST

চন্দন কুমার সরকারসহ সাতজন হত্যাকাণ্ডের তদন্তে 'দৃশ্যমান' অগ্রগতি না দেখলে আগামী রোববার র‌্যাব-১১ এর কার্যালয় ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের আইনজীবীরা।





সাত খুনে র‌্যাবের সম্পৃক্ততা তদন্তে হাইকোর্টের সুয়োমোটো
কালের কণ্ঠ অনলাইন
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/Court/2014/05/05/80599#sthash.kKr7MNRw.dpuf





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___