সাত খুনের 'সুবিধাভোগী' গিয়াস!নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি গিয়াস উদ্দিননারায়ণগঞ্জে প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ ৭ খুনের প্রধান 'সুবিধাভোগী' কে তা নিয়ে প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা ও বিশ্লেষণ চলছে। সাত খুনের অন্যতম শিকার নজরুল ও মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনের শূন্য স্থান কে দখল করেছেন তা তদন্ত করেছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। সবার তদন্তেই সুবিধাভোগী হিসেবে বিএনপির সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনের নাম উঠে এসেছে। গডফাদার হিসেবে নারায়ণগঞ্জে তারও ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। অপরদিকে প্রতিদিনই থানায় নূর হোসেনের সঙ্গে নামজুড়ে দিয়ে গিয়াস বিরোধী ও ব্যবসায়ী এবং নিরীহ লোকজনের নামে অভিযোগ, জিডি ও মামলা করার হিড়িক পড়ে গেছে।
সূত্র জানায়, নূর হোসেনের উত্থান গিয়াস উদ্দিনের হাত ধরে ৯০ দশকের শুরুতে। আর নজরুলের উত্থান একই সময়ে শামীম ওসমানের হাত ধরে। '৯৮ সালের শেষভাগে নূর হোসেন গিয়াসকে ছেড়ে শামীম ওসমানের দলে যোগ দেয়। ৯৯ সালে গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে শিমরাইল মোড়ে একটি মার্কেট নিয়ে প্রথম বিরোধ বাধে নূর হোসেনের। সে সময় একে অপরকে মামলায় জড়িয়ে ফেলেন যা এখনো চলমান আছে। ২০০১ সালের নির্বাচনে চারদলীয় জোটের টিকেটে গিয়াস উদ্দিন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি হওয়ার পর নূর হোসেন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। অপরদিকে শামীম ওসমানের অগোচরে নজরুল শেল্টার নেন গিয়াস উদ্দিনের। ২০০৪ সাল পর্যন্ত নজরুল গিয়াস উদ্দিনের শেল্টারে থাকা অবস্থায় একটি মামলায় তার মৃত্যুদ-ের আদেশ হওয়ার পর তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। ভারতে পলাতক থাকা নজরুল ও নূর হোসেনের মধ্যে বিরোধ কমে আসে। মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর দুজনই দেশে ফিরে আসেন। এরপর তাদের মধ্যে বড় কোনো বিরোধ দেখা যায়নি।
২০১৩ সালের এপ্রিলের পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে নজরুলের আমন্ত্রণে মিজমিজি পশ্চিমপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে একই মঞ্চে সৌহার্দ্যপূর্ণ অবস্থায় নূর হোসেনকে দেখা যায়। তারপর আবার সম্পর্কের অবনতি। গিয়াসের অন্যতম সহযোগী আকরামের সঙ্গে মিলেমিশে আদমজী ইপিজেড তখনও নজরুল নিয়ন্ত্রণ করছিলেন। অপরদিকে নজরুলকে কাছে রাখলেও সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে নজরুলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন গিয়াস উদ্দিনের আরেক ঘনিষ্ঠজন অপহরণ মামলার আসামি ইকবাল হোসেন। গিয়াস উদ্দিন ও নজরুলের সঙ্গে নূর হোসেনের বিরোধিতা সর্বমহলে ছিল খুবই জানা বিষয়। কিন্তু গিয়াস উদ্দিন জানতেন নজরুল মেধাবী। ভবিষ্যতে সিদ্ধিরগঞ্জে রাজনৈতিকভাবে নজরুল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারেন জাতীয় নির্বাচনে। অপরদিকে নূর হোসেন অশিক্ষিত। তার ভবিষ্যৎ নেই, কোনো না কোনোভাবে পতন হবেই। সেই সুযোগ নেয়ার জন্যই নজরুল ও নূর হোসেনের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়ায় অন্তরায় ছিলেন গিয়াস উদ্দিন। শেষ পর্যন্ত গিয়াস উদ্দিন সফল হন। নজরুল নিহত হওয়ার পর নূর হোসেন গোষ্ঠীসহ পলিয়ে গেলে সাম্রাজ্য দলে চলে আসে গিয়াস উদ্দিনের। নজরুলের জানাজার দিন নূর হোসেনের মালিকানাধীন শিমরাইল মোড়ের হাজী বদর উদ্দিন শপিং কমপ্লেক্সে গিয়ে হামলা চালিয়ে মার্কেটের অফিস ও দোকানপাট ভাংচুর করে গিয়াস উদ্দিনের লোকজন। মার্কেটের ব্যবসায়ীদের তারা বলে দেয় নূর হোসেনকে ভাড়া না দেয়ার জন্য। এখনো মার্কেটটি সে অবস্থায় আছে। ব্যবসায়ীরা এখন ভাড়া দেয়া বন্ধ রেখেছেন। বছরখানেক আগে গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ আকরাম আদমজী ইপিজেড এর নিয়ন্ত্রণ হারান। সেভেন মার্ডারের পর সেখানে আবার দখল প্রতিষ্ঠা করেছেন আকরাম। শিমরাইল ট্রাক টারমিনাল এখন গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ শিমরাইলের মনির নিয়ন্ত্রণ করছেন। নূর হোসেনের মাছের বাজারও ওই বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। নূর হোসেনের মাছের খামার থেকে কোটি টাকার মাছ ধরে নিয়ে গেছেন গিয়াস উদ্দিনের কেরামুন কাতিবুনখ্যাত জামান ও সেলিমের লোকজন। শীতলক্ষ্যার তীরও এখন গিয়াস অনুগতদের দখলে। পরিবহন থেকে চাঁদা আদায়ের বিষয়ে একটু কৌশল নিয়ে আগাচ্ছেন গিয়াস সমর্থকরা। সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল পেট্রলপাম্প ও মাছ বাজার এলাকাসহ থানা এলাকার কয়েকটি স্পটে নতুন করে মাদক ব্যবসা চালু হয়েছে। ওইসব স্পটের মাদকব্যবসায়ীরা গিয়াস সমর্থক হিসেবে স্থানীয়ভাবে পরিচিত। এক বছর সিদ্ধিরগঞ্জের বাইরে থেকে সেভেন মার্ডারের পর সহযোগীদের নিয়ে এলাকায় ফিরে এসেছেন গিয়াস উদ্দিন।
অপরদিকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকর্মী এলাকা ছেড়ে গেছেন সেভেন মার্ডারের পর। এলাকা ছাড়া আওয়ামী লীগকর্মীরা বলেছেন, নিহত নজরুলের ভাই সালাম বিএনপির গিয়াস গ্রুপের সদস্য। গিয়াস উদ্দিন সালামকে দিয়ে নিরীহ নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে পারে এই ভয়ে তারা এলাকা ছেড়েছেন। ইতোমধ্যেই গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ আকরাম গিয়াস বিরোধী কিছু লোকের নামে দেড় বছর আগের ঘটনা দেখিয়ে থানায় মামলা করেছেন। ৮ বছর আগের ঘটনা দেখিয়ে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ছাড়াই গিয়াস উদ্দিনের এক সমর্থক আদালতে নূর হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। সেখানে নিরীহ অনেক মানুষকে আসামি করা হয়েছে। গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ দেড় ডজন মামলার আসামি আকরাম ২০১২ সালের একটি ঘটনায় নূর হোসেনসহ সহযোগীদের নামে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ওই অভিযোগে নূর হোসেনের সহযোগীদের সঙ্গে আদমজী ইপিজেডে ব্যবসায়ী যুবলীগ নেতা হুমায়ুন কবিরের নাম দেয়া হয়েছে। গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ আকরামের সঙ্গে ইপিজেড অপর ব্যবসায়ী যুবলীগ নেতা হুমায়ুন কবিরের ব্যবসায়িক বিরোধ থাকায় হুমায়ুন কবীরের নাম দেয়া হয়েছে বলে অন্য ব্যবসায়ীরা মনে করেন। বিএনপির যেসব লোক পালিয়ে ছিল তাদের অনেকেই এখন থানায় গিয়ে প্রভাব খাটান বলে অভিযোগ উঠেছে। সিদ্ধিরগঞ্জের এক প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সিদ্ধিরগঞ্জে এখন বিএনপি শাসন চলছে। বিএনপি নেতাকর্মীরা তাদের দলের নেতাকর্মী দেখলেই বলেন নূর হোসেনের লোক। এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য নানা ভয় দেখাচ্ছেন। হিরাঝিল এলাকার এক ডিশ ব্যবসায়ীকে শহিদ চেয়ারম্যানের লোক পরিচয় দিয়ে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই ব্যবসায়ী।
এসব ঘটনা গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। তাদের প্রতিবেদনে গিয়াস উদ্দিনকে ৭ হত্যাকা-ের ঘটনায় প্রধান বেনিফিশিয়ারি বলে বলা হয়েছে। আর ঘটনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে সিদ্ধিরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগকে চিত্রিত করা হয়েছে।- See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&type=single&pub_no=848&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4&archiev=yes&arch_date=28-05-2014#sthash.A6tSQyNT.dpuf
http://www.jjdin.com/?view=details&type=single&pub_no=848&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4&archiev=yes&arch_date=28-05-2014
সূত্র জানায়, নূর হোসেনের উত্থান গিয়াস উদ্দিনের হাত ধরে ৯০ দশকের শুরুতে। আর নজরুলের উত্থান একই সময়ে শামীম ওসমানের হাত ধরে। '৯৮ সালের শেষভাগে নূর হোসেন গিয়াসকে ছেড়ে শামীম ওসমানের দলে যোগ দেয়। ৯৯ সালে গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে শিমরাইল মোড়ে একটি মার্কেট নিয়ে প্রথম বিরোধ বাধে নূর হোসেনের। সে সময় একে অপরকে মামলায় জড়িয়ে ফেলেন যা এখনো চলমান আছে। ২০০১ সালের নির্বাচনে চারদলীয় জোটের টিকেটে গিয়াস উদ্দিন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি হওয়ার পর নূর হোসেন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। অপরদিকে শামীম ওসমানের অগোচরে নজরুল শেল্টার নেন গিয়াস উদ্দিনের। ২০০৪ সাল পর্যন্ত নজরুল গিয়াস উদ্দিনের শেল্টারে থাকা অবস্থায় একটি মামলায় তার মৃত্যুদ-ের আদেশ হওয়ার পর তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। ভারতে পলাতক থাকা নজরুল ও নূর হোসেনের মধ্যে বিরোধ কমে আসে। মহাজোট ক্ষমতায় আসার পর দুজনই দেশে ফিরে আসেন। এরপর তাদের মধ্যে বড় কোনো বিরোধ দেখা যায়নি।
২০১৩ সালের এপ্রিলের পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে নজরুলের আমন্ত্রণে মিজমিজি পশ্চিমপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে একই মঞ্চে সৌহার্দ্যপূর্ণ অবস্থায় নূর হোসেনকে দেখা যায়। তারপর আবার সম্পর্কের অবনতি। গিয়াসের অন্যতম সহযোগী আকরামের সঙ্গে মিলেমিশে আদমজী ইপিজেড তখনও নজরুল নিয়ন্ত্রণ করছিলেন। অপরদিকে নজরুলকে কাছে রাখলেও সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে নজরুলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন গিয়াস উদ্দিনের আরেক ঘনিষ্ঠজন অপহরণ মামলার আসামি ইকবাল হোসেন। গিয়াস উদ্দিন ও নজরুলের সঙ্গে নূর হোসেনের বিরোধিতা সর্বমহলে ছিল খুবই জানা বিষয়। কিন্তু গিয়াস উদ্দিন জানতেন নজরুল মেধাবী। ভবিষ্যতে সিদ্ধিরগঞ্জে রাজনৈতিকভাবে নজরুল প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠতে পারেন জাতীয় নির্বাচনে। অপরদিকে নূর হোসেন অশিক্ষিত। তার ভবিষ্যৎ নেই, কোনো না কোনোভাবে পতন হবেই। সেই সুযোগ নেয়ার জন্যই নজরুল ও নূর হোসেনের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়ায় অন্তরায় ছিলেন গিয়াস উদ্দিন। শেষ পর্যন্ত গিয়াস উদ্দিন সফল হন। নজরুল নিহত হওয়ার পর নূর হোসেন গোষ্ঠীসহ পলিয়ে গেলে সাম্রাজ্য দলে চলে আসে গিয়াস উদ্দিনের। নজরুলের জানাজার দিন নূর হোসেনের মালিকানাধীন শিমরাইল মোড়ের হাজী বদর উদ্দিন শপিং কমপ্লেক্সে গিয়ে হামলা চালিয়ে মার্কেটের অফিস ও দোকানপাট ভাংচুর করে গিয়াস উদ্দিনের লোকজন। মার্কেটের ব্যবসায়ীদের তারা বলে দেয় নূর হোসেনকে ভাড়া না দেয়ার জন্য। এখনো মার্কেটটি সে অবস্থায় আছে। ব্যবসায়ীরা এখন ভাড়া দেয়া বন্ধ রেখেছেন। বছরখানেক আগে গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ আকরাম আদমজী ইপিজেড এর নিয়ন্ত্রণ হারান। সেভেন মার্ডারের পর সেখানে আবার দখল প্রতিষ্ঠা করেছেন আকরাম। শিমরাইল ট্রাক টারমিনাল এখন গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ শিমরাইলের মনির নিয়ন্ত্রণ করছেন। নূর হোসেনের মাছের বাজারও ওই বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। নূর হোসেনের মাছের খামার থেকে কোটি টাকার মাছ ধরে নিয়ে গেছেন গিয়াস উদ্দিনের কেরামুন কাতিবুনখ্যাত জামান ও সেলিমের লোকজন। শীতলক্ষ্যার তীরও এখন গিয়াস অনুগতদের দখলে। পরিবহন থেকে চাঁদা আদায়ের বিষয়ে একটু কৌশল নিয়ে আগাচ্ছেন গিয়াস সমর্থকরা। সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল পেট্রলপাম্প ও মাছ বাজার এলাকাসহ থানা এলাকার কয়েকটি স্পটে নতুন করে মাদক ব্যবসা চালু হয়েছে। ওইসব স্পটের মাদকব্যবসায়ীরা গিয়াস সমর্থক হিসেবে স্থানীয়ভাবে পরিচিত। এক বছর সিদ্ধিরগঞ্জের বাইরে থেকে সেভেন মার্ডারের পর সহযোগীদের নিয়ে এলাকায় ফিরে এসেছেন গিয়াস উদ্দিন।
অপরদিকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাকর্মী এলাকা ছেড়ে গেছেন সেভেন মার্ডারের পর। এলাকা ছাড়া আওয়ামী লীগকর্মীরা বলেছেন, নিহত নজরুলের ভাই সালাম বিএনপির গিয়াস গ্রুপের সদস্য। গিয়াস উদ্দিন সালামকে দিয়ে নিরীহ নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে পারে এই ভয়ে তারা এলাকা ছেড়েছেন। ইতোমধ্যেই গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ আকরাম গিয়াস বিরোধী কিছু লোকের নামে দেড় বছর আগের ঘটনা দেখিয়ে থানায় মামলা করেছেন। ৮ বছর আগের ঘটনা দেখিয়ে ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ছাড়াই গিয়াস উদ্দিনের এক সমর্থক আদালতে নূর হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। সেখানে নিরীহ অনেক মানুষকে আসামি করা হয়েছে। গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ দেড় ডজন মামলার আসামি আকরাম ২০১২ সালের একটি ঘটনায় নূর হোসেনসহ সহযোগীদের নামে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ওই অভিযোগে নূর হোসেনের সহযোগীদের সঙ্গে আদমজী ইপিজেডে ব্যবসায়ী যুবলীগ নেতা হুমায়ুন কবিরের নাম দেয়া হয়েছে। গিয়াস উদ্দিনের ঘনিষ্ঠ আকরামের সঙ্গে ইপিজেড অপর ব্যবসায়ী যুবলীগ নেতা হুমায়ুন কবিরের ব্যবসায়িক বিরোধ থাকায় হুমায়ুন কবীরের নাম দেয়া হয়েছে বলে অন্য ব্যবসায়ীরা মনে করেন। বিএনপির যেসব লোক পালিয়ে ছিল তাদের অনেকেই এখন থানায় গিয়ে প্রভাব খাটান বলে অভিযোগ উঠেছে। সিদ্ধিরগঞ্জের এক প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সিদ্ধিরগঞ্জে এখন বিএনপি শাসন চলছে। বিএনপি নেতাকর্মীরা তাদের দলের নেতাকর্মী দেখলেই বলেন নূর হোসেনের লোক। এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য নানা ভয় দেখাচ্ছেন। হিরাঝিল এলাকার এক ডিশ ব্যবসায়ীকে শহিদ চেয়ারম্যানের লোক পরিচয় দিয়ে এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই ব্যবসায়ী।
এসব ঘটনা গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। তাদের প্রতিবেদনে গিয়াস উদ্দিনকে ৭ হত্যাকা-ের ঘটনায় প্রধান বেনিফিশিয়ারি বলে বলা হয়েছে। আর ঘটনায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে সিদ্ধিরগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগকে চিত্রিত করা হয়েছে।- See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&type=single&pub_no=848&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4&archiev=yes&arch_date=28-05-2014#sthash.A6tSQyNT.dpuf
http://www.jjdin.com/?view=details&type=single&pub_no=848&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=4&archiev=yes&arch_date=28-05-2014
Also read:
http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/293605.html#sthash.IFTMJYhA.dpuf
নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ২১:১১, মে ২৩, ২০১৪
সুর পাল্টেছেন শামীম ওসমান
নূর হোসেনের বাস থেকে অস্ত্র উদ্ধার
ছবি: নূর হোসেন
Family members of murdered Nazrul want arrest of Shamim Osman right away
Emran Hossain and Shaheen Mollah
http://www.thedailystar.net/hes-in-thick-of-things-25721
http://www.thedailystar.net/hes-in-thick-of-things-25721
kvwgg Imgvb‡K wRÁvmvev` K‡e ?
Avgv‡`i mgq.Kg : 25/05/2014
Video:
শামীম ওসমানের গ্রেপ্তার দাবিতে বিক্ষোভVideo:
শামীম ওসমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে মিছিল
নূর হোসেনের সঙ্গে একবার নয়, ৭ বার কথা বলেছি
সাংবাদিকদেরকে শামীম ওসমান
হাবিবুর রহমান বাদল, নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি | ২৩:৩৭, মে ২৪, ২০১৪
নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ২১:১১, মে ২৩, ২০১৪
[নূর হোসেন এর সাথে ফোনালাপ ফাসের পর শামিম ওসমানের প্রেস ব্রিফিং Part -01]
Ôb~i †nv‡mb‡K e‡jwQjvg †hfv‡e ewj †mfv‡e KvR K‡ivÕ (wfwWI)
Avgv‡`i mgq.Kg : 23/05/2014
Video : https://www.youtube.com/watch?v=KyowYJ14LnM
http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/05/23/17189.htm#.U39vRHJdU-0
শামীম ওসমান-নূর হোসেনের ফোনালাপের অডিও প্রকাশ
স্টাফ রিপোর্টার | ২৩ মে ২০১৪, শুক্রবার, ৪:১৮ | মতামত: ১ টি
http://mzamin.com/details.php?mzamin=MjQ2NzM=&s=MQ==
http://mzamin.com/details.php?mzamin=MjQ2NzM=&s=MQ==
শামীমের সহায়তায় পালান নূর হোসেন?
'শামীম ওসমান অন্যের ওপর দোষ চাপাচ্ছেন'
সুর পাল্টেছেন শামীম ওসমান
১৮ বছরে ১২ খুনে জড়িত আজমেরী ওসমান!
__._,_.___